আবহাওয়া
ঢাকাসহ দেশের ১৩ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের ১৩ অঞ্চলে দুপুরের মধ্যে ৮০ কিলোমিটার বেগে বজ্র বৃষ্টিসহ ঝড় হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসব অঞ্চলের নদীবন্দরগুলোকে দুই নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে সংস্থাটি।
আজ শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিকের দেওয়া দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরসমূহের পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস জানায়, আজ দুপুরের মধ্যে রাজশাহী, পাবনা, ঢাকা, যশোর, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর, মাদারীপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এছাড়া দেশের অন্যত্র দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
রাত ১টার মধ্যে ১৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দেশের ১৭টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই সেসব এলাকার নদীবন্দরগুলোতে তোলা হয়েছে সতর্ক সংকেত।
শুক্রবার (৪ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া এক সতর্কবার্তায় এ কথা জানানো হয়েছে।
আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানান, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাংগাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্রোগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চল সমূহের উপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘন্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর (পুনঃ) ১ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
অন্য এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় এলাকায় ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বাংলাদেশে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।
শনিবার (৫ অক্টোবর) সকাল পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সে সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিনের এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।
শনিবার সকাল থেকে রোববার (৬ অক্টোবর) সকাল পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সে সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
রোববার সকাল থেকে সোমবার (৭ অক্টোবর) সকাল পর্যন্ত রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়। রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সে সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। বর্ধিত পাঁচদিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
ছুটির দিনেও ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি
দেশের ওপর মৌসুমি বায়ু সক্রিয় রয়েছে। সেইসঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টিরও আভাস রয়েছে। এর প্রভাবে কয়েকদিন ধরে রাজধানী ঢাকায় থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। তাপমাত্রা কমায় কিছুটা স্বস্তি বিরাজ করছে।
শুক্রবার (৪ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার জন্য দেয়া পূর্বাভাসে ঢাকাসহ দেশের ১০ জেলার ওপর দিয়ে ঝড়বৃষ্টির কথা জানানো হয়।
ভোর থেকে সূর্যের দেখা মেলেনি। রাজধানীর আকাশজুড়ে ছিল কালো মেঘ। দুপুর ১২টার পর থেকে অস্থায়ী দমকা বাতাস শুরু হয়। অবশেষে পৌনে ১টার দিকে ঝুম বৃষ্টি নামে। থেমে থেমে মেঘের গর্জনও কানে ভেসে আসছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে, আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদের সই করা সামুদ্রিক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টি হচ্ছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও সমুদ্র বন্দরের ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
সেইসঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ দেশের ১৭টি অঞ্চলের উপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ঢাকা, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের উপর দিয়ে দক্ষিণ দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এদিকে, বৃহস্পতিবারের আবহাওয়ার বিষয়ে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
ঢাকার বায়ু মানের আরও অবনতি!
বায়ুদূষণ বিশ্ববাসীর জন্য এক বড় সমস্যা। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের বিভিন্ন শহরগুলোর বায়ুদূষণের মাত্রা ক্রমেই বাড়ছে জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন মানবসৃষ্ট কারণে। অস্বাভাবিকভাবে বায়ুদূষণ বৃদ্ধিতে মানুষসহ বিভিন্ন প্রাণীর মৃত্যুঝুঁকি বেড়েই চলেছে। জনবহুল ঢাকার বাতাসেও বাড়ছে দূষণ।
গতকাল অবনতি ঘটে বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর মধ্যে রাজধানী ঢাকার অবস্থান ছিল ৮ম। তবে আজ আরও অবনতি ঘটেছে ঢাকার বাতাসের। বুধবার (০২ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার বায়ুদূষণের তালিকা প্রকাশ করে।
তালিকা অনুযায়ী বায়ুদূষণের শীর্ষে অবস্থান করছে পাকিস্তানের ‘লাহোর’। আর ১৬০ স্কোর নিয়ে বিশ্বের শহরগুলোর মধ্যে রাজধানী ঢাকার অবস্থান ৫ম।
বায়ুদূষণের তালিকায় পাকিস্তানের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর লাহোরের স্কোর ২০৫। তারপর ১৮১ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের ‘দিল্লি’। ১৬৪ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে উগান্ডার রাজধানী ও বৃহত্তম শহর ‘কাম্পালা’। ১৬০ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ইরাকের ‘বাগদাদ’।
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় দেখাচ্ছে আইকিউএয়ার প্রদত্ত বায়ুদূষণের তালিকা। গতকাল ঢাকার বাতাস ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে দেখিয়েছিল তালিকাটি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
বৃষ্টির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে বিশ্বের বিভিন্ন শহরে দিন দিন বাড়ছে বায়ুদূষণ। মেগাসিটি ঢাকার বাতাসেও দিন দিন বাড়ছে দূষণ। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে শহরটির বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি হয়। তবে বৃষ্টিপাত কমতেই ঢাকার বাতাসে ফের বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি।
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের তথ্যানুযায়ী, ১২৭ স্কোর নিয়ে পঞ্চম অবস্থানে উঠে এসেছে রাজধানী ঢাকা, যা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত।
একই সময়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ২০২ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর শহর। এ ছাড়া ১৭৪ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর, ১৬১ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে উজবেকিস্তানের রাজধানী তাশখন্দ এবং চতুর্থ অবস্থানে থাকা কাজাখস্তানের শহর নুর-সুলতানের স্কোর ১২৮।
একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়, আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এ ছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন -বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।
এমআই