আবহাওয়া
বৃষ্টির দিনে ‘ভালো’ ক্যাটাগরিতে ঢাকার বাতাস
শ্রাবণ মাসের শুরুর দিকে তেমন বৃষ্টির দেখা না মিললেও কয়েকদিন ধরে বেড়েছে বৃষ্টিপাত। এতে রাজধানী ঢাকার বাতাসে কমেছে দূষণের মাত্রা। আজ শুক্রবার (২ আগস্ট) ঢাকার বাতাস মানের দিক থেকে জনস্বাস্থ্যের জন্য মাঝারি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার।
সকাল সোয়া ১০টায় একিউআই স্কোর ৬৪ নিয়ে ঢাকার বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ভালো হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। দূষিত শহরের তালিকায় আজ ঢাকার স্থান ৪২।
এদিকে একই সময়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৭১ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের রাজধানী কিনশাসা, ১৫৭ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহর, ১৫৬ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে উগান্ডার কাম্পালা, ১৪৯ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছে পাকিস্তানের লাহোর এবং ১৩৮ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে মিশরের কায়রো শহর।
একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়, আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
আট অঞ্চলে সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আভাস
দেশের আটটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে সন্ধ্যার মধ্যে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকালে দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, খুলনা, যশোর, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
অন্যদিকে, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ফলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে সতর্ক সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ, তিন নম্বর সতর্কতা সংকেত
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এতে সাগর বিক্ষুব্ধ থাকায় সকল সমুদ্রবন্দরে তোলা হয়েছে তিন নম্বর সংকেত। রোববার (০৯ সেপ্টেম্বর) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ জানিয়েছেন, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি সামান্য উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে একই এলাকায় অবস্থান করছে।
এটি আজ সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৭০৫ কি. মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৮৫ কি. মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫২৫ কি. মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ৫৫০ কি. মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরো উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে পুরীর নিকট দিয়ে ওড়িষ্যা উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরের ওপর দিয়ে দমকা-ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কি.মি. এর মধ্যে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. যা দমকা-ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কি.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
দেশের ৮ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
দেশের ৮টি অঞ্চলে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আজ শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আজ ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, সিলেট, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, বরিশাল ও পটুয়াখালী অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি বর্তমানে মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে। এটি ঘণীভূত হতে পারে। মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তার আশপাশের উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।
এ অবস্থায় দেশের ৮ জেলায় বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
সকাল সাড়ে ৮টায় দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানা গেছে।
এতে বলা হয়, রংপুর, দিনাজপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাংগাইল, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চল সমূহের ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
ঢাকায় ভোর থেকে ঝুম বৃষ্টি, দুর্ভোগে অফিসমুখী মানুষ
রাজধানীতে মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) ভোর থেকে থেকে অঝর ধারায় বৃষ্টি হচ্ছে। এরপর নগরীর একাধিক জায়গায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন অফিসগামী মানুষ ও শিক্ষার্থীরা। দুর্ভোগ বেড়েছে শ্রমিক, দিনমজুর ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদেরও।
সকাল ৭টার দিকে গ্রিন রোডে সিএনজিচালিত কয়েকটি অটোরিকশা পানিতে আটকে থাকতে দেখা যায়।
এ ছাড়া মহাখালী, সাতরাস্তা, আদাবর, নূরজাহান রোড, ধানমন্ডি, কলাবাগানের বশিরউদ্দিন রোড, কাঁঠালবাগান, শেওড়াপাড়া, মালিবাগ, পশ্চিম তেজতুরী বাজার, বংশাল, বকশীবাজার, সাতরাস্তা, তেজগাঁও, তেজকুনিপাড়া, মিরপুর, শ্যামলী, কল্যাণপুর, মোহাম্মদপুর, ধানমণ্ডি, গুলশান, বারিধারা, শাহবাগ, পল্টন, মতিঝিল, বিমানবন্দরসহ আশপাশের এলাকায় মুষলধারে বৃষ্টির খবর পাওয়া গেছে। এ সময় থেমে থেমে বজ্রপাতও হয়েছে।
কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউতে মূল সড়কের একাংশ পানিতে ডুবে থাকতে দেখা গেছে। ফলে গাড়িগুলোকে রাস্তার একপাশ দিয়ে চলতে দেখা গেছে। এতে যানজট হয়েছে।
এর আগে আবহাওয়া পূর্বাভাসে মঙ্গলবার সারাদেশে বৃষ্টির কথা জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এমআই