Connect with us

আইন-আদালত

বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য আলাদা সচিবালয় হবে: প্রধান বিচারপতি

Published

on

পুঁজিবাজার

বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য আলাদা সচিবালয় করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। তিনি বলেছেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য সরকারের সহযোগিতা চেয়েছি। তাই এই স্বাধীনতা নিশ্চিতে বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় করা হবে। যা সুপ্রিম কোর্টের অধীনে পরিচালিত হবে। বিচারকদের পদায়নের জন্য পৃথক নীতিমালা করা হবে। সুপ্রিম কোর্টে বিচারক নিয়োগের নিয়ম করতে হবে।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সারাদেশের অধস্তন আদালতের বিচারকদের উদ্দেশ্যে অভিভাষণে এসব কথা বলেন প্রধান বিচারপতি। সুপ্রিম কোর্টের মূল ভবনের ইনার গার্ডেনে এই অভিভাষণের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট উভয় বিভাগের বিচারপতি ছাড়াও বিচার বিভাগ সংস্কার সংক্রান্ত কমিশনের চেয়ারম্যান আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান এবং সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি ও সম্পাদক উপস্থিত ছিলেন।

এসময় প্রধান বিচারপতি বলেন, একটি ন্যায়ভিত্তিক বিচারব্যবস্থার কাজ হলো নিরপেক্ষভাবে স্বল্প সময় ও স্বল্প খরচে বিরোধের মীমাংসা নিশ্চিত করে জনগণ, সমাজ, রাষ্ট্রকে সুরক্ষা দেওয়া। এজন্য বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ ও আইনসভা থেকে পৃথক ও স্বাধীন করা সবচেয়ে জরুরি। কেন না শাসকের আইন নয়, বরং আইনের শাসন করাই বিচার বিভাগের মূল দায়িত্ব।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের মতো বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য পরিপূর্ণ প্রস্তাব প্রস্তুতক্রমে আমরা শিগগির আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠাবো। এই প্রস্তাব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ও আইন উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

তিনি আরও বলেন, কোনো সন্দেহ নেই যে বিদ্যমান সমস্যাগুলোর মধ্যে প্রধান সমস্যা হচ্ছে, নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ কার্যকর রূপে পৃথক না হওয়া। দেড় দশক ধরে এর কুফল আমরা সবাই ভোগ করেছিলা। এছাড়া আছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির অভাব। মামলা অনুপাতে বিচারকের নিদারুণ স্বল্পতা, বার ও বেঞ্চের মধ্যে মনোভাবের ঘাটতি, আদালতগুলোর অবকাঠামোগত সংকট, অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে যৌক্তিক ও গ্রহণযোগ্য নীতিমালা না থাকা, উচ্চ আদালতের বিচারক নিয়োগ ও স্থায়ীকরণের ক্ষেত্রে কোনো আইন না থাকা এবং প্রথাগত জ্যেষ্ঠতার নীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন ইত্যাদি বিষয়গুলো যা আমাদের বারবার পিছিয়ে দিয়েছে।

বিচার বিভাগ যেন স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারে সে জন্য জরুরি ভিত্তিতে বিচার বিভাগের কিছু সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সহযোগিতা কামনা করেন প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, এই সংস্কারের উদ্দেশ্য হবে বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের যে আস্থার সংকট হয়েছে তা দ্রুত দূর করে একটি স্বাধীন, শক্তিশালী, আধুনিক, দক্ষ ও প্রগতিশীল বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা।

অভিভাষণে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেন, বিচার বিভাগের প্রাতিষ্ঠানিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করার স্বার্থে মাসদার হোসেন মামলার রায়ের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন এখন আবশ্যক। দেশের সংবিধানের ১১৬ ক অনুচ্ছেদে অধস্তন আদালতের বিচারকেরা বিচারকার্য পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীন থাকবেন বলে উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু বিচারকদের প্রকৃত স্বাধীনতা তত দিন পর্যন্ত নিশ্চিত হবে না, যত দিন না বিচার বিভাগে দীর্ঘদিন ধরে বিরাজমান দ্বৈত শাসনব্যবস্থা অর্থাৎ সুপ্রিম কোর্ট ও আইন মন্ত্রণালয়ের যৌথ এখতিয়ার সম্পূর্ণরূপে বিলোপ করে জরুরি ভিত্তিতে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অধীনে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা হবে। এটিই হবে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকল্পে প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রথম ধাপ।

অভিভাষণে প্রধান বিচারপতি বলেন, বর্তমানে বিচারকদের পদায়ন ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে কোনো ঘোষিত নীতিমালা নেই। ফলে পদায়ন ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে অনেক সময়ই বিচারকরা বৈষম্যের শিকার হয়েছেন। এ বিষয়ে যথোপযুক্ত নীতিমালা দ্রুত প্রণয়ন করবো। শুধু বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করলেই হবে না সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট আইন প্রণয়ন করতে হবে। সুপ্রিম কোর্টে বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যতা হিসেবে সংবিধানের ৯৫(২) অনুচ্ছেদে যে বিধান রয়েছে কেবল সেটুকু নিশ্চিত করে বিচারক নিয়োগের ফলে সুপ্রিম কোর্টে এক অভূতপূর্ব অরাজক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। যেখানে সিদ্ধান্ত গ্রহণের অনেক ক্ষেত্রেই রাজনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হিসেবে পালন করেছে। এটি ন্যায়বিচারের ধারণার সঙ্গে সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক।

তাই উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগে অন্যান্য দেশে অনুসৃত আধুনিক পদ্ধতিগুলো বিবেচনায় নিয়ে দেশে উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগে একটি কলোজিয়াম ব্যবস্থা চালু করতে সচেষ্ট হওয়ার কথাও জানান প্রধান বিচারপতি।

এর আগে বক্তব্যের শুরুতে প্রধান বিচারপতি বলেন, বিগত বছরগুলোতে বিচার বিভাগের ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ করা হয়েছে। ন্যায়বিচারের মূল্যবোধকে বিনষ্ট ও বিকৃত করা হয়েছে। বঞ্চনা, নিপীড়ন ও নির্যাতনের হাতিয়ার হিসেবে বিচার বিভাগকে ব্যবহার করার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে বিচার বিভাগের ওপর মানুষের আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে। অথচ বিচার বিভাগের সবচেয়ে শক্তির জায়গা হচ্ছে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস। তাই নতুন এই বাংলাদেশে আমরা একটা বিচার বিভাগ গড়তে চাই, যেটি সততা ও অধিকার বোধের নিশ্চয়তার একটি নিরাপদ দুর্গে পরিণত হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আইন-আদালত

দুদকের মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন জোবাইদা রহমান

Published

on

পুঁজিবাজার

সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কিমিশনের (দুদক) দায়েরকৃত মামলায় ৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে সাজার বিরুদ্ধে তার আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন আদালত।

বুধবার (১৪ মে) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে তারেকপত্নীর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন।

এর আগে, মঙ্গলবার (১৩ মে) তিন বছরের কারাদণ্ডের আপিলের জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনা করেন হাইকোর্ট।

জোবাইদা রহমানের আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জোবাইদা রহমান ও তার মা সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুদক।

মামলার বিচার শেষে ২০২৩ সালের ২ আগস্ট জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তারেক রহমানকে দুটি অভিযোগে নয় বছর ও তার স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের তৎকালীন বিচারক মো. আছাদুজ্জামান। রায়ে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আইন ২০০৪- এর ২৬(২) ধারায় তারেক রহমানকে তিন বছর ও ২৭(১) ধারায় ছয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া তাকে তিন কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

জোবাইদা রহমানকে ২৭(১) ধারায় তিন বছর কারাদণ্ড দেন। তাকেও জরিমানা করা হয়েছে ৩৫ লাখ টাকা।

এদিকে গত বছরের শেষের দিকে এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জোবাইদা রহমানের সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করে সরকার। সেই গেজেটে বলা বলা হয়, ডা. জোবাইদা রহমানের সাজা স্থগিতের বিষয়ে দাখিল করা আবেদন এবং আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আইন ও বিচার বিভাগের মতামতের আলোকে ২২ সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপন (১০ অক্টোবর, ২০২৪ ইং তারিখের বাংলাদেশ গেজেটে প্রকাশিত) সংশোধনপূর্বক আইনের ক্ষমতাবলে মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত, ঢাকা এর মেট্রো বিশেষ মামলা নং-৩৪১/২০২২ [কাফরুল থানার মামলা নং-৫২, তারিখ-২৬-০৯-২০০৭] -এ তার বিরুদ্ধে প্রদত্ত দণ্ডাদেশ আদালতে আপিল দায়েরের নিমিত্ত বিনাশর্তে ১ (এক) বছরের জন্য স্থগিত করা হলো।

এরপর চলতি বছরের ৬ মে দেশে ফেরেন জোবাইদা রহমান।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আইন-আদালত

এস আলম গ্রুপ সংশ্লিষ্ট ১৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

Published

on

পুঁজিবাজার

ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ১৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের এপিএস মো. রাশেদুল কাউসার ভূঁইয়া ও তার স্ত্রী মোসা. লুৎফুন নাহারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৩ মে) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

নিষেধাজ্ঞা দেওয়া অন্যরা হলেন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত সচিব মো. আকিজ উদ্দিন, সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এম মোজাম্মেল হক, ব্যবসায়ী মো. নজরুল ইসলাম, মো. আলনার আলী, বেদার উল ইসলাম, মো. জসিম উদ্দিন, রোখসানা খাতুন, রবিয়া খাতুন, নাছির উদ্দিন, মুহাম্মদ সাইফু উদ্দিন, মো. গোলামুর রহমান, এস. এম জামাল উদ্দিন, হাসমত আরা বেগম ও মুহাম্মদ সাইফু উদ্দিন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, দুদকের উপসহকারী পরিচালক মিজানুর রহমান ও দুদকের উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক পৃথক দুটি আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

নগদে প্রশাসক নিয়োগ ও নতুন বোর্ড অবৈধ: চেম্বার আদালত

Published

on

পুঁজিবাজার

মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদ-এ প্রশাসক ও নতুন বোর্ড নিয়োগকে বেআইনি ঘোষণা করেছেন সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার জজ আদালত। গত বুধবার (৭ মে) অনুষ্ঠিত শুনানিতে আদালত এ রায় ঘোষণা দেন।

চেম্বার আদালতের আদেশে বলা হয়, প্রশাসক নিয়োগ ও নতুন বোর্ড বসিয়ে নগদের ওপর সাময়িক নিয়ন্ত্রণ আরোপের চেষ্টা আইনসঙ্গত নয়। এর ফলে ডাক বিভাগের আওতাধীন এই প্রতিষ্ঠানটি এখন থেকে মূল মালিকপক্ষের নিয়ন্ত্রণে এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রণীত নীতিমালা অনুযায়ী পরিচালিত হতে পারবে—এ নিয়ে আর কোনো আইনগত বাধা রইল না।

নগদ মালিকপক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার মুহাম্মদ জমির উদ্দিন সরকার রায়ের পর বলেন, এই রায় দেশের অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি প্রমাণ করেছে, জোর করে প্রশাসক বসিয়ে কোনো প্রতিষ্ঠানের মালিকানা দখল করা যায় না। সুপ্রিমকোর্ট একটি সাহসী ও ন্যায়সংগত সিদ্ধান্ত দিয়েছেন, যা সুশাসনের প্রতিফলন।

এবিষয়ে নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, গত আট মাস আমি জার্মানিতে একটি রেগটেক প্রজেক্ট নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম, যেটি খুব শিগগির আরেকটি ইউনিকর্ন হতে চলেছে। তাই আমি নগদে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বে ফিরছি না, এটি আমি বোর্ডকেও জানিয়ে দিয়েছি। তবে নগদ আমার সন্তানের মতো, তাই নতুন বোর্ড বা সিইও যদি কখনো আমার পরামর্শ চান, আমি সবসময় প্রস্তুত থাকব।

এর আগে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টও এ বিষয়ে করা একটি রিট আবেদন খারিজ করে দেন এবং স্পষ্ট করে দেন যে, প্রশাসক নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণযোগ্য নয়।

জানা গেছে, নগদের মালিকপক্ষ প্রথম থেকেই প্রশাসক নিয়োগকে অবৈধ ও প্রতিষ্ঠানবিরোধী ষড়যন্ত্র হিসেবে চিহ্নিত করে আইনি লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিল। সর্বোচ্চ আদালতের এই রায়ের মাধ্যমে এখন তা পুরোপুরি প্রমাণিত হয়েছে যে, কোনো প্রতিষ্ঠানকে জোরপূর্বক দখলে নেওয়ার চেষ্টা যেমন অবৈধ, তেমনি তা দেশের ব্যবসা-বিনিয়োগ পরিবেশের জন্যও হুমকি।

অর্থনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এই রায় শুধুমাত্র নগদের জন্য নয় বাংলাদেশের ফিনটেক খাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে এবং বেসরকারি খাতের স্বাধীনতা ও বিনিয়োগ নিরাপত্তা আরও সুদৃঢ় করবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আইন-আদালত

বিডিআরের ৪০ জওয়ানের জামিন

Published

on

পুঁজিবাজার

২০০৯ সালে বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তর পিলখানায় বিদ্রোহের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় কারাগারে আটক ৪০ বিডিআর জওয়ানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

সোমবার (১২ মে) আদালত সূত্রে জানা যায়, ঢাকার ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক ইব্রাহিম মিয়ার আদালত গত ৮ মে এ আদেশ দেন। সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী শাহাদাৎ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর মো. বোরহান উদ্দিন জানান, আসামিদের মধ্যে অনেকেই সাজাপ্রাপ্ত এমনকি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিও রয়েছেন। জামিন আবেদন করা আসামিদের নথিপত্র যাচাই করে আদালত সন্তুষ্ট হয়ে ৪০ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন। বাকি আসামিদের জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছে।

জামিন পাওয়া আসামিরা হলেন- রেজাউল করিম, শাজাহান, রফিকুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, রেজাউল করিম, মো. শামীম, ওয়ালি উল্লাহ, হাবিবুর রহমান, তারিকুল ইসলাম, বনি আমিন চৌধুরী, মো. এ বারিক, ইমতিয়াজ আহমেদ নবীন, মোয়াজ্জেম হোসেন, মিজানুর রহমান, সিদ্দিকুর জামান জোয়ার্দার ওরফে লিটন, মো. এ মোনাফ, আকিদুল ইসলাম, খলিলুর রহমান, মিজানুর রহমান, কৌতুক কুমার সরকার, মো. সালাউদ্দিন, সোহরাব হোসেন, কামাল হোসেন, মো. ইশহাক, দারুল ইসলাম, শ্রী সুমন চক্রবর্তী, আবু সাঈদ, সেজান মাহমুদ, মো. সেলিম, বিধান কুমার সাহা, মাসুম হাসান, ফিরোজ মিয়া, শ্রী তাপস কুমার বিশ্বাস, রফিকুল ইসলাম, কামাল মিয়া, নূর-এ-আলম মিয়া, এনামুল হক, শফিকুল ইসলাম, রবিউল আলম এবং আল আমিন।

এর আগে গত ১৯ জানুয়ারি ১৭৮ জন জন বিডিআর জওয়ানকে জামিন দেন একই আদালত। পরে গত ২৩ জানুয়ারি ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও কাশিমপুর কারাগার থেকে কারামুক্ত হন তারা।

মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। সে ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। তাতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। খালাস পান ২৭৮ জন।

২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায়ও হয়ে যায় হাইকোর্টে। তাতে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে। আরো ২২৮ জনকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা। খালাস পান ২৮৩ জন। হাইকোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন। হত্যা মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেছেন।

অন্যদিকে, হাইকোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়। ২০১০ সালে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজও শুরু হয়েছিল।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার তদন্ত পুনরায় শুরুর দাবি উঠছে। গত ১৯ ডিসেম্বর অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যান শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

এই হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তের জন্য গত ২৪ ডিসেম্বর অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আ ল ম ফজলুর রহমানকে প্রধান করে কমিশন গঠন করে ৯০ দিনের সময় বেধে দিয়েছে সরকার।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আইন-আদালত

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলার তদন্ত শেষ, প্রতিবেদন দাখিল আগামীকাল

Published

on

পুঁজিবাজার

গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যা মামলার তদন্ত শেষ হয়েছে।

রবিবার (১১ মে) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। এ সংক্রান্ত মামলায় আগামীকাল সোমবার তদন্ত সংস্থা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা দেবে।

নিয়ম অনুযায়ী, ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা প্রথমে চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। এরপর চিফ প্রসিকিউটর সেই তদন্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা করেন এবং আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) আকারে ট্রাইব্যুনালে দাখিল করেন।

এর আগে, গত শুক্রবার ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত‍্যার তদন্ত রিপোর্ট আগামী সোমবার চিফ প্রসিকিউটর বরাবরে দাখিল করবে আশা করছি। তদন্ত রিপোর্ট দাখিল হওয়ার পর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ, অর্থাৎ ফরমাল চার্জ দাখিলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু হবে।

এর আগে, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত ২০ এপ্রিলের মধ্যে শেষ করতে নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।

এই মামলা ছাড়াও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আরও দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলায় আওয়ামী লীগ শাসনামলের সাড়ে ১৫ বছরে গুম ও খুনের ঘটনায় তাঁকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। অপর মামলাটি হয়েছে রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায়।

প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের আগস্ট মাসে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করা হয়। পুনর্গঠিত ট্রাইব্যুনালে গণ-অভ্যুত্থানের সময় হত্যা, গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধে প্রথম মামলাটি (মিস কেস বা বিবিধ মামলা) শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে হয়। এ মামলায় পরে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকেও (গণঅভ্যুত্থানের সময় আইজিপির দায়িত্বে ছিলেন) আসামি করা হয়।

গণহত্যার এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদনের দাখিলের সময় এ পর্যন্ত তিনবার বাড়ানো হয়েছে। সর্বশেষ গত ২০ এপ্রিল এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য সময় বৃদ্ধির আবেদন করে প্রসিকিউশন (রাষ্ট্রপক্ষ)। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময় দুই মাস বাড়িয়ে আগামী ২৪ জুনের মধ্যে জমা দেওয়ার সময় নির্ধারণ করেন ট্রাইব্যুনাল।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার3 hours ago

পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৪ হাজার ১৭২ কোটি টাকা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দেশের পুঁজিবাজারের দরপতন থামছেই না। প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমেছে সূচক। বিদায়ী সপ্তাহে...

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার7 hours ago

বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের ঘুরে দাঁড়ানোর শুরু: ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় দৃঢ়তা, মুনাফায় প্রত্যাবর্তন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বাংলাদেশ ফাইন্যান্স পিএলসি ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ০৫ পয়সা। যা...

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার21 hours ago

পদত্যাগ করলেন পদ্মা অয়েলের এমডি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতের প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল পিএলসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী মো. আবদুস সোবহান...

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার23 hours ago

শেয়ার কারসাজির দায়ে সাকিবকে ২ কোটি ২৬ লাখ টাকা জরিমানা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের শেয়ারের দাম কারসাজির অভিযোগে বাংলাদেশ ক্রিকেট...

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার23 hours ago

বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বাংলাদেশ ফাইন্যান্স পিএলসি গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত...

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার23 hours ago

বিডি থাইয়ের লোকসান বেড়েছে ১৩৬ শতাংশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয়...

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার1 day ago

ডিএসইর ফিক্স সার্টিফিকেশন পেলো দুই ব্রোকারেজ হাউজ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন এপিআই সংযোগের মাধ্যমে নিজস্ব ওএমএস চালু করণের লক্ষ্যে ডিএসই আরও দুই ব্রোকারেজ হাউজকে ফিক্স সার্টিফিকেশন...

Advertisement
Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১
পুঁজিবাজার
জাতীয়3 hours ago

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১ হাজার ৬৬২ জন

পুঁজিবাজার
জাতীয়3 hours ago

তথ্য উপদেষ্টাকে বোতল নিক্ষেপ: ডিবি অফিসে একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার3 hours ago

পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৪ হাজার ১৭২ কোটি টাকা

পুঁজিবাজার
সারাদেশ4 hours ago

গোসাইরহাটের সাবেক পৌর মেয়র বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার

পুঁজিবাজার
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

পুঁজিবাজার
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

জবি শিক্ষার্থীদের ৪ দফা: শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে সমাবেশ শুরু

পুঁজিবাজার
জাতীয়4 hours ago

উড্ডয়নকালে খুলে গেলো বিমানের চাকা, ঢাকায় অবতরণ

পুঁজিবাজার
রাজনীতি4 hours ago

কোন ফ্যাসিস্ট অপশক্তি দ্বিতীয়বার ফিরে আসেনি: ড. হেলাল উদ্দিন

পুঁজিবাজার
জাতীয়5 hours ago

নিষিদ্ধ সংগঠনে জড়িত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক এজাজ

পুঁজিবাজার
আবহাওয়া5 hours ago

আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ভয়াবহ তাণ্ডবের আশঙ্কা

পুঁজিবাজার
জাতীয়3 hours ago

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১ হাজার ৬৬২ জন

পুঁজিবাজার
জাতীয়3 hours ago

তথ্য উপদেষ্টাকে বোতল নিক্ষেপ: ডিবি অফিসে একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার3 hours ago

পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৪ হাজার ১৭২ কোটি টাকা

পুঁজিবাজার
সারাদেশ4 hours ago

গোসাইরহাটের সাবেক পৌর মেয়র বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার

পুঁজিবাজার
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

পুঁজিবাজার
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

জবি শিক্ষার্থীদের ৪ দফা: শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে সমাবেশ শুরু

পুঁজিবাজার
জাতীয়4 hours ago

উড্ডয়নকালে খুলে গেলো বিমানের চাকা, ঢাকায় অবতরণ

পুঁজিবাজার
রাজনীতি4 hours ago

কোন ফ্যাসিস্ট অপশক্তি দ্বিতীয়বার ফিরে আসেনি: ড. হেলাল উদ্দিন

পুঁজিবাজার
জাতীয়5 hours ago

নিষিদ্ধ সংগঠনে জড়িত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক এজাজ

পুঁজিবাজার
আবহাওয়া5 hours ago

আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ভয়াবহ তাণ্ডবের আশঙ্কা

পুঁজিবাজার
জাতীয়3 hours ago

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১ হাজার ৬৬২ জন

পুঁজিবাজার
জাতীয়3 hours ago

তথ্য উপদেষ্টাকে বোতল নিক্ষেপ: ডিবি অফিসে একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার3 hours ago

পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৪ হাজার ১৭২ কোটি টাকা

পুঁজিবাজার
সারাদেশ4 hours ago

গোসাইরহাটের সাবেক পৌর মেয়র বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার

পুঁজিবাজার
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

পুঁজিবাজার
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

জবি শিক্ষার্থীদের ৪ দফা: শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে সমাবেশ শুরু

পুঁজিবাজার
জাতীয়4 hours ago

উড্ডয়নকালে খুলে গেলো বিমানের চাকা, ঢাকায় অবতরণ

পুঁজিবাজার
রাজনীতি4 hours ago

কোন ফ্যাসিস্ট অপশক্তি দ্বিতীয়বার ফিরে আসেনি: ড. হেলাল উদ্দিন

পুঁজিবাজার
জাতীয়5 hours ago

নিষিদ্ধ সংগঠনে জড়িত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক এজাজ

পুঁজিবাজার
আবহাওয়া5 hours ago

আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ভয়াবহ তাণ্ডবের আশঙ্কা