জাতীয়
তিন মাসে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হার ৬৫ শতাংশ
চলতি বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে (এপ্রিল থেকে জুন) মন্ত্রিসভায় নেওয়া সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৬৫ শতাংশ। মন্ত্রিসভা বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের বিষয়ে-২০২৪ সালের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিক (এপ্রিল-জুন) প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সোমবার (২৯ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এই বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানান।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, গত এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত সাতটি মন্ত্রিসভা বৈঠক হয়। এতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ৬০টি। সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হয়েছে ৩৯টি। সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৬৫ শতাংশ।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত মন্ত্রিসভা বৈঠকে চারটি নীতি বা কর্মকৌশল, ৯টি চুক্তি বা প্রটোকল অনুমোদিত হয়েছে এবং সংসদে চারটি আইন পাস হয়েছে।
মাহবুব হোসেন বলেন, ২০০০ সালে শেখ হাসিনা যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি একটি নির্দেশনা দিয়েছিলেন, ব্রিটিশ আমলে যেসব আইন করা হয়েছিল সেগুলো যেন পর্যায়ক্রমে আমরা বাংলায় রূপান্তরিত করি। যেসব আইন প্রয়োজন নেই, সেই আইনগুলো যেন আমরা বাতিল করি।
তিনি বলেন, পরে ২০১৫ সালে তিনি আবার সিদ্ধান্ত দিয়েছিলেন, ২০২৪ সালে দ্বিতীয় সভায় এ রকম একটি নির্দেশনা দিয়েছিলেন। নির্দেশনা পাওয়ার পর আমরা সিরিয়াসলি এটা নিয়ে এনগেজ হই। আমরা ২৪৪টি আইন চিহ্নিত করি, যেগুলো ব্রিটিশ আমলে করা হয়েছিল। আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, এর মধ্যে ২৫টি বাতিল করা হয়েছে। ১৯৯টির আসলে কিছুই হয়নি।
মাহবুব হোসেন বলেন, কিছু বাকি কয়েকটা ছিল, যেগুলো নিয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় কাজ করছে। আমরা যখন মন্ত্রণালয়গুলোর সঙ্গে বসলাম, ব্রিটিশ আমলে করা আইনতো, তখন এই মন্ত্রণালয়গুলো তো এমন ছিল না। কোনটা কোন মন্ত্রণালয় করবে এটা নিয়ে একটা অস্পষ্টতা ছিল।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব আরও বলেন, আজকে আমরা মন্ত্রিসভা থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা লেজিসলেটিভের মাধ্যমে এগুলো এক্সারসাইজ করে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়কে ভাগ করে দিয়ে দ্রুত যেন কাজটি শেষ হয়, সেজন্য আজকে মন্ত্রিসভা থেকে সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাক্ষাৎ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে ভয়েস ফর গ্লোবাল বাংলাদেশিজের এক প্রতিনিধিদল।
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ৩০ জনের এক প্রতিনিধিদল বৈঠকে অংশ নেয়। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, দুবাই, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া ও গ্রিসে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতিনিধিরা ছিলেন।
তারা প্রধান উপদেষ্টার প্রতি পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন। পাশাপাশি প্রবাসীদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিভিন্ন দাবির বিষয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করেন। লিখিতভাবে তাদের বক্তব্য ও দাবিগুলো প্রধান উপদেষ্টার কাছে পেশ করেন তারা।
প্রতিনিধিদলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আপনাদের সঙ্গে আলোচনার সূত্রপাত হলো। সময়ের স্বল্পতায় অনেক কথা বলা হলো না, ছোট করে শুনলাম। লিখিত পত্র থেকে বিস্তারিত জানবো। এগুলো নিয়ে পরবর্তীতে আলোচনা হবে।
যুক্তরাজ্যসহ আন্তজার্তিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশ সম্পর্কে সত্য তথ্য তুলে ধরতে প্রতিনিধিদলের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
দেশে চলমান বিভিন্ন ইস্যুতে মতবিনিময় করতে ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড.মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার পর রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ বৈঠক শুরু হয়।
গতকাল বুধবার একই স্থানে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, নাগরিক ঐক্য, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (বাংলাদেশ জাসদ), ন্যাশনাল পিপলস পার্টি(এনপিপি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট (এনডিএম), বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি), বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি), গণঅধিকার পরিষদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন অধ্যাপক ইউনূস।
তার আগের দিন মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।
ভারতীয় মিডিয়ায় অপপ্রচার এবং উসকানির বিরুদ্ধে ধর্ম, দল-মত নির্বিশেষ জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অটুট রাখতে ধারাবাহিক এ বৈঠক করছেন প্রধান উপদেষ্টা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
নিউজিল্যান্ডে হচ্ছে বাংলাদেশের নতুন হাইকমিশন
নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটনে বাংলাদেশের নতুন একটি হাইকমিশন স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
বৃহস্পতিবার (ডিসেম্বর ০৫) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং সুশাসনের সূচক বিবেচনায় নিউজিল্যান্ড দক্ষিণ-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অন্যতম সমৃদ্ধ রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত।
দেশটি মানব উন্নয়ন সূচকে ১৬তম ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার সক্ষমতা সূচকে ৩২তম অবস্থানে রয়েছে। জনগণের ক্রয়ক্ষমতা বেশি হওয়ায় এ দেশটি বাংলাদেশি পণ্যের জন্য একটি সম্ভাবনাময় বাজার হতে পারে।
নিউজিল্যান্ডে প্রায় ১০ হাজার বাংলাদেশি বসবাস করছেন এবং প্রায় এক হাজার বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রী নিউজিল্যান্ডের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করছেন। ভৌগোলিকভাবে নিউজিল্যান্ড মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপরাষ্ট্র হওয়ায় সমবর্তী দায়িত্বপ্রাপ্ত দেশ অস্ট্রেলিয়া থেকে নিউজিল্যান্ডে অবস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের যথাযথ সেবা নিশ্চিত করা সর্বদা সম্ভব হয় না।
একই সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে কনস্যুলারসেবা গ্রহণ করতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিপুল অর্থ ব্যয়সহ নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হন। ওয়েলিংটনে বাংলাদেশ হাইকমিশন স্থাপিত হলে নিউজিল্যান্ড প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছে সরাসরি দূতাবাসের সকল প্রকার কনস্যুলার সেবা পৌঁছানো সহজ ও সাশ্রয়ী হবে।
বর্তমানে নিউজিল্যান্ডে বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারত, পাকিস্তানসহ ৭২টি দেশের কুটনৈতিক মিশন রয়েছে। এমতাবস্থায়, নিউজিল্যান্ডে বাংলাদেশের একটি মিশন স্থাপিত হলে তা দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধির পথ সুগম করবে।
বাংলাদেশের বহুমাত্রিক স্বার্থ তথা রাজনৈতিক, কৌশলগত, বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা, প্রবাসী কল্যাণ ইত্যাদি বিবেচনায় রেখে নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটন-এ একটি পূর্ণাঙ্গ মিশন স্থাপন করা সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত হবে। তবে, এ বিষয়ে যাবতীয় ব্যয় পরবর্তী অর্থবছরে (২০২৫-২৬) নির্বাহ করা হবে।
উপদেষ্টা পরিষদ-বৈঠকে নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটনে বাংলাদেশের নতুন একটি হাইকমিশন স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ভারতের মিডিয়াগুলো বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে নয় বরং ভারতেই শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো উচিত। দেশে জাতীয় ঐক্যের যে ডাক দেওয়া হয়েছে তাতে ষড়যন্ত্র মোকাবিলা ও দেশের শৃঙ্খলা রক্ষায় ইতিবাচক সাড়া ফেলবে। ভারতের মিডিয়াগুলোই শুধু বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে পূর্বাচল ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স মাল্টিপারপাস ট্রেনিং গ্রাউন্ডে আয়োজিত আন্তর্জাতিক ভলান্টিয়ার দিবসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘১৯৮৫ সারে প্রথম এ দিবসটি পালিত হয়। বর্তমানে ফায়ার সার্ভিসের স্বেচ্ছাসেবকের সংখ্যা ৫৪,৩৪৮ জন। ভবিষ্যতে এর সংখ্যা ৬৫ হাজারের উন্নতি করার হবে। সব দুর্যোগ মোকাবিলায় ফায়ার সার্ভিসের স্বেচ্ছাসেবকেরা সর্বদা তৎপর থাকেন।’
তিনি বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিস সব সময় বন্ধুর মতো মানুষের সেবা করে আসছে। বন্যা-ভূমিকম্প সামাল দেওয়া সরকারের একা সম্ভব না, ফায়ার সার্ভিসের স্বেচ্ছাসেবক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সর্বোপরি দেশ ও জাতির স্বার্থে ফায়ার সার্ভিসকে সব সময় প্রস্তুত আছে।’
বাংলাদেশে নয়, ভারতেই শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো উচিত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে শান্তিবাহিনী পাঠানোর প্রস্তাব মমতার
এ সময় ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ জাহেদ কামাল বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন, শিক্ষা, টেকসই মানবসেবার উন্নয়নে সক্রিয় অংশগ্রহণ স্বেচ্ছাসেবীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। বড় বড় দুর্ঘটনায় সাহসী ভূমিকা পালন করছে ফায়ার সার্ভিসের স্বেচ্ছাসেবকরা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব হলেন ফয়েজ আহম্মদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কার্যালয়ের প্রেস উইংয়ের সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ফয়েজ আহম্মদ। উপ-প্রেস সচিবের শূন্য পদের বিপরীতে তাকে এ পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (০৫ ডিসেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে তাকে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ফয়েজ আহম্মদকে যোগদানের তারিখ থেকে প্রধান উপদেষ্টার মেয়াদকাল অথবা তার সন্তুষ্টি সাপেক্ষে (যেটি আগে ঘটে) ৫ম গ্রেডভুক্ত ৪৩,০০০-৬৯,৮৫০/- টাকা স্কেলের সর্বোচ্চ ধাপ ৬৯,৮৫০/- টাকা (নির্ধারিত) বেতনে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিবের শূন্য পদের বিপরীতে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের প্রেস উইং-এ ‘সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব’ পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো।
তাকেসহ প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ে মোট ৬ জন চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেলেন। তাদের মধ্যে একজন প্রেস সেক্রেটারি, দুইজন উপ-প্রেস সেক্রেটারি দুইজন সহকারী সেক্রেটারি।
কাফি