কর্পোরেট সংবাদ
আইবিটিআরএতে ট্রেজারি ডিলিংস বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা
বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) উদ্যোগে ‘সার্টিফিকেশন কোর্স অন ট্রেজারি ডিলিংস’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) ইসলামী ব্যাংক ট্রেইনিং অ্যান্ড রিসার্চ একাডেমিতে (আইবিটিআরএ) উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডাইরেক্টর মুহাম্মদ বায়েজিদ সরকার।
আইবিটিআরএ-এর প্রিন্সিপাল কে.এম মুনিরুল আলম আল-মামুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বাফেদার এক্সিকিউটিভ সেক্রেটারি মুহাম্মদ আবুল হাশেম। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন আইবিটিআরএ-এর অ্যাডমিন প্রধান আ. হামিদ মিঞা।
পাঁচ দিনব্যাপী এ প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে বিভিন্ন তফসিলি ব্যাংকের কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করছেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
‘এমডি অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত ওয়ালটনের মাহবুবুল আলম
‘এমডি অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব পণ্য উৎপাদন, বাজারজাত ও রপ্তানির মাধ্যমে সামগ্রিক অর্থনীতি এবং মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখায় বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম আয়োজিত বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪ এর ‘এমডি অফ দ্য ইয়ার (টেক)’ ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস এ ওয়ালটন হাই-টেকের এমডি এস এম মাহবুবুল আলমের হাতে বছরের সেরা এমডির পুরস্কারের ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদ তুলে দেন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের অধ্যাপক ড. ইশতিয়াক মাহমুদ।
‘এমডি অফ দ্য ইয়ার’ স্বীকৃতি প্রদান করায় বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামকে ধন্যবাদ জানান ওয়ালটন হাই-টেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম। তিনি বলেন, পুরস্কার প্রাপ্তি সব সময়ই অত্যন্ত আনন্দের। বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস দেশের ব্যবসায়িক খাতের অন্যতম শীর্ষ পুরস্কার। এই পুরস্কার প্রাপ্তিতে আমি অত্যন্ত সম্মানিত হয়েছি। আমি ওয়ালটন পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে ধন্যবাদ জানাই কারণ তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমেই আমরা একের পর এক সাফল্যের মুকুটে বিভূষিত হচ্ছি।
তরুণ প্রজন্মের জন্য তিনি বলেন, সফল হতে গেলে পরিশ্রমের বিকল্প নেই। প্রতিটি কাজে চ্যালেঞ্জ থাকবে। নানান বাধাবিঘ্ন আসবে। কিন্তু এজন্য দমে গেলে চলবে না। অভিষ্ট লক্ষ্য অর্জনে সবসময় লেগে থাকতে হবে। দৃঢ় প্রত্যয়ে এগিয়ে যেতে হবে। তাহলেই সফলতা ধরা দেবে।
উল্লেখ্য, দেশের বিভিন্ন ব্যবসাখাতের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্বদানকারী করপোরেট ব্যক্তিত্বদের অবদান এবং উল্লেখযোগ্য সাফল্যের স্বীকৃতি দিতে ২০২২ সাল থেকে বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস প্রদান করে আসছে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস এর জন্য চলতি বছর ২৪টি বিভাগে ৩৩টি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান থেকে ৮৭টি মনোনয়ন জমা পড়ে। দেশের শীর্ষনীয় বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি বিশিষ্ট উপদেষ্টা বোর্ড নিবিড়ভাবে মনোনয়ন গুলো পর্যালোচনা করেন। সেখান থেকে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক খাতের ২২ জন শীর্ষ ব্যক্তিত্বকে পুরস্কৃত করা হয়।
বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪ এর পূর্বে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের ফ্ল্যাগশিপ উদ্যোগ ৮ম লিডারশিপ সামিট। এতে প্রায় সাড়ে তিন শতাধিক বিজনেস লিডার, বিশেষজ্ঞ এবং পেশাদার ব্যক্তিত্ব অংশ নেন। অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তৃতা প্রদান করেন বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরিফুল ইসলাম।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
গাইবান্ধার চরাঞ্চলের নারী উদ্যোক্তাদের ঋণ দিল এনআরবিসি ব্যাংক
চর ও হাওড়াঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমানের উন্নয়নে আর্থিক সেবা দিচ্ছে এনআরবিসি ব্যাংক। বিশেষ করে নারীদেরকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে বিনাজামানতে স্বল্প সুদে ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে।
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) গাইবান্ধায় কেয়ার বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত ঋণ প্রদান কর্মসূচিতে আনুষ্ঠানিকভাবে ১০ টাকার অ্যাকাউন্টধারী ২০ জন ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তার হাতে প্রকাশ্যে ঋণের চেক তুলে দেওয়া হয়।
সৌহার্দ্য-৩ প্লাস কর্মসূচির আওতায় গ্রামীন এলাকায় আর্থিক অন্তর্ভূক্তিমূলক কর্মকাণ্ডের অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিতকরণ এবং প্রকাশ্যে ঋণ বিতরণের জন্য বৈশ্বিক এনজিও কেয়ার বাংলাদেশ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
এনআরবিসি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ২০ জন নারী উদ্যোক্তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে ঋণ প্রদান করা হয়। এই ঋণের সুদ হার মাত্র ৭ শতাংশ।
ঋণগ্রহীতারা হলেন- কহিনুর বেগম, মুন্নি বেগম, মিসেস শামসুন্নাহার, রিক্তা বেগম, দিলুফা বেগম, মিসেস নুরুন্নাহার, শাহানা বেগম, জাহেদা বেগম, বুলী বেগম, জোসনা বেগম, মিসেস শাহানা বেগম, জান্নাতুন বেগম, প্রতীমা রানী, ময়না বেগম, মিথি আক্তার, আঞ্জুয়ারা বেগম, মিসেস নুরুন্নাহার, শাপলা বেগম, মরিয়ম খাতুন ও মনোয়ারা বেগম।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা বলেন, দেশের সকল মানুষকে আর্থিক সেবার আওতায় আনার লক্ষে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে প্রত্যেক মানুষের নামে অন্তত একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। এজন্য কোন জটিলতা ছাড়াই ১০ টাকায় অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে এবং প্রায় ১ কোটি অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। স্বল্প সুদে ঋণ দিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ৭৫০ কোটি টাকার পুনঅর্থায়ণ তহবিল গঠন করে ব্যাংকগুলোকে অর্থের যোগান দিচ্ছে। প্রান্তিক এলাকায় ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ, বিনা জামানতে ঋণ প্রদানে এনআরবিসি ব্যাংকের কার্যক্রম প্রশংসনীয়। এনআরবিসি ব্যাংক প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের উন্নয়ন ও গ্রামমুখী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে।
তিনি আরও বলেন, বড় বড় শিল্পোদ্যোক্তারা ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ ফেরত দিচ্ছেন না। কিন্তু নারীদের মধ্যে খেলাপি হওয়ার প্রবণতা নেই। দেশের অর্থনীতির টেকসই উন্নয়নে নারীদেরকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতা দেশের সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। তাই নারীসহ প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষদেরকে আর্থিক অন্তর্ভূক্তিমূলক কর্মকাণ্ডের আওতায় আনতে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
এনআরবিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. রবিউল ইসলাম বলেন, মানুষের প্রয়োজনকে প্রাধান্য দিয়ে ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে এনআরবিসি ব্যাংক। বৈষম্যমূলক সমাজ গঠনে আমরা বিপুল সংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অর্থায়ন করছি। গ্রামের হতদরিদ্র মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে ১০ টাকায় অ্যাকাউন্ট খোলা, বিনা জামানাতে ঋণ দেওয়া হচ্ছে। অন্তত ১ লাখ মানুষকে ক্ষুদ্রঋণ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভূক্তিমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়নে পুনঅর্থায়ন তহবিল থেকে অর্থ নিয়ে সাড়ে ৩ হাজার ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের স্বল্প সুদে বিনাজামানতে ঋণ দেওয়া হয়েছে। এনআরবিসি ব্যাংকের ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত শাখা-উপশাখার মাধ্যমে নিম্ন আয়ের মানুষদেরকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনা হচ্ছে।
এনআরবিসি ব্যাংকের ডিএমডি হারুনুর রশীদ বলেন, মুনাফা বা ব্যবসায়িক স্বার্থে এনআরবিসি ব্যাংক গ্রাম পর্যায়ের উদ্যোক্তাদের ঋণ দিচ্ছে না। সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে পিছিয়ে পড়া মানুষদের এগিয়ে নিতে আমরা প্রত্যন্ত গ্রামে স্বল্প সুদে বিনা জামানতে এই ঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করছি। সারাদেশে ১ লাখ ৩৮ হাজার ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদেরকে বিনা জামানতে ঋণ প্রদান করেছে এনআরবিসি ব্যাংক।
কেয়ার বাংলাদেশের সৌহার্দ্য প্রকল্পের ভারপ্রাপ্ত প্রধান মান্নান মজুমদার বলেন, গ্রামের উন্নয়ন করতে হলে নারীদের আর্থিক সক্ষমতা বাড়াতে হবে। আর্থিক সংযোগ ও আর্থিক অন্তর্ভূক্তির বিষয়টি আরও সহজ করতে হবে। মধ্যম আয়ের বাংলাদেশ হতে হলে ব্যাংকগুলোকে আরও গ্রামমুখী হওয়া প্রয়োজন। এনআরবিসি ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভূক্তিমূলক কর্মকাণ্ড গ্রামের মানুষদের সঞ্চয় করা এবং আয়বৃদ্ধিমূলক কাজে সহযোগিতা করছে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, আর্থিক অন্তর্ভূক্তিমূলক কর্মকাণ্ডের আওতায় এনআরবিসি ব্যাংক দেশের প্রত্যন্ত হাওড় ও চরাঞ্চলের হতদরিদ্রদের মানুষদেরকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় নিয়ে আসছে। মাত্র ১০ টাকার বিনিময়ে অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ পাচ্ছেন এসব অঞ্চলের হতদরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষেরা। বিনা খরচে এসব অ্যাকাউন্টে অর্থ সঞ্চয় ও ঋণ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৩ হাজার ৫০২ জন উদ্যোক্তাদের ১১০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে।
ঋণ বিতরণের সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা, এনআরবিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. রবিউল ইসলাম, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) হারুনুর রশীদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক নিশাত আফরোজ বিন্নি, এনআরবিসির মাইক্রো ফাইন্যান্স ইউনিটের প্রধান মো. রমজান আলী ভূঁইয়া, কেয়ার বাংলাদেশের সৌহার্দ্য প্রকল্পের ভারপ্রাপ্ত প্রধান মান্নান মজুমদার, সিনিয়র টিম লিডার জর্জ নকরেক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
চট্টগ্রামবাসীদের জন্য পাঠাওয়ের ‘ও বদ্দা অনলি চিটাং’ ক্যাম্পেইন
বাংলাদেশের জনপ্রিয় রাইড শেয়ারিং ও ফুড ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম পাঠাও, শুধুমাত্র চট্টগ্রামবাসীদের জন্য নিয়ে এলো ‘ও’ বদ্দা অনলি চিটাং’ ক্যাম্পেইন। এই ক্যাম্পেইনে থাকছে পাঠাওয়ের পুরাতন ও নতুন ইউজারদের জন্য পাঠাও কার, বাইক ও ফুড-এ এক্সাইটিং সব ডিসকাউন্টস! ক্যাম্পেইনটি চলবে ১৪ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
চট্টগ্রামের ব্যস্ত রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো ও কাজের জন্য যাতায়াতে বা লোকাল ফুডগুলো উপভোগ করতে পাঠাওয়ের এই ক্যাম্পেইনের এক্সাইটিং অফারগুলো এভেইল করে সহজে ও বাজেটের মধ্যে করতে পারবেন সবকিছু।
নিউ ইউজারদের জন্য এক্সক্লুসিভ অফারস:
পাঠাও কার: প্রোমো এফইএসটি১০০ ইউজ করলেই পাবেন, ৫০% অফ, ১২৫ টাকা পর্যন্ত।
পাঠাও বাইক: প্রোমো ফাস্টরাইড৫০ ইউজ করলেই পাবেন, ৫০% অফ, ৬৫ টাকা পর্যন্ত।
পাঠাও ফুড: প্রোমো হ্যালো১০০ ইউজ করলেই পাবেন, ৫০% অফ, ১০০ টাকা পর্যন্ত।
এক্সিসটিং ইউজারদের জন্য এক্সাইটিং অফারস:
পাঠাও কার: প্রোমো সিটিজিকার ইউজ করলেই পাবেন, ৫০% অফ, ৯০ টাকা পর্যন্ত।
পাঠাও বাইক: প্রোমো সিটিজিবাইক ইউজ করলেই পাবেন, ৫০% অফ, ৪০ টাকা পর্যন্ত।
পাঠাও ফুড: প্রোমো ফুডসিটিজি ইউজ করলেই পাবেন, ৩০% অফ, ১০০ টাকা পর্যন্ত।
এই প্রোমোগুলো ইউজ করে চট্টগ্রামবাসীরা এখন সহজেই ও সাশ্রয়ে রাইড ও ফুড উপভোগ করতে পারবেন। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে পাঠাও তুলে ধরেছে যে পাঠাও প্রতিটি শহরের বিশেষ চাহিদাগুলো মেটাতে চেষ্টা করে আসছে।
চট্টগ্রামবাসীরা এখনই সময় পাঠাওয়ের সাথে শহরজুড়ে ঘুরে বেড়ানো ও মজাদার সব খাবার উপভোগ করার। এই ক্যাম্পেইনে দারুণ সব ডিসকাউন্ট নিয়ে পাঠাওয়ের সাথে আছে সুলতানস ডাইন, কাচ্চি ডাইন, বারকোড, চমক সহ চট্টগ্রামের আরও সেরা সব রেস্টুরেন্টস।
পাঠাও ডাউনলোড করে উপভোগ করুন ‘ও’ বদ্দা অনলি চিটাং’ ক্যাম্পেইনের এক্সাইটিং সব ডিলস ও ডিসকাউন্টস!
২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও, এমন একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম তৈরি করছে যা অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার পাশাপাশি সবার দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি এবং ই-কমার্স লজিস্টিকসে পাঠাও শীর্ষস্থানে রয়েছে। ১০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী, ৩ লাখ পাঠাও হিরো ও ডেলিভারি এজেন্ট, ১ লাখ মার্চেন্ট এবং ১০ হাজার রেস্টুরেন্ট নিয়ে পরিচালনা করছে পাঠাও। প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশে ৫ লাখেরও বেশি কাজের সুযোগ তৈরি করেছে, যা দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার (ডিসেম্বর ১৪) রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে সকাল ৭টায় প্রথমে রাষ্ট্রপতি, পরে সোয়া ৭টায় প্রধান উপদেষ্টা পুষ্পস্তবক অর্পণ করে গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তারা কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা রাষ্ট্রীয় সালাম দেন।
বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। কুয়াশা মোড়ানো শীতের সকালের পিনপতন নীরবতায় করুণ সেই সুরে ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়, তৈরি করে শোকের আবেশ।
শ্রদ্ধা নিবেদনের পর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ আঙিনায় উপস্থিত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সন্তানদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সন্তানদের পক্ষ থেকেও শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ফিরোজ আহমেদ ও ফজলুর রহমান এবি ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত
এবি ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ফিরোজ আহমেদ ও ফজলুর রহমান। গত মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) ব্যাংকের ৮০২তম বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
ফিরোজ আহমেদ এবি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি এলিট পেইন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং এলিট ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, হেক্সাগন কেমিক্যাল কমপ্লেক্স লিমিটেড এবং আহমেদ সিকিউরিটিজ সার্ভিসেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। ব্যবসায়িক কার্যক্রমের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক, দাতব্য এবং ক্রীড়া সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত।
ফিরোজ আহমেদ চট্টগ্রাম ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এবং চট্টগ্রাম মহানগরী ক্রীড়া সংস্থার সদস্য। তিনি চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থা, চট্টগ্রাম রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি এবং মা ও শিশু হাসপাতাল, চট্টগ্রাম-এর আজীবন সদস্য।
মো. ফজলুর রহমান ২০২৪ সালের ৯ই অক্টোবর তারিখে এবি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে পরিচালক হিসেবে যোগ দেন। এর আগে তিনি এবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং এবি সিকিউরিটিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি ২০১২ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত এবি ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, যেখানে তার দূরদর্শী নেতৃত্ব ব্যাংকটিকে গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সাফল্যের দিকে পরিচালিত করে।
ব্যাংকিং ও ফাইন্যান্স খাতে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন রহমান পুঁজিবাজারে অগ্রগতি অর্জনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। একজন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট এবং ব্যাংকিংয়ে এমবিএধারী মোঃ ফজলুর রহমান ব্যাংকিং অপারেশন, স্ট্রাটেজিক প্লানিং এবং ফাইনান্সিয়াল অ্যানালাইসিসে বিশেষভাবে দক্ষ।
এসএম