জাতীয়
বাংলাদেশের সংস্কার প্রক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র সহযোগিতা করতে আগ্রহী: পররাষ্ট্রসচিব
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে দ্রুততম সময়ের মধ্যে অর্থনৈতিক সংস্কারের বিষয়টি বিশেষ অগ্রাধিকারে রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের এ সংস্কার প্রক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র সহযোগিতা করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন।
রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজসভার পর পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের রাজস্ব ও অর্থ দপ্তরের সহকারী আন্ডার সেক্রেটারি ব্রেন্ট নেইম্যানের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলটির সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্রসচিব।
বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করছে। তাদের সঙ্গে আমরা বৈঠক করেছি। বৈঠকে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব, রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান, বাণিজ্য সচিব, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
জসীম উদ্দিন বলেন, বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে কথাবার্তা বলেছি। ছাত্র-জনতার চরম আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে অর্জিত নতুন বাংলাদেশে সূচিত বৈপ্লবিক পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে সরকার ইতোমধ্যে যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, সেসব পদক্ষেপ সম্পর্কে আমরা প্রতিনিধিদলকে জানিয়েছি।
পররাষ্ট্রসচিব জানান, যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকে তারা অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে। সরকারের সংস্কার পরিকল্পনা সম্পর্কে তারা জানার আগ্রহ জানিয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে অর্থনৈতিক সংস্কারের বিষয়টি এ সরকারের বিশেষ অগ্রাধিকার বিবেচনায় রয়েছে।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে এক মাসের একটু বেশি আগে। এই পরিবর্তিত পরিস্থিতি ও সরকারের সংস্কারের বিষয়ে যেসব ধ্যানধারণা রয়েছে তাতে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে সম্পৃক্ত হতে পারে তা নিয়ে সাধারণ আলোচনা হয়েছে।
এই আলোচনা অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে এই অর্থে যে, পরিবর্তিত পরিস্থিতি সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্র একটি সম্যক ধারণা পেয়েছে। পাশাপাশি, সরকার কী করতে চায় সে সম্পর্কেও ধারণা পেলেন তারা। আমরা আশা করি, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অর্থপূর্ণ কর্মকাণ্ডের ভিত্তি তৈরি করেছে এই আলোচনা। পরবর্তিতে বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা এই আলোচনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবো।
পাচার হওয়া টাকা ফেরত নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, আমরা বড় আকারে আর্থিক খাতে সংস্কার নিয়ে আলোচনা করেছি এবং পাচার হওয়া অর্থসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে প্রাথমিক কথাবার্তা হয়েছে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের যে বিশেষায়িত জ্ঞান রয়েছে, সেটি হয়তো আমরা ব্যবহার করব, কিন্তু আলাপ-আলোচনা সবে শুরু হয়েছে। এর চূড়ান্ত রূপ পেতে কিছুটা সময় লাগবে।
পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন বলেন, প্রতিনিধিদলের এই সফরে প্রথম যে আশ্বাস, সেটি হচ্ছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র কাজ করতে চায়। সেটারই প্রতিফলন হিসেবে সরকার গঠনের দ্বিতীয় মাসেই যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধিদল পাঠিয়েছে। দ্বিতীয়ত, আর্থিক সংস্কারের যেসব খাত চিহ্নিত করা হয়েছে, তার সব কটি খাতে তারা সার্বিকভাবে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে। শ্রম আইন নিয়ে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সেগুলো তাদের জানানো হয়েছে এবং এই আলোচনা অব্যাহত থাকবে।
প্রতিনিধিদল আজ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গেও বৈঠক করে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন তিন বাহিনীর প্রধানরা। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রপতির প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।
বার্তায় বলা হয়, সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সন্ধ্যায় সাক্ষাৎ করেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন ।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতি দিবসটি উপলক্ষ্যে সশস্ত্র বাহিনীর সব সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে ওঠা সশস্ত্র বাহিনী আমাদের গর্বের প্রতীক উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শান্তি মিশনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পরবর্তী দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
সাক্ষাৎকালে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানগণ সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে গৃহীত কর্মসূচিসহ তাদের স্ব স্ব বাহিনীর কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। এ সময় রাষ্ট্রপতির সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সোমবার ঢাকায় আসছেন আইসিসির প্রধান কৌঁসুলি
চারদিনের সফরে আগামী সোমবার (২৫ নভেম্বর) ঢাকায় আসছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রধান কৌঁসুলি করিম খান।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে এ তথ্য জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ও জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক তৌফিক হাসান।
মুখপাত্র জানান, আইসিসির প্রধান প্রসিকিউটর করিম আহমেদ খান আগামী ২৫-২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ সফর করবেন। সফরকালে তিনি প্রধান উপদেষ্টা এবং পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন এবং কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন।
তৌফিক হাসান বলেন, আইসিসির অফিস অব দ্যা প্রসিকিউটর কর্তৃক প্রস্তাবিত উইটনেম প্রোটেকশান প্রটোকল চূড়ান্তকরণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/সংস্থার মতামত নেওয়া হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পুলিশের ৫৪ কর্মকর্তাকে বদলি
বাংলাদেশ পুলিশে ফের রদবদল করা হয়েছে। বাহিনীটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ৫৪ জন কর্মকর্তাকে বিভিন্ন ইউনিটে বদলি করা হয়েছে।
বুধবার (২০ নভেম্বর) পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলামের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে তাদের বদলি করা হয়।
বদলি হওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে ৩১ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং ২৩ জন সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত জনস্বার্থে তাদের পদায়ন করা হলো। এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
বদলি হওয়া কর্মকর্তাদের নামের তালিকা দেখতে ক্লিক করুন- orthosongbad-police
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে কাজ করবে নতুন কমিশন: সিইসি
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হতাহতদের চাওয়া ছিল ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া। এই কমিশন সেই ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে কাজ করবে। নিত্য নতুন অনেক চ্যালেঞ্জ আসবে। সেসব মোকাবিলা করে কাজ করতে হবে বলে জানিয়েছেন নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। নতুন দায়িত্ব পেয়েই তিনি এ মন্তব্য করেন।
আজ বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার। নিয়োগ পাওয়ার পর বিকেলে জনপ্রিয় স্যাটেলাইট চ্যানেল যমুনা টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা জানান (সিইসি)।
নির্বাচন কমিশন রেফারির ভূমিকায় থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, সব দল সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। কোথায় কী সমস্যা রয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে। সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট থেকে পরামর্শ আসবে। সবাই মিলে সব সংকট সমাধান করব। স্বচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে উদাহরণ তৈরি করা হবে।
ভোটার তালিকা হালনাগাদ বিশাল চ্যালেঞ্জ জানিয়ে নাসির উদ্দীন বলেন, নির্বাচনকেন্দ্রীক সংস্কার শেষ করতে হবে। সংস্কার কমিশন যত তাড়াতাড়ি রিপোর্ট দেবে নির্বাচনের কাজ তত দ্রুত এগিয়ে নেওয়া যাবে।
তবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণ বিষয়ে এ সময় কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি।
এদিকে বৃহস্পতিবার অন্য একটি প্রজ্ঞাপনে চার কমিশনারের নিয়োগের বিষয়টিও জানানো হয়েছে।
চার কমিশনার হলেন- ১. মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব (অবসরপ্রাপ্ত)। ২. আবদুর রহমানেল মাসুদ, জেলা ও দায়রা জজ (অবসরপ্রাপ্ত)। ৩. বেগম তাহমিদা আহমেদ, যুগ্ম সচিব (অবসরপ্রাপ্ত)। ৪. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মোহাম্মদ সানাউল্লাহ (অবসরপ্রাপ্ত)।
এর আগে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের উদ্যোগ নেয় সরকার। এই পদে যোগ্য ব্যক্তির নাম খুঁজতে সার্চ কমিটি গঠন করা হয়। নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে ছয় সদস্য বিশিষ্ট সার্চ কমিটির আহ্বায়ক হলেন আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী।
সার্চ কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন হাইকোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান। রাষ্ট্রপতি মনোনীত দুজন বিশিষ্ট নাগরিক সদস্য হলেন- বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিন্নাতুন নেছা তাহমিদা বেগম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সাবেক অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার। এ ছাড়া আইন অনুযায়ী পদাধিকারবলে সদস্য হিসেবে আছেন বাংলাদেশের মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মো. নূরুল ইসলাম এবং পিএসসির চেয়ারম্যান মোবাশ্বের মোনেম।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সেনাকুঞ্জে খালেদা-ইউনূসের কুশল বিনিময়
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কুশল বিনিময় করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এ সময় তাদের পাশাপাশি চেয়ারে বসে কথা বলতে দেখা গেছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে তাদের দুজনের সাক্ষাৎ হয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শায়রুল কবির খান জানান, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনূস প্রথমে বিএনপি চেয়ারপাসনের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তখন খালেদা জিয়া ও ড. ইউনূস দুজনে পাশাপাশি চেয়ারে বসেন।
এর আগে প্রেস উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার জানান, বিকেল পৌনে ৪টায় সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে পৌঁছান খালেদা জিয়া। তখন তার সঙ্গে ছিলেন ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান সিঁথি।
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ ২৬ নেতার নামে আমন্ত্রণপত্র দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে যোগ দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দাকার মোশাররফ, আব্দুল মঈন খান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পরিষদের ফজলে এলাহী আকবর, বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, বিশেষ সহকারী শিমুল বিশ্বাস, খালেদা জিয়ার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এ কে এম শাসমুল ইসলাম প্রমুখ।
এমআই