জাতীয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হঠাৎ শিক্ষামন্ত্রী!

কোটা আন্দোলন নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্যের বাসভবনে বৈঠক করছেন। বুধবার (১৭ জুলাই) রাতে হঠাৎ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন তিনি।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, শিক্ষামন্ত্রী রাত ৮টার দিকে ঢাবি ক্যাম্পাসে যান। বর্তমানে উপাচার্যের বাসভবনে প্রবেশ করেছেন। সেখানে তিনি উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলছেন।
এর আগে, দুপুরে সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়। একই সঙ্গে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
এ দিকে সন্ধ্যার পর আন্দোলনকারীরা নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন। ঘোষিত কর্মসূচির নাম দিয়েছেন ‘কমপ্লিট শাটডাউন’। বৃহস্পতিবার তারা সারাদেশে এ কর্মসূচি পালন করবেন।
এমআই

জাতীয়
প্রস্তাবিত বাজেট হতাশার বাজেটে রূপান্তর হয়েছে: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

প্রস্তাবিত বাজেট হতাশার বাজেটে রূপান্তর হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ফেলো ভট্টাচার্য। তিনি বলেছেন, ‘এই সরকার সাধারণ সরকার নয়, কিন্তু বাজেটে যে প্রস্তাব করা হয়েছে গতানুগতিক।
বুধবার (১৮ জুন) রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে সিটিজেন প্লাটফর্ম ফর এসডিজি আয়োজিত ‘জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬ অবহেলিতরা কী পেয়েছে’ শীর্ষক সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।
ড. দেবপ্রিয় ফেলো ভট্টাচার্য বলেন, ‘যে প্রত্যাশা থেকে ৫ আগস্ট হয়েছিল এবং পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে যে প্রয়োজন সামনে এসেছিল, বাজেটে তা প্রতিফলিত হয়নি; পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর যে দাবি ছিল তা প্রতিফলিত হয়নি। ফলে প্রস্তাবিত বাজেট হতাশার বাজেটে পরিণত হয়েছে। ’
সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তাকে সংকুচিত করা হয়েছে। এর ফলে প্রস্তাবিত বাজেট একদিক সংশ্লিষ্ট বছরের জন্য বাজেটকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে, পাশাপাশি আগামী বছরের জন্যও ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। ’
তিনি বলেন, বয়স্ক ভাতা ৬০০ টাকা থেকে ৫০ টাকা বাড়িয়ে ৬৫০ টাকা করেছে, কিন্তু মূল্যস্ফীতি ৬০০ টাকা থেকে বেড়ে ৯০০ টাকা হয়েছে। এতে বাজেটে প্রকৃত অর্থেই সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কমেছে। এর ফলে পরবর্তী যে সরকার আসবে এবং বাজেট প্রণয়ন করবে সে সরকারের কাছে থেকে আদায় করতে ন্যায্যতা হারাবে।
হিসাববিদ জিয়া হাসান বলেন, বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর বিক্রি কমে গেছে, মূল্যস্ফীতির প্রভাবে এটা হয়েছে। কিন্তু বাজেট প্রস্তাবে মূল্যস্ফীতির এ চিত্র প্রতিফলিত হয়নি।
ক্যাপিটাল মার্কেট একেবারে শেষ হয়ে গেছে; কারণ, সরকার বাজেটে ক্যাপিটাল মার্কেটের জন্য কিছু করেনি বলে মন্তব্য করেন আইসিএমএবি-এর সভাপতি মাহাতাব উদ্দিন আহমেদ।
তৃতীয় লিঙ্গের সঞ্জিবনী সুধা বলেন, ‘বাজেটে বরাদ্দ থাকে কিন্তু বাস্তবায়ন হয় না। ফলে তৃতীয় লিঙ্গের জীবন মানের উন্নতি হয় না, কর্মসংস্থান হয় না। ফলে আয় নেই। তাই জীবন ধারণের জন্য পথে পথে মানুষের কাছে হাত পাততে হয়। বাজেটে এই শ্রেণির মানুষের জন্য বাজেটে আগেও থাকতো না, এবারও তাই হয়েছে। ’
তৃতীয় লিঙ্গের কারণে বৈষম্যের শিকার হয়ে ব্যাংক থেকে নিজে চাকরিচ্যুত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, মূলধারাতে আসার ক্ষেত্রে সরকার যেমন পাশে দাঁড়ায় না, আবার প্রতিষ্ঠানগুলোও সহায়ক ও মানবিক না।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির সিনিয়র গবেষণা ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান।
কাফি
জাতীয়
এসএসএফ’কে দলমতের ঊর্ধ্বে থেকে কাজ করে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনীকে (এসএসএফ) দলমতের ঊর্ধ্বে থেকে পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করে যেতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
বুধবার (১৮ জুন) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এসএসএফ-এর ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, রাষ্ট্রঘোষিত ভিআইপিদের নিরাপত্তা প্রদানে পেশাগত দক্ষতার পাশাপাশি চারিত্রিক দৃঢ়তা, উন্নত শৃঙ্খলা, সততা, দায়িত্ববোধ এবং মানবিক গুণাবলীর বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিতে হবে। সব ধরনের রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে পেশাদারিত্ব বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
বর্তমান বিশ্বে তথ্যপ্রযুক্তি দ্রুতগতিতে পরিবর্তিত হচ্ছে। এর ফলে নিরাপত্তা হুমকির ধরনও দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। তাই শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা একটি চ্যালেঞ্জিং বিষয়। নানা সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও এসএসএফ সেই দায়িত্ব দক্ষতার সঙ্গে পালন করছে বলেও উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টা।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আশা করি, এসএসএফ নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের নিরাপত্তা হুমকি পর্যালোচনা করবে এবং তা মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করবে। সম্প্রতি এসএসএফ যমুনা ভবনের সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুসংহত করেছে।
তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে এসএসএফকে বিভিন্ন ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করতে হয়, যা অনেক সময় জনভোগান্তি সৃষ্টি করে। আমি বাহিনীকে নির্দেশনা দিয়েছি-যতটা সম্ভব জনভোগান্তি এড়িয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, আগে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভিআইপি ফ্লাইটের জন্য প্রায় এক ঘণ্টা অন্যান্য ফ্লাইট চলাচল বন্ধ থাকত, এতে সাধারণ যাত্রীদের ভোগান্তি হতো। আমি সেই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছি। আশা করছি, এতে যাত্রীদের দুর্ভোগ কমবে।
জনবিচ্ছিন্ন না হয়ে, বরং জনসংযোগ ও নিরাপত্তার মধ্যে ভারসাম্য রেখে এসএসএফ তার দায়িত্ব সফলভাবে পালন করবে, বলেন অধ্যাপক ইউনূস।
তিনি আরও জানান, এসএসএফ-এর প্রশিক্ষণ, অস্ত্র ও সরঞ্জামাদির আধুনিকায়নের কাজ চলমান রয়েছে। বিশেষ করে গত বছরের ৫ আগস্ট বাহিনীর কিছু যান ও সরঞ্জাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, যা দ্রুত সময়ের মধ্যেই কার্যকর করা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, খুব শিগগিরই এসএসএফ তাদের ১২ বছরের পুরনো VHF রেডিও যোগাযোগ ব্যবস্থা পরিবর্তন করে সর্বাধুনিক UHF সিস্টেম সংযোজন করবে। এতে তাদের অভিযানিক সক্ষমতা আরও বাড়বে।
তিনি জানান, বাহিনীর ইনডোর ফায়ারিং রেঞ্জ সম্পন্ন হয়েছে এবং আগামী মাস থেকে এটি চালু হবে। এ প্রকল্পের জন্য ভূমি বরাদ্দ ও অন্যান্য সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে ধন্যবাদ জানান প্রধান উপদেষ্টা।
জাতীয়
সচিবালয়ে আজও কর্মচারীদের বিক্ষোভ

‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ বুধবারও (১৮ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
বেলা সোয়া ১১টায় কর্মচারীরা সচিবালয়ে ৬ নম্বর ভবনের সামনে বাদামতলায় জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন। এরপর তারা মিছিল নিয়ে সচিবালয় চত্বর প্রদক্ষিণ করছেন। তবে অন্যান্য দিনের চেয়ে আজকে বিক্ষোভ মিছিলে কর্মচারীদের সংখ্যা কম।
সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের নেতৃত্বে এ আন্দোলন হচ্ছে।
বিক্ষোভে কর্মচারীরা ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, সচিবালয় জেগেছে’, ‘মানি না মানবো না, ফ্যাসিবাদী কালো আইন’, ‘মানি না মানবো না, অবৈধ কালো আইন’, ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’, ‘এসো ভাই এসো বোন, গড়ে তুলি আন্দোলন’, ‘সারা বাংলার কর্মচারী, এক হও লড়াই কর’ স্লোগান দিচ্ছেন।
ঈদের ছুটির পর গত সোমবার (১৬ জুন) ফের আন্দোলনে নামেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। গতকালও তারা সচিবালয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন।
চার ধরনের শৃঙ্খলা ভঙ্গের অপরাধের জন্য বিভাগীয় মামলা ছাড়াই শুধুমাত্র কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে চাকরিচ্যুত করা যাবে। এমন বিধান রেখে গত ২৫ মে ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারি করা হয়।
এর আগে গত ২২ মে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অধ্যাদেশটির খসড়া অনুমোদন হয়। ২৪ মে থেকেই কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আইনটি প্রত্যাহারের দাবিতে সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সবগুলো সংগঠন সম্মিলিতভাবে আন্দোলন করে আসছিলেন। তারা এই অধ্যাদেশটিকে নিবর্তনমূলক ও কালো আইন হিসেবে অবহিত করছেন।
জাতীয়
বৃষ্টির মধ্যেই সীমান্ত দিয়ে ২০ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মাসুদপুর সীমান্ত দিয়ে আবারও নারী ও শিশুসহ ২০জনকে পুশ ইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। মুষলধারে যখন বৃষ্টি হচ্ছিল তখন এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে তারা পুশ ইন করে।
বুধবার (১৮ জুন) ভোর পৌনে ৫টার দিকে ভারতের ৭১ ব্যাটালিয়নের সভাপুর ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্য্যরা শিবগঞ্জ উপজেলার মাসুদপুর সীমান্তের ৪/৫-১ এস আন্তর্জাতিক সীমান্ত পিলারের পাশ দিয়ে ওদের পুশ ইন করে।
এর আগে ভারতীয় পুলিশ হরিয়ানা এলাকা থেকে ইটভাটায় কাজ করার সময় তাদের আটক করে মাসুদপুর দিয়ে পুশ ইন করে। পুশ ইন করাদের মধ্যে তিনজন পুরুষ, সাতজন নারী এবং ১০ জন শিশু রয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন ৫৩ বিজিবি ব্যাটেলিয়ানের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফাহাদ মাহমুদ রিংকু।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফাহাদ মাহমুদ রিংকু তাদের হেফাজতে থাকা ২০ জনের উদ্ধৃতি দিয়ে জানান, ঠেলে দেওয়া এ ২০ জন বিভিন্ন সময় প্রায় ১০ বছর আগে বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম এলাকা থেকে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করে। এরপর হরিয়ান এলাকায় একটি ইটভাটায় দীর্ঘদিন ধরে তারা কাজ করছিল। পরে ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে শিবগঞ্জ উপজেলার মাসুদপুর সীমান্তের ৪/৫-১ এস আন্তর্জাতিক সীমান্ত পিলারের পাশ দিয়ে ভোর পৌনে ৫টার দিকে মুষলধারে বৃষ্টির মধ্যেই ঠেলে দেয়। তাৎক্ষণিকভাবে বিজিবির একটি টহলদল সীমন্ত এলাকা থেকে তাদের হেফাজতে নেয়। স্থানীয় ক্যাম্পে থাকার ব্যবস্থা করে এবং তাদের দেওয়া তথ্য যাচাই করে।
তিনি আরও জানান, তাদের হেফাজতে থাকা ওই ২০ জনকে শিবগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
প্রসঙ্গত এর আগে ২ দফায় গোমস্তাপুর সীমান্ত দিয়ে গত ২৮ মে রাতে ১৭ জনকে বিভিষণ সীমান্ত দিয়ে ও ৩ জুন ভোরে ভোলাহাট উপজেলার চাঁনশিকারী সীমান্ত দিয়ে ৮ জনকে পুশ ইন করেছে বিএসএফ।
কাফি
জাতীয়
পাঁচ দেশে বাড়ানো হচ্ছে বাংলাদেশ মিশন

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, আরও পাঁচ দেশে নতুন মিশন স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। প্রবাসী বাংলাদেশিদের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত করতে এই উদ্যোগ।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার ভেরিফাইড ফেসবুকে এক পোস্টে বলা হয়েছে, ক্রমপরিবর্তনশীল ভূ-রাজনৈতিক পরিবেশ, আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক বাস্তবতা এবং এলডিসি থেকে উত্তরণের প্রেক্ষাপটে ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকার সঙ্গে রাজনৈতিক সংযোগ জোরদার, বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও প্রবাসী বাংলাদেশিদের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত করতে পাঁচ দেশে নতুন মিশন স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এই পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে- আয়ারল্যান্ডের ডাবলিন, নরওয়ের অসলো, আর্জেন্টিনার বুয়েনস এইরেস, জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট ও ব্রাজিলের সাওপাওলো বলে জানান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।
কাফি