আবহাওয়া
ঢাকাসহ ১৩ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে ঝড় বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে ১৩ অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে। আর উপকূলে ঝড়ের শঙ্কা থাকায় সমুদ্রবন্দরে তোলা হয়েছে তিন নম্বর সংকেত।
সোমবার (২৬ আগস্ট) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, রাজশাহী, পাবনা, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোহ, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলগুলোর ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোতে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
অন্য এক পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ জানিয়েছেন, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে একটি লঘুচাপ তৈরি হয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা/ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এজন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এছাড়া উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
তীব্র শীত নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
ভোর হলেই দেখা মিলে চারিদিকে ছড়িয়ে আছে কুয়াশা। যা জানান দিচ্ছে আর কদিন পরেই আসছে শীত। বলা হচ্ছে নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়েই শীত পড়তে পারে।
এবারের শীতে মৃদু, মাঝারি ও তীব্র মিলে ১৩টির মতো শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, তীব্র শীত অনুভূত হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। উত্তরাঞ্চলে এ সময় থেকে ঘন কুয়াশার সঙ্গে শীত অনুভূত হতে পারে। যদিও এরই মধ্যে গ্রামাঞ্চল ও নদী তীরবর্তী এলাকায় কুয়াশা পড়তে শুরু করেছে।
তবে রাজধানীতে শীত আসতে পারে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে। হঠাৎ করেই তীব্র শীতের সময় থাকে টানা ৩ থেকে ৪ দিন। পৌষ ও মাঘ এই দুই মাসে এরকম দেখা যায়। গত মৌসুমে খুব বেশি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ছিল না, কিন্ত কুয়াশার কারণে পরিবেশ অস্বাভাবিক ছিল। অবশ্য এবার শীত মৌসুমে দেশে ৮ থেকে ১০টি মৃদু (তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস) থেকে মাঝারি (৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
এছাড়া দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে ২-৩টি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ (৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস) বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। অবশ্য তীব্র শীতের আগে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের আভাস রয়েছে। এ সময় বঙ্গোপসাগরে ২ থেকে ৫টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে ১-২টি নিম্নচাপ ও ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
এ সময়ে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমতে পারে। তবে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা কিছুটা বেশি থাকতে পারে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
তিনদিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপটি দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর প্রভাবে তিনদিন দেশের কিছু স্থানে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অন্য স্থানে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। এ সময় তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) সকালে আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলামের সই করা পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানা গেছে।
সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, প্রথম ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ী আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমলেও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। এছাড়া আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকলেও দিনে বাড়বে।
শেষ ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়লেও দিনে দু-এক ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।
বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ সময় সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
নভেম্বরে ফের ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা!
নভেম্বরে সারা দেশে ভোরে কুয়াশার দেখা মিললেও পুরোপুরি শীত পড়তে ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। এছাড়া এ মাসেও সাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। রোববার (৩ নভেম্বর) এক মাস মেয়াদি পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, অক্টোবরের মতো নভেম্বরেও বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ৩টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে; যার একটি নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা অনুমোদিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়া মডেল পূর্বাভাস, আবহাওয়া উপাত্ত, আবহাওয়া বিন্যাস, বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন স্তরের আবহাওয়া মানচিত্র, জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণ করে এই পূর্বাভাস দেয়া হয়।
আবহাওয়া দফতরের বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান ড. মো. ছাদেকুল আলম স্বাক্ষরিত বার্তায় জানানো হয়, সামগ্রিকভাবে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এ সময় বঙ্গোপসাগরে ১-৩টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে একটি নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
দিনের তাপমাত্রার বিষয়ে বার্তায় বলা হয়, দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাবে। তবে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি থাকতে পারে।
এদিকে উত্তরাঞ্চলসহ দেশের কয়েকটি অঞ্চলে এরইমধ্যে শীতের আবহ দেখা দিয়েছে। ভোরে শিশিরের ছোঁয়াও দেখা যাচ্ছে প্রাণ-প্রকৃতিতে। এ অবস্থায় পুরো মাসজুড়ে সারাদেশে ভোররাত থেকে সকাল পর্যন্ত হালকা ও মাঝারি ধরনের কুয়াশা এবং নদী অববাহিকায় কোথাও কোথাও মাঝারি ও ঘন কুয়াশার দেখা মিলতে পারে বলে আবহাওয়া বার্তায় জানানো হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
ফের বৃষ্টির শুরুর তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস
সারা দেশে কয়েক মাস ধরে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ শেষে সম্প্রতি বিদায় নিয়েছে বৃষ্টিপাত। ফের বৃষ্টির প্রবণতা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। শনিবার (২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেনের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় আজ শনিবার রাত ও আগামীকাল রোববার (৩ নভেম্বর) দিনে দেশের কোথাও বৃষ্টির পূর্বাভাস না থাকলেও এ সময় সারা দেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
তবে রোববার রাত ও পরদিন সোমবার (৪ নভেম্বর) দিনে চট্টগ্রাম বিভাগের দুয়েক জায়গায় হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। এরপর সোমবার রাত ও পরদিন মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দিনে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে।
এ ছাড়া বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, এ সময়ের প্রথম দিকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা রয়েছে।
এদিকে বাগেরহাটের মোংলায় শনিবার দেশের সর্বোচ্চ ৩৪.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। এদিন দেশের সর্বনিম্ন ২০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।
আবহাওয়া অফিস বলছে, আজ শনিবার সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। এরপর রোববার থেকে সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। যদিও সোমবার রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। তবে পরদিন মঙ্গলবার দিনের তাপমাত্রা ফের কমতে পারে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
ঢাকার বাতাসে সুখবর নেই
জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে বিশ্বের বড় বড় শহরের বায়ুদূষণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। মেগাসিটি ঢাকার বাতাসের দূষণও সমান তালে বাড়ছে। মাঝে মধ্যে বৃষ্টি হলে শহরটির বায়ুমানের কিছুটা উন্নতি হয়। তবে বৃষ্টিপাত কমতেই ঢাকার বাতাস হয়ে উঠেছে ‘অস্বাস্থ্যকর’।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) সকাল ৯টা ২৩ মিনিটের দিকে বায়দূষণে বিশ্বের ১২১টি শহরের মধ্যে পাকিস্তানের লাহোর রয়েছে শীর্ষে। আইকিউএয়ারের বাতাসের মানসূচকে ৫৪৫ স্কোর। বাতাসের এ মান খুবই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচনা করা হয়। আর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা ১৬১ স্কোর নিয়ে রয়েছে পঞ্চম স্থানে। ঢাকার বাতাস আজ সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
একই সময়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার দ্বিতীয় অবস্থান রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর, যার স্কোর ২৬৬; আর ১৮৭ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে চীনের উহান; এছাড়া ১৬৭ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের মুম্বাই শহর এবং ১৬১ স্কোর নিয়ে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা।
বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এ লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং সতর্ক করে থাকে।
একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ হলে ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়, আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এ ছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন -বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
এমআই