খেলাধুলা
সাকিবকে দলে রাখার কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে বলে আশাবাদী সবাই। সেই সঙ্গে অনেকে মনে করেছিলেন, আওয়ামী লীগের দলীয় প্রতীকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য হওয়ায় সাকিব আল হাসানেরও কপাল পুড়তে চলেছে। কিন্তু সাকিব জায়গা করে নিয়েছেন পাকিস্তান সিরিজের টেস্ট দলে।
সোমবার (১২ আগস্ট) সংবাদ সম্মেলনে সাকিবের দলে জায়গা পাওয়ার বিষয়ে ব্যাখ্যা দেন বিসিবির প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ লিপু। সাকিবের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিষয় আমলে নেয়া হয়নি বলে জানান তিনি।
আমার মনে হয় যে, রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট সব সময় চলমান থাকবে, এখানে পরিবর্তনও আসবে। আমাদের বিসিবির সিলেকশন কমিটির কাছে যে ডাইরেকশন থাকে, সেই ক্রাইটেরিয়া (পারফরম্যান্স) অনুযায়ী আমরা কাজ করে যাব।
লিপু আরও বলেন, ‘সাকিব আল হাসান অবশ্যই বাংলাদেশের একজন টপ প্লেয়ার। আপনারা ফোন করেছেন অনেকে, আমরাও ভেবেছি। ও একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, খেলোয়াড়ও। তার সিলেকশনটা হয়েছে খেলার মেধার ওপরে। সেক্ষেত্রে আমরা যা করি, তাই করেছি। আগামীতেও আমরা প্যানেলে থাকলে মেধাটাকেই গুরুত্ব দেব।’
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট পতন হয়েছে শেখ হাসিনা সরকারের। তার আগে প্রায় একমাস শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেন। আন্দোলনে হাজার হাজার মানুষ হতাহত হন। তবে এই বিষয়ে মুখ না খোলায় সমালোচিত হন সাকিব আল হাসান।
দেশ যখন আন্দোলনে উত্তাল তখন কানাডায় গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগ খেলছিলেন এ অলরাউন্ডার। সেখানে একজন বাংলাদেশি দর্শক তাকে আন্দোলনের বিষয়ে প্রশ্ন করলে সাকিব পাল্টা প্রশ্ন করেন, ‘দেশের জন্য আপনি কী করেছেন?’ ওই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হলে সামাজিক মাধ্যমে তোপের মুখে পড়েন সাকিব। অনেকেই দাবি তোলেন তাকে জাতীয় দল থেকে বাদ দেয়ার।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

খেলাধুলা
দেশে এসে উচ্ছ্বসিত হামজা, ভারতকে হারানোর আশাবাদ

বাংলাদেশে পৌঁছেছেন ইংলিশ লিগের তারকা হামজা চৌধুরী। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে সিলেটের ওসমানী বিমানবন্দরের ভিআইপি গেট দিয়ে যখন তিনি বের হলেন, তার অপেক্ষায় হাজার হাজার ভক্ত-সমর্থক। যাদের সামনে ছিল গণমাধ্যমের অসংখ্য ক্যামেরা তাক করা। সংবাদকর্মীদের ভীড়ও ছিল উল্লেখ করার মতো। পেছন থেকে ধেয়ে আসছিল ‘হামজা, হামজা’ স্লোগান।
ভিড়ের মধ্যে শুধু হামজা বলেন, ‘দেশে ফিরে ভালো লাগছে, আমি খুব রোমাঞ্চিত। কোচ কাবরেরার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আমরা বেশ কিছু পরিকল্পনা করেছি। সে মাফিক খেলতে পারলে আশা করি আমরা ভারতকে হারাতে পারব।
এদিকে, সিলেট বিমানবন্দর থেকে সরাসরি হবিগঞ্জের বাহুবল থানার স্নানঘাট গ্রামে চলে যাবেন হামজা। তার বাবা মোরশেদ দেওয়ান চৌধুরী জানান, হামজা স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে দেখা করবেন, কথা বলবেন। আজ সেখানে ইফতার বিতরণ করা হবে গরিবদের মধ্যে। হামজা নিজে একটি এতিমখানা চালান। সেখানে ইফতারি বিতরণ করে হামজা নিজের বাসায় আসবেন।
তার আগমনে হবিগঞ্জে উৎসবের আমেজ তৈরি হয়েছে। আগামীকাল রাত ৮টা ৪০ মিনিটের ফ্লাইটে ঢাকায় যাবেন হামজা। এরপর যোগ দেবেন জাতীয় দলের ক্যাম্পে। ২৫ মার্চ ভারতের বিপক্ষে অভিষেক হবে শেফিল্ড ইউনাইটেডে খেলা এই মিডফিল্ডারের। এই ম্যাচে ভারতকে হারাবে বাংলাদেশ এমন আশা নিয়ে সমর্থকেরা বুক বেঁধেছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
দেশে এসে পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরী

বাংলাদেশের ফুটবলপ্রেমীদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার জন্য হামজা দেওয়ান চৌধুরী দেশে এসে পৌঁছেছেন। আজ (সোমবার) দুপুর পৌনে ১২টায় সিলেট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পা রাখেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ খেলা এই ফুটবলার। গতকাল বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাত ২টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে ম্যানচেস্টার থেকে সিলেটের উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন হামজা।
হামজা ও তার পরিবারকে বরণ করে নিতে সিলেট এয়ারপোর্টে উপস্থিত হয়েছেন বাফুফের ৭ জন নির্বাহী সদস্য সাখাওয়াত হোসেন ভুইয়া শাহীন, কামরুল ইসলাম হিল্টন, গোলাম গাউস, ইকবাল হোসেন, সত্যজিৎ দাশ রুপু, ইমতিয়াজ হামিদ সবুজ ও মন্জুরুল করিম। ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করার পর হামজাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন তারা। তাদের সাথে রয়েছেন হামজার বাবা মোরশেদ দেওয়ান চৌধুরী।
হামজাকে স্বচক্ষে এক নজর দেখার জন্য সিলেট এয়ারপোর্টের বাইরে অনেক সমর্থক ভিড় করেছেন। কেউ কেউ ব্যানার নিয়ে দাঁড়িয়েছেন। স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের গণমাধ্যমকর্মীরাও বিমানবন্দরে ভিড় জমিয়েছেন।
হামজা আগেও বাংলাদেশে এসেছেন। তবে এবারের আসাটা বিশেষ। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ফুটবল দলের খেলোয়াড় হয়ে দেশে এসেছেন তিনি। স্মরণীয় এ সফরে তার সঙ্গী মা, স্ত্রী ও সন্তানেরা।
সিলেট বিমানবন্দর থেকে সরাসরি হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার স্নানঘাট গ্রামে চলে যাবেন হামজা। সেখানে আজ পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাবেন তিনি। তার আগমনে হবিগঞ্জে উৎসবের আমেজ তৈরি হয়েছে। আগামীকাল ঢাকায় আসতে পারেন হামজা। এরপর যোগ দেবেন জাতীয় দলের ক্যাম্পে। ২৫ মার্চ ভারতের বিপক্ষে অভিষেক হবে বর্তমানে শেফিল্ড ইউনাইটেডের এই মিডফিল্ডারের।
হামজা চৌধুরী বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক। তবে এখন তিনি বাংলাদেশেরও নাগরিক। তাকে নাগরিকত্ব দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
মার্চে বুমরাহকে পাচ্ছে না মুম্বাই

২০২৫ আইপিএল শুরু হওয়ার আগেই বড় ধাক্কা খেলো মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। তারকা পেসার জাসপ্রিত বুমরাহকে সম্ভবত আইপিএলের প্রথম কয়েকটি ম্যাচে পাবে না দলটি। ক্রিকইনফোর এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এই তথ্য।
জানা গেছে, চোটে থাকা বুমরাহর এখনও পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলছে। তিনি এখনও পুরো ফিট নন। সম্ভবত এপ্রিলের প্রথম দিকে তিনি স্কোয়াডে যোগ দিতে পারেন। এদিকে মার্চ মাসেই মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের তিনটি ম্যাচ রয়েছে। সেই ম্যাচগুলোতে বুমরাহকে পাওয়া যাবে না বলেই দাবি করেছে ক্রিকইনফো।
ভারতীয় দলের তারকা পেসার বর্তমানে বেঙ্গালুরুতে ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের (বিসিসিআই) সেন্টার অফ এক্সিলেন্সে মেডিকেল টিমের কাছ থেকে ক্লিয়ারেন্স পাননি। তিনি ছাড়পত্র পেলে তবেই মুম্বাইয়ের দলে যোগ দিতে পারবেন।
প্রসঙ্গত, জানুয়ারিতে সিডনিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের পঞ্চম ও শেষ টেস্টের সময় থেকেই বুমরাহ পিঠের খিঁচুনিতে ভুগছিলেন। সেই চোট এখনও সারেনি। যার জেরে জানুয়ারি মাস থেকেই তিনি ২২ গজের বাইরে রয়েছেন।
তারপরও বুমরাহর নাম আনুষ্ঠানিকভাবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াডে রেখেছিল ভারত। কিন্তু তারকা বোলার টুর্নামেন্টের জন্য সময় মতো চোট সারিয়ে ফিট হয়ে উঠতে পারেননি। যে কারণে তিনি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলতে পারেননি।
বুমরাহ এরইমধ্যে জাতীয় ক্রিকেট একাডেমিতে বোলিং শুরু করলেও, এখনও পুরো শক্তি দিয়ে বল করছেন না। যে কারণে বুমরাহ ঠিক কত ম্যাচ মিস করবেন এবং ফেরার নির্দিষ্ট তারিখ আছে কিনা তা নিশ্চিত করা যায়নি। তবে বুমরাহের চোট নিয়ে বিসিসিআই ধীরে চলো নীতিই নিয়েছে। তারা তাড়াহুড়ো করতে রাজি নয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
অধিনায়কের নাম ঘোষণা করলো দিল্লি ক্যাপিটালস

লোকেশ রাহুলকে পেছনে ফেলে দিল্লি ক্যাপিটালসের নতুন অধিনায়ক হলেন অক্ষর প্যাটেল। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ভারতীয় দলের এই তারকা অলরাউন্ডারকে নতুন দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষ।
৩১ বছর বয়সী অক্ষর ২০১৯ সালে প্রথমবার দিল্লি ক্যাপিটালসে যোগ দেন এবং তারপর থেকে দলের অন্যতম সেরা পারফর্মার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। গত ছয় মৌসুমে তিনি ৮২ ম্যাচে ৯৬৭ রান করার পাশাপাশি ৭.০৯ ইকোনমি রেটে ৬২টি উইকেট সংগ্রহ করেছেন।
দলের নতুন অধিনায়ক সম্পর্কে দিল্লি ক্যাপিটালসের চেয়ারম্যান কিরণ কুমার গ্রান্ধি বলেছেন, ‘আমরা অক্ষরকে দিল্লি ক্যাপিটালসের অধিনায়ক হিসেবে পেয়ে অত্যন্ত আনন্দিত। তিনি ২০১৯ সাল থেকে আমাদের দলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এই দলের মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটান। গত দুই মৌসুমে তিনি ভাইস-ক্যাপ্টেনের দায়িত্ব পালন করেছেন, এবং এখন স্বাভাবিকভাবেই অধিনায়কের ভূমিকায় এগিয়ে যাচ্ছেন। আমাদের কোচিং স্টাফ ও অভিজ্ঞ নেতৃত্ব গোষ্ঠীর পূর্ণ সমর্থন তার সঙ্গে রয়েছে। আমি নিশ্চিত, এই নতুন দায়িত্বে তিনি দুর্দান্ত কাজ করবেন।’
নতুন অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর অক্ষর প্যাটেল বলেছেন, ‘দিল্লি ক্যাপিটালসের অধিনায়ক হওয়া আমার জন্য অত্যন্ত সম্মানের বিষয়। আমাকে এই দায়িত্ব দেওয়ার জন্য মালিকপক্ষ ও কোচিং স্টাফের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। ক্যাপিটালসের হয়ে খেলার সময় আমি একজন ক্রিকেটার ও ব্যক্তি হিসেবে বেড়ে উঠেছি এবং এখন নিজেকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত ও আত্মবিশ্বাসী মনে করছি।’
১৫০টি আইপিএল ম্যাচে অক্ষর প্যাটেল ১৬৫৩ রান ও ১২৩ উইকেট নিয়েছেন। ২০১৬ সালে ৫ বলে ৪ উইকেট নেওয়ার মাধ্যমে তিনি একটি দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক করেছিলেন। ২০১৯ সালে দিল্লি ক্যাপিটালসে যোগ দেওয়ার পর তিনি একজন নির্ভরযোগ্য অলরাউন্ডার হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন।
দিল্লি ক্যাপিটালস তাদের আইপিএল মিশন শুরু করবে ২৪ মার্চ। বিশাখাপত্তনমে লখনৌ সুপার জায়ান্টসের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ অক্ষর প্যাটেলের দলের।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। আজ বুধবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজের ভ্যারিয়েইড ফেসবুক পেইজে এক পোস্টের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত জানান অভিজ্ঞ তারকা ক্রিকেটার।
পোস্টে মাহমুদউল্লাহ লেখেন, সমস্ত প্রশংসা একমাত্র সর্বশক্তিমান আল্লাহর জন্য। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন করেছেন।
‘বিশেষ ধন্যবাদ আমার বাবা-মা, শ্বশুরবাড়ির সবাইকে, বিশেষ করে আমার শ্বশুরকে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে আমার ভাই এমদাদ উল্লাহকে, যিনি শৈশব থেকেই আমার সাথে ছিলেন, আমার কোচ ও মেন্টর হিসেবে।’
‘সবশেষ আমার স্ত্রী ও সন্তানদের অসীম ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা জানাই, সুখে-দুঃখে আমার শক্তি হয়ে যারা সবসময় আমার পাশে থেকেছেন। আমি জানি, রায়েদ আমাকে লাল-সবুজের জার্সিতে মিস করবে।’
কয়েকদিন শোনা গেছে, মাহমুদউল্লাহ মাঠ থেকে অবসর নেবেন। সতীর্থ, ভক্ত-সমর্থকদের মন জিতবেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তেমন কিছুই হলো না।
অনেকটা আক্ষেপের সুরেই মাহমুদউল্লাহ লেখেন, সবকিছু সবসময় নিখুঁতভাবে শেষ হয় না, কিন্তু জীবন এগিয়ে নিতে হয়। শান্তি… আলহামদুলিল্লাহ। আমার দল ও বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য রইল শুভকামনা!