শিল্প-বাণিজ্য
কাল থেকে খোলা থাকবে সব পোশাক কারখানা: বিজিএমইএ
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেওয়ায় বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) থেকে দেশের সব পোশাক কারখানা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিজিএমইএ, গার্মেন্টস মালিক, সেনাবাহিনী, পুলিশ ও শিল্প পুলিশ ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে আলোচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএর সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম।
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, শ্রমিক আন্দোলনে ১৬৭টি পোশাক কারখানা বন্ধ ছিল। যদিও এ আন্দোলনে শ্রমিকদের সংশ্লিষ্টতা ছিল না। বহিরাগতদের হামলায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। তাই সেনা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কারখানার নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেওয়ায় গার্মেন্টস চালু সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মালিকরা।
তিনি বলেন, এখন সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা কঠোর অবস্থানে থাকবেন বলেছেন। তারা নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন বলে জানিয়েছেন। তাই কাল থেকে পোশাক কারখানা খোলা থাকবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
আদানির সঙ্গে ২৫০ কোটি ডলারের চুক্তি বাতিল!
ঘুষ দেয়া ও প্রতারণার মাধ্যমে কয়েকশ’ কোটি ডলারের সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প বাগিয়ে নেয়ায় অভিযুক্ত ভারতীয় ধনকুবের গৌতম আদানির বিরুদ্ধে সম্প্রতি গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে নিউইয়র্কের একটি আদালত। এ নিয়ে বেশ বিপাকেই পড়েছেন তিনি। তবে এর মধ্যেই আরও এক দুঃসংবাদ পেলো আদানি গ্রুপ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাতে আলজাজিরা জানিয়েছে, আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থের চুক্তি বাতিলের ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) দেশটির পার্লামেন্টে দেয়া এক ভাষণে, আদানি গোষ্ঠীর সঙ্গে হওয়া দুটি চুক্তি বাতিলের ঘোষণা দেন।
এর মধ্যে একটি চুক্তির অর্থমূল্য প্রায় ২০০ কোটি মার্কিন ডলার। এই চুক্তির আওতায় দেশটির জোমো কেনিয়াত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দ্বিতীয় রানওয়ে করার কথা ছিল আদানি গোষ্ঠীর। এছাড়া ৩০ বছর মেয়াদি ইজারার (লিজ) আওতায় বিমানবন্দরের যাত্রী টার্মিনাল উন্নত করার কথা ছিল।
এছাড়া আদানির সঙ্গে ৩০ বছর মেয়াদি ৭৩ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলারের সরকারি-বেসরকারি খাতের একটি অংশীদারত্ব (পিপিপি) চুক্তিও বাতিল করার কথা জানান রুটো।
কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট জানান, তিনি পরিবহন এবং জ্বালানি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে অবিলম্বে চুক্তি বাতিলের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।
তদন্তকারী সংস্থা ও অংশীদার দেশগুলোর কাছ থেকে পাওয়া নতুন তথ্যের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
শিল্প-বাণিজ্য
হিলি বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আসবে ৯১ হাজার টন চাল
দেশের বাজারে চালের দাম স্বাভাবিক রাখতে চাল আমদানির অনুমতির পাশাপাশি আমদানিতে পুরোপুরি শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে সরকার। এরপর থেকে আমদানি প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা। এরইমধ্যে চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। আমদানিকৃত চাল ডিসেম্বরের ১২ তারিখের মধ্যে বাজারজাত করতে হবে বলেও নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এদিকে হিলি স্থলবন্দরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১৩ আমদানিকারক ৯১ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি পেয়েছেন। এসব চাল আগামী সপ্তাহে বাজারে আসতে পারে বলে জানান আমদানিকারকরা।
শুক্রবার হিলি বাজারে গেলে জানা যায়, আটাশ জাতের চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৮ টাকা কেজি দরে, যা ছিল ৫৬ টাকা। অন্যদিকে সম্পা কাটারি চাল কেজিতে ৩ টাকা বেড়ে ৬৮ এবং ২ টাকা বেড়ে স্বর্ণা-৫ জাতের চাল ৪৮ টাকা আর জিরাশাইল ৬৬ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি শুরু হলে দামে কিছুটা প্রভাব পড়বে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক নুর ইসলাম বলেন, সরকার অনুমতি দেওয়ার পর ব্যবসায়ীরা চাল আমদানির প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন। তবে চাল আমদানিতে যে সময়সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে তা খুবই কম। কারণ ১২ ডিসেম্বরের মধ্যে বাজারজাত করতে হবে। এছাড়া এবার আরও কিছু নির্দেশনা দেওয়া আছে, যে প্যাকেটে চাল আমদানি করা হবে সেই প্যাকেটেই বাজারে বিক্রি করতে হবে এবং প্রতিদিনের আমদানি, বিক্রি ও মজুতের তথ্য স্থানীয় খাদ্য অফিসে জমা দিতে হবে।
হিলি স্থলবন্দরের উপ-সহকারী উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধে কর্মকর্তা ইউসুফ আলী বলেন, চাল আমদানির জন্য ইমপোর্ট পারমিট এখনো কেউ পাননি। ইমপোর্ট পারমিট পেলে আমদানিকারকরা চাল আমদানি করতে পারবেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
শিল্প-বাণিজ্য
একদিনে হিলি দিয়ে এলো ১৮শ মেট্রিক টন আলু, কমেছে দাম
দেশের বাজারে আলুর দাম স্বাভাবিক রাখতে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে বেড়েছে আলু আমদানি। প্রতিদিন ৩০-৩৫ ট্রাক আলু আমদানি হলেও বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) একদিনেই ৭১ ট্রাকে এক হাজার আটশ ১৮ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে।
এদিকে আমদানি বাড়ায় হিলির বাজারে কেজিতে দুই থেকে তিনি টাকা দাম কমেছে।
হিলি বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কাটিনাল ৫০, সাটল আলু ৫৫, বিলেতি ৬৫, গ্যানোলা ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। যা গত দুদিন আগের চেয়ে কিছুটা কম।
হিলি বন্দর সূত্র জানায়, আলুর দাম সহনীয় পর্যায়ে ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ৫ সেপ্টেম্বর থেকে আলু আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক কমিয়ে ১৫ শতাংশ ও নিয়ন্ত্রণ শুল্ক প্রত্যাহার করে নেয় সরকার। বন্দর দিয়ে ডায়মন্ড ও কাটিনাল আলু আমদানি হচ্ছে।
আলু ব্যবসায়ী আলম হোসেন বলেন, গেল সপ্তাহের সোমবার বন্দরে প্রতিকেজি আলু ৪৮-৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। হঠাৎ করে মঙ্গল ও বুধবার সেই আলু বন্দরে বিক্রি হয় ৫৭-৫৮ টাকায়। তবে বৃহস্পতিবার রেকর্ড পরিমাণ আলু আমদানি হওয়ায় শুক্রবার (৮ নভেম্বর) সকালে কেজিতে দুই থেকে তিন টাকা কমে বিক্রি হয়েছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়।
হিলি স্থলবন্দরের পাইকারি ব্যবসায়ী রাসেল বলেন, আলু আমদানি যেভাবে হচ্ছে দাম সেভাবে কমছে না। হুটহাট করে দাম উঠানামা করায় আলু কিনতে সমস্যা হচ্ছে। আমরা এ বন্দর থেকে আলু কিনে দেশের বিভিন্ন মোকামে পাঠায়। দাম যত কম হবে তত ভালো।
হিলি বন্দরের আমদানিকারক নুর ইসলাম বলেন, দেশের বাজারে দাম স্বাভাবিক রাখতে আমদানিকারকরা ভারত থেকে বিপুল পরিমাণ আলু আমদানি করছে। যাতে দেশে আলুর দাম কমছে। শুক্রবার বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে তাই বাজারে সরবরাহ ঠিক রাখতে গতকাল বৃহস্পতিবার রেকর্ড পরিমাণ আলু আমদানি হয়েছে। আলু আমদানি বাড়লে দাম আরও কমবে।
হিলি কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শফিউল ইসলাম বলেন, আমদানিকারকরা যাতে আলু আমদানি করে দ্রুত বাজারজাত করতে পারে সেজন্য কাস্টমসের সব প্রক্রিয়া দ্রুত শেষ করতে ব্যবসায়ীদের সবধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
শিল্প-বাণিজ্য
অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির জন্য প্রতিশ্রুতিশীল বাজার
বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) প্রশাসক মো. আনোয়ার হোসেন বলেছেন, অষ্ট্রেলিয়া বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির জন্য একটি প্রতিশ্রুতিশীল বাজার। বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার সহযোগিতা সম্প্রসারিত করার এবং অংশীদারিত্ব জোরদার করার বিশাল সুযোগ রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) অস্ট্রেলিয়ার ডেপুটি হেড অব মিশন ক্লিনটন পবকের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর উত্তরার বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে পারস্পরিক স্বার্থ এবং বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে বিরাজমান বাণিজ্যের সুযোগগুলো কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়। একইসঙ্গে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ার বাজারে পোশাক রপ্তানি বাড়াতেও সম্ভাব্য সহযোগিতার কথা বলা হয়।
এ সময় আনোয়ার হোসেন বলেন, এলডিসি-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের জন্য অস্ট্রেলিয়ার শুল্কমুক্ত বাজারে প্রবেশাধিকার অব্যাহত রয়েছে। সেজন্য আমরা অস্ট্রেলিয়ার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞ। পোশাক শিল্পে সার্কুলারিটি গ্রহণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের এগিয়ে থাকার সুযোগ রয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা অস্ট্রেলিয়ার বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশের টেক্সটাইল শিল্পে বর্জ্য রিসাইক্লিং ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানাই।
বৈঠকে বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার ডেপুটি হেড অব মিশন ক্লিনটন পবকে বলেন, আগামী বছরের মাঝামাঝিতে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে ‘অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম’ শীর্ষক একটি ইভেন্ট আয়োজিত হচ্ছে। যেখানে বাংলাদেশের পোশাক প্রস্তুতকারকরা নিজ নিজ পণ্য উপস্থাপন করা সুযোগ পাবেন। অস্ট্রেলিয়া হাইকমিশন এই ইভেন্ট আয়োজনে বিজিএমইএ থেকে সহযোগিতা চান।
পরে বিজিএমইএ প্রশাসক আনোয়ার হোসেন এ ব্যাপারে বিজিএমইএ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
তরল দুধের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়াল আড়ং
দামবৃদ্ধির তালিকায় এবার যুক্ত হলো তরল দুধ। প্যাকেটজাত তরল দুধের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়িয়েছে প্রক্রিয়াজাতকারী বেসরকারি খাতের কোম্পানি ব্র্যাক ডেইরি।
এক লিটার তরল দুধের দাম বাড়িয়ে ৯৮ টাকা নির্ধারণ করেছে কোম্পানিটি। আধা লিটারের দুধের দাম ৫০ টাকা করা হয়েছে।
এছাড়া আড়ংয়ের স্ট্যান্ডার্ডাইজড দুধ আধা লিটার ৫৫ টাকা, এক লিটার ১০০ টাকা, পাস্তুরিত দুধ আধা লিটার প্যাকেট ৬০ টাকা এবং এক লিটার প্যাকেট ১০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
জানা গেছে, নানা ক্ষেত্রে ব্যয়বৃদ্ধির কারণে ব্র্যাক ডেইরি চলতি সপ্তাহ থেকে আড়ং দুধের মূল্য লিটারপ্রতি ১০ টাকা বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা ১ নভেম্বর থেকে কার্যকর হয়েছে।
এদিকে গবাদি পশুর খাদ্যের মূল্য বেড়ে যাওয়ায় কৃষক পর্যায়ে দুধের উৎপাদন খরচ বেড়েছে। সেজন্য কৃষক পর্যায়ে কাঁচা দুধের মূল্য লিটারপ্রতি পাঁচ টাকা বাড়ানো হয়েছে।
ব্র্যাক ডেইরি জানিয়েছে, পণ্যের সর্বশেষ মূল্যবৃদ্ধি হয়েছিল ২০২২ সালের জুলাই মাসে। দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে বাজারে সংশ্লিষ্ট কাঁচামাল যেমন: প্যাকেজিং, কার্টন ও খুচরা জিনিসের মূল্য ২০ শতাংশ থেকে ৪০ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণেও দুধ সংগ্রহ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিতরণ খাতে বাড়তি ব্যয় হচ্ছে। বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন ঘটায় দুধ শীতলকরণসহ প্রক্রিয়াজাত কারখানায় অনেক বেশি সময় জেনারেটর ব্যবহার করতে হচ্ছে। এছাড়া ডলারের মূল্যবৃদ্ধি হওয়ায় আনুষঙ্গিক ব্যয়ও উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
এমআই