ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সংক্ষিপ্ত পরিসরে জন্মাষ্টমী পালন, বন্যার্তদের পাশে ইবি পূজা উদযাপন পরিষদ

সনাতন হিন্দু সম্প্রদায়ের আরাধ্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি ও জন্মাষ্টমী পালন করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। একইসাথে বন্যার্তদের জন্য পূজা মণ্ডপ থেকে অর্থ সংগ্রহ করেন তারা।
সোমবার (২৬ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইবি থানা সংলগ্ন মাঠে এই পূজা উৎসব উৎযাপন করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন উপদেষ্টা সুব্রত চক্রবর্তী, আইসিটি বিভাগের অধ্যাপক পরেশ চন্দ্র বর্মন, ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক লিটন বরণ সিকদার, ফোকলোর স্টাডিজ বিভাগের এরশাদুল হক, রবীন্দ্র-মৈত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের বিপ্লব সরকার, ইবি পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুকান্ত দাসসহ ইবির অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীরা।
এর আগে শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি ও জন্মাষ্টমী উৎসবের ব্যয় কমিয়ে বন্যাদুর্গতদের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় পূজা উদযাপন পরিষদ। এর প্রেক্ষিতে আগের বারের তুলনায় এইবার সংক্ষিপ্ত পরিসরে পূজা উদযাপন করেছে বলে জানা যায়।
পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুকান্ত দাস বলেন, দেশে বন্যার কারণে একটি সংকটকাল চলছে। এই প্রেক্ষিতে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার একটু সংক্ষিপ্ত আকারে আমাদের পূজার আয়োজন করা হয়েছে। তবে, আমাদের পূজার স্থানটি নিচু হওয়ায় জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে যা আমাদের কার্যক্রমে সমস্যার সৃষ্টি করছে। প্রশাসনের নিকট দাবী থাকবে, আমাদের মন্দিরের জায়গাটি যেন উঁচু করে দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, জন্মাষ্টমীর উদযাপন সংশ্লিষ্ট র্যালির’সহ কিছু কার্যক্রমে অর্থ বরাদ্দ সংক্ষিপ্ত করে বন্যার্তদের সহযোগিতার জন্য ব্যয় করেন।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের প্রবেশপত্র ডাউনলোড শুরু বৃহস্পতিবার

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের (চিকিৎসক নিয়োগ) লিখিত পরীক্ষা সামনে রেখে আসন বিন্যাস প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। কমিশনের ওয়েবসাইটে (www.bpsc.gov.bd) ইতোমধ্যে পরীক্ষার আসনসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) মাসুমা আফরিনের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ১৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টাব্যাপী লিখিত (MCQ টাইপ) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে অংশ নেবেন চিকিৎসক পদে আবেদনকারী প্রায় তিন হাজার চাকরিপ্রার্থী।
পরীক্ষার্থীদের জন্য প্রবেশপত্র ডাউনলোডের সুবিধা ১০ জুলাই থেকে উন্মুক্ত করা হবে। পরীক্ষার্থীরা পিএসসির নিজস্ব ওয়েবসাইট ছাড়াও টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। প্রবেশপত্র ছাড়া কোনো পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন না।
উল্লেখ্য, ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে প্রায় তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে। সরকারি চিকিৎসা সেবায় জনবল ঘাটতি মেটাতে এই বিসিএস আয়োজন করছে পিএসসি।
কাফি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এসএসসির ফল প্রকাশ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

দুই মাসেরও কম সময়ের ব্যবধানে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করতে যাচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে, এ বছর অনাড়ম্বরভাবেই ফল প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এবার ফল প্রকাশ উপলক্ষে থাকবে না কোনো আনুষ্ঠানিকতা বা বিশেষ অনুষ্ঠান।
বুধবার (৯ জুলাই) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এসএসসি ও সমমানের ফলাফল নিয়ে এক আলোচনা সভায় এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা ড. সি আর আবরার।
তিনি বলেছেন, বাহুল্য এড়িয়ে, গতি ও নির্ভুলতা বজায় রেখে ফল প্রকাশ হচ্ছে এবার। ফল প্রকাশে অহেতুক জাঁকজমক নয়, গুরুত্ব পাচ্ছে স্বচ্ছতা।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড এবার ফলাফল নিজেদের ব্যবস্থাপনায় নির্ধারিত সময়েই প্রকাশ করবে। ফল হস্তান্তরের জন্য কোনো আলাদা অনুষ্ঠান বা মন্ত্রী পর্যায়ের উপস্থিতি থাকছে না।
প্রসঙ্গত, ২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয় গত ১০ এপ্রিল এবং শেষ হয় ১৩ মে। এবার পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ১৯ লাখের বেশি শিক্ষার্থী।
কাফি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
যে পদ্ধতিতে জানা যাবে এসএসসি পরীক্ষার ফল

২০২৫ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হবে আগামী বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই)। ওই দিন দুপুর ২টায় একযোগে অনলাইনে ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ফল জানা যাবে।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল দেখার পদ্ধতি জানিয়েছেন।
এতে বলা হয়েছে, পরীক্ষার্থীরা ওয়েবসাইট ও এসএমএস—এই দুই পদ্ধতিতে সহজেই ফল জানতে পারবে। একইসঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের প্রতিষ্ঠানের ফলাফল অনলাইনে ডাউনলোড করতে পারবে। এরমধ্যে, ফল জানার প্রথম পদ্ধতি হলো, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের নিজস্ব ওয়েবসাইট (www.dhakaeducationboard.gov.bd)। এই ওয়েবসাইটে গিয়ে ‘রেজাল্ট কর্নার’-এ ক্লিক করে প্রতিষ্ঠান প্রধানরা তাদের ইআইআইএন (EIIN) নম্বর ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক ফলাফল ডাউনলোড করতে পারবেন।
আর দ্বিতীয়ত, শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের কেন্দ্রীয় ওয়েবসাইট (www.educationboardresults.gov.bd)-এ প্রবেশ করে নিজেদের রোল নম্বর ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ব্যক্তিগত ফল জানতে পারবে।
তৃতীয়ত, ফল জানার জন্য এসএমএস পদ্ধতিও চালু থাকবে। মোবাইল ফোনে লিখতে হবে: SSC [বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর] [রোল নম্বর] [সাল] এবং তা পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।
উদাহরণস্বরূপ, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের একজন পরীক্ষার্থী যদি তার রোল নম্বর ১২৩৪৫৬ হয়, তবে এসএমএসটি হবে — SSC Dha 123456 2025 এটি পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।
ফল প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে কেন্দ্র সচিব ও প্রতিষ্ঠান প্রধানরা বোর্ডের নির্ধারিত ওয়েবসাইট থেকে ফলাফল সংগ্রহ করবেন এবং প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষার্থীদের জানিয়ে দেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, এবার ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ১ হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন। ২ হাজার ২৯১টি কেন্দ্রে ১৮ হাজার ৮৪টি প্রতিষ্ঠানের এসব শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে।
কাফি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এসএসসির ফল প্রকাশ ১০ জুলাই

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের সময়সীমা ঘনিয়ে আসছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ১০ জুলাই ফল প্রকাশ হতে পারে বলে শিক্ষা বোর্ড সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে ইঙ্গিত মিলেছে।
যদিও এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে দিন নির্ধারিত হয়নি, তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সূত্র বলছে— ওই তারিখে ফল প্রকাশের জোর প্রস্তুতি চলছে।
সোমবার (৭ জুলাই) ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক উপকমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার বলেন, ফল তৈরির কাজ শেষ। আমরা কয়েকটি সম্ভাব্য তারিখ চূড়ান্ত করে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠিয়েছি। মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে সেই দিনেই ফল প্রকাশ করা হবে।
তবে তিনি সরাসরি ১০ জুলাই তারিখ উল্লেখ না করলেও, সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে— শিক্ষা বোর্ডগুলো মন্ত্রণালয়ে যে প্রস্তাব পাঠাতে যাচ্ছে, তাতে ১০ জুলাই এর নামও রয়েছে। ফলে অনুমোদন মিললে সেটিই চূড়ান্ত দিন হিসেবে ঘোষিত হতে পারে।
এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সম্মতির ভিত্তিতে দিন নির্ধারণ করা হবে। মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত তারিখ অনুমোদন করার পর তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে।
সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি, মাদরাসা বোর্ডের দাখিল ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি (ভোকেশনাল) এই তিন ধারার ফলই একযোগে প্রকাশ হবে। মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ১৮ লাখ ২৮ হাজার।
এর মধ্যে ৯টি সাধারণ বোর্ডে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন, মাদ্রাসায় ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন এবং কারিগরিতে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন।
বোর্ড সূত্রে আরও জানা গেছে, ফলাফল প্রকাশের দিন সকাল ১০টা থেকে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ বোর্ডের ওয়েবসাইটে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ফল জানতে পারবে। এছাড়া নির্ধারিত ফরম্যাটে মোবাইল ফোনে এসএমএস পাঠিয়েও ফল জানা যাবে।
চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয়েছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি এবং শেষ হয় ১৫ মে। প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী, পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ কর্মদিবসের মধ্যে ফল প্রকাশের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে হিসেবে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যেই ফল প্রকাশ করতে হবে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
দশম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষকের বেতনস্কেল দশম গ্রেডে উন্নীত করার প্রক্রিয়া সক্রিয়ভাবে বিবেচনাধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
শনিবার অধিদপ্তরের পরিচালক (পলিসি ও অপারেশন) মোহাম্মদ কামরুল হাসান স্বাক্ষরিত এক পত্রে এ তথ্য জানানো হয়।
পত্রে বলা হয়েছে, রিট পিটিশন নম্বর-৩২১৪/২০১৮ এর বিপরীতে হাইকোর্ট বিভাগের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রিটকারী ৪৫ জন প্রধান শিক্ষকের বেতনস্কেল ১১তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে উন্নীত করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ রায় বাস্তবায়নে সম্মতি দিয়েছে। অবশিষ্ট প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেড বাস্তবায়নের বিষয়টি সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে।
এই সিদ্ধান্তের জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি। সমিতির সভাপতি মো. আবুল কাশেম বলেন, ‘দশম গ্রেড বাস্তবায়নে সরকারের ইতিবাচক সিদ্ধান্তের জন্য ধন্যবাদ। এতে ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষকের দশম গ্রেডে উন্নীত হওয়ার পথ সুগম হবে।’ তবে তিনি জানান, তাদের দাবি ছিল দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেড বাস্তবায়ন এবং সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেল ১১তম গ্রেডে বাস্তবায়ন।
২০১৪ সালের ৯ মার্চ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধান শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত করার ঘোষণা দেয়। পরে প্রশিক্ষিতদের জন্য ১১তম এবং অপ্রশিক্ষিতদের জন্য ১২তম গ্রেড নির্ধারণ করে। বিষয়টি বৈষম্যমূলক উল্লেখ করে ৪৫ জন প্রধান শিক্ষক রিট করেন।
২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট এই রিটে রায় দেন এবং তাদের দশম গ্রেডে উন্নীত করতে নির্দেশ দেন। রিভিউ আবেদনসহ আপিল বিভাগে শুনানি শেষে রায় বহাল থাকে।
এদিকে, অধিদপ্তরের অফিস আদেশে বলা হয়, দশম গ্রেড বাস্তবায়নকে কেন্দ্র করে কিছু ব্যক্তি চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হয়েছেন মর্মে তথ্য পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এবং আর্থিক লেনদেনে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ কামরুল হাসান বলেন, ‘সরকার যেহেতু বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে দেখছে এবং কোনো অর্থনৈতিক জটিলতা নেই, তাই আমরা আশাবাদী। তবে একটি গ্রুপ চাঁদাবাজিতে যুক্ত হওয়ায় আমরা শিক্ষক সমাজকে সতর্ক করতে চিঠি জারি করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রস্তাবটি প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয় হয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন মিললে দ্রুত প্রজ্ঞাপন জারি হবে, তবে কিছু সময় লাগতে পারে।’
কাফি