পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে ব্লকে সর্বোচ্চ লেনদেন ১০ কোম্পানির
বিদায়ী সপ্তাহে (২৮ জুলাই থেকে ০১ আগস্ট) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ১০ কোম্পানির। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর ব্লকে এই ১০ কোম্পানির মোট ৮১ কোটি ৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হলো- ন্যাশনাল ব্যাংক, রিলায়েন্স ওয়ান, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, আইসিবি সোনালী ওয়ান মিউচ্যুয়াল ফান্ড, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, শমরিতা হাসপাতাল, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, রেনেটা, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স এবং অগ্নী সিস্টেমস।
সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর মধ্যে ব্লকে সবচেয়ে বেশি ন্যাশনাল ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে ব্লক মার্কেটে কোম্পানিটির ১৮ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ৬ টাকা ৬০ পয়সা।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রিলায়েন্স ওয়ানের ১০ কোটি ৬০ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ১৯ টাকা ৪০ পয়সা।
তৃতীয় সর্বোচ্চ রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৯ কোটি ৩৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ১৬৩ টাকা ৩০ পয়সা।
সপ্তাহজুড়ে ব্লকে লেনদেন হওয়া অন্য ৭টি কোম্পানির মধ্যে- আইসিবি সোনালী ওয়ানের ৭ কোটি ৬৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা, পিপলস ইন্স্যুরেন্সের ৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকা, শমরিতা হাসপাতালের ৬ কোটি ৯২ লাখ ২০ হাজার টাকা, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৬ কোটি ৩১ লাখ ৭০ হাজার টাকা, রেনেটার ৫ কোটি ৫৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ৪ কোটি ৭১ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং অগ্নী সিস্টেমসের ৪ কোটি ৪২ লাখ ৪০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম

পুঁজিবাজার
সাউথইস্ট ব্যাংকের চেয়ারম্যান এম এ কাসেমের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান সাউথইস্ট ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান মো. এম এ কাসেমের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
অভিযোগ অনুযায়ী, নির্বাচিত ভূমি কেনাকাটায় ৩০৪ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার, বিলাসবহুল গাড়ি বাজেট ব্যবহার, অতিরিক্ত সিটিং ভাতা গ্রহণ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিল সাউথইস্ট ব্যাংকে এফডিআর করার মতো গঠনমূলক কেন্দ্র নিয়ে অনিয়মের অনুসন্ধান ও তদন্ত চাওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুদক সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান থাকাকালে এম এ কাসেমের দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয়টি অনুসন্ধানে তিন সদস্যের অনুসন্ধান টিম গঠন করেছে দুদক। অনুসন্ধান টিমের সদস্যরা হলেন- উপপরিচালক আজিজুল হক, সহকারী পরিচালক মো. মেহেদী মুসা জেবিন ও সহকারী পরিচালক আল-আমিন।
দুদকে জমা দেওয়া অভিযোগে বলা হয়, সাউথইস্ট ব্যাংকের চেয়ারম্যান এম এ কাসেম ক্যাম্পাসের উন্নয়নের নামে ৯০৯৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ জমির ক্রয়মূল্য বাবদ ৩০৩ কোটি ৮২ লাখ ১৩ হাজার ৪৯৭ টাকা হস্তন্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তরের মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছেন। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। কাসেম কম মূল্যের জমি বেশি দামে ক্রয় দেখানো, ডেভেলপার কোম্পানি থেকে কমিশন নেওয়া, ছাত্রদের টিউশন ফি থেকে অবৈধভাবে ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যের জন্য বিলাসবহুল গাড়ি ক্রয়, লাখ টাকা করে সিটিং অ্যালাউন্স, অনলাইনে মিটিং করেও সমপরিমাণ অ্যালাউন্স গ্রহণ, নিয়ম ভেঙে বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ডের ৪০৮ কোটি টাকা নিজেদের মালিকানাধীন ব্যাংকে এফডিআর, ইউজিসির নির্দেশনা অমান্য করে কয়েকগুণ শিক্ষার্থী ভর্তিসহ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা অনিয়মের বিষয়ে সরকারের বিভিন্ন দফতরে তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ জমা পড়লেও অজ্ঞাত কারণে তিনি ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছেন।
অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, তিনি পূর্বাচল সংলগ্ন নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ২৫০ বিঘা নিচু জমি কিনে প্রায় ৪২০ কোটি টাকা লোপাট করেছেন। তারা ২০১৪ সালে আশালয় হাউজিং অ্যান্ড ডেভলপার্স লিমিটেডের কাছ থেকে ৮০ কোটি টাকার জমি ৫০০ কোটি দেখিয়ে সেই টাকাও আত্মসাৎ করেছেন। এরপর নিচু জমি ভরাটের নামে ২০ থেকে ২৫ কোটি টাকা লোপাট করা হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের টিউশন ফির অর্থ থেকে অবৈধভাবে ট্রাস্টি বোর্ডের ৯ জন সদস্যের জন্য ২৫ কোটি ৯৮ লাখ টাকা ব্যয়ে বিলাসবহুল আটটি রেঞ্জ রোভার ও একটি মার্সিডিজ বেঞ্জ গাড়ি কেনা হয়। এ গাড়ির চালকদের বেতন, রক্ষণাবেক্ষণ এবং তেলের খরচও বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে বহন করা হয়।
অভিযোগে আরও বলা হয়, তিনি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অমান্য করে আটটি কমিটির বিপরীতে ২৫টি কমিটি গঠন করে অতিরিক্ত সিটিং অ্যালাউন্স আদায় করেন। এসব কমিটির মাধ্যমে তারা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সব ক্ষমতা নিজেদের হাতে কুক্ষিগত করে রেখেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক সম্পত্তির ওপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করার জন্য ২০২১ সালের ৩১ আগস্টের হিসাব অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট অর্থের ৪৩ শতাংশেরও বেশি ৪০৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা নিজেদের মালিকানাধীন সাউথইস্ট ব্যাংকে জমা রেখেছেন। তবে এসব অভিযোগের বিষয়ে এম এ কাসেমের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে সালমান-শিবলী-শায়ান আজীবন অবাঞ্ছিত, আদেশ জারি

বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়া ও আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রীন জিরো ক্যুপন বন্ড ইস্যুর ক্ষেত্রে অনিয়ম, প্রভাব খাটানো, ক্ষমতার অপব্যবহার ও দায়িত্বশীল আচরণ না করার অভিযোগে বেক্সিমকো গ্রুপের কর্ণধার ও আইএফআইসি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান এবং বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আজীবন পুঁজিবাজারে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
একইসঙ্গে সালমান এফ রহমানের ছেলে আহমেদ সায়ান ফজলুর রহমানকে আজীবন, বিএসইসির সাবেক কমিশনার শেখ সামসুদ্দিন আহমেদ ও আইএফআইসি ইনভেস্টমেন্টের সাবেক সিইও ইমরান আহমেদকে ৫ বছর পুঁজিবাজারে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া সালমান এফ রহমানকে ১০০ কোটি টাকা, আহমেদ সায়ান ফজলুর রহমানকে ৫০ কোটি টাকা ও ক্রেডিট রেটিং প্রদানকারী ইমার্জিং ক্রেডিট রেটিংকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মকসুদ স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত পৃথক পৃথক আদেশ জারি করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এর আগে গত ৩০ জুলাই অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৯৬৫তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিএসইসির আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রীন জিরো কুপন বন্ড ও বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়া ইস্যুর ক্ষেত্রে ‘প্রতারণামূলক যোগসাজশ’ হয়েছিল। সালমান এফ রহমান তার প্রভাব খাটিয়ে এই প্রক্রিয়ায় জড়িত ছিলেন। তার কর্মকাণ্ড ছিল অসৎ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং দেশের পুঁজিবাজারকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
বিএসইসির মতে, বিনিয়োগকারীর স্বার্থ ও মূলধন বাজারের সুষ্ঠু বিকাশে তার এ কর্মকাণ্ড মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করেছে। এজন্য তাকে আজীবনের জন্য সিকিউরিটিজ বাজার থেকে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ ঘোষণা করা হয়েছে। এদিকে আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রীন জিরো কুপন বন্ড ও বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়া ইস্যুর ক্ষেত্রে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবায়েত-উল-ইসলাম যথাযথ দায়িত্বশীল আচরণ না করেপুরো প্রক্রিয়ায় অনিয়ম, বিধি লঙ্ঘন ও ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন।
২০২৪ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিএসইসি একটি তদন্ত ও অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছিল। তদন্ত কমিটি কর্তৃক এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন কমিশনে জমা দিয়েছে। ওই প্রতিবেদনের আলোকেই কমিশন আইএফআইসি ব্যাংকের তৎকালীন চেয়ারম্যান সালমান ফজলুর রহমানকে ১০০ কোটি ও ব্যাংকের তৎকালীন ভাইস-চেয়ারম্যান আহমেদ শায়ান ফজলুর রহমানকে ৫০ কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করার এবং পুঁজিবাজারে উভয়কে আজীবন অবাঞ্ছিত (পারসোনা নন গ্রাটা) ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
একই সঙ্গে বিএসইসির তৎকালীন চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে পুঁজিবাজারে আজীবন অবাঞ্ছিত ঘোষণা করার এবং তৎকালীন কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদকে ৫ বছরের জন্য পুঁজিবাজারে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
আইএফআইসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেডের তৎকালীন সিইও ইমরান আহমেদকে ৫ বছরের জন্য পুঁজিবাজার সংক্রান্ত সব ধরনের কাজে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
আইএফআইসি ব্যাংকের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ আলম সারওয়ারের বিরুদ্ধে অ্যানফোর্সমেন্ট কার্যক্রম গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। একইসঙ্গে আইএফআইসি ব্যাংককে সতর্ক করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
ব্যাংকের তৎকালীন মনোনীত পরিচালক এ আর এম নাজমুস সাকিব, গোলাম মোস্তফা, জাফর ইকবাল, কামরুন নাহার আহমেদ এবং তৎকালীন স্বতন্ত্র পরিচালক সুধাংশু শেখর বিশ্বাসকে সতর্ক করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
ক্রেডিট রেটিং প্রদানকারী হিসেবে ইমার্জিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেডকে ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
পুঁজিবাজার
এনআরবিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তার শেয়ার বিক্রয়

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির এক উদ্যোক্তা পূর্বঘোষণা অনুযায়ী শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ব্যাংকটির উদ্যোক্তা সৈয়দ মুনসিফ আলী তার কাছে থাকা ব্যাংকটির ৩০ লাখ শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন করেছেন।
এরআগে, গত ২৬ আগস্ট উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার বিক্রি করবেন বলে ঘোষণা দেন এই উদ্যোক্তা।
এসএম
পুঁজিবাজার
ব্লক মার্কেটে ৩৩ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৩৩টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মোট ৩৩ কোটি ২৫ লক্ষ ৩৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, আজ ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশন। এদিন কোম্পানিটির ২২ কোটি ২৫ লক্ষ ১৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা এটিকে লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে নিয়ে এসেছে।
লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে থাকা প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৭৮ লক্ষ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর ১ কোটি ৪২ লক্ষ ২০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি।
ব্লক মার্কেটে বড় লেনদেন করা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে সিটি ইন্স্যুরেন্স পিএলসির ১ কোটি ২২ লক্ষ ৮ হাজার টাকা এবং হাক্কানী পাল্প ও পেপার মিলসের ৬৯ লক্ষ ২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
পুঁজিবাজার
ঢাকা ব্যাংকের উদ্যোক্তার ৫ লাখ ১৭ হাজার শেয়ার গ্রহণ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি ঢাকা ব্যাংক পিএলসির এক উদ্যোক্তা তার বোনের কাছ থেকে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী শেয়ার গ্রহণ করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানির উদ্যোক্তা এ.টি.এম. হায়াতুজ্জামান খান তার বোন জাহেদা ওয়াহেদ খানের (কোম্পানির সাধারণ শেয়ারহোল্ডার) কাছ থেকে ৫ লাখ ১৭ হাজার ৬৫টি শেয়ার উপহার হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
এক্সচেঞ্জের ট্রেডিং সিস্টেমসের বাইরে শেয়ারগুলো উপহার হিসেবে গ্রহণ করেছেন এই উদ্যোক্তা। গত ০২ সেপ্টেম্বর উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার গ্রহণের ঘোষণা দেন তিনি।
এসএম