পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (০১ সেপ্টেম্বর-০৫ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৫ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ৪১ কোটি ৪৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ১৯ শতাংশ ব্র্যাক ব্যাংকের।
লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ব্রিটিশ অ্যামেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ৩৪ কোটি ৫০ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৪ দশমিক ৩২ শতাংশ।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ৩৩ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৪ দশমিক ১৯ শতাংশ।
এছাড়া, প্রতিদিন গড় লেনদেনে সাপ্তাহিক শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে এমজেএল বাংলাদেশের ২৫ কোটি ৫২ লাখ ৩০ হাজার টাকা, লিন্ডে বাংলাদেশের ২৪ কোটি ৫০ লাখ ৬০ হাজার টাকা, গ্রামীণফোনের ২০ কোটি ৯২ লাখ ৩০ হাজার টাকা, ইবনে সিনা ফার্মার ১৪ কোটি ৭৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা, লাভেলো আইসক্রিমের ১৩ কোটি ৭৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা, মিডল্যান্ড ব্যাংকের ১৩ কোটি ৬৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং আইএফআইস ব্যাংক পিএলসির ১৩ কোটি ৬৬ লাখ ১০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সে সিইও নিয়োগ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সিইও (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মোহাম্মদ আমদাদ উল্লাহ। নতুন সিইও নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আইপিও আইনের খসড়া সুপারিশের ওপর মতামত আহ্বান বিএসইসির

প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) এবং সংশ্লিষ্ট আইনের খসড়া সুপারিশের ওপর সংশ্লিষ্ট সবার মতামত আহ্বান করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)গঠিত পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও পক্ষগুলি তাদের মতামত আগামী ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত ই-মেইলে পাঠাতে পারবেন।
সোমবার (৭ এপ্রিল) বিএসইসি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আইপিও এবং তার সম্পর্কিত আইন নিয়ে টাস্কফোর্স ইতোমধ্যে কমিশনের কাছে খসড়া সুপারিশ জমা দিয়েছে। এই সুপারিশগুলো পুঁজিবাজারের সংস্কার এবং উন্নয়ন কার্যক্রমে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সহায়ক হবে বলে বিএসইসি আশা করছে।
শেয়ারবাজার সংস্কারের জন্য প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) এবং সম্পর্কিত আইন সম্পর্কিত টাস্কফোর্সের সুপারিশে মতামত পাঠানোর জন্য ই-মেইল ঠিকানা দেওয়া হয়েছে: suggestion.iporules@sec.gov.bd। সংশ্লিষ্ট সবাইকে তাদের মতামত আগামী ১৫ এপ্রিলের মধ্যে এই ই-মেইলে পাঠানোর জন্য বলা হয়েছে।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে বিএসইসি পুঁজিবাজারের আইনি কাঠামোকে আরও শক্তিশালী ও কার্যকর করার চেষ্টা করছে, যা বিনিয়োগকারীদের আস্থা তৈরি করবে এবং বাজারের স্বচ্ছতা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে।
পুঁজিবাজারের উন্নয়নে বিএসইসি ও সরকারের অব্যাহত প্রচেষ্টা শেয়ারবাজারে সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে সহায়ক হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
নতুন পেপার মিল কিনবে সোনালী পেপার

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কাগজ ও প্রকাশনা খাতের কোম্পানি সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিল লিমিটেড নতুন একটি পেপার মিল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সোমবার (৭ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বাজারে কোম্পানির উৎপাদিত পণ্যের চাহিদা ও বিক্রি বৃদ্ধি পাওয়ার প্রেক্ষিতে নতুন কারখানা কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পর্ষদ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে চালু আছে এমন উপযোগী কারখানা খুঁজে দেখার জন্য নির্দেশ দিয়েছে। নতুন কারখানার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান সহজে পাওয়া যায় এমন উৎস থেকে করা হবে।
এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করার জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মতামত নেবে কোম্পানি। এর জন্য বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) আহ্বান করা হবে। ইজিএমের সময়সূচি ও স্থান এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। এসব তথ্য পরবর্তীতে শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে ৭ হাজার ৮২৪ কোটি টাকা নেগেটিভ ইক্যুইটির বোঝা

বিনিয়োগকারীদের দেওয়া মার্জিন ঋণের বিপরীতে অনাদায়ী ক্ষতি (নেগেটিভ ইক্যুইটি) দেশের পুঁজিবাজারের অন্যতম বড় সমস্যা। ২০২৪ সালের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত প্রভিশনিং বা নিরাপত্তা সঞ্চিতি বাদে পুঁজিবাজারের সদস্যভুক্ত বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মোট নেগেটিভ ইক্যুইটির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৮২৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা। বিশাল এই নেগেটিভ ইক্যুইটির বোঝার সমস্যা সমাধানে অর্থ মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব বরাবর সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি।
চিঠিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উদ্যোগে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সদস্যভুক্ত সব ব্রোকারেজ হাউজ এবং সব মার্চেন্ট ব্যাংক নিয়ে একটি সভার আহ্বান করার অনুরোধও জানানো হয়েছে।
চিঠিতে বিএসইসি জানিয়েছে, ২০১০ সালে পুঁজিবাজারের সিকিউরিটিজের মূল্য আকস্মিক বড় দরপতন এবং এর ধারাবাহিকতায় পরবর্তী বছরগুলোতে এ সম্পর্কিত বিভিন্ন অস্বাভাবিক ও অনভিপ্রেত ঘটনার কারণে বিনিয়োগকারীদের মার্জিন হিসাবে অনাদায়কৃত ক্ষতি পুঞ্জীভূত হয়, যা বিনিয়োগকারীদের হিসাবে নেগেটিভ ইক্যুইটি আকারে দীর্ঘদিন ধরে ক্যারি ফরওয়ার্ড হয়ে আসছে। এর আগে কমিশন বাজার মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে ধারাবাহিক আলোচনাসহ এই সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া সত্ত্বেও বিদ্যমান নেগেটিভ ইক্যুইটি পরিস্থিতির কাঙ্ক্ষিত উন্নতি অর্জন করা সম্ভব হয়নি।
এতে বলা হয়, বিগত সময়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন পুঁজিবাজার থেকে বিদ্যমান নেগেটিভ ইক্যুইটি অবলোপন করার উদ্দেশ্যে বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক অনাদায়কৃত ক্ষতির বিপরীতে প্রভিশন রাখার নির্দেশনা প্রদান করে যার সময়সীমা চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি অতিক্রান্ত হয়েছে।
এমতাবস্থায়, উপযুক্ত বিষয়ে আপনার হস্তক্ষেপ কামনা করছি এবং আপনার দপ্তর থেকে এই সংক্রান্ত একটি সভা আহ্বান করার জন্য বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি। আশা করি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আন্তরিক সহযোগিতা ও কার্যকরী পরামর্শে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন উদ্ভূত নেগেটিভ ইক্যুইটি সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে সচেষ্ট ভূমিকা রাখবে- উল্লেখ করা হয়েছে চিঠিতে।
এই চিঠিতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন থেকে গত বছরের ২৮ নভেম্বর পাঠানো চিঠি সদয় বিবেচনা করার জন্যও অনুরোধ করা হয়েছে।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ডিএসই ও সিএসইর সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে ১ লাখ ৭৪ হাজার ৪৬৭টি মার্জিন বিও হিসাব থেকে বিনিয়োগকারীদের প্রদান করা মোট মার্জিন ঋণের পরিমাণ ১৮ হাজার ১২৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
এর মধ্যে ডিএসইর সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউসগুলো বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণ প্রদান করেছে ১১ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে প্রকৃত নেগেটিভ ইক্যুইটির পরিমাণ ৫ হাজার ১৪৪ কোটি ৬৩ লাখ টাকা এবং সুদ ১ হাজার ১৯১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ফলে ডিএসইর সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজগুলোর মোট নেগেটিভ ইক্যুইটির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩৩৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা। এর বিপরীতে ব্রোকারেজগুলো মোট প্রভিশন রেখেছে ১ হাজার ৪৫৮ কোটি ৯ লাখ টাকা।
অন্যদিকে সিএসইর সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউসগুলো বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণ দিয়েছে ৩৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে প্রকৃত নেগেটিভ ইক্যুইটির পরিমাণ ৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকা এবং সুদ ২১ কোটি ১৪ লাখ টাকা। ফলে সিএসইর সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজগুলোর মোট নেগেটিভ ইক্যুইটির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। এর বিপরীতে ব্রোকারেজগুলো মোট প্রভিশন রেখেছে ১ হাজার ৩ কোটি ৬৯ লাখ টাকা।
এছাড়া বিএসইসির অনুমোদিত মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণ দিয়েছে ৬ হাজার ৫৪৭ কোটি ৭১ লাখ টাকা। এর মধ্যে প্রকৃত নেগেটিভ ইক্যুইটির পরিমাণ ২ হাজার ৭০৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকা এবং সুদ ১ হাজার ৪৫০ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। ফলে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর মোট নেগেটিভ ইক্যুইটির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ১৫৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। এর বিপরীতে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো মোট প্রভিশন রেখেছে ১ হাজার ২৩৯ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
সে হিসেবে ২০২৪ সালের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ডিএসই ও সিএসইর সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংকের মোট নেগেটিভ ইক্যুইটির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৫২৫ কোটি ২৮ লাখ টাকা। এর বিপরীতে ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর মোট প্রভিশন রেখেছে ২ হাজার ৭০১ কোটি ১০ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রভিশনিং বা নিরাপত্তা সঞ্চিতি বাদে ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর মোট নেগেটিভ ইক্যুইটির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৮২৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
২০২৩ সালের ২৭ মার্চ জারি করা বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী স্টক ডিলার এবং মার্চেন্ট ব্যাংকারদের পোর্টফোলিওর মার্জিন ঋণ হিসাবে আদায় না হওয়া লোকসানের বিপরীতে প্রভিশন রাখার মেয়াদ ২০২৫ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল, যা এরই মধ্যে শেষ হয়েছে।
নেগেটিভ ইক্যুইটির বিপরীতে প্রভিশনিং সংরক্ষণের মেয়াদ ২০৩০ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর জন্য বিএসইসির কাছে প্রস্তাব দিয়েছে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসেসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)। একই সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরানোর জন্য ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের সহায়তা, নেগেটিভ ইক্যুইটির সমাধানের বিষয়টি অর্থ উপদেষ্টার ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে অবহিত করেছে ডিএসই ও ডিবিএ।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
শেয়ারপ্রতি ৩৩৩ টাকা লভ্যাংশ দেবে রেকিট বেনকিজার

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি রেকিট বেনকিজার (বাংলাদেশ) পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি সর্বশেষ হিসাববছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৩ হাজার ৩৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে। অর্থাৎ ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতি শেয়ারের বিপরীতে ৩৩৩ টাকা লভ্যাংশ পাবেন শেয়ারহোল্ডাররা।
সোমবার (০৭ এপ্রিল) কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ সভায় সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে লভ্যাংশ সংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫৯ টাকা ১৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৭৩ টাকা ৬৫ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৫০ টাকা ৬৪ পয়সা।
ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য আগামী ২৮ মে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করবে কোম্পানিটি। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২৯ এপ্রিল।
এসএম