পুঁজিবাজার
ব্যাংকাস্যুরেন্স চালুর অনুমতি পেলো পুঁজিবাজারের ৬ ব্যাংক
![ব্যাংকাস্যুরেন্স চালুর অনুমতি পেলো পুঁজিবাজারের ৬ ব্যাংক পিপলস](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/Bancassurance-bank-insurance-2.jpg)
বেসরকারি সাত ব্যাংককে ব্যাংকাস্যুরেন্স চালুর অনুমতি দিয়েছে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এর মধ্যে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে ছয়টি ব্যাংক।
ব্যাংকগুলো হচ্ছে- দ্য সিটি ব্যাংক, ডাচ্–বাংলা ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ইস্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেড (ইবিএল) ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক (এমটিবি) এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।
ব্যাংকাস্যুরেন্স চালু করতে দ্য সিটি ব্যাংক গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্সের কর্পোরেট এজেন্ট হিসেবে চুক্তি করেছে। ইস্টার্ণ ব্যাংক মেটলাইফ ও গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের সঙ্গে কর্পোরেট এজেন্ট হিসেবে চুক্তি করেছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক মেটলাইফের সঙ্গে ,ব্র্যাক ব্যাংক মেটলাইফ ও গ্রিন ডেল্টা, ডাচ বাংলা ব্যাংক গার্ডিয়ান ও প্রগতি লাইফের সঙ্গে, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক গার্ডিয়ান লাইফ, প্রগতি লাইফ ও গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের সঙ্গে কর্পোরেট চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এছাড়া প্রাইম ব্যাংক ন্যাশনাল লাইফের সঙ্গে কর্পোরেট চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) নীতিমালা অনুসরণ করে চুক্তিগুলো সই হয়। এর মধ্যে কোনো কোনো ব্যাংক বীমাসেবা বিক্রির কার্যক্রম শুরু করতে পারলেও কেউ কেউ এখনো পারেনি।
সরকার প্রায় ১০ বছর ধরে সেবাটি চালুর চেষ্টা করে আসছিল। সব ধরনের আইনি ধাপ পার করে অবশেষে গত ১ মার্চ জাতীয় বীমা দিবসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যাংকাস্যুরেন্স সেবার উদ্বোধন করেন।
ব্যাংকাস্যুরেন্সে বীমা পণ্য বিক্রির বিপরীতে ব্যাংক নির্ধারিত হারে বীমা কোম্পানির কাছ থেকে কমিশন পাবে। সেবাটি তদারকির জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ব্যাংকাস্যুরেন্স নামে আলাদা শাখা খোলা হয়েছে। আইডিআরএ নিজেও বীমাসংক্রান্ত অভিযোগ নিষ্পত্তির জন্য আলাদা ইউনিট চালু করেছে। বীমা কোম্পানিগুলো কমিশন ভাগাভাগি করে ব্যাংকের মাধ্যমে নিজেদের পণ্যের প্রসার ঘটাতে পারবে। এতে উভয় পক্ষেরই লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকবে।
ব্যাংকাস্যুরেন্সের ক্ষেত্রেও বিমাদাবি বা অভিযোগ নিষ্পত্তি হবে বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী। ব্যাংক কিন্তু দাবি পরিশোধের নিশ্চয়তা দেবে না। ব্যাংক থেকে পলিসি কিনতে গেলে ব্যাংকে হিসাব থাকতে হবে। বিমা কোম্পানির মাধ্যমে একই পলিসি কিনতে গেলে ব্যাংক হিসাব শুরুতে না থাকলেও চলে, কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই ব্যাংক হিসাব খোলা বাধ্যতামূলক।
কোনো ব্যাংক যদি ব্যাংকাস্যুরেন্স সেবা চালু করতে চায়, তাহলে প্রথমেই সেটির পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন নিতে হবে। অনুমোদনের কপিসহ আবেদন করতে হবে বাংলাদেশ ব্যাংকে। আবেদনের সঙ্গে ব্যাংকের দুই বছরের বার্ষিক প্রতিবেদন, ঋণমান, খেলাপি ঋণের হারসহ ২০ ধরনের তথ্য দিতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে পূর্বানুমতি নেওয়ার পর আইডিআরএ থেকে করপোরেট এজেন্ট হিসেবে লাইসেন্স নিতে হবে। এরপর সংশ্লিষ্ট বিমা কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করতে হবে।
অন্যদিকে বিমা কোম্পানিকে ব্যাংকাস্যুরেন্সের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তির অনুমোদন পেতে আইডিআরএতে সাত ধরনের তথ্য দিতে হবে। করপোরেট এজেন্ট (ব্যাংকাস্যুরেন্স) নির্দেশিকা, ২০২৩ অনুযায়ী ব্যাংকাস্যুরেন্স চুক্তি সম্পাদনের অনুমোদনের আবেদনে প্রয়োজনীয় সব তথ্য দাখিল করতে হবে। তথ্যগুলো হচ্ছে বিমা দাবি নিষ্পত্তির হার, অনুমোদিত ব্যবস্থাপনা ব্যয় ও প্রকৃত ব্যবস্থাপনা ব্যয়ের পরিমাণ, মোট সম্পদের কত শতাংশ বিনিয়োগ রয়েছে ও কত শতাংশ তারল্যে রূপান্তর করা যাবে, কোম্পানির বিনিয়োগ রিটার্নের হার, জীবন তহবিলের পরিমাণ, নবায়ন হার এবং ব্যাংকাস্যুরেন্স চুক্তির খসড়া।
ব্যাংকাস্যুরেন্স হচ্ছে চুক্তি, কোনো বিমা পণ্য নয়। এ চুক্তির মাধ্যমে বিমা কোম্পানির পক্ষে তাদের পণ্য বা পলিসি বিক্রি বা বাজারজাত করে থাকে ব্যাংক। অর্থাৎ ব্যাংক এখানে কমিশন এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। গ্রাহকের বিমাদাবি পরিশোধে বিমা কোম্পানির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।
দাবির বেলায় বিমাগ্রাহক বা তাঁর নমিনি বিমা কোম্পানির সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ অথবা ব্যাংকের মাধ্যমেও যোগাযোগ করতে পারবেন। দাবি গ্রহণযোগ্য হলে বিমা কোম্পানি সরাসরি বিমাগ্রাহক বা তাঁর নমিনিকে চেক দেবে এবং ব্যাংককে জানিয়ে দেবে। তবে দাবির টাকা পরিশোধের ব্যাপারেও আইনগতভাবে ব্যাংকের কোনো দায়দায়িত্ব থাকবে না।
ব্যাংকাস্যুরেন্স চালুর ক্ষেত্রে ব্যাংকের আর্থিক সূচকের মানদণ্ড ঠিক করে দিয়ে গত ডিসেম্বরে নীতিমালা জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে বলা হয়েছে, ব্যাংককে বিমাকারীর বিমাসংক্রান্ত কোনো ঝুঁকি গ্রহণ করবে না বা বিমাকারী হিসেবে কাজ করবে না মর্মে স্পষ্টভাবে ঘোষণা দিতে হবে।
করপোরেট এজেন্ট হিসেবে বিমাপণ্য ও সেবা বিক্রি করতে চাইলে কোনো ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি নিতে হবে। অনুমোদন পাওয়ার পর ব্যাংককে স্বতন্ত্র ব্যাংকাস্যুরেন্স ইউনিট বা উইং প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নীতিমালা অনুযায়ী, ব্যাংক কোনো গ্রাহককে বিমাপণ্য গ্রহণে বাধ্য করতে পারবে না, কোনো গ্রাহককে বিমাপণ্য ক্রয়ে উৎসাহিত করার জন্য বিমা কোম্পানি ঘোষিত মূল্য ছাড়া অন্য কোনো প্রণোদনাও দিতে পারবে না। ব্যাংকাস্যুরেন্স চালু করতে আগ্রহী ব্যাংককে পরপর তিন বছর মুনাফা অর্জন করতে হবে।
একটি ব্যাংক একই সঙ্গে সর্বোচ্চ তিনটি জীবনবিমা ও তিনটি সাধারণ বিমার পণ্য-সেবা বিক্রি করতে পারবে। যেসব ব্যাংকের প্রকৃত খেলাপি ঋণ ৫ শতাংশের কম, তারাই শুধু এ সেবায় যুক্ত হতে পারবে। সে ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মূলধনের বিপরীতে ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের (সিআরএআর) অনুপাত হতে হবে সাড়ে ১২ শতাংশ। ব্যাসেল-৩ অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া ক্রেডিট রেটিং বা ঋণমানে গ্রেড-২-এর নিচে থাকা ব্যাংক বিমা ব্যবসায়ে যুক্ত হতে পারবে না। আগ্রহী ব্যাংকের ক্যামেলস রেটিংও ন্যূনতম ২ থাকতে হবে। খেলাপি ঋণের বিষয়ে বলা হয়েছে, নিট খেলাপি ঋণের হার ৫ শতাংশের বেশি হতে পারবে না।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
পুঁজিবাজার
পিপলস লিজিংয়ের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ
![পিপলস লিজিংয়ের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ পিপলস](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/04/peoples-leasing.jpg)
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পিপলস লিজিং এন্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত হিসাববছরে জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটি সমাপ্ত হিসাববছরের নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের পাঠিয়েছে।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য কোম্পানিটি ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আরএকে সিরামিকসের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
![আরএকে সিরামিকসের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা পিপলস](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2022/10/RAK-Ceramics.jpg)
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আরএকে সিরামিকস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ২৩ জুলাই বিকাল ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত সভায় ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২৪-জুন’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাউথইস্ট ব্যাংকের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
![সাউথইস্ট ব্যাংকের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন পিপলস](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/03/southeast-bank-plc.jpg)
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদে ‘এএ’ এবং স্বল্প মেয়াদি ‘এসটি-২’ রেটিং হয়েছে। গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৩ সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত এবং ৩০ জুন,২০২৩ সমাপ্ত হিসাববছরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও রেটিং ঘোষণার দিন পর্যন্ত প্রাসঙ্গিক অন্যান্য পরিমাণগত ও গুণগত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আয় বেড়েছে সেনাকল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের
![আয় বেড়েছে সেনাকল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের পিপলস](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/Sena-Kalyan.jpg)
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২৪-জুন’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সেনাকল্যাণ ইন্স্যুরেন্স।
সোমবার (১৫ জুলাই) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
চলতি দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২৪-জুন’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৬৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২৪-জুন’২৪) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ১ টাকা ৩২ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২২ টাকা ৮৩ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ফের ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্সের এমডি শামসুল ইসলাম
![ফের ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্সের এমডি শামসুল ইসলাম পিপলস](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/NATIONAL-HOUSING1.jpg)
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে পুনরায় নিযুক্ত হয়েছেন মোহাম্মদ শামসুল ইসলাম। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) থেকে আগামী ৩ বছরের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
শামসুল ইসলাম ১৯৮৯ সালে এবি ব্যাংকে প্রবেশনারি অফিসার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ব্যাংকিং পেশায় প্রায় ৩৬ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন তিনি।
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্সের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। এরপর তিনি কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিযুক্ত হন।
কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ ২৫৬তম বোর্ড সভায় তাকে এমডি হিসেবে পুনরায় নিয়োগ প্রদান করেন এবং বাংলাদেশ ব্যাংক তার পুনঃনিয়োগ অনুমোদন করে।
এমআই