পুঁজিবাজার
সূচকের সঙ্গে লেনদেন কমেছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের মিশ্র প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। তাতে প্রধান সূচক কমেছে ১৭ পয়েন্ট।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ১৭ দশমিক ১৯ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ৭৮৬ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ১ দশমিক ০০ পয়েন্ট বেড়ে ১২৩৭ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ১ দশমিক ০১ পয়েন্ট কমে ২১৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আজ ডিএসইতে ৭২৬ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৬৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা।
মঙ্গলবার ডিএসইতে মোট ৩৯৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১০২টি কোম্পানির, বিপরীতে ২৫৮ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৩৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর ছিলো অপরিবর্তিত।
কাফি

পুঁজিবাজার
শ্যামপুর সুগার মিলসের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩৬টির দর কমেছে।। আজ সবচেয়ে বেশি দর কমেছে শ্যামপুর সুগার মিলসের।
সোমবার (১৬ জুন) কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ২ টাকা ২০ পয়সা বা ৩.৩৫ শতাংশ কমেছে। যার ফলে ডিএসইর দর পতনের শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে স্থান নিয়েছে এই কোম্পানির শেয়ার।
দর পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্সুরেন্স এর দর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ১ টাকা বা ৩.২৯ শতাংশ। আর ১ টাকা ৫০ পয়সা বা ৩.০০ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে সি পার্ল বীচ রিসোর্ট ।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ন্যাশনাল ব্যাংক ২.৭০ শতাংশ,আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড ২.৬৩ শতাংশ, জাহিন টেক্স ২.৩৩ শতাংশ, ইউনিলিভার কনজিউমার ২.২০ শতাংশ,ফারইস্ট ফাইন্যান্স ২.১৭ শতাংশ,আইসিবি থার্ড এনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড ২.১৩ শতাংশ এবং ন্যাশনাল ফিড ১.৮৫ শতাংশ কমেছে।
কাফি
পুঁজিবাজার
পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকা বৃদ্ধিতে চাপ দিয়েছে বিএসইসি

পুঁজিবাজারে স্বচ্ছতা ও সুশাসন নিশ্চিত করতে আবারও তালিকাভুক্ত ৬০টি কোম্পানির কাছে তাদের পরিশোধিত মূলধন বৃদ্ধির বিষয়ে রোডম্যাপ চেয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। মূল বোর্ডে তালিকাভুক্ত থাকতে চাইলে এসব কোম্পানির ন্যূনতম ৩০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন থাকতে হবে। ঈদুল আজহার ছুটির আগে এবিষয়ে কোম্পানিগুলোকে চিঠি দিয়েছে সংস্থাটি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগেও এসব কোম্পানিগুলোকে তাদের পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছিল বিএসইসি। কিন্তু বেশিরভাগ কোম্পানিই তা মানতে ব্যর্থ হয়েছে। তবে এবার তালিকাভুক্তির শর্ত পূরণে কঠোর অবস্থান নিয়েছে সংস্থাটি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) তালিকাভুক্তি বিধিমালা অনুসারে, মূল বোর্ডে তালিকাভুক্ত থাকতে হলে একটি কোম্পানির ন্যূনতম ৩০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন থাকা আবশ্যক। নিয়ন্ত্রক সংস্থা এই শর্ত পূরণে ব্যর্থতাকে সিকিউরিটিজ আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন হিসেবে বিবেচনা করছে।
সূত্র জানায়, স্বল্প পরিশোধিত মূলধনের স্টকগুলো অত্যন্ত অস্থির প্রকৃতির হয় এবং কিছু অসাধু বিনিয়োগকারী দ্বারা এগুলো সহজেই কারসাজির শিকার হয়। এটি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য বড় ক্ষতির কারণ হয়। কারণ প্রায়শই স্বল্প মূলধনের শেয়ারগুলোতে বিনিয়োগ করে বেশিরভাগ বিনিয়োগকারীই ক্ষতির শিকার হন, যদিও কিছু ক্ষেত্রে স্বল্প মেয়াদে লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকে।
জানা গেছে, স্টক ডিভিডেন্ড ইস্যু করা মূলধন পূরণের একটি বৈধ উপায় নয়, কারণ এটি কেবল শেয়ারের সংখ্যা বাড়ায় কিন্তু প্রকৃত মূলধন বৃদ্ধি করে না। বিএসইসি চায় কোম্পানিগুলো তাদের আর্থিক ভিত্তি শক্তিশালী করার জন্য প্রকৃত তহবিল সংগ্রহ করুক।
এর আগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে, নিয়ন্ত্রক সংস্থা ৬৪টি কোম্পানিকে তাদের ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধনের শর্ত পূরণের জন্য পরিকল্পনা জমা দিতে বলেছিল, যাতে তারা স্টক এক্সচেঞ্জের মূল বোর্ডে তালিকাভুক্ত থাকতে পারে। ওই বছর কমিশন একটি কমিটি গঠন করে এই ফার্মগুলোর সামগ্রিক অবস্থা যাচাই করতে এবং স্বল্প পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানিগুলোর আর্থিক কর্মক্ষমতা উন্নত করার একটি প্রক্রিয়া খুঁজতে বলেছিল। কোম্পানিগুলোকে চিঠি পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে তাদের পরিকল্পনা প্রতিবেদন কমিশনে জমা দিতে বলা হয়েছিল।
বর্তমানে এই কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১১টি কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ৫ কোটি টাকার নিচে, ১৫টি কোম্পানির ১০ কোটি টাকার নিচে, ২১টি কোম্পানির ২০ কোটি টাকার নিচে এবং বাকি কোম্পানিগুলোর ৩০ কোটি টাকার নিচে মূলধন রয়েছে। এসব কোম্পানিগুলোর মধ্যে কিছু ভালো পারফর্ম করলেও বেশ কয়েকটি লোকসানে রয়েছে এবং কয়েকটি তাদের কারখানা বন্ধ করে দিয়েছে। এই চ্যালেঞ্জগুলো সত্ত্বেও কিছু কোম্পানির শেয়ারের দাম কোনো বৈধ তথ্য বা যৌক্তিক কারণ ছাড়াই অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, যা বিনিয়োগকারী এবং বাজার বিশ্লেষকদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে।
বাজার সংশ্লিষ্টদের মতে, এই পরিস্থিতিতে অনেক কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা পরিশোধিত মূলধন বাড়াতে তেমন আগ্রহ দেখান না। কারণ তারা এই স্বল্প মূলধনের পরিস্থিতিকে এক ধরনের সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন। বিএসইসির এই নতুন পদক্ষেপ বাজারের শৃঙ্খলা ফেরাতে কতটা কার্যকর হয়, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম অর্থসংবাদ’কে বলেন, কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কোম্পানিগুলোকে চিঠি দেওয়া হয়েছে; তারা যেন ইমিডিয়েট রোডম্যাপ করে। এটি একটি প্রাথমিক সিদ্ধান্ত। আর মূলধন বৃদ্ধির বিষয়টি সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। কে কিভাবে করতে চায় কোম্পানিগুলোর সাথে আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
অর্থসংবাদ/কাফি
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে ন্যাশনাল হাউজিং

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩১৫টির দর বেড়েছে। আজ সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স পিএলসির।
সূত্র মতে, সোমবার (১৬ জুন) কোম্পানিটির দর আগের দিনের তুলনায় ২ টাকা ১০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ বেড়েছে। যার ফলে ডিএসইর দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে স্থান করে নিয়েছে কোম্পানিটির শেয়ার।
দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা অগ্নি সিস্টেমসের শেয়ারদর বেড়েছে আগের দিনের তুলনায় ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ। আর ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ দর বৃদ্ধি হওয়ায় শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসি।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- বিডি কম অনলাইন ৯.৭২ শতাংশ, সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স ৯.৬৪ শতাংশ, ওরিয়ন ইনফিউশন ৭.৬১ শতাংশ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, জেএমআই সিরিঞ্জ, বিডি থাই, ই-জেনারেশন।
কাফি
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে লাভেলো আইসক্রিম। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সোমবার (১৬ জুন) কোম্পানিটির ২৩ কোটি ৭০ লাখ ৬৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে ব্র্যাক ব্যাংক। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ৯০ লাখ ৯৩ হাজার টাকার।
আজ ১৫ কোটি ২৩ লাখ ১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে বিচ হ্যাচারি।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- অগ্নি সিস্টেমস, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, ওরিয়ন ইনফিউশন, মিডল্যান্ড ব্যাংক, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন এবং ওআইমেক্ম ইলেকট্রোডস।
কাফি
পুঁজিবাজার
৩১৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধি, বেড়েছে লেনদেন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন লেনদনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৩১৫টির শেয়ারদর বেড়েছে। একই সঙ্গে আগের কার্যদিবসের তুলনায় টাকার অংকে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (১৬ জুন) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৫৯ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৪ হাজার ৭৮৩ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ১৬ দশমিক ৭২ পয়েন্ট বেড়ে ১০৪৫ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ১৫ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৭৮৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আজ ডিএসইতে ৪১৭ কোটি ৩৭ লাখ ২৮ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ২৬৩ কোটি ২ লাখ ৭১২ হাজার টাকা।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৩১৫টি কোম্পানির, বিপরীতে ৩৬ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৪৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর ছিলো অপরিবর্তিত।
কাফি