জাতীয়
এক মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৭৬ জন নিহত
গত মাসে অর্থাৎ আগস্টে ৪৬৭টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে আহত হয়েছে ৯৮৫ জন। এ মাসে রেলপথে ১০টি দুর্ঘটনায় আটজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছে। নৌপথে ১৩টি দুর্ঘটনায় ৫০ জন নিহত, দুজন আহত ও নয়জন নিখোঁজ রয়েছে।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির দুর্ঘটনা মনিটরিং সেলের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী- সড়ক, রেল ও নৌপথে সর্বমোট ৪৯০টি দুর্ঘটনায় ৫৩৪ জন নিহত ও ৯৮৯ জন আহত হয়েছে। এ সময়ে ১৯৩টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২০৬ জন নিহত ও ২০১ জন আহত হয়েছে, যা মোট দুর্ঘটনার ৪১.৩২ শতাংশ। এ মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে ঢাকা বিভাগে ১১৭টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১২১ জন নিহত ও ২৬১ জন আহত হয়েছে। সবচেয়ে কম সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে বরিশাল বিভাগে ২৭টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত ও ৯৩ জন আহত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ প্রতিবেদন তুলে ধরে সংগঠনটি। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির সড়ক দুর্ঘটনা মনিটরিং সেলের সদস্যরা বহুল প্রচারিত ও বিশ্বাসযোগ্য জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌপথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এ প্রতিবেদন তৈরি করে।
সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে একজন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ৯০ জন চালক, ৭৫ জন পথচারী, ৩৯ জন পরিবহন শ্রমিক, ৫৪ জন শিক্ষার্থী, একজন শিক্ষক, ৬৬ জন নারী, ৪৯ জন শিশু, তিনজন সাংবাদিক, একজন আইনজীবী ও ১২ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় মিলেছে।
এ সময় সড়ক দুর্ঘটনায় সংগঠিত ৭৪৫টি যানবাহনের পরিচয় মিলেছে। এতে দেখা যায়, ৩১.৬৭ শতাংশ মোটরসাইকেল, ২১.২০ শতাংশ ট্রাক-পিকাপ-কাভার্ডভ্যান ও লরি, ১০.৩৩ শতাংশ বাস, ১৪.৩৬ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক, ৮.৪৫ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৭.৭৮ শতাংশ নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৬.১৭ শতাংশ কার-জিপ-মাইক্রোবাস সড়কে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে।
সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৪১.৫৪ শতাংশ গাড়িচাপা দেওয়ার ঘটনা, ৩৩.১৯ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২২.০৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ২.৫৬ শতাংশ বিবিধ কারণে, ০.৪২ শতাংশ ট্রেন যানবাহনে সংঘর্ষ ও চাকায় ওড়না পেছিয়ে ০.২১ শতাংশ।
দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ মাসে সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৩৩.৮৩ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ২০.৭৭ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ৩৯.১৮ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়েছে। এছাড়া সারা দেশে সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৪.৪৯ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, ১.২৮ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে ও ০.৪২ শতাংশ রেলক্রসিংয়ে সংগঠিত হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
দেশবাসীর প্রতি হাসনাত আব্দুল্লাহর জরুরি বার্তা
দেশের চলমান পরিস্থিতিতে সবাইকে সতর্ক ও ধৈর্য ধারণ করতে আহ্বান জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়ে তিনি এ আহ্বান জানান।
ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে তিনি লিখেন, সারাদেশের সকল সাধারণ জনগণকে শান্ত থাকার জন্য অনুরোধ করছি। আপনারা ধৈর্য ধরুন, শান্ত থাকুন। নিজেরা আইন হাতে তুলে নিয়ে দয়া করে কোনো ধরনের অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করবেন না। আমাদের বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ। আমরা কোনোভাবেই আমাদের এই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট হতে দিব না।
তিনি আরও লিখেন, ৫ আগস্টের পর থেকেই একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে আমাদের দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করার জন্য ক্রমাগত চক্রান্ত করেই যাচ্ছে। দয়া করে নিজেরা নিজেরা কোন্দলে জড়িয়ে কুচক্রী এই মহলের হীন ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের পথ তৈরি করে দিয়েন না।
হাসনাত বলেন, চট্টগ্রামে অ্যাডভোকেট সাইফুলের হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে, বিচার নিশ্চিত করতে হবে। কোনো নির্দিষ্ট সংগঠন এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকলে সে সংগঠনের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। আপনারা শান্ত থাকুন, সতর্ক থাকুন, ধৈর্য ধরুন।
এর আগে একই প্রসঙ্গে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, গণ-অভ্যুত্থান ও বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে শান্ত থাকুন। নিরীহ সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। সরকার দ্রুতই সকল রাষ্ট্রদ্রোহী ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ঋণ পরিশোধে ৪৭৫ কোটি টাকা প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর
বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের (বিএসসি) ৬টি জাহাজ ক্রয় প্রকল্পের জন্য গৃহীত ঋণ পরিশোধে প্রথম কিস্তি বাবদ প্রায় ৪৭৫ কোটি ২৫ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে এ চেক হস্তান্তর করেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন।
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার হাতে চেক তুলে দেন তিনি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফ এবং বিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমডোর মাহমুদুল মালেক প্রমুখ।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিএসসির জন্য জি-টু-জি ভিত্তিতে ৬টি জাহাজ ক্রয়ের লক্ষ্যে বাস্তবায়িত ‘৬টি নতুন জাহাজ ক্রয়’ প্রকল্পের জন্য সরকারের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ও চায়না এক্সিম ব্যাংকের মধ্যে ২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর একটি ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। প্রতিটি জাহাজ প্রায় ৩৯ হাজার ডিডব্লিউটি সম্পন্ন, যার তিনটি নতুন প্রোডাক্ট অয়েল ট্যাংকার এবং তিনটি নতুন বাল্ক ক্যারিয়ার।
ঋণের মূল পরিমাণ বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ হাজার ৪৫৭ কোটি ৬৭ লাখ ৯৮ হাজার ৭৮৪ টাকা। ঋণ পরিশোধে চলতি বছরের ২৭ অক্টোবর অর্থ বিভাগ ও বিএসসির মধ্যে সাবসিডিয়ারি লোন এগ্রিমেন্ট (এসএলএ) স্বাক্ষরিত হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় ২ হাজার ৪২৫ কোটি টাকা সরকারের অর্থ বিভাগ ও অর্থ মন্ত্রণালয়কে বিএসসি থেকে আগামী ১৩ বছরের মধ্যে পরিশোধ করা হবে। এর মধ্যে প্রথম কিস্তির চেক প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রকল্পটির মাধ্যমে ২০১৮-২০১৯ সালে বিএসসির বহরে বাণিজ্যিক জাহাজ ৬টি যুক্ত হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায় সংগৃহীত ৬টি জাহাজের মধ্যে ৫টি জাহাজ (এম. ভি. বাংলার জয়যাত্রা, এম. ভি. বাংলার অর্জন, এম. টি. বাংলার অগ্রযাত্রা, এম. টি. বাংলার অগ্রদূত এবং এম.টি বাংলার অগ্রগতি) বর্তমানে আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক পরিমণ্ডলে পণ্য পরিবহনসংশ্লিষ্ট বাণিজ্যিক কার্যক্রমে নিয়োজিত রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে সুপ্রিম কোর্টের ‘বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২৩’ পেশ করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) বঙ্গভবনে এ প্রতিবেদন পেশ করা হয়। এসময় আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে প্রধান বিচারপতি বার্ষিক প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। তিনি জানান, ইতোমধ্যে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে। এছাড়া প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কেও রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট হলো বিচারপ্রার্থীদের সর্বশেষ ভরসাস্থল।’ প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে বিচার বিভাগ যৌক্তিক সময়ে বিচারপ্রার্থীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে সক্ষম হবে বলে আশা প্রকাশ করেন রাষ্ট্রপতি।
এ সময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি এবং প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন উপস্থিত ছিলেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
সাম্প্রতিক সময়ের বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহের আলোকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীর শাহবাগ ও আশপাশের এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) চার প্লাটুন সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া বন্দরনগরী চট্টগ্রামেও বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে বিজিবির পক্ষ থেকে পাঠানো এক খুদেবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।
বার্তায় বলা হয়, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীর শাহবাগ, মৎস্য ভবন ও হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল এলাকায় ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন।’
চট্টগ্রামে বিজিবি মোতায়েনের বিষয়ে পাঠানো এক খুদে বার্তা বলা হয়, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে চট্টগ্রাম মহানগরীতে ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।’
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর নিয়ে কড়া হুঁশিয়ারি তথ্য উপদেষ্টার
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, যদি পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর ও চাপ প্রয়োগ করা হয়, তাহলে সেটা মেনে নেবেন না। আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে সরকার তার ভূমিকা পালন করবে। পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর হলে, সেটা অবশ্যই আইনগতভাবে দেখা হবে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নেতারা সচিবালয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গেলে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। এর আগে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়েও এমন কথা বলেছিলেন তথ্য উপদেষ্টা।
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর অফিসের সামনে বিক্ষোভের প্রসঙ্গ টেনে একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, এটা গণমাধ্যমের জন্য হুমকি কি না। জবাবে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, তিনি গতকালও বলেছেন, এখানে একটি ল অ্যান্ড অর্ডার সিচুয়েশন (আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিষয়) তৈরি হয়েছে। সে জায়গা থেকে সরকার ভূমিকা পালন করবে। পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর হলে, সেটা অবশ্যই আইনগতভাবে দেখা হবে। কিন্তু এটা কেবল আইনি বিষয় নয়, বিগত সময়ে নানা গণমাধ্যমের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের ওপর মানুষের ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, সেটি স্পষ্ট করা গণমাধ্যমের দায়িত্ব—কেন ক্ষোভ? সংলাপে বসে তাদের কর্মকাণ্ড স্পষ্ট করা উচিত। তবে ল অ্যান্ড অর্ডারের জায়গায় গেলে সরকার তার ভূমিকা যেটা আছে, সেটা পালন করবে। যদি পত্রিকা অফিস ভাঙচুর ও চাপ প্রয়োগ করা হয়, তাহলে মেনে নেওয়া হবে না। পাশাপাশি জনগণের মধ্যে ক্ষোভ থাকলে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করবে। পুলিশ যাতে শান্তিপূর্ণভাবে জনগণকে সমাবেশ করতে দেয়, সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এই ক্ষোভ-বিক্ষোভ ষড়যন্ত্রের একটা অংশ কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, এটা যাঁরা আন্দোলন করছেন, তাঁরাই ভালো বলতে পারবেন।
এমআই