ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সাড়ে ৩ মাস পর ঢাবিতে ক্লাস শুরু রবিবার

দীর্ঘ সাড়ে তিন মাস পর আগামীকাল রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ক্লাস শুরু হচ্ছে। ইতোমধ্যে বিভাগগুলো শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরুর নির্দেশনা দিয়েছে।
২ জুন গ্রীষ্মকালীন ছুটি ও ঈদুল আজহা উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাস ছুটি দেওয়া হয়। এরপর নানা ঘটনা পেরিয়ে দীর্ঘ ১১২ দিন পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস খুলছে।
সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ বর্ষ বাদে সকল বর্ষের ক্লাস রবিবার শুরু হবে। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ক্লাস ৩০ সেপ্টেম্বর শুরু হবে।
চলতি বছরের ২ জুন থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস ছুটি দেওয়া হয়। কোনো কোনো বিভাগে এই ছুটির মধ্যে চূড়ান্ত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১ জুলাই থেকে ক্লাস খোলার কথা থাকলেও প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি অনির্দিষ্টকালের জন্য সর্বাত্মক কর্মবিরতি ঘোষণা করেন। শিক্ষকদের সঙ্গে কর্মবিরতি ঘোষণা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অচল হয়ে পড়ে।
এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন। ৭ জুলাই থেকে তারা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেন। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস আর শুরু হয়নি। এরমধ্যে কোটা আন্দোলন দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে এবং আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে পড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
কোটা থেকে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। এদিকে সরকার প্রত্যয় স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রত্যাহার করলে ৪ আগস্ট তারা আন্দোলন প্রত্যাহার করেন।
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হয় এবং শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। সরকার পতনের পর ১০ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল পদত্যাগ করেন।
২৭ আগস্ট উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান। নিয়োগের পর তিনি বিশ্ববিদ্যালয় হল, বিভাগ, অফিস প্রধান, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ বিভিন্ন অংশীজনের সাথে আলোচনা করেন। পরে ১৩ সেপ্টেম্বর এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় ক্লাস শুরুর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়।
কাফি

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জুলাই বিপ্লব বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ইবিতে নানা প্রতিযোগিতার আয়োজন

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) জুলাই বিপ্লবের প্রথম বর্ষপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যালিগ্রাফি/গ্রাফিতি ও জুলাইয়ের উপর রচনা প্রতিযোগিতা এবং ইবি ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বুধবার (৯ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম স্বাক্ষরিত পৃথক তিনটি জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
তিনটি পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘জুলাই বিপ্লব/ স্বাধীনতার নতুন সূর্য/বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার প্রত্যয়’ বিষয়ের উপর ক্যালিগ্রাফি ও গ্রাফিতি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। আগ্রহী প্রতিযোগীকে ১৪ জুলাই দুপুর ১২টার মধ্যে ছাত্র উপদেষ্টা অফিসে আবেদন পত্র জমা দিতে হবে এবং ১৬ জুলাই সকাল ১১টায় ১ ঘন্টাব্যপী টিএসসিসির ১১৬ নং কক্ষে ক্যালিগ্রাফি/গ্রাফিতি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
‘জুলাই বিপ্লব/ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়’ বিষয়ের উপর ১৪ জুলাই দুপুর ১২টার মধ্যে ইবি ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষকের নিকট প্রতিযোগীকে নাম, শ্রেণী ও রোল নম্বর জমা দিতে হবে এবং ১৬ জুলাই সকাল ১১টায় ১ ঘন্টাব্যপী টিএসসিসির ১১৬ নং কক্ষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
‘জুলাই বিপ্লব: আধিপত্যবাদের অবসান’ বিষয়ের উপর ২০ জুলাই দুপুর ১টার মধ্যে ছাত্র উপদেষ্টা অফিসে স্বহস্তে লিখিত রচনা জমা দিতে হবে। রচনাটি বাংলা ভাষায় সর্বনিম্ন ২০ (কুড়ি) পৃষ্ঠা হতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘বর্ষপূর্তি উদযাপনের অংশ হিসেবে জুলাই বিপ্লবের স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য এ আয়োজনের উদ্যোগ। আশা করি শিক্ষার্থীরা স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে অংশ নিবেন।’
উল্লেখ্য, আগামী ৫ই আগস্ট প্রতিযোগিতার ফলাফল ও পুরস্কার বিতরণ করা হবে এবং সকল বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
অর্থসংবাদ/সাকিব/কাফি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
অধিকার আদায়ে আমরা সবাই এক: হাসনাত আবদুল্লাহ

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আমরা সবাই শিক্ষিত মানুষ, একেকজন একেক মতভেদের মানুষ কিন্তু অধিকার আদায়ে আমরা সবাই একই। আমাদের বাংলাদেশ হবে বাক স্বাধীনতার দেশ, প্রতিবাদ চেতনার দেশ। যারা বাক স্বাধীনতাকে রুদ্ধ করতে চাইবে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় হবে মুক্ত চিন্তার জায়গা। সবাই অধিকার নিয়ে স্বাধীনভাবে কথা বলবেন, প্রতিবাদী চেতনা লালন করবেন।”
বুধবার (৯ জুলাই) রাত সাড়ে ১০টার দিকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ইবি শাখার আয়োজিত পদযাত্রা ও পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, “কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় নাম শুনলেই আমাদের সীমাবদ্ধতা কাজ করে, ভাইভা বোর্ডে মনে করে এরা বড় মাদ্রাসা থেকে এসেছে। এসব সংস্কৃতি চর্চা বন্ধ করা হবে। একটি সিটের বিনিময়ে মেরুদণ্ড বিক্রি করে দিবেন না। আমরা আর ঐ বাংলাদেশে ফিরে যেতে চায় না, যে বাংলাদেশে একটি স্টাটাস দিলে ডেকে নিয়ে ডিলিট করায় উপরন্তু হল থেকে বের করে দেয়। অনেক সময় দেখা যায় ভারী কণ্ঠে কথা বলি, হুমকি-ধামকি দিয়ে কথা বলি কিন্তু আজকে মনে হচ্ছে যেন আমি আপনাদের ক্লাস নিতে এসেছি কারণ তোমরা বেশিরভাগই আমার কাছে পড়েছো।
উল্লেখ্য, সমাবেশে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডাক্তার তাসনিম জারা, মূখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী-সহ কেন্দ্রীয় নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ইবির সমন্বয়ক এস এম সুইট, সহসমন্বয়ক ইয়াশিরুল কবীর সৌরভ ও তানভীর মাহমুদ মন্ডলসহ অন্য নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদ/সাকিব/কাফি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) প্রকাশ করা হয়েছে। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের কনফারেন্স কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. খন্দকার এহসানুল কবির ফল ঘোষণা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দেশের সব শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এবছর মোট ১৯ লাখ ২৮ হাজার পরীক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ জন। এবার পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩৯০৩২ জন।
এ বছর মোট পরীক্ষায় অংশ নেওয়া মোট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ৩০ হাজার ৮৮টি। মোট ৩ হাজার ৭১৪টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। আর ২০২৪ সালে মোট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল ২৯ হাজার ৮৬১টি। মোট তিন হাজার ৭৯৯টি কেন্দ্রে ফরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
এদিকে ২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় দেশের ১৩৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোনও পরীক্ষার্থী পাস করেনি। গত বছর যা ছিল ৫১টি। এ বছর পাস না করা প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ৮৩টি।
কাফি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এসএসসিতে ফেল করেছে ৬ লাখের বেশি শিক্ষার্থী

২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় মোট ৬ লাখ ৬৬০ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি। এর মধ্যে ছাত্র ৩ লাখ ২৪ হাজার ৭১৬ জন এবং ছাত্রী ২ লাখ ৭৫ হাজার ৯৪৪ জন।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে ঢাকায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সভাকক্ষে বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দকার এহসানুল কবির এ তথ্য জানান।
এর আগে দুপুর ২টায় দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ড একযোগে এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এসএসসির ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫ শতাংশ

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী পাসের হার ৬৮.৪৫ শতাংশ। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১,৩৯,০৩২ জন। গত বছর পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। আর জিপিএ ফাইভ পেয়েছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড একযোগে ফল প্রকাশ করেছে।
যেভাবে ফল জানা যাবে, শিক্ষার্থীরা www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ফল জানতে পারবে। সেজন্য প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে ইআইআইএন নম্বর ব্যবহার করে ‘রেজাল্ট কর্নার’ থেকে ফল ডাউনলোড করতে হবে। একই সঙ্গে নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকেও ফল সংগ্রহ করা যাবে। এ ছাড়া এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে টেলিটক সিম ব্যবহার করে ১৬২২২ শর্টকোডে নির্ধারিত ফরম্যাটে বার্তা পাঠিয়ে ফল জানা যাবে।
খাতা চ্যালেঞ্জ করা যাবে ১১ জুলাই থেকে টেলিটকে, ফলে সন্তুষ্ট না হওয়া শিক্ষার্থীরা প্রতিবারের মতো এবারও খাতা চ্যালেঞ্জ বা ফল পুনর্নিরীক্ষার আবেদনের সুযোগ পাবে। খাতা পুনর্নিরীক্ষণের জন্য এসএমএসের মাধ্যমে ১১ থেকে ১৭ জুলাই পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। আবেদনের পদ্ধতি শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট ও টেলিটকের মাধ্যমে জানা যাবে। পুনর্নিরীক্ষণের জন্য আবেদন করার নিয়ম: রেজিস্ট্রেশন নম্বর <স্পেস> বোর্ডের নাম (ইংরেজি প্রথম তিন অক্ষর) <স্পেস> রোল নম্বর <স্পেস> বিষয় কোড লিখে পাঠিয়ে দিতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। একাধিক সাবজেক্ট কোডের ক্ষেত্রে কমা (,) ব্যবহার করতে হবে, যেমন- ১০১, ১০২, ১০৩।
উল্লেখ্য, চলতি বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি পরীক্ষায় ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ১ হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন। সারা দেশের ২ হাজার ২৯১টি কেন্দ্রে ১৮ হাজার ৮৪টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এই পরীক্ষায় অংশ নেয়।
এছাড়াও, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন পরীক্ষার্থী ছিল।
এবারও ফল প্রকাশ ঘিরে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিকতা রাখা হয়নি। তবে সার্বিক বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার সভাকক্ষে মতবিনিময় সভায় কথা বলেন বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবির।
গত ১০ এপ্রিল ২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছিল। এবারের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় নিয়মিত-অনিয়মিত মিলিয়ে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১৯ লাখ ২৮ হাজার ৯৭০ জন।