অর্থনীতি
ইসলামী ব্যাংকের অর্ধেকের বেশি টাকা নিছে এস আলম গোষ্ঠী: চেয়ারম্যান

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি থেকে নামে-বেনামে মোট ঋণের অর্ধেকের বেশি নিয়ে গেছে এস আলম গোষ্ঠী। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে নতুন বোর্ডের সভা শেষে ব্যাংকটির নতুন চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ব্যাংকটি ঋণ হিসেবে যত অর্থ বিতরণ করেছে, তার অর্ধেকের বেশি টাকা একাই নিয়েছে সাত বছর ধরে ইসলামী ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণকারী ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গোষ্ঠী। এসব ঋণের পূর্ণাঙ্গ হিসাব এখন বের করা হচ্ছে। এস আলমের ঋণের বিপরীতে যেসব সম্পদ বন্ধক দেওয়া আছে, তারও পুনর্মূল্যায়ন করা হচ্ছে। কারণ, এসব সম্পদের দাম বেশি দেখিয়ে ঋণ বের করা হয়েছে।
এ ছাড়া ইসলামী ব্যাংকের ঋণের বিপরীতে বন্ধক দেওয়া হয়নি, এস আলম গোষ্ঠীর এমন সম্পদের খোঁজ নিতে আইন মন্ত্রণালয়ের সহায়তা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান ব্যাংকের চেয়ারম্যান।
তিনি বলেন, এসব সম্পদ খুঁজে পাওয়ার পর তা ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় এখন ‘প্রাণ খুলে’ কথা বলতে পারছেন বলে মন্তব্য করেন ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ।
ইসলামী ব্যাংক এস আলমের নিয়ন্ত্রণমুক্ত করার পর আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে ব্যাংকটির নতুন পরিচালনা পর্ষদের প্রথম সভা হয়। ওই সভা শেষে চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ ব্যাংকের পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
গত ২২ আগস্ট ইসলামী ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক ও চেয়ারম্যান হিসেবে তাঁকে নিয়োগ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তিনি সোনালী ও রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি)। ২০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সোনালী ব্যাংকে এবং ২০১৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত রূপালী ব্যাংকের এমডি ছিলেন তিনি।
ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ বলেন, হলমার্ক কেলেঙ্কারিরর পর সোনালী ব্যাংকের দায়িত্ব পেয়েছিলাম। হলমার্কের ঘটনা আলোচনায় আসার পরও সোনালী ব্যাংকে আমানত বেড়েছিল। ইসলামী ব্যাংকের সমস্যাটি অনেক বড়। এ জন্য আমরা দায়িত্ব নিয়েই পথনকশা প্রণয়ন করেছি। প্রতিদিন ব্যাংকে উপস্থিত থেকে তদারকির চেষ্টা করে যাচ্ছি। চলতি বছর পুরোটাই হবে গ্রাহকের আস্থা ফেরানোর বছর। সামনের বছরেও এ কাজ চলবে। ২০২৬-২৭ সাল হবে ঘুরে দাঁড়ানোর বছর। ২০২৮-৩০ সাল এগিয়ে যাওয়ার বছর।
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান বলেন, ২০২২ সাল থেকে ব্যাংকে তারল্যসংকট শুরু হয়। এখন ব্যাংকের গ্রাহক, প্রবাসী আয় পাঠানো গ্রাহক, শেয়ারধারী ও বিদেশি উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান-কেউই ব্যাংকের ওপর আস্থা পাচ্ছেন না। এ জন্য ব্যাংকের প্রকৃত অবস্থা যাচাইয়ে তিনটি নিরীক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তারা ব্যাংকের ঋণ, বিনিয়োগ ও মানবসম্পদের ওপর নিরীক্ষা করবে। আগে ভালো নিরীক্ষা হয়নি, তাই আজ ব্যাংকের এই পরিণতি।
এমআই

অর্থনীতি
ব্যাংকখাতে উদ্বৃত্ত তারল্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা

জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর ব্যাংক খাতে তারল্য সংকট নিয়ে নানা আলোচনার জন্ম হলেও জুন শেষে চিত্র ছিল সম্পূর্ণ বিপরীত। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, জুন মাস শেষে ব্যাংক খাতে উদ্বৃত্ত তারল্য দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৬৫ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জুন পর্যন্ত ব্যাংকিং খাতে মোট তারল্যের পরিমাণ দাঁড়ায় ৫ লাখ ৭০ হাজার ৬১১ কোটি টাকা। আর ন্যূনতম প্রয়োজনীয় তারল্য ছিল ৩ লাখ ৪ হাজার ৮৪৪ কোটি টাকা। এর মানে, ব্যাংক খাতে নিট উদ্বৃত্ত রয়েছে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় তারল্য বেড়েছে প্রায় ৯৭ হাজার কোটি টাকা।
সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকের চিত্র
সরকারি ব্যাংকগুলোর উদ্বৃত্ত তারল্য ৮৮ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা। বেসরকারি ব্যাংকের উদ্বৃত্ত ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯৫৪ কোটি টাকা। বিদেশি ব্যাংকগুলোর উদ্বৃত্ত ৩৩ হাজার ৯৭ কোটি টাকা। তবে ইসলামী ব্যাংকগুলোতে ঘাটতি রয়েছে ৪৩৩ কোটি টাকা। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতেও রয়েছে ৬২ কোটি টাকার ঘাটতি।
রেকর্ড রেমিট্যান্স ও রিজার্ভ
২০২৪-২৫ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছে রেকর্ড ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার। শুধু জুন মাসেই এসেছে ২ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১১ শতাংশ বেশি। রিজার্ভও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলারে, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২৬ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার।
ব্যাংক এশিয়ার সাবেক এমডি আরফান আলী বলেন, সরকার পরিবর্তনের পর বিভিন্ন সংস্কারমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হলেও বিনিয়োগ কমেছে। উচ্চ সুদের কারণে ব্যবসায়ীরা ঋণ নিতে দ্বিধায় ছিলেন। এতে ব্যাংকে তারল্য বেড়েছে।
অর্থনীতিবিদ ও চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ রিসার্চ ফেলো এম হেলাল আহমেদ জনি বলেন, রেকর্ড রেমিট্যান্স ও বৈদেশিক ঋণ প্রবাহে রিজার্ভ বেড়েছে। হুন্ডি কমে যাওয়ায় ডলার চাপও কমেছে। সবমিলিয়ে এটি অর্থনীতির জন্য ভালো বার্তা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে তারা ৫০৩ মিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে। জুনে প্রতি ডলারের সর্বোচ্চ দর ছিল ১২২ টাকা ৭৭ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১১৮ টাকা।
এছাড়া, সঞ্চয়পত্রে মে পর্যন্ত বিক্রয়ের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৬৮৬ কোটি টাকা। সরকার এই সময়কালে নিট ঋণ নিয়েছে ১ লাখ ২০ হাজার ৮৭৬ কোটি টাকা, আগের বছরের তুলনায় তা বেড়েছে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা।
অর্থনীতি
২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০ হাজার ৬০৬ কোটি টাকা

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ের প্রথম ২১ দিনে ১৬৯ কোটি ৬০ লাখ (প্রায় ১ দশমিক ৭০ বিলিয়ন) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। বাংলাদেশি টাকায় এর পরিমাণ (এক ডলার ১২১ টাকা ৫০ পয়সা ধরে) প্রায় ২০ হাজার ৬০৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান।
বাংলাদেশ ব্যাংকে তথ্য অনুযায়ী, জুলাইয়ের প্রথম ২১ দিনে ১৬৯ কোটি ৬০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। যা গত বছরের একই সময়ে (২০২৪ সালের জুলাইয়ের ২১ দিন) তুলনায় ২৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার বা প্রায় ৩ হাজার ২৩২ কোটি টাকার বেশি। গত বছর এসেছিল ১৪৩ কোটি ডলার।
গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষ মাস জুনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে পাঠিয়েছেন প্রায় প্রায় ২৮১ কোটি ৮০ লাখ (২.৮২ বিলিয়ন) ডলারের রেমিট্যান্স। দেশীয় মুদ্রায়র এর পরিমাণ প্রায় ৩৪ হাজার ৪০৪ কোটি টাকার বেশি। আর প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৯ কোটি ৪০ লাখ ডলার ১১৪৭ কোটি টাকা। এটি একক মাস হিসেবে তৃতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স। গত মাস মে’তে দেশে এসেছে ২ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার, যা ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তার আগে মার্চ মাসে সর্বোচ্চ ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল।
অন্যদিকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে জুন পর্যন্ত পুরো সময়ে মোট ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার, আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার, নভেম্বরে ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি ডলার, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি ডলার এবং ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি ডলার, মার্চে ৩২৯ কোটি ডলার, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি ডলার, মে মাসে ২৯৭ কোটি ডলার এবং সবশেষ জুন মাসে ২৮২ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল।
কাফি
অর্থনীতি
ফের বাড়ল সোনার দাম

দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনায় ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার ৬০১ টাকা।
স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে। আগামীকাল বুধবার (২৩ জুলাই) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠকে করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
কাফি
অর্থনীতি
সব দেনা শোধ, সারের ঘাটতি হবে না: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

নভেম্বর পর্যন্ত সারের ঘাটতি হবে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার এসে সব দেনা শোধ করেছে। নভেম্বর পর্যন্ত সারের মজুত রয়েছে।
সোমবার (২১ জুলাই) সচিবালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
কৃষি উপদেষ্টা বলেন, দেশে সারের ঘাটতি নেই। সরকারেরও কোনো বকেয়া নেই। অন্তর্বর্তী সরকার এসে সব দেনা শোধ করেছে। নভেম্বর পর্যন্ত সারের মজুত রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে কোনো সংকট দেখা যাবে না।
তিনি বলেন, সারের লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যদের বিবেচনায় নেওয়া হবে। এখন থেকে রাজনৈতিক বিবেচনায় কোনো ডিলারশিপ দেওয়া হবে না। এ ক্ষেত্রে নীতিমালা মানা হবে। নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে। ডিলাররাই যেন সারের ডিলারশিপ পায়, সেটা নিশ্চিত করা হবে।
উপদেষ্টা বলেন, আগে যারা সারের লাইসেন্স নিয়ে ঝামেলা করেছে, তাদের বাদ দেওয়া হচ্ছে। নতুন করে সারের লাইসেন্স দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে যোগ্যদের বিবেচনায় নেওয়া হবে।
সারাদেশে ১০০ মিনি কোল্ডস্টোরেজ স্থাপনের কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, আগামী মৌসুমের আগেই হয়তো এগুলো চালু হবে। এ ছাড়া ওএমএসের মাধ্যমে আলু দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে। এতে করে কৃষক আলুর ভালো দাম পাবেন।
অর্থনীতি
ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তা করছে সরকার

কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের (খোলা বাজারে বিক্রি) মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
সোমবার (২১ জুলাই) সচিবালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা একথা জানান।
তিনি বলেন, গতবার যে দামে আলু কিনেছেন… এবার কিন্তু কৃষক আলুর দাম পাচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করছি কৃষক যাতে আলুর দাম পায়, এজন্য ওএমএসের মাধ্যমে যাতে আলুটা দেওয়া যায় এজন্য আমরা চেষ্টা করতেছি। ওএমএসের মাধ্যমে যাতে আলুটা দেওয়া যায়। কৃষক যদি পণ্যের দাম না পায় পরবর্তী সময় কিন্তু তারা এটি উৎপাদনের দিকে যাবে না। এজন্য চেষ্টা করতে হবে কৃষক যাতে ন্যায্য দামটা পায়।
উপদেষ্টা বলেন, গতবার যে পরিমাণ পেঁয়াজের দাম ছিল। এবার কিন্তু কৃষক অনেক বেশি পেঁয়াজ উৎপাদন করেছে। পেঁয়াজ উৎপাদন বেশি করায় এবার পেঁয়াজ আমদানি না করেও কিন্তু বাজারটা মোটামুটি স্থিতিশীল আছে। এগুলো কিন্তু কৃষকেরই অবদান।