জাতীয়
জাতির সমস্যা নিয়ে কেউ কথা বলেন না: স্বাস্থ্যের নতুন ডিজি

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. নাজমুল হোসেন বলেছেন, সাক্ষাৎ করতে এসে প্রায় সবাই-ই ব্যক্তিগত চাওয়া-পাওয়ার কথা বলেন, কিন্তু এখন পর্যন্ত আমার কাছে কেউ এসে আমাদের সার্বিক জাতির সমস্যাগুলোর কথা বলেনি।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে অ্যালায়েন্স ফর হেলথ রিফর্মস বাংলাদেশ আয়োজিত ‘স্বাস্থ্যখাতের সংস্কার : নাগরিক সমাজের ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনাসভায় তিনি এ কথা বলেন।
দায়িত্ব নেওয়ার পর নিজের অভিজ্ঞতা জানিয়ে অধ্যাপক ডা. নাজমুল হোসেন বলেন, আমি গত কিছুদিন হলো স্বাস্থ্যের দায়িত্বে এসেছি। নতুন দায়িত্বে আসার পর আমার সঙ্গে যারা দেখা করতে এসেছেন, তাদের মধ্যে প্রায় শতকরা ৯৫ থেকে ৯৭ শতাংশ এসেছেন নিজের সমস্যা-চাওয়া নিয়ে। সবাই শুধু এসে বলে আমার এই সমস্যা, ওই সমস্যা কিন্তু এখন পর্যন্ত আমার কাছে কেউ এসে আমাদের সার্বিক জাতির সমস্যাগুলোর কথা বলেনি। এটাই হলো আমার গত কয়েক দিনের অভিজ্ঞতা।
তিনি বলেন, একটা দারুণ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আমরা দেশে একটা পরিবর্তন এনেছি। সেই আলোকে আমাদের এই মুহূর্তে অনেক সংস্কার করার সুযোগ রয়েছে। তবে যে বিষয়গুলো আমাদের সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়, এর মধ্যে এক নম্বর হচ্ছে, অনেক বিষয়ে আমরা ঐকমত্যে আসতে পারি না। কারণ, হলো আমরা অনেক ক্ষেত্রেই নিজের ব্যক্তিগত মতের ওপরই বেশি দৃঢ় থাকি।
মহাপরিচালক বলেন, স্বাস্থ্য ব্যবস্থাটাকে সংস্কার করার সময় আমাদের সম্পদের সীমাবদ্ধতা, দেশের ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য ও প্রাকৃতিক পরিবেশসহ সামগ্রিক সবকিছুই বিবেচনা করতে হবে।
চিকিৎসায় খরচ কমানো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আউট অব পকেট এক্সপেন্ডিচারের কারণে একটা বড় পরিমাণ টাকার অংশ জনগণের পকেট থেকে চলে যাচ্ছে। আমি একজন কার্ডিয়াক সার্জন, এ বিষয়গুলো আমি অনেক বেশি দেখি এবং লক্ষ্য করি। প্রায়ই এমন রোগী আসত যে তার শেষ সম্বলটুকু বিক্রি করে চিকিৎসা নিতে এসেছেন। এমনকি অনেককে চিকিৎসার জন্য তার থাকার ভিটেমাটিটাও বিক্রি করে দিতেও দেখেছি। এ জন্য আমি সবসময় চেষ্টাও করেছি কীভাবে তাদের জন্য কিছু করা যায় বা ব্যয়টাকে কীভাবে সংকোচন করা যায়। এখন যেহেতু আমি স্বাস্থ্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ পদে এসেছি, আমি আমার অবস্থান থেকে চেষ্টা করব কীভাবে চিকিৎসায় আউট অব পকেট এক্সপেন্ডিচার কমানো যায়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
আগামী বছর এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গার প্রত্যাবাসন

এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আগামী বছরের ঈদের আগে নিজ দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমান।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
ড. খলিলুর রহমান বলেন, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের আগে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ব্যাপারে কাজ করতে হবে। এজন্য আরাকান রাজ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা সর্বাগ্রে প্রয়োজন। যুদ্ধাবস্থায় তাদের ফিরিয়ে দেওয়া যাবে না। এজন্য সেদেশে দুপক্ষের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হতে হবে।
তিনি আরও বলেন, এ ব্যাপারে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মহলের সহযোগিতা দরকার। নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে তাদের ফিরিয়ে দেওয়া আগুনে ফেলে দেওয়ার শামিল।
ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি অপূর্ব জাহাঙ্গীর ও সহকারী প্রেস সেক্রেটারি নাঈম আলী।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বিনিয়োগের এত অনুকূল পরিবেশ কখনো ছিল না: ড. ইউনূস

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, গত আট মাসে, আমরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করা সহজ করার লক্ষ্যে নানা পদক্ষেপ নিয়েছি। বিদেশি বিনিয়োগের জন্য এমন অনুকূল পরিবেশ এর আগে দেশে কখনো ছিল না।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় একদল চীনা বিনিয়োগকারীর সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি। বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট ২০২৫-এ অংশ নিতে ঢাকায় এসেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গত আট মাসে, আমরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করা সহজ করার লক্ষ্য নিয়েছি। বিদেশি বিনিয়োগের জন্য এমন অনুকূল পরিবেশ এর আগে দেশে কখনো ছিল না।
এ সময় কোরিয়ান ও চীনা বিনিয়োগকারীদের জন্য বিনিয়োগ-সম্পর্কিত উদ্বেগ দূর করতে এবং একটি প্রাতরাশ বৈঠকের আয়োজন করার ঘোষণা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান প্রতি মাসের ১০ তারিখে কোরিয়ান ও চীনা বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রাতরাশ সভার আয়োজন করবেন। যদিও এ সভাগুলো বিডার উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি নিজেও কিছু সভায় অংশগ্রহণ করবেন এবং বিনিয়োগকারীদের নানা বিষয় শুনবেন।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা একটি হটলাইন এবং কল সেন্টার চালুর প্রস্তাবও দেন, যার মাধ্যমে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সহজেই অভিযোগ জানাতে পারবেন এবং দ্রুত সমাধান পাবেন।
ড. ইউনূস সম্প্রতি বেইজিংয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকের কথাও জানান, যেখানে প্রেসিডেন্ট শি বাংলাদেশে শীর্ষ চীনা কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ উৎসাহিত করার প্রতিশ্রুতি দেন।
অবকাঠামো, বিদ্যুৎ, পরিবহন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, টেক্সটাইল, মোবাইল টেলিযোগাযোগ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, লজিস্টিকস এবং আইটি পরিষেবার মতো সেক্টরে বড় বৈশ্বিক কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধিত্বকারী অন্তত ৩০ জন বিশিষ্ট চীনা বিনিয়োগকারী বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম কোম্পানি মেইনল্যান্ড হেডগিয়ার কোম্পানি লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট পলিন এনগান।
চীনা কোম্পানির কর্মকর্তারা চট্টগ্রামে নিবেদিত চীনা অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং মোংলায় পরিকল্পিত চীনা অর্থনৈতিক অঞ্চল উভয়েই বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, যেখানে চীন একটি সমুদ্রবন্দর আধুনিকীকরণ করতে প্রস্তুত।
দেশটিকে একটি শীর্ষ বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্রে রূপান্তরিত করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার আহ্বানে সাড়া দিয়ে বেশ কয়েকটি কোম্পানি বাংলাদেশকে তাদের দক্ষিণ এশীয় উৎপাদন ও অপারেশন হাব হিসেবে প্রতিষ্ঠায় বিনয়োগের ইঙ্গিত দিয়েছে।
এর আগে সোমবার কয়েক ডজন দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেছেন।
আজকের বৈঠকে বিডা চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ও এসডিজি সমন্বয়কারী লামিয়া মোর্শেদ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
দেশের দুই থানার নাম পরিবর্তন

বাংলাদেশ পুলিশের দুই থানার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এ দুই থানা যমুনা সেতুর দুই প্রান্তে অবস্থিত।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-২ শাখা থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে সই করেন সিনিয়র সহকারী সচিব তৌছিফ আহমেদ।
টাঙ্গাইল জেলা পুলিশের অধীন বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘যমুনা সেতু পূর্ব থানা’। এছাড়া সিরাজগঞ্জ জেলা পুলিশের অধীন বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থানার নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘যমুনা সেতু পশ্চিম থানা’।
এর আগে, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু সেতুর নাম পরিবর্তন করে সরকার। বঙ্গবন্ধু সেতুর আনুষ্ঠানিক নাম রাখা হয় ‘যমুনা সেতু’।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
হজ ফ্লাইট শুরু ২৯ এপ্রিল

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, অল্প কিছুদিনের মধ্যেই হজের ভিসা প্রক্রিয়াকরণ সম্পন্ন হবে। আমাদের হজযাত্রীরা আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে হজের উদ্দেশে ফ্লাইট সিডিউল মোতাবেক সৌদি আরব গমন করবেন।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, এ বছর সরকারি মাধ্যমে নিবন্ধিত ৫ হাজার ২০০ জন হজযাত্রীর জন্য আমরা সব ধরনের আনুষ্ঠানিকতা যেমন, মিনায় ও আরাফায় তাঁবু বরাদ্দ ও ক্যাটারিং সার্ভিস কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি, বাড়ি/হোটেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তি, পরিবহন কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি অনেক আগেই সম্পন্ন করেছি। এখন তাদের ভিসার কার্যক্রম চলমান রয়েছে এবং আমরা আশা করছি অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ভিসা প্রক্রিয়াকরণ সম্পন্ন হবে ইনশাআল্লাহ। আমাদের হজযাত্রীরা আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে হজের উদ্দেশে ফ্লাইট সিডিউল মোতাবেক সৌদি আরব গমন করবেন।
তিনি বলেন, এ বছর আমাদের হজযাত্রীদের একটি বিরাট অংশ অর্থাৎ ৮১ হাজার ৯০০ জন হজযাত্রী বেসরকারিভাবে এজেন্সির মাধ্যমে হজব্রত পালনের জন্য নিবন্ধন করেছেন। সৌদি সরকারের এজেন্সি প্রতি ন্যূনতম হজযাত্রীর বাধ্যবাধকতার কারণে মোট ৭৫৩টি এজেন্সির অধীনে নিবন্ধিত এ সব যাত্রীরা ৭০টি লিড এজেন্সির মাধ্যমে হজ পালন করবেন।
তিনি আরও বলেন, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধান, কঠোর মনিটরিং ও ফলো-আপ তৎপরতার কারণে সৌদি সরকারের বেঁধে দেওয়া সময় ১৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে নিবন্ধিত হজযাত্রীদের জন্য মিনা ও আরাফায় তাঁবু বরাদ্দ গ্রহণ এবং ক্যাটারিং সার্ভিস কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি- এই দুটি অ্যাক্টিভিটি সম্পন্ন হয়।
ধর্ম উপদেষ্টা কলেন, সৌদি সরকার মক্কা-মদিনায় বাড়িভাড়া ও পরিবহন কোম্পানির সঙ্গে চুক্তির সময় ২৫ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত বৃদ্ধি করে এবং তারা এ বিষয়ে কঠোর সতর্ক বার্তা জারি করে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা আইনের শাসনের অবমাননা: প্রেস উইং

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে প্রতিদিনই বাড়ছে ইসরায়েলি হামলার তীব্রতা। এতে দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। এ অবস্থার প্রতিবাদে ও ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বের হওয়া বিক্ষোভ মিছিল থেকে কেএফসি, পিৎজা হাট ও বাটার শোরুমসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। সংঘটিত এসব সহিংস ও বেআইনি ঘটনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ পুলিশ দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
আজ মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) সকালে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এসব হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা জননিরাপত্তা এবং আইনের শাসনের অবমাননা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এখন পর্যন্ত এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত কমপক্ষে ৪৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে দুটি মামলাও দায়ের করা হয়েছে। সেসব মামলার তদন্ত চলছে এবং নিন্দনীয় এই কাজের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে আরও মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে পুলিশ সোমবার (৭ এপ্রিল) দিবাগত রাতে অভিযান চালিয়েছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো জড়িতদের শনাক্ত করতে বিক্ষোভের সময় ধারণ করা ভিডিও ফুটেজগুলো পর্যালোচনা করছে। এই সহিংসতা ও ধ্বংসযজ্ঞের জন্য দায়ী সবাইকে গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।
সবশেষে বলা হয়, তদন্তে সহায়তা করতে পারে এমন তথ্য যাদের কাছে আছে, তাদের সহযোগিতার জন্য আমরা আহ্বান জানাই। পাশাপাশি যারা সমাজের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, তাদেরকে জবাবদিহির আওতায় আনা হবে।