জাতীয়
ড. ইউনূসকে অভিনন্দন জানালেন ৯২ নোবেল বিজয়ী
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাসহ ৯২ জন নোবেল বিজয়ী বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল চিঠিটি শেয়ার করেছেন।
চিঠিতে বলা হয়েছে, আমরা নিন্ম স্বাক্ষরকারীরা বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন এবং আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাতে পেরে আনন্দিত। বাংলাদেশের জনগণের মতো ড. ইউনূসও স্বৈরাচারীতার শিকার। আজ গণতান্ত্রিক এবং ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভের ফলশ্রুতিতে স্বৈরাচার উৎখাত হয়েছে। ড. ইউনূস যেমনটা বলেছেন, বাংলাদেশ তার দ্বিতীয় স্বাধীনতা উপভোগ করছে এবং জাতি হিসেবে তার পূর্ণ সম্ভাবনা পূরণের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, এটা বাংলাদেশের নতুন সূচনা এবং এই নতুন সময়ে আমরা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বাংলাদেশের জনগণের শান্তি ও সাফল্য কামনা করি। একটি নতুন এবং উন্নত সমাজ তৈরিতে বিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রচেষ্টাকে সমর্থন এবং যে কোন উপায়ে সাহায্য করতে প্রস্তুত।
চিঠিতে নোবেল বিজয়ীরা ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১০৬ জন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরা স্বাক্ষর করেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে বিকাশ-ডেবিট-ক্রেডিট কার্ডের পিন চাচ্ছে প্রতারকরা
জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে বিকাশ বা অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর জানতে চাচ্ছে প্রতারকরা। এমনটি জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।
পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, ৯৯৯ নম্বর থেকে কখনোই বিকাশ, নগদ, রকেট ইত্যাদির পিন নম্বর অথবা ব্যাংকের ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের পিন নম্বর জানতে চাওয়ার সুযোগ নেই। প্রতারকচক্র থেকে সতর্ক থাকতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে বিকাশ বা অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর জানতে চাওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৯৯৯ নম্বর থেকে কখনোই কোনো ব্যক্তির মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের (বিকাশ, নগদ, রকেট ইত্যাদি) পিন নম্বর অথবা ব্যাংকের ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের পিন নম্বর জানতে চাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
৯৯৯ নাগরিকদের চাহিদা অনুযায়ী জরুরি মুহূর্তে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুল্যান্স সেবা প্রদান করে থাকে।
এআইজি ইনামুল হক সাগর আরও বলেন, মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ও ব্যাংকের কার্ডের পিন নম্বর কারো সঙ্গে শেয়ার করবেন না। এ ধরণের প্রতারকচক্র থেকে সতর্ক থাকা ও তাদের সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট থানা বা ৯৯৯ নাম্বারে জানাতে জনগণকে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সচিবালয়ে আগুনের ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন
বাংলাদেশ সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা করেছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত অফিস আদেশ জারি করা হয়েছে।
অফিস আদেশে বলা হয়, বুধবার রাত আড়াইটায় সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে অগ্নিকাণ্ডের বিষয় তদন্তের জন্য তদন্ত কমিটি গঠন করা হলো।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (জেলা ও মাঠ প্রশাসন) মোহাম্মদ খালেদ রহীমকে আহ্বায়ক করে গঠিত কমিটিতে অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন- জননিরাপত্তা বিভাগের প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়), দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি(যুগ্মসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়), স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়), ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রতিনিধি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের প্রতিনিধি।
কমিটির সদস্য সচিব হিসেবে থাকবেন- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়)। কমিটি প্রয়োজনে এক বা একাধিক সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।
কমিটির কার্যপরিধি:
সংঘটিত অগ্নিকান্ডের উৎস ও কারণ উদ্ঘাটন। অগ্নি দুর্ঘটনার পেছনে কারো ব্যক্তিগত বা পেশাগত দায়-দায়িত্ব আছে কি না তা উদ্ঘাটন। এ জাতীয় দুর্ঘটনা প্রতিরোধকল্পে সুপারিশ তৈরি।
কমিটি আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন প্রদান করবে বলে অফিস আদেশে জানানো হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সচিবালয়, বন্ধ দাপ্তরিক কাজ
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের পর ৪ নম্বর ভবন বাদে সবগুলো ভবনের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। প্রায় ৯ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎবিহীন প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু সচিবালয়। এতে বিঘ্নিত হচ্ছে দাপ্তরিক কাজ। অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ঢুকলেও ভেতরে কোনো দাপ্তরিক কাজকর্ম হচ্ছে না।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সচিবালয়ের চার নম্বর ভবন ছাড়া কোনো ভবনে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই। খোলা হয়নি দপ্তর। অনেক দপ্তরে এখনও তালাবদ্ধ। সবাই যে যার মতো অবস্থান নিয়ে দাঁড়িয়ে, কেউ বেরিয়ে আসছেন।
এদিকে দাপ্তরিক কাজকর্ম বন্ধ থাকায় অনেক কর্মকর্তাদের বেরিয়ে আসতে দেখা গেছে। তারা সচিবালয়ের পাঁচ নম্বর গেট দিয়ে বেরিয়ে আসছেন।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভেতরে ঢোকার সুযোগ পেলেও কোনো কক্ষেই প্রবেশ করা হচ্ছে না। পুরো সচিবালয় বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। কিছু স্থানে জেনারেটর চললেও অধিকাংশ স্থানে বিদ্যুৎ নেই।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের এক কর্মচারী বলেন, আমাদের মন্ত্রণালয়ের একাংশ পুড়েছে। পুরো ভবন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। আমরা অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে বেরিয়ে আসছি।
ছয় নম্বর ভবনে থাকা নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের কর্মী আফসানা আক্তার বলেন, অন্য ভবনে আগুন লাগলেও আমাদের ভবনে বিদ্যুৎ না থাকায় ঢুকতে পারছি না। সেজন্য বেরিয়ে আসছি।
একই কথা বলেছেন, পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব রাজিব আহমেদ।
এদিকে ঘটনাস্থল থেকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে তাদের ১৯টি ইউনিট ও ২১১ জন ফায়ার কর্মী কাজ করেছেন। দুর্ঘটনা এড়াতে সাময়িকভাবে বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়েছে।
ষষ্ঠ ও সপ্তম তলা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, মূলত বিদ্যুৎ লাইন দিয়ে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল।
এর আগে বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাত ১টা ৫২ মিনিটে সচিবালয়ে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। সচিবালয়ে অবস্থিত ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটটি আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করে রাত ১টা ৫৪ মিনিট থেকে। আগুনের তীব্রতা বেড়ে গেলে একে একে ১৯টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে। শুরুতে আগুন নিয়ন্ত্রণের জন্য ৮টি ইউনিট কাজ করলেও পরে আরও ১১টি ইউনিট যুক্ত হয়।
সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনের ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম তলায় ছড়িয়ে পড়ে আগুন। তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ বা ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
অন্তর্বর্তী সরকারের উদারতা জাতিকে অনন্তকাল ভোগাবে: হাসনাত
ফ্যাসিজমের এনাবলারদের বিরুদ্ধে অন্তর্বর্তী সরকারের উদারতা দেখানোর পরিণাম এই কপালপোড়া জাতিকে অনন্তকাল ভোগাবে বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে তিনি তার ভেরিফাইড ফেসবুক পোস্টে এসব কথা বলেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ লিখেছেন, ফ্যাসিজমের এনাবলারদের বিরুদ্ধে অন্তর্বর্তী সরকারের উদারতা দেখানোর পরিণাম এই কপালপোড়া জাতিকে অনন্তকাল ভোগাবে।
তিনি লেখেন, হাসিনার ঘি খাওয়া ফ্যাসিস্ট এনাবেলররাই এখন মানবাধিকারের আলাপ দিয়ে ফ্যাসিস্টদের পক্ষে ‘সিমপ্যাথি গেইন’ ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে। এই ক্যাম্পেইন না থামাতে পারলে আপনি শেষ- আজকে আমলা আগামীকাল অন্য কেউ, বলেন এই ছাত্রনেতা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আট-নয় তলার নথিপত্র পুড়ে গেছে বলে ধারণা ফায়ার ডিজির
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ সচিবালয়ের সাত নম্বর ভবনে লাগা আগুন ৬ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে ভবনের আট-নয় তলার গুরুত্বপূর্ণ সব নথিপত্র পুড়ে গেছে বলে ধারণা করছেন ফায়ার সার্ভিস।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল এসব কথা বলেন।
এদিকে, যুব ও ক্রীড়া, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া তার ভেরিফাইড ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের বিগত সময়ে হওয়া অর্থলোপাট, দুর্নীতি নিয়ে আমরা কাজ করছিলাম। কয়েক হাজার কোটি টাকা লুটপাটের প্রমাণও পাওয়া গিয়েছিল। আগুনে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এখনো জানা যায়নি। আমাদেরকে ব্যর্থ করার এই ষড়যন্ত্রে যে বা যারাই জড়িত থাকবে তাদের বিন্দু পরিমাণ ছাড় দেওয়া হবে না।
এর আগে, রাজধানীর সেগুনবাগিচায় অবস্থিত সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে মধ্যরাতে আগুন লাগে। প্রায় সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস।
ফায়ার সার্ভিসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তারা আগুন লাগার খবর পায় বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাত ১টা ৫২ মিনিটে। দিবাগত রাত ১টা ৫৪ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছান ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। প্রথমে আগুন নিয়ন্ত্রণের জন্য আটটি ইউনিট কাজ করে। পরে ইউনিটের সংখ্যা বাড়ানো হয়। সবশেষ ফায়ার সার্ভিসের ১৯টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছিল।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটে দেয়া তথ্যমতে, সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে ৬টি মন্ত্রণালয় ও একাধিক বিভাগের অফিস রয়েছে। সেগুলো হলো: যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ।
কাফি