রাজনীতি
অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ হতে দেয়া যাবে না: তারেক রহমান

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যর্থ হলে সেই ব্যর্থতা পুরো দেশের ও মানুষের ব্যর্থতা। তাই এই সরকারকে ব্যর্থ হতে দেয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সব কার্যক্রম মনঃপূত না হলেও এ সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। মনে রাখতে হবে এই সরকারের ব্যর্থতা আমাদের সবার ব্যর্থতা। তবে নিজেরা যেন নিজেদের ব্যর্থতার কারণ না হন সে ব্যাপারে তাদের সতর্ক থাকতে হবে।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিশ্ব গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তারেক রহমান বলেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে পালিয়ে যাওয়া মাফিয়া সরকার দেশের অর্থনীতিকে শুধু ধ্বংস করেনি, প্রতিটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে।
বিগত ১৫ বছর ছিল মাফিয়া চক্রের দখলে উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, গত দেড় দশকে দেশ থেকে ১৭ লাখ কোটি টাকারও বেশি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। মাফিয়া চক্র শুধু অর্থনীতিকে ধ্বংস করেনি, তারা দেশের বিচার ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে। একটা দেশ কতটুকু সভ্য, তা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আচরণে ফুটে ওঠে।
‘মাফিয়া চক্রের প্রধান দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলেও তাদের চক্রটি প্রশাসনে এখনও সক্রিয়’ মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, তারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সুতরাং, অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। জনগণকে তাদের পাশে থেকে সহযোগিতা করতে হবে। কিন্তু, অন্তর্বর্তী সরকারকে জবাবদিহিমূলক থাকতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারকে বেশ কিছু সংস্কারের উদ্যোগ নিতে হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, গণ-অভ্যুত্থান ছিল ব্যতিক্রম। মানুষের প্রথম কাজই হবে ভোটার আড়াই কোটি বেড়েছে। কিন্তু তারা কেউ ভোট দিতে পারেননি।বিএনপি বিশ্বাস করে, দেশের অর্ধেক নারী ও তরুণ প্রজন্মকে রেখে দেশ এগিয়ে যেতে পারবে না।
তিনি আরও বলেন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশে যাত্রার জন্য আরও কিছু সময় পাড়ি দিতে হবে। এজন্য সন্ত্রাস নয় বরং ধৈর্য ধরতে হবে। ক্ষমতার পরিবর্তন মানে, রাষ্ট্র ও রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন। জনগণের সরকার না হওয়া পর্যন্ত সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে।
সমাবেশের সভাপতিত্ব করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সমাবেশের সমন্বয় করছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও বিএনপি যুগ্ম মহাসচিব হাবিবুন্নবী খান সোহেল। সঞ্চালনা করছেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ সদস্য সচিব আমিনুল হক, তানভীর আহমেদ রবিন।

রাজনীতি
হাসিনার অধ্যায় শেষ, আওয়ামী লীগ আর ফিরবে না: হাসনাত

ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধ্যায় শেষ এবং আওয়ামী লীগ আর ফিরবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
বুধবার (৯ জুলাই) রাতে ঝিনাইদহ শহরের পায়রা চত্বরে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান’ দিবসের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত পদযাত্রা ও পথসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ শেখ হাসিনাকে ‘টেরোরিস্ট’ আখ্যা দিয়ে বলেছেন, ‘হাসিনা চ্যাপ্টার ক্লোজড, আ.লীগ উইল নেভার কাম ব্যাক।’
তিনি বলেন, ‘মধ্য এশিয়ার টেরোরিস্ট হচ্ছে গুজরাটের কসাই নরেন্দ্র মোদি। আরেক টেরোরিস্ট হাসিনাকে প্রশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চলছে। হাসিনা ও ছাত্রলীগ উভয়েই সন্ত্রাসী।’
বিজ্ঞাপন
হাসনাত অভিযোগ করেন, ‘ভারতের মাটিতে বসে হাসিনা আমাদের জুলাই বিপ্লবীদের হত্যার ষড়যন্ত্র করছে। আ.লীগের প্রেতাত্মারা ভারত ও লন্ডন থেকে যতই ষড়যন্ত্র করুক, বাংলাদেশের মাটিতে আওয়ামী লীগের আর কোনো প্রত্যাবর্তন হবে না।’
তিনি বলেন, আমরা নির্বাচনের আগে বিচার ও সংস্কার নিশ্চিত করতে চাই। আগে বিচার, পরে নির্বাচন। এই যুদ্ধ দেশ পুনর্গঠনের যুদ্ধ।
তিনি সাংবাদিকদের আর্থিক দুরবস্থার কথা তুলে ধরে বলেন, ‘বেশিরভাগ সাংবাদিককে পরিচয়পত্র ও বুম ধরিয়ে বলা হয় – এলাকায় গিয়ে কেটে খাও।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আক্তার হোসেন, নাসির উদ্দীন পাটোয়ারি, ডাক্তার তাসনীম জারা, সারজিস আলম, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব তারেক রেজা, শহীদ রাকিবের মা হাফিজা খাতুন ও শহীদ সাব্বিরের পিতা আমোদ আলী।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ঝিনাইদহ-চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বিএসএফ পাখির মতো বাংলাদেশিদের হত্যা করছে। এ বাহিনী মানবতাবিরোধী অপরাধ করছে, তাদের বিরুদ্ধে এখনই রুখে দাঁড়াতে হবে।’
তিনি জানান, ‘সংস্কার, হাসিনা ও আ’লীগের বিচার, নতুন সংবিধান এবং জুলাই সনদের বাস্তবায়ন করেই ঘরে ফিরবে এনসিপি।’
সমাবেশকে ঘিরে ঝিনাইদহ শহরের প্রধান সড়কগুলো ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টারে ছেয়ে গেছে। রঙিন ব্যানারে ফুটে উঠেছে শীর্ষ নেতাদের মুখচ্ছবি। নেতাকর্মীদের মধ্যে দেখা গেছে উৎসবমুখর পরিবেশ, যা অনেকের চোখে এক ‘নতুন রাজনৈতিক জাগরণের’ ইঙ্গিত। কর্মসূচি সফল করতে এনসিপির জেলা ও থানা পর্যায়ের নেতাকর্মীরা দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন।
কাফি
রাজনীতি
চাঁদাবাজি বন্ধে বাধা, মোহাম্মদপুরে এনসিপি নেতাদের ওপর সন্ত্রাসী হামলা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কৃষি মার্কেটে অবৈধ চাঁদাবাজিতে বাধা দেওয়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-র নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। এতে অন্তত ৬ জন এনসিপি নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
বুধবার (৯ জুলাই) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার দপ্তর সমন্বয়কারী এম এম শোয়াইব এ তথ্য জানান। তিনি অভিযোগ করেন, সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত চিহ্নিত সন্ত্রাসী মাহবুব আলম এই হামলার নেতৃত্ব দেন।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মোহাম্মদপুরের কৃষি মার্কেটে দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় একটি চক্র চাঁদাবাজি করে আসছিল। সেই চাঁদাবাজির প্রতিবাদ জানাতে ও বৈধ দোকানদারদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে এনসিপির মোহাম্মদপুর থানা শাখার প্রতিনিধিদল মঙ্গলবার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অঞ্চল-৫ এর কার্যালয়ে যান। তাদের মধ্যে ছিলেন মো. মোস্তাকিম, অ্যাডভোকেট লুৎফুল কবির সুজন, জাবেদ, শাওন ও আরও অনেকে।
তারা কার্যালয়ে পৌঁছানোর পরপরই ওত পেতে থাকা মাহবুব আলমের নেতৃত্বে সন্ত্রাসীরা তাদের ঘিরে ধরে এবং একটি রুমে আটকে রেখে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হামলা চালায়। এতে মোস্তাকিম, কবীর সুজন, জাবেদ, শাওন, সানীসহ একাধিক নেতাকর্মী গুরুতর আহত হন। একই সঙ্গে তাদের মোবাইল ফোন, মানিব্যাগ ও নগদ অর্থ ছিনতাই করা হয়।
আহতদের রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, মাহবুব আলম আওয়ামী লীগ আমল থেকেই সিটি করপোরেশনে মেয়র আতিকের ঘনিষ্ঠ হিসেবে তদবির, টেন্ডার বাণিজ্য এবং চাঁদাবাজির সঙ্গে যুক্ত। মোহাম্মদপুর অঞ্চলে ময়লা পরিষ্কার, ফুটপাত এবং মার্কেটভিত্তিক চাঁদা আদায়ে এক ত্রাসের রাজত্ব গড়ে তুলেছে সে।
৫ আগস্টের পর স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ছত্রছায়ায় মাহবুবের নেতৃত্বে নতুন একটি চাঁদাবাজ চক্র গড়ে ওঠে, যারা মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন স্থান থেকে নিয়মিত চাঁদা তোলে। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালেই চলে হামলা ও মিথ্যা মামলার ভয়ভীতি।
এর আগেও মোহাম্মদপুরে জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের ওপরও প্রকাশ্যে হামলা চালিয়েছিল মাহবুব ও তার সহযোগীরা, কিন্তু পুলিশ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে দাবি করে এনসিপি।
এনসিপি জানিয়েছে, মোহাম্মদপুরের কৃষি মার্কেট ও আশপাশের এলাকায় চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে আন্দোলন তারা চালিয়ে যাবে এবং হামলায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে দলটি।
কাফি
রাজনীতি
শুধু শেখ হাসিনা নয়, আ.লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: মির্জা ফখরুল

গণহত্যার দায়ে শুধু শেখ হাসিনা নয়, দলীয়ভাবে আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বুধবার (৯ জুলাই) রাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি নেতা আব্দুল কুদ্দুসকে দেখতে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বেশি রোষানলের শিকার বিএনপি। আর সর্বশেষ গণহত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিলেন শেখ হাসিনা। গণহত্যার জন্য শুধু শেখ হাসিনা নয়, দলীয়ভাবে আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, নির্বাচন আর সংস্কার কখনো সাংঘর্ষিক নয়। দেশের জনগণ নির্বাচন চায়। তাই, যারাই নির্বাচন পেছানোর কথা বলছেন তাদের আরও ভেবে দেখার আহবান জানাচ্ছি।
এ সময় দেশের স্বার্থে সব রাজনৈতিক দলের ঐক্যবদ্ধ থাকারও আহ্বানও জানান মির্জা ফখরুল।
কাফি
রাজনীতি
দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জামায়াতের প্রতিবাদ

জাতীয় দৈনিক সংবাদপত্র দৈনিক ইনকিলাবের ১ম পৃষ্ঠায় ‘জাপার ভাঙনের নেপথ্যে দিল্লী-জামায়াত’ শিরোনামে আজ বুধবার (৯ জুলাই) এক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত প্রতিবেদন ভিত্তিহীন, অসত্য ও কাল্পনিক জানিয়ে এর তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
বুধবার (৯ জুলাই) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান এড. এহসানুল মাহবুব জুবায়ের এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, দৈনিক ইনকিলাবের ১ম পৃষ্ঠায় ‘জাপার ভাঙনের নেপথ্যে দিল্লী-জামায়াত’ শিরোনামে আজ ৯ জুলাই প্রকাশিত ভিত্তিহীন, অসত্য ও কাল্পনিক রিপোর্টের আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এ রিপোর্টে জাপার ভাঙনের সাথে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে জড়িয়ে যে সব কথা লেখা হয়েছে তা একেবারেই অসত্য। জাপার ভাঙনের সাথে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কোনো ধরনের সম্পর্ক থাকা কিংবা জাপার সাথে জোট গঠনের প্রশ্নই আসে না। জামায়াতে ইসলামীর ভাবমর্যাদা ক্ষুণ্ণ করার হীন উদ্দেশ্যেই জাতীয় পার্টির ভাঙনের সাথে জামায়াতের সম্পর্ক আবিষ্কার করা হয়েছে। দৈনিক ইনকিলাবের কাছ থেকে জাতি এ ধরনের হলুদ সাংবাদিকতা আশা করে না।
এতে আরও বলা হয়, আশা করি দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো থেকে বিরত থাকবেন।
রাজনীতি
চীন সফরে যাচ্ছে জামায়াতের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল

চীন সফরে যাচ্ছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর একটি প্রতিনিধি দল। জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানের নেতৃতত্বে উচ্চ পর্যায়ের এই প্রতিনিধি দলটি চীন সরকারের আমন্ত্রণে যাচ্ছে। উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল চীন সরকারের আমন্ত্রণে আগামী ১১ থেকে ১৫ জুলাই চীন সফর করবে।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে ঢাকাস্থ চায়না দূতাবাসে জামায়াত নেতাদের সম্মানে একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে চীনা কর্তৃপক্ষ। সেখানে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।
সংবর্ধনায় জামায়াতের আমির ছাড়াও অংশ নেন নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মা’ছুম, মাওলানা আবদুল হালিম, মাওলানা মুহাম্মাদ শাহজাহান ও অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।
এছাড়াও, উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন ও মোবারক হোসাইন, শিল্প ও বাণিজ্য বিভাগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম ও সেক্রেটারি ডা. আনোয়ারুল আজিম, আমিরে জামায়াতের পিএস নজরুল ইসলাম, ওমর হাসিব শফিউল্লাহ ও নওশাদ আলী ফরহাদ প্রমুখ।