আন্তর্জাতিক
অভিবাসীদের সুখবর দিলো স্পেন
কাজের আওতায় অনথিভুক্ত অভিবাসীদের সুসংবাদ দিয়েছে স্পেন। দেশটি এসব অভিবাসীদের নিয়মিত হওয়ার শর্তগুলো কমিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছে।
শনিবার (০৭ সেপ্টেম্বর) অভিবাসনবিষয়ক সংবাদমাধ্যম ইনফোমাইগ্রেন্টসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দেশটির অভিবাসন বিভাগ জানিয়েছে, ‘আররাইগো সোসিওলাবোরাল’ নামের নতুন রেসিডেন্স পারমিটের আওতায় তারা এ সুবিধা পাবেন।
স্পেনের সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট সরকার জানিয়েছে, অনিয়মিত অভিবাসীদের জন্য শিগগিরই নতুন একটি রেসিডেন্স পারমিট চালু করা হবে।
‘আররাইগো সোসিওলাবোরাল’ নামের নতুন এ রেসিডেন্স পারমিটের জন্য কতিপয় শর্ত পূরণ করতে হবে। এগুলো হলো :
১. আবেদনকারীকে অবশ্যই স্পেনের অনিয়মিত অভিবাসী হতে হবে। আগে কোনো ক্যাটাগরিতে নিয়মিত হলে তিনি এ সুবিধা পাবেন না।
২. আবেদনকারীকে দুই বছর ধরে স্পেনে বসবাসের প্রমাণ দিতে হবে। স্পেন ত্যাগ বা ডিপোর্ট নোটিশ প্রাপ্তরা এ সুবিধা পাবেন না।
৩. আবেদনকারীকে একজন নিয়োগকর্তা বা একটি কোম্পানি স্বাক্ষরিত কাজের চুক্তি উপস্থাপন করতে হবে। এতে তাকে স্পেনের ন্যূনতম কাঠামো অনুসারে বেতন পেতে হবে। এমনকি চুক্তির মেয়াদ তিন মাস হতে হবে।
৪. খণ্ডকালীন কাজ অথবা একাধিক নিয়োগকর্তার অধীনে কাজ করলে সংশ্লিষ্ট কাজের চুক্তিপত্র জমা দিতে হবে। এসব চুক্তি মিলিয়ে সপ্তাহে কমপক্ষে ২০ কর্মঘণ্টার কাজ থাকতে হবে। আগের আইনে এটি ৩০ ঘণ্টা ছিল। নতুন আইনে ১০ ঘণ্টা কমানো হয়েছে।
৫. গত পাঁচ বছর স্পেন বা অন্য দেশে অবস্থান করলে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে অপরাধে দণ্ডিত বা সাজাপ্রাপ্ত হলে তিনি অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
নতুন এ রেসিডেন্স পারমিট মূলত ২০২২ সালের আগস্ট মাস থেকে চলা কাঠামোর নতুন রূপ। ওই আইনে শ্রমিক সংকটে থাকা খাতের প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা এক বছর মেয়াদি রেসিডেন্স পারমিট পেতেন। তখন পর্যটন, পরিবহন, কৃষি এবং নির্মাণ খাত সংশ্লিষ্ট খাতগুলোতে প্রশিক্ষণের শর্ত ছিল।
দেশটির ইন্টিগ্রেশন, সামাজিক নিরাপত্তা এবং অভিবাসন বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগের আইনানুসারে ২০২২ সালের আগস্ট থেকে ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত ২৩ হাজার ৯৭ জন অভিবাসী নিয়মিত হয়েছেন। তাদের মধ্যে মাত্র এক হাজার ৩৪৭ জন প্রশিক্ষণ শেষে কাজের চুক্তি পেয়েছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
দাম বেড়েছে স্বর্ণের, কেনা বন্ধ রেখেছে চীন
চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত টানা ৪র্থ মাসের মতো স্বর্ণ কেনা বন্ধ রেখেছে চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আজ শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যানে এমন চিত্র দেখা গেছে।
এ মাসে দেশটির সোনার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৭২ দশমিক ৮ মিলিয়ন ফাইন ট্রয় আউন্স। এর মূল্য জুনের ১৭৬ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮২ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলারে।
চলতি বছরে সোনার দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। এর কারণ হলো আঞ্চলিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতায় সেফ হ্যাভেনে চাহিদা বৃদ্ধি। তাছাড়া বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো প্রচুর সোনা কিনেছে। চলতি বছর সোনার দাম বেড়েছে ২১ শতাংশ। যা এখন ২০ আগস্টের রেকর্ড মূল্যের কাছাকাছি রয়েছে।
তবে আগস্ট পর্যন্ত টানা চার মাস কেনা বন্ধের আগে চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক টানা ১৮ মাস সোনা কিনেছে। ২০২৩ সালে দেশটি সবচেয়ে বেশি সোনা কেনে।
তবে উচ্চ মূল্যের মধ্যেও ফের কিছু পয়েন্টেরভিত্তিতে সোনো কেনা শুরু করতে চায় চীন। মূলত চীনের উদ্দেশ্য মার্কিন ডলারের ওপর নির্ভরশীলতা কমানো।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
আফ্রিকায় বাণিজ্য সম্প্রসারণে ব্যস্ত চীন
আফ্রিকার সঙ্গে চীনের বাণিজ্য চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে বেড়েছে। চীনের সাধারণ শুল্ক প্রশাসনের (জিএসি) প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী, এ সময় আফ্রিকার সঙ্গে চীনের বাণিজ্যের পরিমাণ ১ দশমিক ১৯ ট্রিলিয়ন ইউয়ানে (প্রায় ১৬৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) উন্নীত হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়সীমার তুলনায় ৫ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি। খবর আফ্রিকা নিউজ।
এর আগে ২০২৩ সালে চীন-আফ্রিকা বাণিজ্য ২৮২ দশমিক ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেকর্ড তৈরি করেছিল, যা আগের বছরের তুলনায় ১ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি। ফলে ধারাবাহিকভাবে অঞ্চল দুটির মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক বাড়ছে।
২০২৩ সালে চীনে আফ্রিকা থেকে বাদাম আমদানি আগের বছরের তুলনায় ১৩০ শতাংশ বেড়েছিল। একই বছর সবজি ৩২ শতাংশ, ফুল ১৪ শতাংশ ও ফল আমদানি ৭ শতাংশ বেড়ে যায়।
অন্যদিকে আফ্রিকায় চীনের পরিবেশবান্ধব গাড়ি রফতানি বেড়েছে ২৯১ শতাংশ। এছাড়া লিথিয়াম ব্যাটারি ১০৯ শতাংশ ও সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনের সরঞ্জাম রফতানি আগের বছরের তুলনায় ৫৭ শতাংশ বাড়ে।
জিএসি জানিয়েছে, চীন ১৫ বছর ধরে আফ্রিকার সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে রয়েছে। অব্যাহতভাবে এ বাণিজ্য সম্পর্ক বাড়ছে।
২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো চীন-আফ্রিকা বাণিজ্য সূচক প্রকাশ করে জিএসি। ওই সূচকে ২০০০ সালের তথ্যকে মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়। ২০০০ সালে সূচক ১০০ পয়েন্ট দিয়ে শুরু হয়ে ২০২২ সালে রেকর্ড ৯৯০ দশমিক ৫৫ পয়েন্টে পৌঁছেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি চীন-আফ্রিকা বাণিজ্যের দ্রুত প্রবৃদ্ধি ও ইতিবাচক উন্নয়ন নির্দেশ করে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
সশস্ত্র বাহিনীকে প্রস্তুত থাকতে বললেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, ভারত শান্তিপ্রিয় দেশ। শান্তি রক্ষার জন্য ভারতের সশস্ত্র বাহিনীকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। রাশিয়া-ইউক্রেন ও ইসরায়েল-হামাস সংঘাত এবং বাংলাদেশের পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে রাজনাথ তাঁর দেশের সামরিক কমান্ডারদের এসব ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণের পরামর্শ দেন।
ভারতের উত্তর প্রদেশের লক্ষ্ণৌতে গতকাল বৃহস্পতিবার সশস্ত্র বাহিনীর জয়েন্ট কমান্ডারস কনফারেন্সে সভাপতির ভাষণে এসব কথা বলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ। গতকাল ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিবৃতিটি ভারত সরকারের প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরোর (পিআইবি) ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
ভারতের শীর্ষ সামরিক নেতৃত্বের এই সম্মেলনের দ্বিতীয় ও শেষ দিন ছিল গতকাল। সম্মেলনে জাতীয় স্বার্থ রক্ষাসহ ‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর রূপকল্পকে এগিয়ে নিতে দেশটির সশস্ত্র বাহিনীর অমূল্য অবদানের প্রশংসা করেন রাজনাথ। একই সঙ্গে তিনি তিন বাহিনীর মধ্যে যৌথতা ও সংহতিকে আরও এগিয়ে নিতে গৃহীত পদক্ষেপের প্রশংসা করেন।
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ বলেন, ভারত একটি শান্তিপ্রিয় দেশ। শান্তি রক্ষার জন্য ভারতের সশস্ত্র বাহিনীকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
যৌথ সামরিক দৃষ্টিভঙ্গি বিকশিত করার তাৎপর্যের ওপর জোর দেন রাজনাথ। ভবিষ্যৎ যুদ্ধে দেশটি যে ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে, সে জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার ওপর গুরুত্ব দেন তিনি। পাশাপাশি উসকানির ক্ষেত্রে সমন্বিত, দ্রুত ও আনুপাতিক প্রতিক্রিয়ার ওপর জোর দেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী।
চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন ও ইসরায়েল-হামাস সংঘাত এবং বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে রাজনাথ তাঁর দেশের সামরিক কমান্ডারদের এসব ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণ করার পরামর্শ দেন। এই প্রেক্ষাপটে ভবিষ্যতে ভারত যেসব সমস্যার মুখে পড়তে পারে, তা বিচার-বিশ্লেষণ করার পরামর্শ দেন। তিনি সামরিক বাহিনীকে ‘অপ্রত্যাশিত’ ঘটনা মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত থাকতে বলেন।
ভারতের উত্তর সীমান্তের পরিস্থিতিসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর ঘটনাপ্রবাহের পরিপ্রেক্ষিতে দেশটির শীর্ষ সামরিক নেতৃত্বের মাধ্যমে বিস্তৃত ও গভীর বিশ্লেষণের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন রাজনাথ। এসব বিষয় এই অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে।
রাজনাথ বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী অস্থিরতা সত্ত্বেও ভারত একটি অসাধারণ শান্তির সুফল উপভোগ করছে। ভারত শান্তিপূর্ণভাবে বিকশিত হচ্ছে। তবে ক্রমবর্ধমান চ্যালেঞ্জের কারণে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। অমৃতকালের সময় আমাদের শান্তি অটুট রাখা গুরুত্বপূর্ণ।’
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের বর্তমানের প্রতি মনোযোগ দিতে হবে। বর্তমানে আমাদের চারপাশে যা ঘটছে, এমন কার্যকলাপের ওপর নজর রাখতে হবে। ভবিষ্যৎমুখী হওয়ার দিকেও মনোযোগ দিতে হবে। এ জন্য আমাদের একটি শক্তিশালী ও বলিষ্ঠ জাতীয় নিরাপত্তা উপাদান থাকা দরকার। আমাদের অব্যর্থ প্রতিরোধ থাকা উচিত।’
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম আরও কমেছে
বিশ্ববাজারে সবশেষ ৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে জ্বালানি তেলের দাম। মূলত, লিবিয়ার পরিস্থিতির উন্নতির প্রত্যাশা ও বৈশ্বিক চাহিদা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দেওয়ায় তেলের বাজারে এই দরপতন চোখে পড়ছে বলে জানা গেছে।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালের দিকে দেখা যায়, বিশ্ব বাজারে নভেম্বরের জন্য ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৩৭ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কমে ৭৩ দশমিক ৩৮ ডলারে দাঁড়িয়েছে। এর আগের সেশনে দাম কমেছিল ৪ দশমিক ৯ শতাংশ।
তাছাড়া অক্টোবরের জন্য ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম ৪১ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ কমে ৬৯ দশমিক ৯৩ ডলারে দাঁড়িয়েছে। আগের দিন এ বেঞ্চমার্কের তেলের দাম কমে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ।
ফলে উভয় বেঞ্চমার্কের দামই গত ডিসেম্বরের পর কমে সর্বনিম্ন হয়েছে। মূলত লিবিয়ায় রাজনৈতিক সংকটের সমাধান হচ্ছে এমন প্রত্যাশায় তেলের এই দরপতন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ দেশটিতে রাজিনৈতিক অস্থিরতার কারণে উৎপাদন কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এছাড়া চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের দুর্বল অর্থনৈতিক পূর্বাভাসের কারণেও জ্বালানি তেলের চাহিদা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। এতে চাপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে বৈশ্বিক বাজারে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ফের ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকায় আসছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক গড়তে ঢাকায় আসছেন তিনি। এর আগে গত মে মাসে ঢাকায় এসেছিলেন তিনি।
সূত্র জানায়, অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণের জন্য আলোচনা করতে চায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এজন্য একটি মার্কিন প্রতিনিধিদলের চলতি মাসের মাঝামাঝিতে ঢাকায় আসা নিয়ে আলোচনা করছে দুই দেশ।
সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠেয় জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যোগদানের আগেই মার্কিন দলটি ঢাকা আসবে।
প্রতিনিধিদলে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের রাজস্ব ও অর্থ দপ্তরের আন্তর্জাতিক অর্থায়নবিষয়ক সহকারী আন্ডার সেক্রেটারি ব্রেন্ট নেইম্যান এবং জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সিনিয়র ডিরেক্টর লিন্ডসে ফোর্ড। এছাড়া সেই প্রতিনিধিদলে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু।
এমআই