প্রবাস
চীনের প্রাদেশিক অ্যাসোসিয়েশনের ওভারসিজ ডিরেক্টর হলেন ছাইয়েদুল
চীনের হেনান প্রদেশ এবং বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্ব ও বিনিময় প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য চীনে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থী মোহাম্মদ ছাইয়েদুল ইসলাম হেনান প্রভিন্সিয়াল পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর ফ্রেন্ডশিপ উইথ ফরেন কান্ট্রিজ এর ওভারসিজ ডিরেক্টর নিযুক্ত হয়েছেন।
এই প্রভিন্সিয়াল ফ্রেন্ডশিপ অ্যাসোসিয়েশনের অষ্টম কাউন্সিলে তাকে ওভারসিজ ডিরেক্টর মনোনীত করা হয়। তিনিই প্রথম বাংলাদেশি যিনি অ্যাসোসিয়েশনটির এ পদে মনোনীত করা হয়।
ছাইয়েদুল ইসলাম বর্তমানে চীনের চিয়াংশি প্রদেশের নানচাং শহরে অবস্থিত চিয়াংশি ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনেমিক্স বিশ্ববিদ্যালয়ে চীন সরকারের স্কলারশিপে পিএইচডি প্রোগ্রামে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড মেজরে অধ্যয়ন করছেন। উচ্চশিক্ষার জন্য ২০১৮ সালে চীন সরকারের স্কলারশিপে মাস্টার্স প্রোগ্রামে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেজরে ভর্তি হন তিনি।
পড়াশোনার পাশাপাশি চীনে তিনি একজন গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে এবং বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত আছেন। বিভিন্ন দিক থেকে চীনের উন্নয়নে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন এবং চীন-বাংলা বন্ধুত্ব সমুন্নত রাখতে কাজ করছেন। চীনের প্রভাবশালী সরকারি ও বেসরকারি গণমাধ্যমগুলো ইতোমধ্যে তার কাজের প্রশংসা করেছে।
ছাইয়েদুল ইসলামের বাড়ি নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার চন্দনবাড়ি ইউনিয়নের নলুয়া গ্রামে। তার বাবার নাম মোহাম্মদ লুৎফর রহমান বারিক। দুই ভাই বোনের মধ্যে তিনিই বড়।
হেনান প্রভিন্সিয়াল পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর ফ্রেন্ডশিপ উইথ ফরেন কান্ট্রিজ লক্ষ্য হলো চীনা জনগণ এবং অন্য দেশগুলোর মধ্যে বন্ধুত্ব এবং পারস্পরিক বোঝাপড়ার প্রচার করা। তাছাড়া এ অ্যাসোসিয়েশন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে সরকার এবং তাদের জনগণের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপনের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে ‘মানুষের মধ্যে-মানুষের বিনিময়’ গড়ে তুলতে কাজ করে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
প্রবাস
বাংলাদেশিদের রেকর্ড পরিমান ভিসা দিচ্ছে সৌদি আরব
প্রতিদিন ৪ হাজার থেকে ৬ হাজার বাংলাদেশিকে ভিসা দিচ্ছে সৌদি আরব। আগামীতে এই হার অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ থেকে পাওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) গালফ নিউজ এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত নভেম্বরে ৮৩ হাজার বাংলাদেশিকে শ্রমিক ভিসায় প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে সৌদির সরকার। এটিও রেকর্ড, কারণ এর আগে কখনও একমাসে এত সংখ্যক বাংলাদেশিকে শ্রমিক ভিসায় প্রবেশের অনুমতি দেয়নি দেশটি।
সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০ পরিকল্পনার অধীনে উচ্চাভিলাষী উন্নয়ন প্রকল্পগুলো ত্বরান্বিত করার সঙ্গে সঙ্গে কর্মী চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে।
২০৩৪ সালের ফিফা বিশ্বকাপ এবং ২০৩০ সালের রিয়াদ এক্সপোসহ বেশ কয়েকটি উচ্চ পর্যায়ের ইভেন্টের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে সৌদি আরব। এসব ইভেন্টের জন্য এয়ারপোর্ট, রেলওয়ে ও স্টেডিয়ামের মতো বিশাল অবকাঠামো প্রকল্প রয়েছে। এই আয়োজনগুলো সফল করতে সৌদি আরব দ্রুত উন্নয়ন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে শ্রমশক্তির চাহিদা বাড়িয়েছে।
সৌহার্দ্যের নিদর্শন হিসেবে সৌদি আরব সম্প্রতি বাংলাদেশে ৩৭২ টন মাংস পাঠিয়েছে অনুদান হিসেবে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তারা জানান, ৬৪টি জেলার ৯৫টি অঞ্চলের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, অনাথ ও দরিদ্রদের মধ্যে এ মাংস বিতরণ করা হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
প্রবাস
মালয়েশিয়ায় পোশাক কারখানা থেকে ৩৫ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ার একটি পোশাক কারখানা থেকে অবৈধভাবে কাজ করা ৫০জন অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। আটকদের মধ্যে ৩৫ জন বাংলাদেশি নাগরিক।
আজ শনিবার মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১১ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ৯টার দিকে কুয়ালালামপুরের চেরাসে অবস্থিত এক পোশাক কারখানায় এ অভিযান শুরু হয়। গোয়েন্দা ও বিশেষ অভিযান বিভাগের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তা ও সদস্যরা এ অভিযান পরিচালনা করেন।
এতে আরও বলা হয়, গত দুই সপ্তাহ ধরে জনগণের অভিযোগ এবং গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানিক দলটি ওই প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে একজন ৪৬ বছর বয়সী বাংলাদেশি পুরুষকে আটক করে। তাকে কোম্পানির ম্যানেজার হিসেবে সন্দেহ করা হচ্ছে এবং অবৈধভাবে বিদেশি শ্রমিক নিয়োগের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
এ ছাড়াও ওই প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৪ জন বাংলাদেশি পুরুষ ও ১৫ জন বার্মিজ নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের সবার বয়স ২০ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে।
অভিযানে ৪০টি কার্ড এবং সেলাইয়ের বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। পোশাক কারখানাটি গত দুই বছর ধরে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে বলে জানা যায়।
এদিকে, কোম্পানির ম্যানেজার সন্দেহে আটক বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন আইন ১৯৬৯/৬৩ এর ধারা ৫৫বি ও ৫৫ ই অনুযায়ী অপরাধের জন্য গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বাকিদের ইমিগ্রেশন আইন ১৯৫৯/৬৩ এর ধারা ৬(৩) এবং ইমিগ্রেশন বিধিমালা ১৯৬৩ এর ধারা ৩৯(বি) অনুযায়ী গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে এবং তাদেরকে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বুকিত জালিল ইমিগ্রেশন ডিপোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
প্রবাস
সৌদিতে পলাতক কর্মীদের বৈধ হওয়ার সুযোগ
সৌদি আরবে অবস্থানরত প্রবাসী যারা কফিল (স্পন্সর) থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বা পলাতক কর্মীর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন তাদের বৈধ হওয়ার সুযোগ দিয়েছে দেশটির সরকার। আর এ সুযোগ থাকছে ২০২৫ সালের ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
রিয়াদে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়ে রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসের লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট মামুনুর রশিদ বলেন, ২০২৪ সালের নভেম্বর পর্যন্ত যেসব প্রবাসী এই পরিস্থিতিতে রয়েছেন, তারা আগামী বছরের জানুয়ারির ২৯ তারিখের মধ্যে বৈধ হতে পারবেন।
তিনি আরও বলেন, সৌদি কর্তৃপক্ষ আমাদের জানিয়েছে, ২০২৪ সালের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত যাদের ইতোপূর্বে হুরুব দেওয়া হয়েছে, এই হুরুবপ্রাপ্ত কর্মীরা চাইলে এখন বৈধ হতে পারবেন। এর জন্য সুযোগ দেওয়া হয়েছে ১ নভেম্বর থেকে আগামী ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসের এই লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট বলেন, হুরুব প্রাপ্তদের বৈধ হওয়ার এই প্রক্রিয়া কেবল সৌদি সরকারের অনুমোদন পাওয়া নির্ধারিত পদ্ধতিতে সম্পন্ন হবে। আর এর জন্য প্রবাসীদের নির্ধারিত কাগজপত্র ও প্রাসঙ্গিক তথ্য জমা দিতে হবে।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাহায্যের জন্য বিভিন্ন তথ্যসেবা চালু রাখা হয়েছে জানিয়ে দূতাবাস থেকে আরও বলা হয়, প্রবাসীরা চাইলে দূতাবাসে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা নিতে পারবেন। এ ছাড়া যারা এখনও বৈধ হওয়ার চেষ্টা করেননি, তারাও দ্রুত এই সুযোগ নিতে পারেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
সৌদি আরবে প্রায় ২০ হাজার প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদি আরবের বিভিন্ন আইন ভঙ্গের অভিযোগে এক সপ্তাহে ১৯ হাজার ৬৯৬ জন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির সরকার। তাদের বিরুদ্ধে সৌদির আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
গত শনিবার দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তাদের মধ্যে ১১ হাজার ৩৩৬ জনকে আবাসন আইন ভঙ্গের অভিযোগে, ৫ হাজার ১৭৬ জনকে অবৈধভাবে সীমান্ত দিয়ে প্রবেশের চেষ্টার অভিযোগে এবং ৩ হাজার ১৮৪ জনকে শ্রম-সংক্রান্ত বিষয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ১ হাজার ৫৪৭ জনকে অবৈধভাবে সৌদি আরবে প্রবেশের চেষ্টার সময় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তাদের মধ্যে ৬৫ শতাংশ ইথিওপিয়া, ৩২ শতাংশ ইয়েমেন এবং বাকি ৩ শতাংশ অন্যান্য দেশের নাগরিক। এ ছাড়া তাদের যানবাহন ও আশ্রয় দিয়ে সহায়তার অভিযোগে ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
পাঁচ দেশে যাওয়ার নিয়ে বাংলাদেশিদের সতর্কতা
বিশ্বের পাঁচটি দেশে যেতে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা দিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। দেশ পাঁচটি হলো থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া।
সতর্কতা বার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশি নাগরিকদের প্রবাসী কিছু অসাধু ব্যক্তি ও এসব দেশে গড়ে ওঠা বেশ কিছু স্ক্যাম প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার অপারেটর, টাইপিস্ট, কল সেন্টার অপারেটরসহ বিভিন্ন পদে আকর্ষণীয় বেতনের প্রলোভন দিয়ে নিয়োগের লক্ষ্যে বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যমে (ভুয়া ওয়েবসাইট, ই-মেইল, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম ইত্যাদি) প্রচার কার্যক্রম বা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রচার করছে।
এসব ক্ষেত্রে স্ক্যাম সেন্টারগুলো বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের সঙ্গে বাংলাদেশিদেরও সুকৌশলে স্ক্যাম সেন্টারের ভেতরে নিয়ে গিয়ে অস্ত্রের মুখে জোরপূর্বক জিম্মি করে স্ক্যামের কাজে নিয়োজিত করছে।
ব্যাংককের বাংলাদেশ দূতাবাস মিয়ানমার ও কম্বোডিয়ায় গড়ে ওঠা স্ক্যাম সেন্টারগুলো থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত বা পালিয়ে আসা বেশ কিছু বাংলাদেশিকে ইতোমধ্যে দেশে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হয়েছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সরকারসমূহকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
সতর্কতা বার্তায় আরও বলা হয়েছে, এসব দেশে সাইবার স্ক্যাম নিয়ে কাজ করছে এরূপ এনজিওসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে থাইল্যান্ড ও মিয়ানমারের বাংলাদেশ দূতাবাস সার্বক্ষণিক যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে।
বিদেশে চাকরির উদ্দেশ্যে গমনেচ্ছু বাংলাদেশিদের এসব দেশে কম্পিউটার পরিচালনা সংক্রান্ত চাকরির প্রস্তাব পেলে অধিকতর সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখা অথবা জনশক্তি, কর্মস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর সংশ্লিষ্ট শাখার মাধ্যমে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোর সহযোগিতায় নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্য যাচাই করে নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এ ছাড়াও স্ক্যাম সেন্টার থেকে ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপ আইডির মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে-বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের টার্গেট করে আর্থিকভাবে প্রতারণা করা হচ্ছে। দেশে-বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিরা ক্রিপ্টো কারেন্সির মাধ্যমে প্রতারকদের অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগ করলে প্রতারক চক্রটি তাৎক্ষণিকভাবে এসব লেনদেনের অ্যাকাউন্ট বন্ধের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করে।
এ বিষয়ে দেশে-বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে আরও বেশি সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এমআই