পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে লিন্ডে বিডি
বিদায়ী সপ্তাহে (০৮ সেপ্টেম্বর-১২ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৩ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ৩৪ কোটি ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ২৯ শতাংশ লিন্ডে বিডির।
লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ২১ কোটি ৭৫ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩ দশমিক ২৮ শতাংশ।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে দ্য ইবনেসিনা ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রি পিএলসি। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ২০ কোটি ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩ দশমিক ১১ শতাংশ।
এছাড়া, প্রতিদিন গড় লেনদেনে সাপ্তাহিক শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ব্রাক ব্যাংকের ১৯ কোটি ৬৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা, অগ্নি সিস্টেমসের ১৯ কোটি ১৪ লাখ ২০ হাজার টাকা, এনআরবি ব্যাংকের ১৬ কোটি ৪৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা, গ্রামীণফোনের ১৫ কোটি ৫৬ লাখ ৭০ হাজার টাকা, লাভেলো আইসক্রিমের ১৪ কোটি ৬৭ লাখ ২০ হাজার টাকা, রাকমি ল্যাবরেটরিজের ১৪ কোটি ৫৪ লাখ ১০ হাজার টাকা এবং সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ১১ কোটি ৪৯ লাখ ৪০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে কনফিডেন্স সিমেন্ট
বিদায়ী সপ্তাহে (০৮ সেপ্টেম্বর-১২ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৩ কোম্পানির মধ্যে ২৭১ টির শেয়ারদর কমেছে। তাতে সপ্তাহ শেষে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে কনফিডেন্স সিমেন্ট লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
তথ্য মতে, বিদায়ী সপ্তাহে কনফিডেন্স সিমেন্টের শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ১৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য ছিলো ৬৮ টাকা ৩০ পয়সা।
দরপতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর কমেছে ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ। আর শেয়ারের দাম ১৩ দশমিক ৯২ শতাংশ কমায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে খুলনা পাওয়ার।
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইন্ট্রাকোর ১৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ, হামি ইন্ডাস্ট্রিজের ১৩ দশমিক ১৯ শতাংশ, আইসসিবি এএমসিএল সিএমএসএফ গোল্ডেন জুবলি মিউচুয়াল ফান্ডের ১২ দশমিক ৮৪ শতাংশ, মিথুন নিটিংয়ের ১২ দশমিক ৭১ শতাংশ, ক্যাপিটেক গ্রামীণ ব্যাংক গ্রোথ ফান্ডের ১১ দশমিক ৯৭ শতাংশ, গ্রামীণ ওয়ান: স্কিম টু’র ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ এবং অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ১০ দশমিক ৭৪ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ন্যাশনাল টির শেয়ারদর বেড়েছে ৫২ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (০৮ সেপ্টেম্বর-১২ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৩ কোম্পানির মধ্যে ১০৭টির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এর মধ্যে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে ন্যাশনাল টির শেয়ার দর আগের সপ্তাহের তুলনায় ৫২ দশমিক ০১ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৮৬ টাকা ৯০ পয়সায়।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা খান ব্রাদার্সের শেয়ারদর বেড়েছে ৩১ দশমিক ৬০ শতাংশ। আর ২৮ দশমিক ১১ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে নর্দান জুট।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে জুট স্পিনার্সের ২৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ, ওরিয়ন ইনফিউশনের ২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ, লিবরা ইনফিউশনের ২১ দশমিক ২২৩ শতাংশ, বিকন ফার্মার ১৯ দশমিক ২৩ শতাংশ, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের ১৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ, বেক্সিমকো গ্রীণ সুকুরের ১৫ দশমিক ১২ শতাংশ এবং বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল পিএলসির ১৫ দশমিক ০০ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯০০ কোটি টাকা
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থান-পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন বেড়েছে ৮৯৮ কোটি টাকা। পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯৩ হাজার ৩২৯ কোটি টাকা। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৯২ হাজার ৪৩১ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে দশমিক ১৩ শতাংশ বা ৮৯৮ কোটি টাকা।
গত সপ্তাহের চেয়ে কমেছে ডিএসইর দুইটি সূচক। চলতি সপ্তাহে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বা দশমিক ০৪ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ১৩ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৪ শতাংশ। তবে ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ১৬ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ২২১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৯৯৪ কোটি ৬ লাখ টাকা। লেনদেন কমেছে ৭৭২ কোটি ৬১ লাখ টাকা।
এদিকে প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ১৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ বা ১৫৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৬৪৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৭৯৮ কোটি ৮১ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টি কোম্পানির, কমেছে ২৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্যাংক খাতে এক মাসে ৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সর্বশেষ ২৯ কার্যদিবসে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর ৫ হাজার কোটি টাকার বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এ সময়ে প্রায় প্রতিদিন খাতভিত্তিক লেনদেনে শীর্ষে ছিল ব্যাংক খাত। ডিএসইর দৈনিক বাজার প্রতিবেদন পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য অনুসারে, চলতি সেপ্টেম্বরের ১০ কার্যদিবসে ব্যাংক খাতে মোট ১ হাজার ৩৭৭ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। এর আগের মাসে অর্থাৎ আগস্টের ১৯ কার্যদিবসে খাতটিতে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৭৮২ কোটি টাকা। সে হিসাবে ২৯ কার্যদিবসে এক্সচেঞ্জটিতে খাতটির মোট লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ১৫৯ কোটি টাকায়। ডিএসইতে গত আগস্টের প্রথম দুই সপ্তাহে ব্যাংক খাতের শেয়ারে ইতিবাচক রিটার্ন দেখা গেছে। সর্বশেষ গত তিন সপ্তাহে এ খাতে কিছুটা নেতিবাচক রিটার্ন এসেছে। এর আগে জুলাই, জুন ও মে মাসে ব্যাংক খাতে লেনদেন হয়েছে যথাক্রমে ৯৩১ কোটি, ৫০০ কোটি ও ৮৫৪ কোটি টাকা।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত আগস্টে ওষুধ ও রসায়ন খাতে ২ হাজার ৬৫৫ কোটি, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ১ হাজার ৬৪৭ কোটি ও বস্ত্র খাতে ১ হাজার ৩১৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। এর আগে জুনে খাত তিনটিতে লেনদেন হয়েছিল যথাক্রমে ১ হাজার ৫১৭ কোটি, ১ হাজার ২৫২ কোটি ও ৮১৬ কোটি টাকা। এছাড়া মে মাসে এসব খাতে লেনদেন হয়েছিল যথাক্রমে ২ হাজার ৯০৯ কোটি, ১ হাজার ৩৭৭ কোটি ও ১ হাজার ৭৬৬ কোটি টাকা।
গত আগস্টে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৬ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা, আগের মাসে যা হয়েছিল ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা। দৈনিক গড় হিসাবে এক্সচেঞ্জটিতে গত মাসে লেনদেন হয়েছে ৮৬২ কোটি টাকা, আগের মাসে যা ছিল ৬১৬ কোটি টাকা। সে হিসাবে মাসের ব্যবধানে দৈনিক গড় লেনদেন বেড়েছে ৩৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আইসিবি ইউনিট ফান্ডের লভ্যাংশ ঘোষণা
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে বে-মেয়াদি আইসিবি ইউনিট ফান্ড। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটি ইউনিট হোল্ডারদের শেয়ার প্রতি ৩৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে।
বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত ফান্ডের ট্রাস্টি কমিটির বৈঠকে সমাপ্ত হিসাববছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। আইসিবি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, আইসিবি ইউনিট ফান্ডের সার্টিফিকেটের পুনঃক্রয় মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে, যার পরিমাণ ২৭১ টাকা। এই মূল্য আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর।
অর্থসংবাদ/এমআই