Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

অর্থনীতি

অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে জরুরি পদক্ষেপ চায় এফবিসিসিআই

Published

on

ব্লকে

চলমান পরিস্থিতিতে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে সচল রাখার লক্ষ্যে জরুরি পদক্ষেপ চে‌য়ে‌ছে ব্যবসায়ী‌দের শীর্ষ সংগঠন দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)। একই সঙ্গে অনতিবিলম্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সম্প্রতি ঘটে যাওয়া দুঃখজনক ঘটনায় যারা শহীদ হয়েছেন এফবিসিসিআই তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছে এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে। পাশাপাশি এ ঘটনায় যারা আহত হয়েছেন তাদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বর্তমান পরিস্থিতিতে সাপ্লাই চেইন, আমদানি-রপ্তানিসহ দেশের অর্থনৈতিক কার্যক্রম ব্যাপকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে এবং ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এমন পরিস্থিতিতে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা না নেওয়া হলে সরবরাহ ব্যবস্থায় যে বিঘ্ন ঘটছে তা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে আরও ক্ষতিসাধন করবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এই পরিস্থিতিতে জাতির বৃহত্তর স্বার্থে শিল্প কারখানা ও অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে পুরো উদোমে সচল রাখা অত্যন্ত জরুরি। অর্থনৈতিক কার্যক্রমে গতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও উন্নয়নের লক্ষ্যে দ্রুত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের আহ্বান জানাচ্ছে এফবিসিসিআই। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে এফবিসিসিআই অনুরোধ জানাচ্ছে।

অর্থনীতি পুনরুদ্ধার ও জাতীয় সমৃদ্ধির লক্ষ্যে এফবিসিসিআইসহ সব বাণিজ্য সংগঠন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে একসাথে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করছে। এফবিসিসিআই আশা করছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাতীয় অর্থনীতি আগের ধারায় ফিরে আসবে।

শেয়ার করুন:-

অর্থনীতি

ডিজিটাল ব্যাংকের আবেদনপত্র চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

Published

on

ব্লকে

বাংলাদেশ ব্যাংক দেশীয় প্রথম ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করেছে। চলতি বছরের ১–৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। আবেদনকারীদের পাঁচ লাখ টাকা ফি জমা দিতে হবে, এবং সব সেবা হবে সম্পূর্ণ ডিজিটাল। মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রযুক্তিনির্ভর আর্থিক খাতে বৈশ্বিক পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ব্যাংক ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমোদন দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। এর লক্ষ্য হলো আর্থিক খাতের দক্ষতা বাড়ানো, সেবার পরিসর বিস্তৃত করা আর ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের (সিএমএসই) অর্থায়নের সুযোগ সহজ করা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সুযোগ কাজে লাগিয়ে টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখাই এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য। বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য ঋণপ্রবাহ সহজ করতে ডিজিটাল ব্যাংককে গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার মনে করছে তারা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আবেদনকারীদের নির্ধারিত প্রস্তাবপত্রের সঙ্গে পাঁচ লাখ টাকা (অফেরতযোগ্য) ফি জমা দিতে হবে। এ টাকা যেকোনো তফসিলি ব্যাংক থেকে ব্যাংক ড্রাফট বা পে-অর্ডারের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুকূলে দিতে হবে। শর্ত পূরণ না করলে আবেদন বাতিল হবে।

এ ছাড়া আবেদনপত্র সরাসরি জমা দেওয়ার পাশাপাশি ই-মেইলের মাধ্যমেও সব নথি জমা দিতে হবে। বিস্তারিত নির্দেশনা বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং রেগুলেশন ও নীতি বিভাগের (বিআরপিডি) মহাব্যবস্থাপক মো. বায়াজিদ সরকার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়,বাংলাদেশ ব্যাংক মনে করে, ধারাবাহিক প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের ফলে বৈশ্বিক আর্থিক খাতের চিত্র বদলে গেছে। এই পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ বিবেচনায় নিয়ে আর্থিক পণ্য ও সেবা প্রদানে অধিক কার্যকারিতা আনতে এবং আর্থিক ব্যবস্থার বিস্তৃত পরিসর তৈরি করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অগ্রাধিকার দিচ্ছে।

এর আগে ২০২৩ সালের ১৪ জুন ডিজিটাল ব্যাংকের নীতিমালা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেই নীতিমালা অনুযায়ী, ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন ছিল ১২৫ কোটি টাকা। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা বৃদ্ধি করে ৩০০ কোটি টাকা করেছে। প্রচলিত ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে প্রয়োজন ৫০০ কোটি টাকা। ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইনের আওতায় ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হবে। পেমেন্ট সার্ভিস পরিচালিত হবে ২০১৪ সালের বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেম রেগুলেশনের অধীন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী, ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনার জন্য প্রধান কার্যালয় থাকবে। সেবা দেওয়ার বেলায় স্থাপনা লাগবে না। অর্থাৎ এই ব্যাংক ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) সেবা দেবে না। ডিজিটাল ব্যাংকের নিজস্ব শাখা বা উপশাখা, এটিএম, সিডিএম অথবা সিআরএমও থাকবে না। সব সেবাই হবে অ্যাপনির্ভর, মুঠোফোন বা ডিজিটাল যন্ত্রে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

মানুষের হাতে নগদ অর্থ আবারও বাড়ছে

Published

on

ব্লকে

মানুষের হাতে থাকা নগদ টাকার পরিমাণ আবারও বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, চলতি বছরের মে মাসে ব্যাংকের বাইরে নগদ টাকার পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৯৩ হাজার ৭৭৮ কোটি টাকা, যা জুনে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৯৬ হাজার ৪৫১ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক মাসে মানুষের হাতে বেড়েছে ২ হাজার ৬৭৩ কোটি টাকা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে এপ্রিলে মানুষের হাতে নগদ টাকার পরিমাণ কমলেও মে মাসে তা বেড়েছিল ১৬ হাজার ৪১১ কোটি টাকা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মানুষের হাতে নগদ টাকার প্রবাহ কমছিল। তবে মার্চে হঠাৎ তা বেড়ে দাঁড়ায় ২ লাখ ৯৬ হাজার ৪৩১ কোটি টাকা। এপ্রিলে আবার কমে দাঁড়ায় ২ লাখ ৭৭ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা। পরের মাস মে থেকে নগদ টাকার পরিমাণ ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের খরচ বেড়েছে, এজন্য তারা ব্যাংক থেকে টাকা তুলে হাতে রাখছেন। অন্যদিকে ব্যাংক খাতের অনিয়ম ও আস্থাহীনতাও নগদ টাকার প্রবাহ বৃদ্ধির পেছনে একটি বড় কারণ।

গত বছরের আগস্ট পর্যন্ত মানুষের হাতে নগদ টাকা ক্রমাগত বাড়ছিল। তবে ওই বছরের ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পর ব্যাংক খাতে মানুষের আস্থা কিছুটা ফিরতে শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায় সেপ্টেম্বরে নগদ টাকার প্রবাহ কমে দাঁড়ায় ২ লাখ ৮৩ হাজার ৫৫৩ কোটি টাকা, অক্টোবরে ২ লাখ ৭৭ হাজার ৮১০ কোটি এবং ডিসেম্বরে ২ লাখ ৭৬ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা। চলতি বছরের জানুয়ারিতে আরও কমে দাঁড়ায় ২ লাখ ৭৪ হাজার ২৩০ কোটি এবং ফেব্রুয়ারিতে কমে দাঁড়ায় ২ লাখ ৭১ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা।

তবে গত মার্চে মানুষের হাতে নগদ টাকার পরিমাণ আবার বেড়ে দাঁড়ায় ২ লাখ ৯৬ হাজার ৪৩১ কোটি টাকা। এরপর এপ্রিলে তা কিছুটা কমলেও মে ও জুনে আবার ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে।

এদিকে শুধু নগদ টাকার প্রবাহই নয়, বাজারে মুদ্রা সরবরাহও বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, মে মাসে ছাপানো টাকার স্থিতি (রিজার্ভ মানি) ছিল ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা, যা জুনে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ১৩ হাজার ১৭৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক মাসে মুদ্রা সরবরাহ বেড়েছে ১৪ হাজার ৩৩০ কোটি টাকা।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

খেলাপি ঋণের ৪৯.৪৩ শতাংশই শিল্প খাতে

Published

on

ব্লকে

ব্যাংক খাতের ক্যানসার হিসেবে পরিচিত খেলাপি ঋণ এখন উৎপাদনমুখী শিল্প খাতে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রতিবেদন-২০২৪ অনুযায়ী, মোট খেলাপি ঋণের প্রায় অর্ধেক (৪৯.৪৩ শতাংশ) এখন তৈরি পোশাক, টেক্সটাইল, চামড়া, জাহাজ নির্মাণসহ বিভিন্ন উৎপাদনমুখী শিল্প খাতে কেন্দ্রীভূত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংক খাতের বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ছিল ১৭ লাখ ১১ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপিতে পরিণত হয়েছিল ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা, যা মোট বিতরণকৃত ঋণের ২০.২৫ শতাংশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এক বছর পর ২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে উৎপাদনমুখী শিল্প খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার ৩০৪ কোটি টাকা। আগের বছর এই খাতে খেলাপি ঋণ ছিল ৭২ হাজার ৬৪১ কোটি টাকা। অর্থাৎ, এক বছরে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ৯৮ হাজার ৬৬৩ কোটি টাকা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল খাতের সংকট
সবচেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ হয়েছে তৈরি পোশাক খাতে। ২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে এই খাতে বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৮৮ হাজার ২৭১ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপিতে পরিণত হয়েছে ৪৮ হাজার ৬৩৮ কোটি টাকা (১৪.০৪ শতাংশ)। আগের বছর এই খাতে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার ৭০২ কোটি টাকা। এক বছরে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২৫ হাজার ৯৩৬ কোটি টাকা।

অন্যদিকে, টেক্সটাইল খাতে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে বিতরণকৃত ঋণ ছিল ১ লাখ ৪৯ হাজার ১৭১ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপিতে পরিণত হয়েছে ৩৬ হাজার ৫২০ কোটি টাকা (১০.৫৪ শতাংশ)। ২০২৩ সালে এ খাতের খেলাপি ঋণ ছিল ১৫ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা। এক বছরে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২১ হাজার ১৮৬ কোটি টাকা।

অন্যান্য শিল্প খাত
চামড়া খাত: ২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে ঋণ ১৪ হাজার ৮৯৮ কোটি টাকা, খেলাপি ৫ হাজার ৭৭৬ কোটি টাকা। আগের বছর খেলাপি ছিল ২ হাজার ৮১৭ কোটি টাকা।

জাহাজ নির্মাণ খাত: ঋণ ২০ হাজার ৫০৬ কোটি টাকা, খেলাপি ৮ হাজার ৩১ কোটি টাকা। এক বছরে বেড়েছে ৪ হাজার ৪৫৮ কোটি টাকা।

কৃষিভিত্তিক শিল্প খাত: ঋণ ৬৬ হাজার ৯৫৮ কোটি টাকা, খেলাপি ৭ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা।

ব্যবসা-বাণিজ্য খাতেও ঋণখেলাপি
২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যবসা ও বাণিজ্য খাতে বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ২৩ হাজার ৪৬৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৮৮ হাজার ৩৮৯ কোটি টাকা, যা মোটের ২৫.৫১ শতাংশ।

খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিল্পখাতে ঋণ বিতরণে নিয়মকানুন মানা হয় না। বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান, বিশেষ করে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালীরা সহজেই ঋণ পায় এবং অনেক ক্ষেত্রে তা ফেরত দেয় না। কেউ কেউ আবার নামে-বেনামে টাকা বিদেশে পাচার করছে। ফলে শিল্পখাতের খেলাপি ঋণ লাগামহীনভাবে বাড়ছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

সবজির দামে পুড়ছে মানুষ, ডিমের ডজন ১৫৫

Published

on

ব্লকে

বেশ কিছুদিন ধরে সবজির বাজারে ঊর্ধ্বগতির দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই। প্রায় সব ধরনের সবজির দাম ৮০ টাকার ঘরে আটকে আছে। তবে করলা, বেগুন ও টমেটোর মতো সবজিগুলোর দাম আরও বেশি। সবজির সঙ্গে সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ডিমের দামও। প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা থেকে ১৫৫ টাকা দরে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (২২ আগস্ট) সকালে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে সবজির চড়া দামের এমন চিত্র দেখা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রাজধানীর শনিরআখরা কাঁচাবাজারে সবজি কিনতে আসা ইকরাম আহমেদ বলেন, আমাদের আয় সীমিত, টানাটানির সংসার। এরমধ্যে কোনো ক্ষেত্রে বেশি খরচ হলে অন্যদিকে টান পড়ে যায়। সবজির মূল্যবৃদ্ধি আসলেই আমাদের কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আগের চেয়ে সবজি কেনা কমিয়ে দিয়েছি। তবে দু-এক কেজি না কিনলে তো রান্না চলবে না। অল্প অল্প করে নিচ্ছি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুধু শুধু ইকরাম নন, বাজারে আসা ক্রেতাদের সবাই সবজির চড়া দামে নাকাল। অনেকে দাম বেশি হওয়ায় সবজি কেনা কমিয়ে দিয়েছেন। কেউ আবার সবজি না কিনেই ফিরে যাচ্ছেন খালি হাতে।

বিক্রেতারা বলছেন, টানা বৃষ্টির কারণে এখন সবজির উৎপাদন আর সরবরাহ কম। তাই দাম বেড়েছে।

সবুজ হোসেন নামের একজন বিক্রেতা বলেন, এখন কম উৎপাদনের মৌসুম চলছে। এসময় আবহাওয়ার কারণে জমিতে সবজি চাষ কম হয়, ফলে সরবরাহও কমে যায়। এরমধ্যে অস্বাভাবিক বৃষ্টিতে অনেক এলাকার সবজিক্ষেত তলিয়ে গেছে। এ কারণে বাজারে সবজির দাম বেড়েছে।০

বাজারে এখন আলু, বই কচু ও কাঁচা পেঁপে ছাড়া আর কোনো সবজি ৮০ টাকার কমে মিলছে না। এমনকি গ্রীষ্মের সবজি ঢ্যাঁড়স-পটোলও বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকায়। এছাড়া বরবটি, বেগুন, উস্তা, চিচিঙ্গা, ঝিঙ্গার, ধুন্দল কাঁকরোলের দাম বাজারভেদে ১০০ থেকে ১২০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে এখন কাঁচামরিচের দামও অনেক চড়া। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ৩২০ টাকা পর্যন্ত। কয়েকদিন আগেও প্রতি কেজি কাঁচামরিচের দাম ছিল ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। বাজারে এখন প্রতি পিস চালকুমড়া ৭০ টাকা, লাউ ১০০ টাকা, প্রতি কেজি মিষ্টি কুমড়ার ফালি ৪০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।

সবজির সঙ্গে সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ডিমের দামও। আগে প্রতি ডজন ডিম ১৪০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন বেড়ে হয়েছে ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকা। পাড়া-মহল্লার দোকানে প্রতি হালি ডিম বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫২ টাকা দরে। মাত্র একমাস আগেও প্রতি ডজন ডিমের দাম ছিল ১২০ থেকে ১২৫ টাকা।

ডিমের দাম বেশি কেন—জানতে চাইলে মালিবাগ বাজারের ডিম বিক্রেতা বুলু মিয়া জানান বাজারে অন্যান্য পণ্যের দাম বাড়ায় প্রভাব পড়েছে ডিমের দামেও। সবজির দাম বাড়লেই স্বাভাবিকভাবে ডিমের চাহিদা বেড়ে যায়। এছাড়া বৃষ্টির কারণে ডিমের সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে।

বাজারে ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৭০ থেকে ১৮৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যা গত সপ্তাহের চেয়ে কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা কেজি দরে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

দুই মাসে বাংলাদেশি পোশাকের ক্রয়াদেশ বেড়েছে ৩২ শতাংশ

Published

on

ব্লকে

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্কনীতির কারণে বাংলাদেশের জন্য নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। বিদেশি ক্রেতারা ধীরে ধীরে নয়াদিল্লি, ইসলামাবাদ ও বেইজিং থেকে মুখ ফিরিয়ে এখন লাল-সবুজের পতাকার দিকে ঝুঁকছেন। এ ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের ক্রেতারা অর্ডার নিয়ে ঢাকায় আসছেন, ফলে গত দুই মাসে আগের একই সময়ের তুলনায় ক্রয়াদেশ বেড়েছে প্রায় ৩২ শতাংশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ), বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ), বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও সরাসরি পোশাক রপ্তানির সঙ্গে যুক্ত শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো জানিয়েছে, দেশের তৈরি পোশাক খাতে নতুন সম্ভাবনা জেগে উঠেছে। চলতি আগস্টের প্রথম সপ্তাহ থেকেই বিশ্ববাজারের ক্রেতাদের মধ্যে বাংলাদেশে নতুন রপ্তানি আদেশ দেওয়ার প্রবল আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে সেপ্টেম্বর থেকে তৈরি পোশাকের ক্রয়াদেশ দ্বিগুণ হয়ে যেতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পোশাক খাতের সংশ্লিষ্টদের মতে, গত দুই মাসে আগের একই সময়ের তুলনায় ক্রয়াদেশ প্রায় ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই মোট রপ্তানি আয়ে ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, জুলাই মাসে কেবল পোশাক খাত থেকেই রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৩৯৬ কোটি ডলার, যা দেশের মোট রপ্তানির প্রায় ৮৩ শতাংশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন জানান, ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী রপ্তানি আদেশ গ্রহণ ও সময়মতো শিপমেন্ট সম্পন্ন হলে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর) শেষে মোট রপ্তানির প্রবৃদ্ধি ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ কিংবা তারও বেশি হতে পারে। এমন পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে আট মাসের মধ্যেই রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করা সম্ভব হবে।

তিনি আরও জানান, শুধু তৈরি পোশাক নয়—চীন ও ভারত থেকে আগে যুক্তরাষ্ট্রে যেসব পণ্য রপ্তানি হতো, সেসবের ক্রেতারাও এখন বাংলাদেশে আসছেন। উদ্যোক্তারা যদি তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারেন, তবে এসব ক্রেতা স্থায়ীভাবেই বাংলাদেশমুখী হতে পারেন। তবে এর জন্য দ্রুত বিদ্যুৎ-জ্বালানি সংকট সমাধান ও বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানো জরুরি।

বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম জানান, গত ছয়-সাত মাস ধরে চীনের পরিবর্তে অনেক ক্রেতা তাদের আমদানি আদেশ ভারতে স্থানান্তর করছিলেন। কারণ, তারা আগেই অনুমান করেছিলেন যে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাজারে চীনের রপ্তানিকারকদের কঠিন সময়ের মুখোমুখি হতে হবে। তবে হঠাৎ ভারতের ওপর বাড়তি মার্কিন শুল্ক আরোপ সেই প্রবণতাকে বদলে দিয়েছে। এর সঙ্গে চীনের পোশাক কারখানাগুলোতে শ্রমিক সংকট তৈরি হওয়ায় বাংলাদেশ এ সুযোগ পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারবে।

তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী সব রপ্তানি আদেশ বাস্তবায়ন করা গেলে চলতি অর্থবছরেই রপ্তানি খাতের প্রবৃদ্ধি ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ ছাড়িয়ে যেতে পারে। তবে শিল্পে বিনিয়োগ ও উৎপাদন প্রবাহ এখনো কিছুটা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, বিশেষ করে ব্যাংকিং খাতের কারণে। তার মতে, ব্যাংকগুলো বর্তমানে পুরোপুরি রিকভারি মোডে আছে, তারা ঋণ আদায়ে মরিয়া। কিন্তু বহু বছরের অনিয়ম ও লুটপাটের সমস্যাগুলো রাতারাতি সমাধান সম্ভব নয়। ঋণের সুদহার বাড়ানো বা ঋণ প্রবাহ কমিয়ে ব্যবসা সম্প্রসারণও সম্ভব নয়। এখনো পরিস্থিতি এমন নয় যে একদিনে সব ঠিক করে ফেলা যাবে। তিনি বলেন, সহনীয় নীতির বিপরীতে গিয়ে যেমন রাজস্ব আয় বাড়ানো যায় না, তেমনি উদ্যোক্তাদের আতঙ্কিত করে ঋণ আদায় করাও সম্ভব নয়।

বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল আমার জানান, সাধারণত জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে তুলনামূলক কম রপ্তানি হয়ে থাকে; কিন্তু এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। রপ্তানি আয় বাড়ছে, একই সঙ্গে আসছে নতুন নতুন ক্রয়াদেশ। আগে যেখানে শুধু বড় ক্রেতারা অর্ডার দিতেন, সেখানে গত এক মাসে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাজারের জন্য ছোট ছোট ক্রেতারাও অর্ডার দিতে শুরু করেছেন। এতে গত মাসে রপ্তানিতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য এসেছে।

তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পাল্টা শুল্ক কার্যকর হওয়ার পর সেখানকার ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে বাংলাদেশ ভালো সাড়া পাচ্ছে। প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় চীন ও ভারতের চেয়ে বাংলাদেশ বেশি সুবিধাজনক অবস্থানে থাকায় আমাদের পণ্যের চাহিদা বেড়েছে।

পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, বাড়তি ক্রয়াদেশ গ্রহণে সতর্ক হতে হবে। কোনো অবস্থাতেই মূল্যছাড়ে পণ্য বিক্রি করা উচিত নয়। কারণ, একবার কম দামে পণ্য বিক্রি করলে পরে ক্রেতারা আর সঠিক দাম দিতে চাইবে না। এতে রপ্তানি আয় বাড়লেও অল্প সময়ের মধ্যেই অনেক প্রতিষ্ঠান উৎপাদন বন্ধ করে দেনার ফাঁদে পড়তে পারে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় একটি টাস্কফোর্স গঠন করা উচিত সরকারের।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার6 minutes ago

ব্লকে ১৯ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৪৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৪৫ লাখ ৩৩...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার24 minutes ago

শেয়ার বিক্রি করবে এনআরবিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির এক উদ্যোক্তা শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার56 minutes ago

হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালর্সের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালস বাংলাদেশ পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরে জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। ঢাকা...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না মনোস্পুল বাংলাদেশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মনোস্পুল বাংলাদেশ পিএলসির শেয়ারদর অস্বাভাবিক বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। সম্প্রতি কোম্পানিটির শেয়ারদর অস্বাভাবিক বৃদ্ধির...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স পিএলসির শেয়ারদর অস্বাভাবিক বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। সম্প্রতি কোম্পানিটির শেয়ারদর অস্বাভাবিক বৃদ্ধির...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

এফএএস ফাইন্যান্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারদর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে এফএএস ফাইন্যান্স ও ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।  AdLink দ্বারা...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারদর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
ব্লকে
পুঁজিবাজার6 minutes ago

ব্লকে ১৯ কোটি টাকার লেনদেন

ব্লকে
পুঁজিবাজার24 minutes ago

শেয়ার বিক্রি করবে এনআরবিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তা

ব্লকে
আইন-আদালত51 minutes ago

শপথ নিলেন নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

ব্লকে
পুঁজিবাজার56 minutes ago

হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালর্সের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ

ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না মনোস্পুল বাংলাদেশ

ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

এফএএস ফাইন্যান্সের সর্বোচ্চ দরপতন

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

ব্লকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় বেড়েছে লেনদেন

ব্লকে
পুঁজিবাজার6 minutes ago

ব্লকে ১৯ কোটি টাকার লেনদেন

ব্লকে
পুঁজিবাজার24 minutes ago

শেয়ার বিক্রি করবে এনআরবিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তা

ব্লকে
আইন-আদালত51 minutes ago

শপথ নিলেন নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

ব্লকে
পুঁজিবাজার56 minutes ago

হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালর্সের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ

ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না মনোস্পুল বাংলাদেশ

ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

এফএএস ফাইন্যান্সের সর্বোচ্চ দরপতন

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

ব্লকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় বেড়েছে লেনদেন

ব্লকে
পুঁজিবাজার6 minutes ago

ব্লকে ১৯ কোটি টাকার লেনদেন

ব্লকে
পুঁজিবাজার24 minutes ago

শেয়ার বিক্রি করবে এনআরবিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তা

ব্লকে
আইন-আদালত51 minutes ago

শপথ নিলেন নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

ব্লকে
পুঁজিবাজার56 minutes ago

হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালর্সের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ

ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না মনোস্পুল বাংলাদেশ

ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

এফএএস ফাইন্যান্সের সর্বোচ্চ দরপতন

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

ব্লকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় বেড়েছে লেনদেন