অর্থনীতি
অন্তর্বর্তী সরকারের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি এডিবির
বাংলাদেশে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সহযোগিতা নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বুধবার (১৪ আগস্ট) এডিবির বাংলাদেশ আবাসিক মিশনের এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্সের টিম লিডার গোবিন্দ বরের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গোবিন্দ বর বলেন, এডিবি বাংলাদেশকে দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়ন করার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে টেকসই উন্নয়নকে আমরা সমর্থন করি। অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। চলমান প্রকল্পের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করতে এবং আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই উন্নয়ন করা হবে। বাংলাদেশের জনগণের জন্য টেকসই ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে সহায়তা অব্যাহত রাখবে এডিবি।
এডিবির মূল ফোকাস হচ্ছে পাবলিক সেক্টর ম্যানেজমেন্ট এবং গভর্নেন্স উন্নয়ন করা। যা সাম্প্রতিক ঘটনার আলোকে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সামষ্টিক-আর্থিক টেকসই করতে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাবো। যার মধ্যে আর্থিক একত্রীকরণ এবং দেশীয় সম্পদ সংগ্রহের ওপর ফোকাস রয়েছে। দ্বিতীয় অগ্রাধিকার হলো প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে এবং নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির জন্য বেসরকারি খাতের উন্নয়নের সম্প্রসারণ করা। বাংলাদেশে ব্যবসা করার খরচ কমাতে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করবো।
এডিবি জানায়, জলবায়ু পরিবর্তন একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশি জনগোষ্ঠী ক্রমবর্ধমানভাবে বন্যা, খরা এবং তীব্র গরমে ভুগছে। এডিবি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে তার উন্নয়ন এজেন্ডায় জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় একটি সম্পূর্ণ সরকারি দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করতে সহায়তা করবে। এর মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং টেকসই প্রবৃদ্ধিকে উৎসাহিত করবে।
১৯৭৩ সাল থেকে এডিবি বাংলাদেশের একটি বিশ্বস্ত উন্নয়ন অংশীদারে পরিণত হয়েছে। এ সময়ে সরকারি খাতে ৭২৬টি ঋণ প্রকল্প, অনুদান এবং প্রযুক্তিগত সহায়তার অংশ হিসেবে মোট ৩১.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা দিয়েছে সংস্থাটি।
বিবৃতিতে এডিবি জানায়, আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি চালিয়ে যাওয়ার অপেক্ষায় আছি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
৯০০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে এডিবি
বাজেট সহায়তার অংশ হিসেবে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) থেকে ৪০০ মিলিয়ন ডলার পাওয়া যাবে। আর ব্যাংকসহ বিভিন্ন খাতের সংস্কারের অংশ হিসেবে আগামী বছরের মার্চের মধ্যে আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে এডিবি।
রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন-আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করে এই অর্থ সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে এডিবির প্রতিনিধিদল।
বৈঠকে এডিবির সিনিয়র অ্যাডভাইজার এডিমন গিনটিং, কান্ট্রি ডিরেক্টর হুয়ে ইউন জুয়াং ও ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর জিয়াংবো নিং উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এডিবি বাংলাদেশের অন্যতম অর্থায়ন সহযোগী। আজকের বৈঠকে আমরা ক্লাইমেট ফান্ড এবং অন্য জলবায়ু প্রকল্পগুলো নিয়ে আলাপ করেছি। এছাড়া ব্যবসা বাণিজ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়েও আলাপ হয়েছে।
এডিবি তার চলমান অর্থায়ন প্রকল্পগুলো অব্যাহত রাখার আশ্বাস দিয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্প পরিকল্পনা নিয়ে আমরা আলাপ করেছি।
বৈঠকে উপস্থিত এক কর্মকর্তা জানান, এলইডিসি গ্র্যাজুয়েশন উপলক্ষে বাজেট সহায়তা বাবদ এডিবি যে ৪০০ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার কথা তা ডিসেম্বরের মধ্যে আসবে।
এছাড়া ব্যাংকিং ও অন্যান্য খাতের সংস্কারের জন্য সহায়তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আগামী মার্চের মধ্যে এই খাতে ৫০০ মিলিয়ন ডলার দেবে এডিবি। এছাড়া জ্বালানি খাতের উন্নয়নে এক বিলিয়ন ডলারের বাজেট সাপোর্ট চেয়েছে বাংলাদেশ।
বৈঠকে অর্থ সচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
এডিবির অর্থায়নের প্রকল্পগুলো অব্যাহত রাখার আশ্বাস
এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে চলমান প্রকল্পগুলো অব্যাহত রাখার আশ্বাস দিয়েছে। একই সঙ্গে চলমান ঋণ ও ভবিষ্যৎ অর্থায়ন নিয়ে এডিবির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
আজ রবিবার বিকেলে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে এডিবি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেন অর্থ উপদেষ্টা।
বৈঠক শেষে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এডিবি বাংলাদেশের অন্যতম অর্থায়ন সহযোগী। আজকের বৈঠকে আমরা ক্লাইমেট ফান্ড এবং অন্যান্য জলবায়ু প্রকল্পগুলো নিয়ে আলাপ করেছি। এছাড়া ব্যবসা বাণিজ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়েও আলাপ হয়েছে।
এডিবি তার চলমান অর্থায়ন প্রকল্পগুলো অব্যাহত রাখার আশ্বাস দিয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন মাধ্যমে ও দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্প পরিকল্পনা নিয়ে আমরা আলাপ করেছি।
বৈঠকে উপস্থিত এক কর্মকর্তা জানান, এলইডিসি গ্রাজুয়েশন উপলক্ষে বাজেট সহায়তা বাবদ যে ৪০০ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার কথা, তা ডিসেম্বরের মধ্যে আসবে। এছাড়া ব্যাংকিং ও অন্যান্য খাতের সংস্কারের জন্য ৩০০ মিলিয়ন ডলারের বাজেট সহায়তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আগামী মার্চের মধ্যে এই খাতে দেড়শ মিলিয়ন ডলার দেবে এডিবি। এছাড়া জ্বালানি খাতের উন্নয়নে এক বিলিয়ন ডলারের বাজেট সাপোর্ট চেয়েছে বাংলাদেশ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ডিম ও মুরগির দাম বেঁধে দিলো সরকার
উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে ডিম, সোনালি মুরগি ও ব্রয়লার মুরগির দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার।
ডিম খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সা, সোনালি মুরগি প্রতি কেজি ২৬৯ টাকা ৬৪ পয়সা এবং ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৭৯ টাকা ৫৯ পয়সা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর থেকে সংশ্লিষ্টদের এ দাম বাস্তবায়নের নির্দেশনা দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হকের সই করা চিঠিতে জানানো হয়, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তদর এবং পোলট্রি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের নেতাদের সমন্বয়ে জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠিত হয়েছে।
গ্রুপের মতামতের ভিত্তিতে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ২০২৪ সালের মুরগি (সোনালি ও ব্রয়লার) ও ডিমের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করেছে।
কৃষি মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে মুরগি (সোনালি ও ব্রয়লার) ও ডিমের দাম নির্ধারণের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নির্ধারণ করা যৌক্তিক মূল্য সঠিকভাবে বাস্তবায়নের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এ নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে চিঠিতে ২০২৪ সালের মুরগি (সোনালি ও ব্রয়লার) ও ডিমের নির্ধারিত যৌক্তিক মূল্য (উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে) সঠিকভাবে বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে চিঠিতে।
ডিমের মূল্য উৎপাদক পর্যায়ে ১০ টাকা ৫৮ পয়সা, পাইকারি পর্যায়ে ১১টা ০১ পয়সা এবং খুচরা পর্যায়ে ১১টাকা ৮৭ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কেজিপ্রতি সোনালি মুরগি উৎপাদক পর্যায়ে ২৬০ টাকা ৭৮ পয়সা, পাইকারি পর্যায়ে ২৬৪ টাকা ৫৭ পয়সা এবং খুচরা পর্যায়ে ২৬৯ টাকা ৬৪ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কেজিপ্রতি ব্রয়লার মুরগি উৎপাদক পর্যায়ে ১৬৮ টাকা ৯১ পয়সা, পাইকারি পর্যায়ে ১৭২ টাকা ৬১ পয়সা এবং খুচরা পর্যায়ে ১৭৯ টাকা ৫৯ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সব বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তরের পরিচালক ছাড়া বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন, ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, ব্রিডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, ওয়ার্ল্ড পোলট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল, বাংলাদেশ পোলট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ, অ্যানিমেল হেলথ কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশসন অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ অ্যাগ্রো ফিড ইনগ্রেডিয়েটস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড টেডিং অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিকে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
১৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪ হাজার কোটি টাকা
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ১৪ দিনে দেশে বৈধ পথে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে ১১৬ কোটি ৭২ লাখ (এক দশমিক ১৬ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৪ হাজার কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)। এর আগের সপ্তাহে অর্থাৎ সেপ্টেম্বরের প্রথম ৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছিল ৫৮ কোটি ৪৫ লাখ ৪০ হাজার (৫৮৪ মিলিয়ন) ডলার।
আজ রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সেপ্টেম্বর মাসের ১৪ তারিখ পর্যন্ত দেশে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ২৯ কোটি ৭৩ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৫ কোটি ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮১ কোটি ৬৯ লাখ ৭০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।
গত আগস্ট মাসে দেশে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এসেছে ২২২ কোটি মার্কিন ডলার (২ দশমিক ২২ বিলিয়ন)। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ২৬ হাজার ৬৫৬ কোটি টাকা।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ১৯১ কোটি ৩৫ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। যা আগের ১০ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৩৩ কোটি ডলার।
সদ্য সমাপ্ত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দুই হাজার ৩৯২ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার রেমিট্যান্স দেশে আসে। দেশীয় মুদ্রার যার পরিমাণ দুই লাখ ৮২ হাজার কোটি টাকা। রেমিট্যান্সের অঙ্ক এ যাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আহরণ। দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেকর্ড রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০-২১ অর্থবছরে দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
এনবিআরের পাঁচ কর্মকর্তার পদায়ন
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পাঁচ কর্মকর্তার পদায়ন করা হয়েছে। রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) এনবিআরের এক অফিস আদেশে তাদের পদায়ন করা হয়।
আদেশের তথ্য অনুযায়ী, শুল্ক ও আবগারি সদস্য হোসেন আহমদকে মূসক নীতি থেকে কাস্টমস নীতি ও আইসিটি বিভাগে বদলি করা হয়েছে।
এছাড়া সদ্য যোগদানকৃত চার কর্মকর্তাকে চলতি দায়িত্বের সঙ্গে চার দপ্তরে পদায়ন করা হয়েছে। চার কর্মকর্তা হলেন- মোহাম্মদ বেলাল হোসাইনকে মূসক নীতিতে, মো. মোয়াজ্জেম হোসেনকে শুল্ক রপ্তানি বন্ড ও আইটিতে, মো. আজিজুর রহমানকে মূসক নিরীক্ষাতে এবং ড. মো. আবদুর রউফকে মূসক বাস্তবায়ন ও আইটিতে পদায়ন করা হয়েছে।
একই সঙ্গে একইসঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের গত ২০২২ সালে ৫ জানুয়ারি ও ২০২৩ সালের ৬ নভেম্বর পৃথক দুই অফিস আদেশে মো. মাসুদ সাদিক ও ফারজানা আফরোজকে পদায়নের আদেশটি বাতিল করা হয়েছে।
যথাযথ কর্তপক্ষের অনুমোদনক্রমে জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো এবং ইহা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।
এসএম