পুঁজিবাজার
বিএটি বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদে যোগ দিলেন নুমায়ের আলম

নুমায়ের আলমকে পরিচালক হিসেবে পরিচালনা পর্ষদে নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে বিএটি বাংলাদেশ। দুই দশকের অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি এ পর্ষদে যোগ দিচ্ছেন।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটির পর্ষদ সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এই নিয়োগ আগামী ০১ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে।
বর্নাঢ্য কর্মজীবনে তিনি বাংলাদেশ ও পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে (ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া) বিপণন ও বিক্রয় (মার্কেটিং ও সেলস) বিষয়ে ৬ বছর নেতৃত্ব দিয়েছেন। ২০০৪ সালে টেরিটরি অফিসার হিসেবে বিএটি বাংলাদেশের সাথে ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি; এরপর বিভিন্ন কৌশলগত (স্ট্র্যাটেজিক) ভূমিকায় নিজের নেতৃত্ব, নিষ্ঠা ও যেকোনো পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে নেয়ার সক্ষমতার মধ্য দিয়ে তিনি এগিয়ে যান। ভিয়েতনামে বিএটি ইস্ট এশিয়া অঞ্চলে হেড অব ট্রেড মার্কেটিং ও পরে হেড অব ব্র্যান্ডস হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার আগে, তিনি বাংলাদেশে এরিয়া ম্যানেজার, এন্টারপ্রাইজ প্রোগ্রাম ম্যানেজার ও হেড অব স্ট্র্যাটেজি, প্ল্যানিং অ্যান্ড ইনসাইটস হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
নুমায়ের আলম ২০২২ সালে দেশে ফিরে আবার বিএটি বাংলাদেশের হেড অব কমার্শিয়াল হিসেবে লিডারশিপ টিমে যোগদান করেন। ট্রেড মার্কেটিংয়ে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য তিনি ২০২৩ সালে বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডসের মর্যাদাপূর্ণ ‘সেলস ডিরেক্টর অব দ্য ইয়ার’ স্বীকৃতি অর্জন করেন।
বিএটি বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদে যুক্ত হওয়ার বিষয়ে নুমায়ের আলম বলেন, বিএটি বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদে যোগ দান করে নতুন চ্যালেঞ্জগুলো নিতে প্রস্তুত; এবং বাণিজ্যিক খাতে আমার দক্ষতা প্রকাশ করতে পারবো বলে উচ্ছ্বসিত। বাণিজ্যিক খাতে আমার অভিজ্ঞতা বিএটি বাংলাদেশের সফলতায় অবদান রাখবে বলে আমি আশা করি।
নুমায়ের আলম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ (ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) থেকে ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (বিবিএ) ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি সেন্ট জোসেফ হাইস্কুল ও নটরডেম কলেজের অ্যালামনাই।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) দশমকি ১০ শতাংশ কমেছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯.৭৪ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৯.৭৩ পয়েন্টে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০.০১ পয়েন্ট বা ০.১০ শতাংশ কমেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে নিউলাইন ক্লোথিংস

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ারদর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে নিউলাইন ক্লোথিংস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানির দর কমেছে ১৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৮.২০ টাকা। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলের শেয়ার দর কমেছে ১৩ দশমিক ৯০ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২৫.৪০ টাকা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা সোনারগাঁও টেক্সটাইলের শেয়ার দর কমেছে ১৩ দশমিক ২৪ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩৮.০০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- বিচ হ্যাচারির ১৩ দশমিক ০৯ শতাংশ, ফু-ওয়াং ফুডসের ১১ দশমিক ৯৩ শতাংশ, সেন্ট্রাল ফার্মার ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশ, হামিদ ফেব্রিক্সের ১১ দশমিক ১১ শতাংশ, হাক্কানি পাল্পের ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ, এসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং শার্প ইন্ডাস্ট্রিজের ১০ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালস

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ারদর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত সপ্তাহে কোম্পানির দর বেড়েছে ২৭ দশমিক ৬১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২৭৩.৬০ টাকা। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট দর বেড়েছে ২৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ। ফান্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ৪.২০ টাকা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট দর বেড়েছে ২০ শতাংশ। ফান্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ৫.৪০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের ১৮ দশমিক ০৬ শতাংশ, এলআর গ্লোবাল মিউচুয়াল ফান্ডের ১৭ দশমিক ১৪ শতাংশ, ইস্টার্ন ক্যাবলসের ১৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ, এমবি ফার্মার ১৪ দশমিক ৯১ শতাংশ, বিডি ল্যাম্পসের ১৪ দশমিক ১৪ শতাংশ, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের ১৪ দশমিক ০৫ শতাংশ এবং জেএমআই সিরিঞ্জের ১৩ দশমিক ৬১ শতাংশ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ২৪ কোটি ৮৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকো ফার্মার ২৩ কোটি ৩৪ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ।
তৃতীয় স্থানে থাকা বিচ হ্যাচারির ১৭ কোটি ২০ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ।
লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- শাইনপুকুর সিরামিকসের ৭৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৬০ কোটি ৩০ লাখ টাকা, এসিআই লিমিটেডের ৪৭ কোটি ২১ লাখ টাকা, স্কয়ার ফার্মার ৪৫ কোটি ৬৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ওরিয়ন ইনফিউশনের ৪৪ কোটি ৩৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা, এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৪২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা এবং নাভানা ফার্মার ৪২ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিনিয়োগকারীদের মূলধন কমলো দুই হাজার ২২৩ কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (৬ এপ্রিল থেকে ১০ এপ্রিল) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বা বিনিয়োগকারীদের মূলধন কমেছে ২ হাজার ২২৩ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ২ হাজার ২২৩ কোটি টাকা বা ০ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
সমাপ্ত সপ্তাহে ডিএসইএক্স বাদে বেড়েছে ডিএসইর সব কয়টি সূচক। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৩ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ২৭ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ১৩ দশমিক ২১ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৬৯ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ৪ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৪২ শতাংশ।
সূচকের উত্থান-পতনের পরও ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৪৩৬ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৬২৭ কোটি ১১ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ৮০৯ কোটি ২৬ লাখ টাকা।
বিদায়ী সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৮৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৪০৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৮০ কোটি ৫০ লাখ টাকা বা ১৯ দশমিক ৭৯ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪১টি কোম্পানির, কমেছে ২৩৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম