কর্পোরেট সংবাদ
ইউনিয়ন ব্যাংকের নতুন পর্ষদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত
ইউনিয়ন ব্যাংকের নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ গঠন করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকটির চেয়ারম্যান মু. ফরীদ উদ্দীন আহমদ।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মো. হুমায়ুন কবীর, মোহাম্মদ সাইফুল আলম, ড. শহিদুল ইসলাম জাহীদ এবং শেখ জাহিদুল ইসলাম।
কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে সভা শুরু হয় এবং শুরুতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার সাম্প্রতিক অভ্যুত্থানে নিহত সবার আত্মার মাগফিরাত এবং আহত ও ক্ষতিগ্রস্থদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করা হয়।
নবগঠিত পর্ষদ ব্যাংকের সব আমানতকারী, ব্যবসায়িক অংশীদার, স্টেকহোল্ডার, শুভাকাঙ্ক্ষী ও শুভানুধ্যায়ীদের ব্যাংকের প্রতি আস্থা ও সহযোগিতা অব্যাহত রাখার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ও ধন্যবাদ জানায়। পর্ষদ ব্যাংকের সার্বিক আর্থিক অবস্থা গভীরভাবে পর্যালোচনা করেন এবং বর্তমান সমস্যাবলি সবস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, ব্যবসায়িক অংশীদার, আমানতকারী-সহ অন্যান্য সকল স্টেকহোল্ডার এবং বাংলাদেশ ব্যাংক-সহ সব নিয়ন্ত্রনকারী সংস্থার নির্দেশ ও সহযোগিতা নিয়ে সম্ভাব্য স্বল্পতম সময়ে সমাধানের সংকল্প ব্যক্ত করেন।
সবার সহযোগিতায় ইউনিয়ন ব্যাংককে শরিয়াহ মোতাবেক পরিচালনার মাধ্যমে একটি আদর্শ ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার বিষয়ে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে নতুন পর্ষদ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুল জলিল, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, স্বতন্ত্র পরিচালক মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. আলতাফ হুসাইন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ ও কোম্পানি সেক্রেটারি (চলতি দায়িত্ব) মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
আন্দোলনে আহত ছাত্র-জনতার পাশে এনআরবিসি ব্যাংক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহত ও বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ব্যক্তিদের পাশে দাঁড়িয়েছে এনআরবিসি ব্যাংক। আহতদের চিকিৎসা এবং পুনর্বাসনের জন্য কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) তহবিল থেকে ৫০ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে।
সোমবার (০২ সেপ্টেম্বর) এনআরবিসি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে ৪৩জন আন্দোলনকারীকে ওই অর্থ প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের চেয়ারম্যান পারভেজ তমাল, ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মিয়া আরজু, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান ও পরিচালক একেএম মোস্তাফিজুর রহমান, পরিচালক লকিয়ত উল্যাহ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. রবিউল ইসলাম, ডিএমডি কবীর আহমেদ, হারুনুর রশীদ ও মো. হুমায়ুন কবীর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, সহযোগী অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ, সাদিক কায়েম, শফিউল আলম শাহিন, আব্দুল হান্নান মাসুদ, তাহমিদ আল মুদাসসির চৌধুরী, আরাফাত হোসেন ভুইয়া, রায়হান উদ্দিন, এবি যুবায়ের, মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ, সাব্বির উদ্দিন রিওন, আবিদ হাসান রাফিসহ অন্যান্য সমন্বয়ক ও সহ-সমন্বয়ক উপস্থিত ছিলেন।
সমন্বয়ক সাদিক কায়েম বলেন, নতুন বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন। অধিকার আদায়ের এই আন্দোলনে যারা শহীদ ও আহত হয়েছেন তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। তাঁদের আত্মত্যাগকে স্বরণ কবে নতুন বাংলাদেশ গঠনে এগিয়ে আসতে হবে।
সমন্বয়ক শফিউল আলম শাহিন বলেন, এনআরবিসি ব্যাংকের মতো অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানও আহত ও শহীদ পরিবারের পাশে দাঁড়াবে। আহত ও শহীদ পরিবারের কর্মক্ষম সদস্যদের স্থায়ী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে আহ্বান জানান। সকলের সহযোগিতা নিয়ে আমরা বৈষম্যমুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই।
সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি। শহীদ ও আহতদের পাশে দাঁড়িয়ে এনআরবিসি ব্যাংক উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। সম্প্রীতির বাংলাদেশে যার যার অবস্থান থেকে দেশ গঠনে এগিয়ে আসতে হবে। দেশের বিরুদ্ধে যড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে। কোন অবস্থাতেই স্বাধীনতা বেহাত হতে দেয়া হবেনা। যে উদ্দেশ্যে ছাত্র-জনতার বিপ্লব হয়েছে যেকোন মূল্যে আমাদের সেই উদ্দেশ্য বাস্তবায়ণ করতে হবে। না হলে শহীদের রক্তের প্রতি বেইমানি করা হবে। হাজার হাজার আহত ভাইদের মূল্যায়ন তখন বাস্তবিক অর্থে করা হবে যখন ফ্যাসিবাদমুক্ত বৈষম্যহীন স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ে উঠবে।
অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, নতুন বাংলাদেশ গঠনে এনআরবিসি ব্যাংক যেভাবে এগিয়ে এসেছে তা প্রশংসনীয়। তিনি আশা করেন অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে আসবে।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান এসএম পারভেজ তমাল বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়তে যারা স্বপ্ন দেখেছে, তাঁদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এনআরবিসি ব্যাংক পাশে থাকবে। আহতদের চিকিৎসা ও অনুদানের পাশাপাশি ভবিষ্যতে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে এনআরবিসি ব্যাংক। এছাড়া, আহত শিক্ষার্থীদের বৃত্তির ব্যবস্থা করবে। শহীদ পরিবারে কর্মক্ষম সদস্যদের কর্মসংস্থানেরও ব্যবস্থা করা হবে।
ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মিয়া আরজু বলেন, ছাত্র-জনতার সকল শুভ উদ্যোগের সাথে এনআরবিসি ব্যাংক সবসময় থাকবে। সকল অনিয়ম ও দুর্নীতি দূর করে সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।
পরিচালক লকিয়ত উল্লাহ বলেন, যেকোন দুর্যোগে এনআরবিসি ব্যাংক যেমন সাধারণ মানুষের পাশে থেকে আগামীতেও নতুন বাংলাদেশ এনে দেওয়া জাতির এই সূর্য সন্তানদের পাশে এনআরবিসি ব্যাংক পাশে থাকবে।
পরিচালক একেএম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, দেশ গঠনে ছাত্র-জনতার পাশে থাকবে এনআরবিসি ব্যাংক। সারাদেশের মানুষের একটাই দাবী বৈষম্যহীন সমাজ কাঠামো। এনআরবিসি ব্যাংক শুরু থেকেই চেষ্টা করছে প্রতিবন্ধকতার দেওয়াল ভেঙ্গে সমৃদ্ধি বাংলাদেশ গড়ার।
উল্লেখ্য, প্রথাগত ব্যাংকিংয়ের পাশাপাশি এনআরবিসি ব্যাংক গণমানুষের কল্যাণ বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। প্রতিবছর মুনাফার ১০ শতাংশ সিএসআর কার্যক্রমে ব্যয় করে। সাম্প্রতিক বন্যা পরিস্থিতিতে সিএসআর তহবিল থেকে প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে ৫০ লাখ টাকা প্রদানসহ ১ কোটি টাকা অনুদান প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া ব্যাংকের পরিচালকদের ব্যক্তিগত অনুদান এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতনের সমপরিমান অর্থ বন্যার্তদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। কল্যাণমুখী কর্মকান্ডের জন্য এনআরবিসি ব্যাংক ‘মানবিক ব্যাংক’ হিসেবে অ্যাখ্যায়িত হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বন্যার্তদের এক দিনের বেতন দিলেন রূপালী ব্যাংক কর্মীরা
টানা বৃষ্টি ও ভারতের উজানের পানিতে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগিতায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে ১ কোটি ৯২ লাখ ১৭ হাজার টাকা আর্থিক অনুদান দিয়েছে রাষ্ট্র মালিকানাধীন রূপালী ব্যাংক পিএলসি।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) রূপালী ব্যাংকের জনসংযোগ দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অনুদানের মধ্যে, ব্যাংকটির কর্মকর্তা-কর্মচারিদের একদিনের বেতন বাবদ ৬৭ লাখ ১৭ হাজার ৪শ টাকা দেওয়া হয়। এই অর্থ সোমবার তহবিলের হিসাবে জমা করা হয়েছে। এর আগে গত ২৫ আগস্ট বিশেষ অনুদান হিসেবে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা জমা দিয়েছে রূপালী ব্যাংক।
জনসংযোগ দপ্তর জানিয়েছে, দেশের ও মানুষের যেকোনো প্রয়োজনে রূপালী ব্যাংক সর্বাত্মক সামর্থ্য নিয়ে এগিয়ে আসে। এর অংশ হিসেবে বন্যার্তদের জন্য দুই ধাপে এই অনুদান প্রদান করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ভারত থেকে নেমে আসা উজানের ঢল ও টানা বৃষ্টির কারণে কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুরসহ দেশের ১২ জেলা বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। এ বন্যায় বহু হতাহতের পাশাপাশি এখন পর্যন্ত প্রায় ৫০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
৫ কোটি টাকার সহায়তা নিয়ে বানভাসি মানুষের পাশে এবি ব্যাংক
এবি ব্যাংক পরিবার বন্যায় বিপর্যস্ত মানুষের ত্রাণ সহায়তা ও পুনর্বাসনের জন্য প্রাথমিকভাবে ২ কোটি টাকার তহবিল গঠন করেছে। এছাড়া এবি ব্যাংক ফাউন্ডেশনও ৩ কোটি টাকার তহবিল গঠন করেছে।
এ তহবিলে ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, পরিচালনা পর্ষদ ও অন্যান্য শেয়ারহোল্ডারবৃন্দ অনুদান প্রদান করেন।
এছাড়াও ব্যাংকের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণের ১ দিনের বেতন এ তহবিলে প্রদান করা হয়। তহবিলের এ টাকা বন্যার্ত মানুষের
সহায়তার জন্য প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে প্রদান করা হবে।
এবি ব্যাংক ফাউন্ডেশনও বন্যার্ত মানুষের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ ও পুনর্বাসনের জন্য প্রাথমিক ভাবে ৩ কোটি টাকার
তহবিল গঠন করেছে এবং ইতোমধ্যে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদের চেয়ারম্যান হলেন সাদিকুল ইসলাম
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যাপক ড. এম. সাদিকুল ইসলাম।
বুধবার (২৮ আগস্ট) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৫১৬তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
ড. এম. সাদিকুল ইসলাম প্রায় ৩৮ বছর ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগে শিক্ষকতা করছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফাইন্যান্সে এম.কম, কানাডার ইউনিভার্সিটি অব সাসকাচুয়ান থেকে এমবিএ এবং গ্রিসের এথেন্স ইউনিভার্সিটি অব ইকোনমিক্স অ্যান্ড বিজনেস থেকে ফাইন্যান্সে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
ড. এম. সাদিকুল ইসলাম অস্ট্রেলিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, থাইল্যান্ড এবং ভারতে অনুষ্ঠিত একাধিক সম্মেলনে গবেষণামূলক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি একজন কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট এবং ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের একজন ফেলো। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর কর্পোরেট গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ফাইন্যান্স স্টাডিজের একজন পরিচালক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আজীবন সদস্য।
তিনি বিভিন্ন গবেষণা মনোগ্রাফ, গবেষণা নিবন্ধ, ওয়ার্কিং পেপার এবং কেস স্টাডিসহ অনেক গবেষণা প্রবন্ধ রচনা করেছেন। ড. এম. সাদিকুল ইসলাম কানাডিয়ান কমনওয়েলথ স্কলারশিপ এবং গ্রিসে এসএসএফ বৃত্তি লাভ করেন। তিনি ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি এবং রবি আজিয়াটা পিএলসির স্বতন্ত্র পরিচালক।