জাতীয়
কাদের ও আসাদুজ্জামানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে বাইডেন প্রশাসনকে ছয় কংগ্রেস সদস্যের চিঠি
বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ ও এর ধারাবাহিকতায় ছাত্র–জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতন, মানবাধিকার লঙ্ঘনসহ সাম্প্রতিক ঘটনাবলি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ও অর্থমন্ত্রী ইয়েলেনকে চিঠি লিখেছেন ছয়জন কংগ্রেস সদস্য।
চিঠিতে শেখ হাসিনা সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানান এ আইনপ্রণেতারা। একই সঙ্গে তাঁরা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন।
কংগ্রেস সদস্যরা বলেন, আন্দোলনে বেশির ভাগ সহিংসতার জন্য দায়ী দুই বাহিনী—পুলিশ ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে এর দায়ভার আসাদুজ্জামান খানের। ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা করতে ছাত্রলীগকে পাঠান। সেই সঙ্গে ‘দেখামাত্র গুলি’ করার নির্দেশ দেন তিনি।
গত বুধবার লেখা এ চিঠিতে কংগ্রেসের উভয় কক্ষ—সিনেট ও প্রতিনিধি পরিষদের এই সদস্যরা বলেন, হাসিনা সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় তাঁরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। সরকারি চাকরিতে অন্যায্য কোটাব্যবস্থার প্রতিবাদে শুরু হওয়া শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ দমনে গত ১৫ জুলাই পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করে আওয়ামী লীগ। পরবর্তী সপ্তাহজুড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অসঙ্গতিপূর্ণ ও বেআইনি বলপ্রয়োগ করে। ছোড়ে রাবার বুলেট, ছররা গুলি, সাউন্ড গ্রেনেড, কাঁদানে গ্যাসের শেল ও তাজা গুলি।
এ আইনপ্রণেতারা বলেন, এসব ঘটনা বিস্তৃত পরিসরে ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের চালানো দমনপীড়নেরই অংশ। নিজেদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় দলটির নেতাদের জবাবদিহির আওতায় আনা হয়নি। যদিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন, তবু তাঁদের জবাবদিহির প্রয়োজনীয়তা রয়ে গেছে।
এমন প্রেক্ষাপটে ‘গ্লোবাল ম্যাগনিটস্কি হিউম্যান রাইটস অ্যাকাউন্টিবিলিটি অ্যাক্ট’সহ প্রয়োগ উপযোগী সব আইনের আওতায় ওবায়দুল কাদের ও আসাদুজ্জামান খানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্টভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার আহ্বান জানান কংগ্রেস সদস্যরা।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ১৫ জুলাই সহিংস দমনাভিযানের পর শেখ হাসিনা দেশজুড়ে কারফিউ জারি করেন। বন্ধ করে দেওয়া হয় ইন্টারনেট যোগাযোগ। জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ এটিকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লঙ্ঘন বলে মনে করে। আন্দোলনে বেশির ভাগ সহিংসতার জন্য দায়ী দুই বাহিনী—পুলিশ ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে এর দায়ভার আসাদুজ্জামান খানের।
ইতিমধ্যে, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা করতে ছাত্রলীগকে পাঠান। সেই সঙ্গে ‘দেখামাত্র গুলি’ করার নির্দেশ দেন তিনি। সহিংসতায় অন্তত ২০০ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হন কয়েক হাজার। নিহত ব্যক্তিদের প্রকৃত সংখ্যা সম্ভবত আরও বেশি। এ ছাড়া, পুলিশ ছাত্র আন্দোলনের নেতাদেরসহ ১০ হাজারের বেশি মানুষকে আটক–গ্রেপ্তার করে; নানা অভিযোগে আসামি করে দুই লাখ লোককে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ভাষায়, এটি ছিল ‘উইচ হান্ট’। বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ আরেকবার বিচারবহির্ভূত হত্যা, নির্যাতন ও জোরপূর্বক গুমে জড়িয়ে পড়তে পারে বলে সতর্ক করে দেয় হিউম্যান রাইটস ওয়াচ।
কংগ্রেস সদস্যরা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন শুরু হলে ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগ বিক্ষোভকারীদের ওপর নিষ্ঠুর দমনপীড়ন চালায়। শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা চালাতে ওবায়দুল কাদের ও আসাদুজ্জামান খান আবার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য এবং ছাত্রলীগকে লেলিয়ে দেন। এর ফলে সৃষ্ট সহিংসতায় ওই দিন প্রায় ১০০ মানুষ নিহত হন। শেখ হাসিনা আবার দেশজুড়ে কারফিউ জারি করেন এবং বন্ধ করে দেওয়া হয় যোগাযোগ ব্যবস্থা। এতে বাংলাদেশি–আমেরিকানরা তাঁদের স্বজনদের সঙ্গে আরও একবার যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে থাকা নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস জরুরিভিত্তিতে বিশ্বনেতাদের প্রতি বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ‘অসম্মানজনক কাজে’ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান সাবেক সেনাপ্রধান ইকবাল করিম ভূঁইয়া। শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে চলে গেলেও ব্যাপকভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতাদের কোনো পরিণামের মুখে পড়তে হয়নি।
এই আইনপ্রণেতারা বলেন, ‘র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা আরোপ বাংলাদেশে বিচারবহির্ভূত হত্যা বন্ধে সফলতা এনেছে। তবে, বর্তমান বাস্তবতায় এটাই যথেষ্ট নয়। ওবায়দুল কাদের ও আসাদুজ্জামানের ওপর সুনির্দিষ্টভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে প্রয়োগযোগ্য সব ক্ষমতা খাটিয়ে আওয়ামী লীগের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় শক্ত জবাব দেওয়ার আহ্বান জানাই আমরা। ব্যাপকভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের আইনের আওতায় পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।’
চিঠিতে স্বাক্ষরকারী কংগ্রেস সদস্যরা হলেন লয়েড ডগেট, এডওয়ার্ড জে মার্কি, উইলিয়াম আর কিটিং, ক্রিস ভন হলেন, জেমস পি ম্যাকগভার্ন ও অল গ্রিন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আসাদুজ্জামান নূর গ্রেপ্তার
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডের নওরতন কলোনি থেকে তাকে গ্ৰেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
ডিএমপি মিডিয়া উইং থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
সূত্র জানিয়েছে, তিনি মিরপুর থানার একটি মামলার এজাহারনামীয় আসামি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী গ্রেপ্তার
সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানীর সেগুনবাগিচা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক।
তিনি বলেন, রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের করা একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে। আইনানুযায়ী তার রিমান্ড চেয়ে আগামীকাল আদালতের পাঠানো হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
চট্টগ্রাম বন্দরে হেভি কার্গো জেটির নির্মাণকাজ শেষ চলতি বছরেই
চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই শেষ হবে চট্টগ্রাম বন্দরে হেভি কার্গো জেটি নির্মাণকাজ। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৮৬ কোটি ৮৭ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে এর নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে পরিকল্পনা কমিশনকে জানিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়।
সম্প্রতি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় জানায়, চট্টগ্রাম বন্দরে ভারী কার্গো হ্যান্ডলিংয়ের জন্য ডেডিকেটেড কোনো জেটি ও সুবিধাদি নির্মাণ করা হয়নি। বর্তমানে ভারী কার্গো ল্যান্ডিং ও হ্যান্ডলিংয়ের জন্য বিদ্যমান এনসিটি বার্থ নং-৫ ব্যবহার করা হচ্ছে, জেটির লোড বিয়ারিং ক্যাপাসিটি প্রতি বর্গমিটারে ৩ টন। প্রতি বর্গমিটারে ৫ টন লোড বিয়ারিং ক্যাপাসিটি সম্পন্ন একটি হেভি লিফট কার্গো জোট নির্মাণ করাই প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য।
আলোচ্য প্রকল্পের আওতায় ১২৪ মিটার দীর্ঘ একটি আরসিসি হেভি লিফট কার্গো জেটি নির্মাণ করা হবে। এছাড়া ৫টি লো-বেড ট্রেইলার সংগ্রহ করা হবে। আর্থ রিটেইনিং স্ট্রাকচার, আরসিসি ইয়ার্ড, পেভমেন্ট সংশ্লিষ্ট সুবিধাসমূহ নির্মাণ/স্থাপন, ইয়ার্ড লাইটিং টাওয়ার ইত্যাদি সুবিধাসহ বৈদ্যুতিক কাজ করা হবে। প্রকল্পের আওতায় আরও নির্মাণ করা হবে অফিস ভবন, সাইট অফিস, গুদাম ও সাইট ল্যাবরেটরি।
হেভি লিফট কার্গো জেটিটি জিসিবি ১৩ নং জেটির উজানে নির্মাণের জন্য পরিকল্পনা করা হয়। মূলত যথোপযুক্ত স্থান না থাকার কারণেই জেটির দৈর্ঘ্য ১২৪ মিটার নির্ধারণ করা হয়। বর্তমান পরিস্থিতিতে যেসব জাহাজ এ ধরনের কার্গো আনায়ন করে, সেগুলোর দৈর্ঘ্য ২০০ থেকে ২২০ মিটার পর্যন্ত হয়। ফলে একটি আধুনিক হেভি লিফট জেটির দৈর্ঘ্য ন্যূনতম ২৪০ মিটার হওয়া প্রয়োজন। এটি বিবেচনা করে যথোপযুক্ত দৈর্ঘ্য ও ড্রাফট সম্বলিত জাহাজ আনায়নের জন্য চট্টগ্রামের ইনকনট্রেড টার্মিনালের সামনের নদীমুখ ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়।
এক্ষেত্রে সেখানে সার্ভে কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। সার্ভে রিপোর্টে দেখা যায়, ওই এলাকায় জেটি নির্মাণ করলে নদীমুখ সংকীর্ণ হয়ে যাবে। ফলে উল্লিখিত স্থান পরিবর্তন করার প্রয়োজন পড়ে। সবকিছু বিবেচনায় লালদিয়া-১ এলাকাকে হেভি লিফট কার্গো জেটি নির্মাণের জন্য সর্বোত্তম স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
নার্সিং অধিদপ্তরের ডিজি মাকসুরা নূরকে ওএসডি
বিক্ষোভের মুখে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মাকসুরা নূরকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।
অতিরিক্ত সচিব মাকসুরা নূরকে ওএসডি করে রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
নার্সিং পেশা ও নার্সদের নিয়ে কটূক্তি করায় মাকসুরা নূরের পদত্যাগের দাবিতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন করছেন নার্সিং কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা।
তারা মাকসুরার পদত্যাগ ও শাস্তি দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করছেন। দাবি পূরণ না হলে কোথাও কোথাও কর্মবিরতির হুমকিও দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, গত ৮ সেপ্টেম্বর নার্সিং অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাকসুরা নূর বলেছেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণার ভিত্তিতে নার্সদের দ্বিতীয় শ্রেণির পদমর্যাদা দেওয়ার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। তার এ বক্তব্য নারীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের শীর্ষ পদে নতুন কর্মকর্তাদের নিয়োগ দিয়ে রোববার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউটের পরিচালক মো. সানোয়ার জাহান ভূঁইয়াকে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম আমিরুল ইসলামকে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং পরিকল্পনা বিভাগে সংযুক্ত অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আনোয়ার উদ্দিনকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সেনাসদর পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
সেনাসদর পরিদর্শন করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সেনাসদরে প্রধান উপদেষ্টার এটাই প্রথম পরিদর্শনে আসা।
রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা সেনাসদরে এসে পৌঁছালে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান তাকে স্বাগত জানান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার প্রতিরক্ষা ও জাতীয় সংহতি উন্নয়ন বিষয়ক বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী প্রধানগণ।
আরও ছিলেন, পিএসও এএফডি, সামরিক ও অসামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, পুলিশ মহাপরিদর্শক এবং গোয়েন্দা সংস্থাসমূহ, বিজিবি, কোস্টগার্ড, আনসার ও ভিডিপি, র্যাব এর মহাপরিচালকগণ ও সেনাসদরের কর্মকর্তাগণ।
পরিদর্শনকালে প্রধান উপদেষ্টাকে জাতীয় নিরাপত্তার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি সম্পর্কে ব্রিফ করেন কর্মকর্তারা।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনাসমূহ সম্মিলিতভাবে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের প্রতিটি ক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা পালনে অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে জানানো হয়।