পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে আরও কমিটি হবে
পুঁজিবাজারের নানা অনিয়ম তদন্তে আরও তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। পর্যায়ক্রমে সুনির্দিষ্ট অনিয়ম-দুর্নীতির সব বিষয়ে তদন্ত করা হবে। বেক্সিমকো গ্রুপের সুকুক ও আইএফআইসি আমার বন্ডসহ ১২টি প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে গতকাল রবিবার পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সংস্থাটি বলছে, এই কমিটিই শেষ নয়, এটা মাত্র শুরু।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ এ কথা বলেন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে বিএসইসির চেয়ারম্যান আরও বলেন, তাড়াহুড়া করে এমন কিছু করতে চাই না, যাতে কাজটা ‘কাঁচা’ থেকে যায়। আমরা শুধু জানতে চাই না, কী কী অনিয়ম হয়েছে। কোন দুর্বলতার কারণে অনিয়মগুলো সংঘটিত হয়েছে, তা–ও আমরা জানতে চাই। এ ক্ষেত্রে কমিশনের কোনো দায় ছিল কি না। যদি থাকে, কমিশন প্রয়োজনে আইন সংশোধন করবে।
গতকাল গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যদের নিয়েই এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। মূলত তদন্ত কমিটিকে সংবাদমাধ্যমের সামনে তুলে ধরতেই এ আয়োজন করা হয়। এ সময় বিএসইসির তিন কমিশনার এ টি এম তারিকুজ্জামান, মোহসীন চৌধুরী ও মো. আলী আকবর এবং নবগঠিত তদন্ত কমিটির সদস্য ইয়াওয়ার সাইদ, এনবিআরের সাবেক সদস্য শফিকুর রহমান, সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জিসান হায়দার ও বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক আনোয়ারুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত কমিটির সদস্য ও সম্পদ ব্যবস্থাপক কোম্পানি এইমসের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইয়াওয়ার সাইদ বলেন, ১৯৯৬ ও ২০১০ সালের শেয়ারবাজার ধসের পর গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পরও কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ওই দুই তদন্ত কমিটির সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা আমার আছে। এবার কোনো রাজনৈতিক চাপ নেই। তাই যে ১২টি সুনির্দিষ্ট ইস্যুতে তদন্ত করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা সুচারুভাবে সম্পন্ন করব। অনিয়ম হয়েছে, এটা বলা সহজ, তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে প্রমাণ করা কঠিন। এই কঠিন কাজটি সবাই মিলে করতে চাই। যাতে কোনো ফাঁকফোকর না থাকে।
তদন্ত কমিটির প্রধান জিয়া ইউ আহমেদ ও সদস্য ইয়াওয়ার সাইদ প্রত্যক্ষভাবে দুই সম্পদ ব্যবস্থাপক কোম্পানির সঙ্গে সম্পৃক্ত। তাই তাঁদের এ ধরনের তদন্তের সঙ্গে যুক্ত করার বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চান। জবাবে বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, শেয়ারবাজার–সংশ্লিষ্ট বিষয়ে তদন্তের জন্য এ বিষয়টি জানা–বোঝা ও অভিজ্ঞতা থাকা দরকার। এমন লোকের খুবই অভাব। তারপরও কয়েকজনকে দায়িত্ব নিতে অনুরোধ করেছিলাম। তদন্তে বড় কয়েকটি ব্যবসায়িক গ্রুপের সংশ্লিষ্টতা থাকা বা অন্য কোনো কারণে তাঁরা অপারগতা প্রকাশ করেন। এ অবস্থায় যাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তাঁরা সাহস করে এগিয়ে এসেছেন।
বিএসইসির চেয়ারম্যান আরও বলেন, কমিশন বিশ্বাস করে, তদন্ত কমিটির কোনো সদস্যের আগের কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ততা তাঁদের তদন্তে কোনো প্রভাব ফেলবে না। কমিশন তদন্ত কমিটিকে সর্বাত্মক সহায়তা করবে, তবে কোনো প্রকার প্রভাব বিস্তার করবে না। তা ছাড়া আপনারা (সাংবাদিকেরা) তাঁদের পর্যবেক্ষণে রাখবেন, যাতে তদন্ত সুষ্ঠু হয়।
এসময় ইয়াওয়ার সাইদ বলেন, গত ২৫ বছরে শেয়ারবাজারে অনেক পীর, দরবেশ দেখেছি। পীর সাহেব থাকলে, তাঁদের মুরিদও থাকেন। তাঁরাই এ নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারেন। এই ২৫ বছরে শেয়ারবাজার ২৫ কদমও এগোয়নি, উল্টো পেছনে গেছে। এ তদন্ত কমিটি সম্পূর্ণ সৎ ও নিরপেক্ষ থেকে কাজ করবে। আমাদের কাজের বিচার করবেন, মুখ নয়, কাজ দেখে।
সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও তদন্ত কমিটির সদস্য আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, এখন যে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছি, আমাদের জীবনে আর কোনো দিন এমন সুযোগ পাব কি না, সন্দেহ আছে। আমাদের ওপর আস্থা রাখেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মূলধন হারালো ১২ হাজার কোটি টাকা, সূচক কমলো ১৫৭ পয়েন্ট
দেশের পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা। ডিএসইর সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ বা ১১ হাজার ৯৫৯ কোটি টাকা। চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬২ হাজার ৭১৯ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকা।
চলতি সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সবকটি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫৭ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৬৭ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ৩৭ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৩২৯ কোটি ২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৭৭০ কোটি ১০ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৪৪১ কোটি ৮ লাখ টাকা।
এদিকে, প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৮৮ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ১৫ দশমিক ৯২ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৬৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৫৫৪ কোটি ২ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২ টি কোম্পানির, কমেছে ২৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসান বেড়েছে ৯ গুণ, লভ্যাংশ দেবে না জিএসপি ফাইন্যান্স
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেড। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দেওয়া হবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৯ টাকা ৭৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল। তাতে কোম্পানিটির লোকসান ৯ গুণের বেশি বেড়েছে।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ০৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনে আগামী ২৯ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ ডিসেম্বর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জনতা ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ১ টাকা ৩১ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ১৯ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিলকো ফার্মার আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১১ পয়সা আয় হয়েছিল। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ।
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ৮৪ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসানে এনার্জিপ্যাক, দেবে না লভ্যাংশ
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোন লভ্যাংশ দেবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৭৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৭ টাকা ৪৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনের জন্য আগামী ২২ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৫ ডিসেম্বর।
এমআই