গণমাধ্যম
১১ বছর পর দিগন্ত টিভিতে সাংবাদিকরা
২০১৩ সালে বিদ্বেষ, গুজব ছড়ানো ও দায়িত্বজ্ঞানহীনতার অভিযোগ এনে বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল দিগন্ত টেলিভিশনের সম্প্রচার সাময়িক বন্ধ করে দিয়েছিল আওয়ামী লীগ সরকার। ১১ বছর পর আজ সেই কার্যালয়ে জড়ো হয়েছেন সেখানকার সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্টরা।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে ৩৬ দিন আগে শিক্ষার্থীদের যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল তা সরকার পতনের আন্দোলনে রূপান্তরিত হওয়ার পর দেশজুড়ে সংঘাত শুরু হয়। ৩ শতাধিক মানুষের মৃত্যুর মুখে শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ত্যাগ করেন। এরপরই বদলে যেতে শুরু করে দেশের সার্বিক চিত্র।
এরই ধারাবাহিকতায় বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল দিগন্ত টেলিভিশন কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠানটির সাবেক সব কর্মকর্তা জড়ো হয়েছেন। পুনরায় নতুন করে চালু হওয়ার বিষয় নিয়ে আলোচনা করতেই তারা একত্রিত হয়েছেন।
সেসময় টেলিভিশনটিতে আউটডোর নিউজ ক্যামেরাম্যান হিসেবে কাজ করতেন ফখরুল ইসলাম নামের একজন। তিনি তার ফেসবুক পোস্টে দুটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, জীবনের প্রথম কর্মস্থল দিগন্ত টেলিভিশনের সম্প্রচার চালু করার বিষয়ে মিটিং চলছে।
বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল দিগন্ত টেলিভিশন সম্প্রচার সাময়িক বন্ধ হয়ে যাওয়ার সময় অর্থাৎ ২০১৩ সালে তথ্যমন্ত্রী ছিলেন হাসানুল হক ইনু। সেসময় তিনি বলেছিলেন, দিগন্ত টেলিভিশনসহ দু-একটি টেলিভিশন দায়িত্বশীলতার বদলে ঘটনাকে উসকে দিচ্ছে। এসব চ্যানেল বিদ্বেষ ও গুজব ছড়ানোর মাধ্যমে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিয়ে চরম অপরাধ করেছে। তাই তথ্য মন্ত্রণালয় বাধ্য হয়ে প্রচলিত আইনে এ ধরনের গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য স্বরাষ্ট্র ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে। এটি সাময়িক ব্যবস্থা। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সেসময় বিটিআরসির স্পেকট্রাম পরিচালক সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সরকারের উচ্চপর্যায়ের নির্দেশে সাময়িকভাবে দুটি বেসরকারি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ রাখা হয়েছে। চ্যানেল দুটির বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে উসকানি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
এর ১১ বছর পর দেশের সরকার ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ত্যাগের পর বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল দিগন্ত টেলিভিশন সম্প্রচার চালু করার ব্যাপারে আলোচনা করতে তারা টিভিটির কার্যালয়ে একত্রিত হয়েছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
প্রথম আলোর নিরাপত্তা ভেঙে ‘শুভাকাঙ্ক্ষীর’ বার্তা
প্রথম আলো অনলাইনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভেঙে ওয়েবসাইটে শুভাকাঙ্ক্ষীর বেশে একটি বার্তা দিয়েছিলেন হ্যাকার। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) নিজেকে ‘প্রথম আলো’র শুভাকাঙ্ক্ষী দাবি করে মেসেজটি দেন তিনি। তবে কিছু সময় পর বার্তাটি ওয়েবসাইট থেকে সরানো হয়।
প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান এবং প্রতিষ্ঠানটির কর্মীদের সম্বোধন করে হ্যাকার তার বার্তায় বলেন, আমি প্রথমেই এই বিষয় পরিষ্কার করতে চাই যে আমি আপনাদের শত্রু নই বা দেশের সর্বাধিক পঠিত ও সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য বাংলা সংবাদপত্র প্রথম আলোর কোনো সম্পদের ক্ষতি করার কোনো উদ্দেশ্য আমার নেই।
‘কিন্তু অনলাইন মাধ্যমে সংবাদ প্রচারের জন্য আপনাদের ওয়েবসাইটের ব্যবহৃত কুইনটাইপ টেকনলজিকস ইন্ডিয়া লিমিটেডের তৈরি কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিএমএস)-এ গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি রয়েছে। যা ব্যবহার করে অসৎ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান প্রথম আলোর পূর্বপ্রকাশিত কোনো সংবাদ বা তথ্য পরিবর্তন, পরিমার্জন বা নতুন কোনো মিথ্যা তথ্য সংবাদ আকারে প্রকাশ করে প্রথম আলোর বিশ্বাসযোগ্যতা ব্যবহার করে সাধারণ মানুষের মধ্যে গুজব ছড়াতে পারে।’
তাই সতর্ক করতে বার্তাটি প্রকাশ করছেন বলে জানান ওই হ্যাকার।
প্রথম আলোর একজন জ্যেষ্ঠ কর্মী গণমাধ্যমকে জানান, কিছুক্ষণের জন্য তারা ওয়েবসাইটের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছিলেন। ওই সময় হ্যাকার ওয়েবসাইটের হোম পেজে একটি বার্তা প্রকাশ করেছিল। তবে পরবর্তীতে প্রথম আলোর আইটি টিম সবকিছু নিয়ন্ত্রণে নেয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ভারতে বাংলাদেশি সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা
ভারতের বিরোধী দল কংগ্রেসের সাবেক সর্বভারতীয় সভাপতি সোনিয়া গান্ধী এবং তার ছেলে ও ভারতের বর্তমান বিরোধীদলীয় নেতা রাহুল গান্ধীর নামে ভুয়া সংবাদ প্রকাশ ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা শেয়ারের অভিযোগে বাংলাদেশের সাংবাদিক সালাহউদ্দিন শোয়েব চৌধুরী এবং অদিতি নামের এক ভারতীয় সংবাদকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দেশটির পুলিশ।
আজ সোমবার দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কর্ণাটকের রাজধানী বেঙ্গালুরুর হাই গ্রাউন্ডস পুলিশ স্টেশনে মামলাটি করা হয়েছে। কর্ণাটক রাজ্য কংগ্রেস শাখার নেতা এবং মামলার অন্যতম বাদি শ্রীনিবাস জি. ভারতের জাতীয় দৈনিক দ্য হিন্দুকে জানান, প্রকাশিত ওই সংবাদে বলা হয়েছে যে সোনিয়া গান্ধী এবং তার ছেলে রাহুল গান্ধী একটি বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার আন্ডারকভার এজেন্ট।
শ্রীনিবাস আরও জানান, সংবাদটির লেখার ধরনে এটি স্পষ্ট যে এটি একটি উসকানিমূলক লেখা এবং গান্ধী পরিবারের সম্মান ক্ষুন্ন এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ধ্বংসের জন্য পরিকল্পিতভাবে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে।
যে নিউজ পোর্টালে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে, মামলার অপর আসামি অদিতি সেখানে চাকরি করেন। নিজের এক্স অ্যাকাউন্টে সংবাদটি শেয়ার করেছিলেন তিনি।
বেঙ্গালুরু পুলিশের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা দ্য হিন্দুকে বলেন, “গান্ধী পরিবারের নামে ভুয়া তথ্য ছড়ানোর অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর আমরা মামলা করেছি। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ১৯৬ নম্বর ধারা অনুসারে মামলাটি নিবন্ধিত হয়েছে।” মামলার তদন্তও ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
সাংবাদিকদের নির্ভয়ে কাজের পরিবেশ তৈরির আহ্বান মার্কিন পররাষ্ট্রের
বাংলাদেশে সাংবাদিকরা যেন নির্ভয়ে কাজ করতে পারেন, তেমন পরিবেশ বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। একই সঙ্গে তারা বলেছে, বিচারিক প্রক্রিয়ার মুখোমুখি হলে সংবাদকর্মীদের জন্য পক্ষপাতহীন আইনি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অন্তত দু’জন সাংবাদিকের গ্রেপ্তার ও আসামি হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ আহ্বান জানিয়েছে ওয়াশিংটন।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর শত শত মামলায় এখন পর্যন্ত আসামি হয়েছেন অর্ধ লক্ষাধিক ব্যক্তি। সাবেক মন্ত্রী, বিচারপতি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন স্তর, প্রশাসন, ব্যবসায়ী, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, শিক্ষক, খেলোয়াড়, শিল্পী ও আওয়ামী লীগের সব স্তরে নেতাকর্মীরা এখন আসামি হচ্ছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে শেখ হাসিনা সরকারের পতন পর্যন্ত ছাত্র-জনতার ওপর ‘অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ’ ও ‘গুলি করে হতাহতের ঘটনা’র তাদের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে। বিচারিক প্রক্রিয়ায় আইনগতভাবে তাদের অধিকার যেন প্রতিপালন হয়, সে বিষয়েও লক্ষ্য রাখার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ভাষ্য জানতে চাইলে একজন মুখপাত্র লিখিত বিবৃতিতে তাদের অবস্থান ব্যাখ্যা করেন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওই মুখপাত্র বলেন, সাবেক কর্মকর্তা ও সাংবাদিকসহ সবার জন্য নিরপেক্ষ বিচারের নিশ্চয়তা চেয়ে আমরা ন্যায় ও পক্ষপাতহীন আইনি প্রক্রিয়াকে উৎসাহিত করছি।
তিনি বলেন, বিশেষ করে সাংবাদিকতা করতে গিয়ে প্রতিশোধপরায়ণতার শিকার হওয়া এড়াতে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার স্বার্থে সাংবাদিকদের নিরপেক্ষ বিচারপ্রাপ্তি ও তাদের প্রাপ্য সম্ভাব্য সব সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আমরা কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি।
উল্লেখ্য, দুটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে রিমান্ডে আছেন আওয়ামীপন্থি সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত দম্পতি শাকিল আহমেদ ও ফারজানা রূপা। দুজনেই একাত্তরে টেলিভিশনে চাকরি করতেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগের পক্ষ নিয়ে প্রচার চালনোর অভিযোগ করে আসছেন বিরোধীরা। বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর তারা চাকরি হারান এবং গ্রেপ্তার হন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
হাতিরঝিল থেকে নারী সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর হাতিরঝিলের পানিতে ভাসমান এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা করা হয়েছে। পরে পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর জানা যায়, ওই নারীর নাম রাহানুমা সারাহ, বয়স ৩২ বছর।
বুধবার (২৮ আগস্ট) এ তথ্য নিশ্চিত করে পুলিশ।
মঙ্গলবার দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে ওই নারীর নিথর দেহ পথচারীরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালে মরদেহ নিয়ে আসা পথচারী মো. সাগর জানান, রাত পৌনে ১টার দিকে হাতিরঝিল প্রথম ব্রিজের নিচে লেকের পানিতে ভাসমান অবস্থায় ছিল ওই নারী। পাশেই তার ব্যাগ ভাসছিল। পানি থেকে তুলে দ্রুত তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। তবে সেখানে কোনো চিকিৎসা দেননি তারা। পরে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সাগর জানান, ওই নারী কিভাবে লেকের পানিতে ডু্বে গেছে তা জানতে পারিনি।
মৃত্যুর আগে মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন রাহনুমা। তাতে ফাহিম ফয়সাল নামে তার এক বন্ধুকে ট্যাগ করে কয়েকটি ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে ফাহিমও রয়েছেন।
এর ক্যাপশনে তিনি লেখেন, তোমার মতো বন্ধু থাকা খুবই ভাগ্যের ব্যাপার। আশাকরি খুব শিগগিরই তোমার স্বপ্ন পূরণ করবে। আমি জানি, আমাদের অনেক পরিকল্পনা ছিল। দুঃখের বিষয় হলো পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলাম না। আল্লাহ তোমার জীবনের সব আশা বাস্তবায়ন করুন। শেষে তিনি দুটি ভালোবাসার ইমোজি জুড়ে দেন।
তার এক ঘণ্টা আগে আরেক পোস্টে রাহনুমা লেখেন, জীবন্মৃত হয়ে থাকার চাইতে মরে যাওয়াই ভালো।
মৃত রাহনুমা গাজী টিভিতে নিউজরুম এডিটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি কল্যাণপুরে থাকতেন বলে জানা গেছে। সারাহ নোয়াখালী সোনাইমুড়ী উপজেলার ইসলামবাগ কৃষ্ণপুর গ্রামের বখতিয়ার শিকদারের মেয়ে। তার স্বামীর নাম সায়েদ শুভ্র।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মৃত রাহানুমার বাসা মিরপুরের কল্যাণপুরে। নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সভাপতি বখতিয়ার শিকদারের মেয়ে তিনি। তিনি গাজী টিভির নিউজরুম এডিটর ছিলেন। প্রতিদিন অফিসের গাড়িতে বাসায় ফিরলেও গতরাতে পরিচিত একজনের মোটরসাইকেলে করে রওনা হয়েছিলেন অফিস থেকে। এরপর মধ্যরাতে তার লাশ উদ্ধার হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
আরও ৫ দিনের রিমান্ডে সাংবাদিক শাকিল-রুপা
গার্মেন্টস কর্মী রুবেল হত্যা মামলায় একাত্তর টেলিভিশনের সাবেক বার্তাপ্রধান শাকিল আহমেদ ও সাবেক প্রধান প্রতিবেদক ও উপস্থাপক ফারজানা রুপার ৫ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সোমবার (২৬ আগস্ট) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদাবর থানার পরিদর্শক মিন্টু চন্দ্র বণিক তাদের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেছিলেন।
আসামিদের উপস্থিতিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে শুনানি শেষে রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করা হয়। এর আগে, গত ২২ আগস্ট উত্তরা পূর্ব থানার ফজলুল করিম হত্যা মামলায় শাকিল ও রুপার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলেন আদালত।
এমআই