কর্পোরেট সংবাদ
ফিরোজ আলম মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসির উদ্যোক্তা পরিচালক এ. এস. এম. ফিরোজ আলম মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
গতকাল মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পষর্দের ৭০ তম সভায় তিনি এ পদে নির্বাচিত হন।
এম. এ গফুর এবং মোসাম্মৎ শাহেদা বেগমের সুযোগ্য পুত্র ফিরোজ আলম ১৯৬০ সালে পটুয়াখালী জেলার একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করার পর তিনি বিভিন্ন ব্যবসায় সম্পৃক্ত হন এবং নিজেকে একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন।
ফিরোজ আলম টয়ো সিস্টেম বিডি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেডের একজন উদ্যোক্তা ও সাবেক চেয়ারম্যান। ব্যবসার পাশাপাশি সমাজ উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে তিনি পটুয়াখালী জেলার কালাইয়াতে শাহেদা গফুর ইব্রাহিম জেনারেল হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ৬৫টি দেশে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ভ্রমন করেছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইগনাইট গ্লোবাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ১২০০ বৃক্ষ রোপণ
ইগনাইট গ্লোবাল ফাউন্ডেশন (আইজিএফ) ঢাকা শহরের সমাজ এবং পরিবেশে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটিতে গাছের ক্যানোপি কভারেজ ১৫.৩৯ শতাংশ, যেখানে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে এটি ১০.৩১ শতাংশ। বিশেষজ্ঞরা একটি শহরের বাসযোগ্য হতে হলে অন্তত ২৫ শতাংশ কভারেজ প্রয়োজন বলে পরামর্শ দিয়েছেন। এ কারণেই আইজিএফ ‘গ্রিন ঢাকা ইনিশিয়েটিভ’ উদ্যোগটি গ্রহণ করেছে।
এ লক্ষে শনিবার (১৭ আগস্ট) ২৫০ জন নিবেদিত স্বেচ্ছাসেবকের সাহায্যে শহরজুড়ে এক হাজার ২০০ গাছ রোপণ করে আইজিএফ। এর মাধ্যমে বিজয় সরণী, আফতাবনগর, এবং আগারগাঁও এলাকা গুলকে আরো সবুজ করা হয়েছে, যা শহরের পরিবেশগত স্বাস্থ্যকে সহায়তা করেছে। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো যুবক এবং প্রবীণ নাগরিকদের অনুপ্রাণিত এবং তাদের প্রভাবিত করা।
ইগনাইট গ্লোবাল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মাদ জাহিরুল ইসলাম বলেন, উদ্যোগটি বাংলাদশের যুবকদের উদ্বুদ্ধ ও সম্পৃক্ত করার জন্য নেওয়া হয়েছে, যাতে তারা এমন সবুজ প্রকল্পে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে এবং একসাথে কাজ করে আমাদের শহরকে আরো সবুজ করতে পারে।
পরিবেশগত প্রচেষ্টার পাশাপাশি, ইগনাইট গ্লোবাল ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবকরা ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে, রোড সেফটি উন্নত করার এবং আইনশৃঙ্খলা পুনঃস্থাপনের লক্ষ্যে কাজ করছে। আইজিএফ শিল্পকর্মের নানা উদ্যোগেও নেতৃত্ব দিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ঢাকা শহরের দেয়ালে গ্যাফিটি এবং স্বাধীনতা প্রেরিত মুরাল আঁকা। এই উদ্যোগগুলি নতুন সূচনার প্রতীক হিসেবে কাজ করছে এবং স্বেচ্ছাসেবকদের তাদের শিল্প প্রতিভা প্রদর্শনের একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করছে। আইজিএফ গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় স্মৃতিস্তম্ভগুলোর যেমন শহীদ মিনার, পরিষ্কার রাখার দায়িত্বও নিয়েছে। প্লাস্টিক বর্জ্য অপসারণ এবং পুনঃব্যবহার প্রচারের মাধ্যমে তারা একটি স্বাস্থ্যকর শহুরে পরিবেশ তৈরি করছে।
এছাড়াও, আইজিএফ যুব উন্নয়ন, অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা, এবং অস্বচ্ছল সম্প্রদায়ের জন্য টেকসই জীবনযাত্রার সুযোগ প্রদান করতে গভীরভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। স্থানীয় সরকারের সাথে সহযোগিতা এবং ২৩ হাজার স্বেচ্ছাসেবকের নেটওয়ার্কের মাধ্যমে, আইজিএফ বাংলাদেশে ৬৪টি জেলায় প্রায় ৪ লাখ ৮৬ হাজার মানুষকে সরাসরি সাহায্য করেছে এবং দুইটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছে। তাদের শিক্ষামূলক উদ্যোগের কেন্দ্রে রয়েছে ইগনাইট স্কুল, যেখানেআইজিএফ অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, একটি সহায়ক ও শিশু-বান্ধব পরিবেশ তৈরি করে। ইগনাইট স্কুলের শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের বিশেষ চাহিদা পূরণে নিবেদিত এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার দিকে অগ্রসর হচ্ছেন। ইগনাইট গ্লোবাল ফাউন্ডেশন কেবল বর্তমানকে প্রভাবিত করছে না; তারা একটি নতুন যুগের সূচনা করছে যা আগামী প্রজন্মের জন্য উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ফলন ফাউন্ডেশনের বৃক্ষরোপণ ও শিল্পকর্মের মিলন
ফলন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ঢাকার মিরপুর এলাকায় শুরু হয়েছে ‘সবুজ অভ্যুদয়’ নামে একটি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, যা সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থানের পর দেশকে পুনর্গঠনের লক্ষ্যে হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রকৃতিকে পুনর্জীবিত করে একটি সবুজ ও টেকসই বাংলাদেশ গড়ার উদ্দেশ্যে শুরু হওয়া এই কর্মসূচি এখনো চলমান রয়েছে।
এই উদ্যোগের আওতায় মিরপুর ১ এর মাজার রোড, গোল চত্বর, চিড়িয়াখানা রোড এবং দারুস সালাম রোডের বিভক্তকরণ স্থানসহ আশেপাশের এলাকায় শতাধিক গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দা ও ফলন ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই সবুজ আন্দোলন দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে।
এই প্রকল্পের একটি বিশেষ অংশ হলো শহরের বিভক্তকরণ লেনের দেওয়ালে চিত্রকর্ম এবং ক্যালিগ্রাফি পেইন্টিং। ফলন ফাউন্ডেশনের নারী স্বেচ্ছাসেবকরা এই চিত্রকর্মগুলো সম্পন্ন করছেন, যা রাস্তাগুলোর সৌন্দর্যকে দ্বিগুণ করে তুলেছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে শুধু পরিবেশ নয়, শহরের নান্দনিকতাও উন্নত করা হচ্ছে।
ফলন ফাউন্ডেশনের সদস্যরা বলছেন, ‘সবুজ অভ্যুদয়’ প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের প্রতিটি কোণায় সবুজায়নের প্রসার ঘটিয়ে আমরা একটি পরিবেশবান্ধব ও টেকসই বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের চিত্রকর্ম ও বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে আমরা প্রকৃতির প্রতি আমাদের দায়িত্ব পালন করছি।
এই কর্মসূচি সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষকে একত্রিত করেছে, যারা গাছ রোপণ ও দেওয়াল চিত্রকর্মের মাধ্যমে পরিবেশ সচেতনতা ও দায়িত্ববোধের পরিচয় দিচ্ছেন। ফলন ফাউন্ডেশন আশা করে, এই উদ্যোগ দেশের অন্যান্য এলাকায়ও ছড়িয়ে পড়বে এবং বাংলাদেশের পরিবেশ পুনর্গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বিআইসিএমের রিসার্চ সেমিনার-৩৬ অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের (বিআইসিএম) রিসার্চ সেমিনার-৩৬ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ (১৪ আগস্ট) ইন্সটিটিউটের মাল্টিপারপাস হলে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে “দ্য আর্কিটেকচার অফ ইকুইটি ভালুয়েশন: ফাইভ মডেলস ওয়ান ভ্যালু”-শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. ওয়ারেসুল করিম।
ইক্যুইটি বিশ্লেষক, পোর্টফোলিও ব্যবস্থাপক ও ফাইন্যান্সিয়াল এনালিস্ট তথা সকল মার্কেট স্টেকহোল্ডারদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও চ্যালেঞ্জিং কাজ হল স্টক মূল্যায়ন। যা উপস্থাপক ভিন্ন ভিন্ন মডেল ব্যবহার করে দেখিয়েছেন।
সেমিনারটি পরিচালনা করেন ইন্সটিটিউটের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তারেক।
সেমিনারে বিআইসিএমের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) নাজমুছ সালেহীনসহ ইন্সটিটিউটের সকল অনুষদ সদস্য ও কর্মকর্তাবৃন্দ এবং অন্যান্য আমন্ত্রিত অতিথিগণ উপস্থিত ছিলেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের সার্বিক অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির ‘বিজনেস পারফরমেন্স রিভিউ মিটিং’ সম্প্রতি প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহ, আবদুল হান্নান খান, মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান এবং মোহাম্মদ খোরশেদ আলম। এসময় প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান ও ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ব্যাংকের বিভিন্ন অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক, অপারেশন ম্যানেজার, ইনভেস্টমেন্ট ইনচার্জ, জিবি ইনচার্জ ও ফরেন ট্রেড ইনচার্জগণ ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। সভার শুরুতে বৈষম্যবিরোধী ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয় এবং আহতদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করা হয়। সভায় ব্যাংকের কার্যক্রম, সার্বিক ব্যবসা পরিস্থিতি ও অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা করা হয়।
অন্তর্বর্তী সরকারের সফলতা কামনা করে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম বলেন, নতুন বাংলাদেশ গঠনে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব অপরিসীম। তিনি আশা প্রকাশ করেন আর্থিক খাতসহ সকল ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে খুব দ্রুত।
আমানত গ্রহণ ও রেমিট্যান্স আহরণসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ব্যাংকিং সেবা ইতোমধ্যেই স্বাভাবিক অবস্থায় চলে এসেছে। দেশের মানুষকে নির্বিঘ্ন ব্যাংকিং সেবা প্রদানে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কার্যক্রম পরিচালনার আহ্বান জানান তিনি। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এ ব্যাংকের ডিপোজিট বৃদ্ধি, রেমিট্যান্স আহরণে সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা, খেলাপি বিনিয়োগ কমানো এবং সর্বোপরি ব্যাংকের উন্নয়নে নতুন উদ্যমে কাজ করে যাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির নিহতদের পরিবারের পাশে জেনিথ লাইফ
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির নিহত হওয়া চার শিক্ষার্থীর পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করেছে জেনিথ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। এসব শিক্ষার্থীরা হলেন- বিবিএ এর শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ আহমেদ জাবির, ইইই বিভাগের শিক্ষার্থী মো. রাব্বি মিয়া, টেক্সটাইল বিভাগের শিক্ষার্থী রাকিব হাসান ও রবিউল লিমন।
জানা যায়, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির সকল শিক্ষার্থীর জেনিথ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এর সাথে গ্রুপ সাময়িক জীবন বীমা করা ছিল। বীমা সুবিধাদির তফশিল মোতাবেক নিহত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর অভিভাবক মৃত্যু দাবি সুবিধা হিসেবে ১ লাখ টাকা পাবেন।
সম্প্রতি সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির কনফারেন্স রুমে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ইউসুফ মাহবুবুল ইসলামের কাছে ইমতিয়াজ আহমেদ জাবির এবং মো. রাব্বি মিয়ার মৃত্যুদাবি বাবদ ২ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেন জেনিথ ইসলামী লাইফের ভিপি মো. আনোয়ার হোসেন সরকার।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির প্রো-ভিসি এম. মোফাজ্জল হোসেন, রেজিস্ট্রার মেজর জেনারেল কাজী ফখরুদ্দিন আহমেদ, এসপিপি, পিএসসি (অবঃ), অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার এয়ার ভাইস মার্শাল এম. আবুল বাশার (অব.), ট্রাস্টি বোর্ডের ডাইরেক্টর- অপারেশন ইঞ্জি. মো. আবুল বাশার, ট্রাস্টি বোর্ডের সচিব মো. তারিক আল জলিল, ডাইরেক্টর- ফাইন্যান্স মো. আবদুল মতিন, এফসিএ এবং জেনিথ লাইফের এসভিপি মো. শাহাদাৎ হোসেন ও ভিপি মো. তোফাজ্জল হোসেন।
অপর ২ শিক্ষার্থী রাকিব হাসান ও রবিউল লিমনের মৃত্যু বীমা দাবির আবেদন হাতে পাওয়ার সাথে সাথেই বীমা অংকের চেক ইস্যু করবে জেনিথ লাইফ। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন ইস্যুতে মৃত্যু দাবীর অর্থ প্রদানে দেশের ইতিহাসে জেনিথ ইসলামী লাইফই প্রথম।
জানা যায়, আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর শহীদদের আত্মার মাগফেরাতের উদ্দেশ্য দোয়ার আয়োজন করেছে ইউনিভার্সিটি প্রশাসন। এদিন ৪ শহীদের অভিভাবকদের হাতে বিমার টাকাসহ আরো বড় অংকের চেক তুলে দেবে ইউনিভার্সিটি প্রশাসন।
এমআই