পুঁজিবাজার
পদত্যাগ করলেন ফারইস্ট ইসলামী লাইফের চেয়ারম্যানের শেখ কবির

ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের পুনর্গঠিত পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করলেন শেখ কবির হোসেন। স্বাস্থ্যগত এবং ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে বুধবার (১৪ আগস্ট) তিনি পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এবং বীমা কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের কাছে পদত্যাগপত্র দাখিল করেছেন।
শেখ কবির হোসেন ২০২২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি ফারইস্ট ইসলামী লাইফের স্বতন্ত্র পরিচালক মনোনিত হয়ে কোম্পানিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পান।
এর আগে ২০২১ সালের ১ সেপ্টেম্বর ফারইস্ট ইসলামী লাইফের পরিচালনা পর্ষদ অপসারণ করে নতুন ১০ জন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ করে বিএসইসি। বিনিয়োগকারী, পলিসিহোল্ডার এবং সামগ্রিক পুঁজিবাজারের সুরক্ষার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেয় বিএসইসি।
পদত্যাগপত্রে শেখ কবির হোসেন উল্লেখ করেন, ইতোপূর্বে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেজ কমিশন কর্তৃক ফারইস্ট ইসলামী লাইফের স্বতন্ত্র পরিচালক মনোনয়ন এবং কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ তাকে কোম্পানির চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব প্রদান করে। অদ্যবধি তিনি সততা ও নিষ্ঠার সাথে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করেছেন।
তবে বর্তমানে তার স্বাস্থ্যগত এবং ব্যক্তিগত কারণে ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হচ্ছে না। বিধায় তিনি ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান পদ হতে ১৪ আগস্ট ২০২৪ তারিখ থেকে পদত্যাগ করলেন।
ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনে সম্ভাব্য সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করার জন্য তিনি কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সকল সদস্য, সর্বস্তরের সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারিদেরকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন পদত্যাগপত্রে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ১.৫৪ শতাংশ

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯ দশমিক ৭৩ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৯ দশমিক ৫৮ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ কমেছে।
এর আগের সপ্তাহের (৬ থেকে ১০ এপ্রিল) শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯.৭৪ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৯.৭৩ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০.০১ পয়েন্ট বা ০.১০ শতাংশ কমেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে বিডি ফাইন্যান্স

বিদায়ী সপ্তাহে (১৩ এপ্রিল-১৭ এপ্রিল) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানির দর কমেছে ১৫ দশমিক ৯৭ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১০ দশমিক ০০ টাকা। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইউনিয়ন ক্যাপিটালের শেয়ার দর কমেছে ১৫ দশমিক ৫২ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৪ দশমিক ৯০ টাকা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা সোনারগাঁও টেক্সটাইলের শেয়ার দর কমেছে ১৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩২ দশমিক ৯০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রাইম ব্যাংকের ১৩ দশমিক ৪১ শতাংশ, এস আলমের ১৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ, সাইনপুকুর সিরামিকসের ১৩ দশমিক ১৮ শতাংশ, ফার্স্ট জনতা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১২ দশমিক ৮২ শতাংশ, এস এস স্টীলের ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১১ দশমিক ৯১ শতাংশ এবং আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ দর কমেছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, গত সপ্তাহে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৪ দশমিক ৪১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩১.৬০ টাকা। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা মিডল্যান্ড ব্যাংকের শেয়ারদর বেড়েছে ২০ দশমিক ৪১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১৭.৭০ টাকা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে রেইনউইন যজ্ঞেশরের শেয়ারদর বেড়েছে ১৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৭৩০.৫০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে শাহজিবাজার পাওয়ারের ১৩.৯৯ শতাংশ, ফারইস্ট ফাইন্যান্সের ১১.৭৬ শতাংশ, প্রিমিয়ার সিমেন্টের ৮.৭০ শতাংশ, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৭.৭২ শতাংশ, এশিয়া প্যাসিফিকের ৭.৫৩ শতাংশ, ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের ৬.৮৩ শতাংশ এবং এনআরবি ব্যাংকের ৬.৩৫ শতাংশ দর বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ২১ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫.৩৪ শতাংশ। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিচ হ্যাচারির ১৭ কোটি ১২ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ২.৭৭ শতাংশ।
লেনদেনে তৃতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকো ফার্মার ১১ কোটি ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.৫৩ শতাংশ।
লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- উত্তরা ব্যাংকের ১০ কোটি ৬৯ লাখ টাকা, এসিআই লিমিটেডের ৯ কোটি ২৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা, শাইনপুকুর সিরামিকের ৮ কোটি ৫৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টের ৮ কোটি ৪১ লাখ ৩০ হাজার টাকা, এবিবি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৭ কোটি ৬৪ লাখ ২০ হাজার টাকা, ম্যারিকোর ৬ কোটি ৮৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা এবং মিডল্যান্ড ব্যাংকের ৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে পতন, কমেছে লেনদেন ও বাজার মূলধন

বিদায়ী সপ্তাহে (১৩ এপ্রিল তেকে ১৭ এপ্রিল) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের বড় পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেনের সঙ্গে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ হাজার ১০৭ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭০ হাজার ৫৩৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ হাজার ১০৭ কোটি টাকা বা ০ দশমিক ১৬ শতাংশ।
চলতি সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সব কয়টি সূচক। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০৭ দশমিক ৯০ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ০৭ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৫২ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৭২ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ২৯ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৫৯৬ কোটি ১৬ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৪৩৬ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৮৪০ কোটি ২১ লাখ টাকা।
সমাপ্ত সপ্তাহে ডিএসইতে প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৮৮ কোটি ২৩ লাখ টাকা বা ১৮ দশমিক ১১ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩৯৯ কোটি ৪ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৪৮৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৭টি কোম্পানির, কমেছে ২৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম