ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
স্কয়ার গ্রুপে চাকরির সুযোগ
স্কয়ার গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি সারা দেশে সেলস অফিসার পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। ১১ আগস্ট থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ০৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড
পদের নাম: সেলস অফিসার
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ
অন্যান্য যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট কাজের দক্ষতা
অভিজ্ঞতা: বিক্রয়ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রার্থীদেরকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম
কর্মক্ষেত্র: অফিসে
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)
বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩২ বছর
কর্মস্থল: দেশের যেকোনো জায়গায়
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
অন্যান্য সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী
আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
আবেদনের শেষ সময়: ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বাংলাদেশ ব্যাংকে নিয়োগ, পদ ৯৯৭
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির অধিভুক্ত ৮টি ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সমন্বিত ব্যাংকের নিয়োগ দেওয়া হবে ৯৯৭ জন অফিসার জেনারেল। ৯ জানুয়ারি এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অফিসার (জেনারেল)।
পদসংখ্যা: ৯৯৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা চার বছর মেয়াদি স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি থাকতে হবে। মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম একটিতে প্রথম বিভাগ/শ্রেণি থাকতে হবে। গ্রেডিং পদ্ধতির ফলাফলের ক্ষেত্রে সরকারি নীতিমালা প্রযোজ্য হবে। কোনো পর্যায়েই তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি গ্রহণযোগ্য হবে না।
বয়সসীমা: ২১–৩২ বছর।
প্রতিষ্ঠান এবং আসন সংখ্যা: সোনালী ব্যাংকে ৫৪৬টি, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে ১২০টি, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে ৬টি, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে ২৭১টি, বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনে ২৫টি, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে ৫টি, কর্মসংস্থান ব্যাংকে ২৩টি এবং ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশে ১টি।
বেতন: ১৬০০০–৩৮৬৪০ টাকা। এ ছাড়া ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য সুযোগ–সুবিধা দেওয়া হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এ লিংকের মাধ্যমে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদন ফি: ২০০ টাকা। ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসির মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেসের (রকেট) মাধ্যমে প্রিপেইড পেমেন্ট পদ্ধতিতে প্রার্থীকে নিজের অথবা এজেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে ফি দিতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রাবিতে কুরআন পোড়ানোর প্রতিবাদে গণ কুরআন তিলাওয়াত কর্মসূচি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) সেন্ট্রাল মসজিদে ও বিভিন্ন হলগুলোতে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির লক্ষ্যে পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আল কুরআন পোড়ানোর প্রতিবাদে কুরআন তিলাওয়াত কর্মসূচি পালন করেছে রাবি শিক্ষার্থীরা।
সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ মিনার মুক্তমঞ্চে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দাওয়া কমিউনিটির উদ্যোগে এই কুরআন তিলাওয়াত কর্মসূচি পালন হয়।
এই অনুষ্ঠানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য(প্রশাসন) প্রোফেসর ড. মাঈন উদ্দিন খান বলেন, পবিত্র কুরআন পুড়িয়ে মুসলমানদের হৃদয়ে তারা আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে। আমাদের দেশটা ভালোভাবে চলুক তারা চায় না। আগস্ট বিপ্লবের পরে তারা চাচ্ছে আমাদের ক্যাম্পাস অচল হয়ে যাক।
তিনি আরও বলেন, শুধু ক্যাম্পাস না দেশের মধ্যে তারা লুকিয়ে থেকে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে এখনো। আমাদের শিক্ষার্থীরা তাদের এই চক্রান্ত নস্যাৎ করে দিয়েছে। তারা যে কর্মকাণ্ড করেছে তাদের উচিৎ জবাব দিতে এই কর্মসূচি করা দেখে আমি অনেক খুশি হয়েছি এবং আমি চাই এরকম কর্মসূচি শুধু শহীদ মিনারে না প্রতি হলে হলে হোক।
আয়োজক কমিটির সদস্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী শুয়েবুল হাসান বলেন, রাবির আবাসিক হলগুলোতে পবিত্র কুরআনে আগুন দেওয়া এবং চট্টগ্রামের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যার মাধ্যমে বিভিন্নভাবে মুসলমানদেরকে উসকে দেওয়ার চেষ্টা করছে চক্রান্তকারীরা। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর যে চেষ্টা চালানো হচ্ছে আমরা তার শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ জানাচ্ছি, আজকের এই গণ কুরআন তিলাওয়াত কর্মসূচি তারই অংশ। যারা এই ন্যক্কারজনক কাজ করেছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
কুরআন পোড়ানোর প্রতিবাদ করে বিশ্ববিদ্যালয় এক শিক্ষার্থী বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল গুলোতে পবিত্র আল কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় আমরা অত্যন্ত মর্মাহত। কে বা কারা এই কর্মকাণ্ড করেছে তার কোনো হদীস এখনো পাইনি। তবে তাদের এই কর্মকাণ্ডের বিপরীতে আমরা কোরআনের বাণীর সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে সাধারণ শিক্ষার্থীরাগণ কোরআন তেলাওয়াতের আয়োজন করেছি। আমরা আমাদের কোরআনের অবননার বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার থাকবো ইনশাআল্লাহ।
উল্লেখ্য, এর আগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ আমীর আলী হল, শহীদ হবিবুর রহমান হল, মতিহার হল, মাদার বখ্শ হল ও শহীদ জিয়াউর রহমান হলে শনিবার (১২জানুয়ারি) ও তার আগে (১০জানুয়ারি) রাবির সেন্ট্রাল মসজিদে কোনো এক সময়ে কে বা কারা পবিত্র কোরআন শরীফে অগ্নিসংযোগ করেছিল। তবে এখন পযর্ন্ত ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন।
এছাড়াও এই আয়জনে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক দলের নেত্রিবৃন্দ সহ প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জবি শিক্ষার্থীদের অনশন প্রত্যাহার, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
আগামী বুধবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে মর্মে লিখিত চিঠি পাওয়ার পর অনশন প্রত্যাহার করেছেন আন্দোলনরত জবির শিক্ষার্থীরা। এর পাশাপাশি মন্ত্রণালয়ের সভার সিদ্ধান্ত সামনে না আসা পর্যন্ত জবি পুরোপুরি শাটডাউন থাকবে।
সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় অনশন প্রত্যাহারের কথা জানান অনশনরত শিক্ষার্থী একেএম রাকিব।
তিনি বলেন, আমাদের তিনটি দাবির মধ্যে দুটি পুরোপুরি মেনে নিয়ে লিখিত চিঠি দেওয়া হয়েছে। বাকি একটি আলোচনা সাপেক্ষে মেনে নেওয়া হবে। লিখিত চিঠি পাওয়ায় আমরা অনশন প্রত্যাহার করছি।
তবে মন্ত্রণালয়ের সভার সিদ্ধান্ত সামনে না আসা পর্যন্ত আমাদের শাটডাউন কর্মসূচি চলবে।
এর আগে দুপুর ২টায় সেনাবাহিনীকে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ হস্তান্তর নিয়ে সচিবালয় থেকে একটি চিঠি ইস্যু করা হয়। এ চিঠি আসার পর অনশনরত শিক্ষার্থীরা তিনটি দাবি জানান। সেগুলো হলো-
১. সেনাবাহিনীর কাছে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ হস্তান্তরের চুক্তি অনতিবিলম্বে স্বাক্ষর করতে হবে। প্রয়োজনে স্পেশাল মিটিংয়ের মাধ্যমে তা সম্পূর্ণ করতে হবে এবং ভিজ্যুয়ালভাবে সবার সামনে তা উপস্থাপন করতে হবে। শিক্ষার্থীরা অনশনে থাকাবস্থায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে লিখিত অঙ্গীকার নিয়ে তা প্রকাশ করতে হবে। কয়েক মাস সময় নেওয়ার নাম করে কোনো প্রকার দীর্ঘসূত্রতার বন্দোবস্ত করা চলবে না।
২. পুরান ঢাকার বাণী ভবন ও ড. হাবিবুর রহমান হলের স্টিল বেইজড ভবনের কাজ দ্রুত শুরু এবং শেষ করতে হবে।
৩. যতদিন পর্যন্ত আবাসন ব্যবস্থা না হয়, ততদিন পর্যন্ত ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর আবাসন ভাতা নিশ্চিত করতে হবে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড রেজাউল করিম বলেন, আগামী বুধবার যথাযথ প্রক্রিয়া অনুযায়ী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নির্মাণের কাজ সেনাবাহিনীর নিকট হস্তান্তর করা হবে।
এদিন বিকেল ৩টায় সচিবালয়ের মিটিং শেষে ক্যাম্পাসে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের তিনি জানান, ইউজিসি থেকে চিঠি মন্ত্রণালয়ে গেছে। আগামী বুধবার সভা নির্ধারিত হয়েছে। সভায় সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা হবে এবং যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কাজ হস্তান্তর হবে। সেনাবাহিনীকে কাজ দেওয়ার প্রসঙ্গে আমরা ইউজিসির সঙ্গে আগেই কমিটমেন্ট ছিলাম।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের ফলে আমাদের এই কার্যক্রম আরও সহজ ও ত্বরান্বিত হয়েছে। আমাদের কাজ অনেক এগিয়ে গেছে। আগামী মিটিংয়ে প্রকল্পের অবস্থাও বিশ্লেষণ করা হবে। তারপর একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বাদশ সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) দ্বাদশ সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। তবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হয়নি।
আজ সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তি এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বাদশ সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। এ সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যাবলী পরবর্তীতে জানানো হবে।
এর আগে, ২০২৩ সালের নভেম্বরে এই সমাবর্তনের ঘোষণা দেয়া হয়। কিন্তু জাতীয় নির্বাচনসহ নানা কারণে সেটা স্থগিত হয়। ২০২৪ সালের জুনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার এবং ২৮ নভেম্বর সমাবর্তনের দিনক্ষণ নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু জুলাই বিপ্লবে দেশের পটপরিবর্তন হলে ফের স্থগিত হয় এই সমাবর্তন।
পূর্ব ঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুসারে দ্বাদশ সমাবর্তনে ২০১৬ ও ২০১৭ সালে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান), ২০১৭ ও ২০১৮ সালে স্নাতকোত্তর, ২০১৭ ও ২০১৮ সালে এমবিবিএস, বিডিএস, ডিভিএম এবং ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত এমফিল, এমডি, পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনকারী শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবেন।
তবে ২০১৬, ২০১৭ ও ২০১৮ সালে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনকারীরা যেকোন একটির জন্য রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ পেয়েছেন। প্রত্যেক আবেদনকারীদের অনলাইনে পাঁচ হাজার টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে।
এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব এক ফেসবুক পোষ্টে জানান, ভালো-মন্দ মিলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় চলছে। একটা ভালো খবর, অনেক চেষ্টার পর আমরা দ্বাদশ সমাবর্তনের একটা তারিখ পেয়েছি। ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫। ছয় হাজারের বেশি রেজিষ্ট্রেশন হয়েছে। সবার সহযোগিতা কামনা করছি।
অর্থসংবাদ/জুবাইর/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
অতর্কিত হামলার শিকার ইবির ৯ শিক্ষার্থী
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) পার্শ্ববর্তী ত্রিবেণী এলাকায় মাঝরাতে অজ্ঞাত স্থানীয়দের কর্তৃক হামলার শিকার হয়েছেন ইবির ৯ জন শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হলেও ২ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) রাত ১২ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন ত্রিবেণী এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।
ভুক্তভোগীরা সবাই শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া বিজ্ঞান বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের ১৪ জন শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।
ভুক্তভুগীরা জানান, আক্রমণের শিকার হয়ে পালিয়ে ঐ এলাকার বাড়িতে আশ্রয় নেন এবং ইবি ছাত্র শিবির সভাপতি ও সহ সমন্বয়ক পঙ্কজ রায়ের সাথে যোগাযোগ করেন তারা। পরবর্তীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ইবি ছাত্র শিবির, ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র মৈত্রী, অন্যান্য নেতৃবৃন্দসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা দ্রুত সময়ের মধ্যে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে উদ্ধার করেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ভুক্তভোগী এক শিক্ষার্থী বলেন, পরীক্ষা শেষ হওয়া উপলক্ষে ত্রিবেণী এলাকায় মিষ্টি খেতে যাই আমরা ১৪ জন। আনুমানিক রাত ১২টার দিকে মিষ্টি খেয়ে ৫ জন চলে যায়। বাকী ৯ জন রাস্তার কালভার্টে বসে আড্ডা দিতে থাকি। এমন সময় হঠাৎ বাইক দিয়ে ৪-৫ জন লোক এসে গালি দিতে থাকে এবং বলতে থাকে, ‘এতো রাতে তোরা এখানে কী করিস?’ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরিচয় দিলেও কথায় কর্ণপাত না করে তারা বলে যে, ‘এটা ১৭৫ একর না।’ তারপর তারা এলোপাতাড়িভাবে মারতে শুরু করে। তাদের হাতে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে আমাদের কয়েকজন গুরুতরভাবে আঘাত করে। এসময় দৌড়ে পার্শ্ববর্তী একটি বাড়িতে গিয়ে কয়েকজন আশ্রয় নিলে সেখানে এসে আমাদের উপর হামলা করে। এসময় কয়েকজন বন্ধু আশেপাশের ফসলের ক্ষেতে দৌড়ে পালায়।
এবিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ইবি শাখার প্রধান সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, আমরা ঘটনা জানার মুহূর্তেই অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের উদ্ধার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার ব্যবস্থা করি। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে ভুক্তভোগীরা যদি কোনো আইননানুগ ব্যবস্থা নিতে চায় তাহলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন তাদের পূর্ণ সহযোগিতা করবে।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাহমুদুল হাসান ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের সবধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহিনুজ্জামান বলেন, ঘটনা শোনার পর থানায় অবহিত করেছি এবং ঐ জায়গায় কে বা কারা জড়িত চিহ্নিত করতে গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়াতে বলেছি। ইবি থানা ইতোমধ্যে জায়গাটা নজরদারিতে রাখছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে পূর্ণ সহযোগিতা থাকবে।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম