বিনোদন
আম্বানির ছেলের বিয়েতে বিনা দাওয়াতে গিয়ে গ্রেপ্তার ২
রাজকীয় এক বিয়ে বলে কথা, যে কেউ এমন বিয়ের সাক্ষী হতে চাইবে কোনো রকম সুযোগ পেলেই। সেই সুযোগই কাজে লাগাতে গিয়ে পুলিশের কাছে ধরা পড়েছেন দুই ব্যক্তি। ঘটনা ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানীর ছেলে অনন্ত আম্বানী ও রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ের।
মুম্বাইয়ের কুরলা কমপ্লেক্সের জিও ওয়ার্ল্ড কনভেনশন সেন্টারে গত ১২ জুলাই অনুষ্ঠিত হলো ভারতের শীর্ষ ধনীর ছোট ছেলের রাজকীয় বিয়ের আয়োজন। যেখানে উপস্থিত ছিলেন বলিউড-হলিউড থেকে শুরু করে খেলোয়াড়-ধনকুবেররা।
যে কারণে বিয়েতে নিরাপত্তা ব্যবস্থাও ছিল চোখে পড়ার মতো। তবুও জমকালো এই আয়োজনে বিনা দাওয়াতে অবৈধভাবে ভেন্যুতে প্রবেশের অভিযোগের পৃথক ঘটনায় দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। নিরাপত্তা কর্মীরা তাদের সন্দেহজনক গতিবিধি লক্ষ্য করে অভিযুক্তদের ধরে ফেলেন। পরে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
এফআইআরে বলা হয়েছে, শনিবার ভোরে জিও ওয়ার্ল্ড সেন্টারের দোতলায় এক ব্যক্তিকে সন্দেহজনক আচরণ করতে দেখা যায়। লাল ওই ব্যক্তিকে তার সিকিউরিটি ইনচার্জ মণীশ শ্যামলেটির কাছে নিয়ে আসেন, যিনি তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন এবং পরে তাকে বান্দ্রা-কুরলা কমপ্লেক্স পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, ভিরারের ব্যবসায়ী লুকমান মোহাম্মদ শফি শেখ (২৮) নামে ওই ব্যক্তি ১০ নম্বর গেট দিয়ে অবৈধভাবে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করেন। শনিবার ছিল অনন্ত-রাধিকার শুভ আশীর্বাদের অনুষ্ঠান। ভেন্যুতে প্রবেশের জন্য বিশেষ পাস দেওয়া হয়েছিল সকলকে। শেখ পরে স্বীকার করেন, কৌতূহলবশত আম্বানির ছেলের বিয়েতে হাজির হয়েছেন তিনি।
দ্বিতীয় ঘটনায়, শুক্রবার সকালে জিও ওয়ার্ল্ড সেন্টারের ১ নম্বর প্যাভিলিয়নের নিরাপত্তা কর্মীরা এক ব্যক্তিকে সন্দেহজনক আচরণ করতে দেখেন। সঙ্গে সঙ্গে তাকে আটক করা হয়। আটকের পর তিনি জানান, ইউটিউব চ্যানেলের জন্য ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করতে এমন কীর্তি ঘটিয়েছেন।
মুম্বাই পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, দুই অভিযুক্তর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধি, ২০২৩-এর ৩২৯ ধারা (অপরাধমূলক অনধিকার প্রবেশ এবং গৃহ-অনধিকারপ্রবেশ)-র অধীনে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
কে এই ‘মেসেজ ড্রপ’ হুজুর, যা জানা গেল
নকল স্টেজ তৈরি করে নিয়মিত ভিডিও তৈরি করেন। তিনি এমনভাবে ভান করেন, যেন তার সামনে কয়েকশ’ শ্রোতা! কথায় কথায় বলে থাকেন—‘মেসেজ ড্রপ’ কিংবা ‘আমার অ্যাসিস্টেন্ট’। সম্প্রতি কথিত এই আলোচককে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে তুমুল আলোচনা ও সমালোচনা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল এই আলোচকের নাম আবু আবদুল্লাহ্ মোহাম্মদ। তবে তাকে বেশিরভাগ মানুষই ‘মেসেজ ড্রপ হুজু ‘ নামেই চেনে। তিনি রাজশাহীতে থাকেন। তিনি নিজেকে ইসলামিক স্কলার দাবি করেন। তবে তার শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।
প্রাথমিক অবস্থায় তিনি ইসলামি বক্তা মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারীসহ বেশ কয়েকজন শায়েখের কথা বলার ধরণ ও কণ্ঠ নকল করে আলোচনায় আসেন। তিনি মিজানুর রহমান আজহারীর মতো বাংলা ও ইংরেজির সংমিশ্রণে বক্তব্য দেওয়ার চেষ্টা করেন।
একসময় ইসলামের নানা প্রসঙ্গ নিয়ে তাকে আলোচনা করতে দেখা গেলে, বর্তমানে নিজেকে বদলেছেন অনেকটাই। তিনি আলোচনার আদলে ফেসবুক, টিকটক ও ইউটিউবের জন্য কনটেন্ট নির্মাণ করেন। তিনি কথায় কথায় বলেন, ‘যুব সমাজের উদ্দেশ্যে মেসেজ ড্রপ করছি।’ এমনকি তাকে সব ইনফরমেশন তার ‘পার্সোনাল অ্যাসিসটেন্ট দিয়ে থাকেন’ বলেও দাবি করে প্রতিটি ভিডিওতে।
তার ব্যক্তিগত টিকটক অ্যাকাউন্টে নারী ও সিনেমা নিয়ে আলোচনা করায় তিনি ব্যাপক সমালোচিত হন। তার আলোচনায় অভিনেত্রী থেকে শুরু করে বাদ যায়নি পর্নোতারকারাও। তিনি ‘মেয়েদের জন্য গান-নাচ জরুরি’ এবং ‘প্রেম করা ফরজ’ এমনটাও উল্লেখ করেছেন। তার এসব ফতোয়ায় ক্ষেপেছেন অনেকেই।
মো. মুহিবুল মোত্তাকিন নামের একজন লিখেছেন, আপনি কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে ইসলামিক স্কলার হয়েছেন? বড় বড় ইসলামিক স্কলারাও তাদের নামের পাশে ইসলামিক স্কলার লেখেন না। আপনি তো দেখছি সবই নকল করে বসেন।
মাহির নাইম নামের একজন লিখেছেন, কেউ যেনো জোরপূর্বক উস্তাদকে স্টেজে এনে বসিয়ে দিছে, পর্দার আড়ালেই ওস্তাদকে ভালো দেখায়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
পাঁচ নায়িকাকে নিয়ে ‘আপনজন’র ঘোষণা শাকিব খানের
সিনেমার যেমন মনোযোগী, তেমনি কর্পোরেট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও সুনাম করছে শাকিব খান। তার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান রিমার্ক এবার দেশের প্রান্তিক ব্যবসায়ীদের জন্য মহতী এক উদ্যোগ নিয়েছে। এর ফলে ব্যবসায়ীরা অদূর ভবিষ্যতে নানামাত্রিক সুবিধা পাবেন।
শনিবার (১৩ জুলাই) দুপুরে গুলশানের একটি ফাইভ স্টার হোটেলে এ উপলক্ষে ‘রিমার্ক আপনজন’ শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে করেন। সেখানে এই আয়োজনের লোগো উন্মোচন করেন অভিনেতা। এতে শাকিব খান ছাড়াও ছিলেন চিত্রনায়িকা পরীমণি, বিদ্যা সিনহা মিম, প্রার্থনা ফারদিন দীঘি, পূজা চেরী ও কেয়া পায়েল। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রিমার্কের এক্সকিউটিভ ডিরেক্টর চিত্রনায়ক ইমন।
শাকিব খান জানান, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়ানোর উদ্দেশে রিমার্ক নিয়ে এসেছে ‘আপনজন’। এটি এমন এক ব্যবসায়িক উদ্যোগ যার সদস্য হলেই লাভবান হবেন ব্যবসায়ীরা। যেমন ‘আপনজন’র সদস্যরা রিমার্ক থেকে যত টাকা মূল্যের পণ্য কিনবেন ঠিক তত পরিমাণ অর্থই আর্থিক সহায়তা হিসেবে পাবেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, ‘আপনজন’র সাথে যেসব ব্যবসায়ী যুক্ত হবেন তারা সবাই পরিবারের বিপদের সময় আর্থিক সহায়তা পাবেন।
সংবাদ সম্মেলনে শাকিব আরও বলেন, একটি দেশের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের বাদ দিয়ে উন্নয়নের দিকে পৌঁছানো যায় না। কারণ প্রান্তিক পর্যায়ে কোনো পণ্য পৌঁছে দেন তারাই। তাই তাদের মৃত্যু মানে শুধু একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়া নয়, বিশাল একটি ইন্ডাস্ট্রির স্বপ্ন পূরণের মাঝপথে মৃত্যুও।
তিনি আরও বলেন, তাই ‘আপনজন’ একটি ভালোবাসার উদ্যোগ। এ ‘আপনজন’র মাধ্যমেই ছোট, ক্ষুদ্র, মাঝারি ব্যবসায়ীদের পাশে সব সময় থাকবে রিমার্ক। এভাবেই একজন আরেকজনের ভরসার হাত হয়ে একসঙ্গে সামনের দিনগুলোতে এগিয়ে যাব আশা করছি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থেকে পাঁচ নায়িকা পরীমণি, মিম, দীঘি, পূজা চেরী, কেয়া পায়েল প্রত্যেকে রিমার্ক-এর বিভিন্ন পণ্যের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে যুক্ত থাকতে পেরে গর্বিত হওয়ার কথা জানান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
বিশ্বের প্রথম এআই সুন্দরী লাইলি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই যা নিয়ে আমরা কমবেশি সকলেই অবগত। কী না করা যায় এআই দিয়ে? মানুষের চেহারাও তৈরি করা এআই এর কাছে এখন এক তুরির কাজ। কিন্তু, এআইকে ব্যবহার করে একজন মানুষের চেহারা কতটা আকর্ষণীয় করা যায়, সেখানেই রয়েছে মুন্সিয়ানা।
সম্প্রতি এমনই এক প্রতিযোগিতা বিশ্বে প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত হল তাও খুবই বড় পরিসরে। সেটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সুন্দরী প্রতিযোগিতা। এতে বিজয়ীর মুকুট অর্জন করেছেন কেনজা লাইলি নামে এক মরক্কোর ইনফ্লুয়েন্সার।
তবে, সাধারণ বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতার মত কেনজা লাইলি তার সৌন্দর্যের ওপর মুকুট অর্জন করেননি। এখানে অংশগ্রহণকারীরা এআইকে ব্যবহার করে একটি ভার্চুয়াল মডেলকে নিজের মত রূপ দিয়েছেন। সবমিলিয়ে মডেলের গঠন, পোশাক, ডিজাইন দেখে বিবেচনা করা হয়েছে কোন প্রতিযোগী এআই মডেলকে সবচেয়ে আকর্ষণীয় রূপে তৈরি করেছে। প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ক্রিয়েটরের দক্ষতা এবং কোন টুলের মাধ্যমে ক্রিয়েটর এ মডেল বানিয়েছেন, তা যাচাই করা হয়েছে। এখানে প্রম্পট সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছে।
চলতি বছরের এপ্রিল মাসে আয়োজন করা হয় বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সুন্দরী প্রতিযোগিতা ‘মিস এআই’। এআই কনটেন্ট-নির্ভর ওয়েবসাইট ফ্যানভ্যু আয়োজন করে ইভেন্টটি। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়ে গেল প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব। এতে মরক্কোর হিজাবি ইনফ্লুয়েন্সার কেনজা লাইলির মাথায় উঠেছে বিজয়ীর মুকুট।
প্রায় ১ হাজার ৫০০ প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে সে এই সম্মাননা অর্জন করেছেন কেনজা লাইলি। এ ছাড়া রানার্সআপ হয়েছে ফ্রান্সের লালিনা ভালিনা ও পর্তুগালের অলিভিয়া সি।
কেনজা লাইলি হিজাব পরিহিত অ্যাকটিভিস্ট ও ইনফ্লুয়েন্সার। ইনস্টাগ্রামে তার অনুসারীর সংখ্যা ১ লাখ ৯৫ হাজার। সে-ই মরক্কোর প্রথম ভার্চ্যুয়াল ইনফ্লুয়েন্সার। নিজের কনটেন্টের মাধ্যমে লাইলি তার দেশের ঐতিহ্যকে বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরতে চায়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
আমি কখনও বিসিএস পরীক্ষা দিইনি: তাহসান
বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (বিপিএসসি) প্রশ্নপত্র ফাঁসকাণ্ডে উত্তাল সারাদেশ। দুর্নীতিগ্রস্তদের নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা এখন তুঙ্গে। এদিকে এই ঘটনায় খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে শোবিজের জনপ্রিয় অভিনেতা-সংগীতশিল্পী তাহসান খান ও তার মায়ের নাম।
অভিযোগ উঠেছে, গায়কের মা সাবেক পিএসসি চেয়ারম্যান ড. জিনাতুন নেসার ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিসিএসে প্রথম হয়েছেন তাহসান। ফলে তাকে নিয়ে গত দুদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনা চলছে।
অবশেষে বিষয়টি নিয়ে দেশের একটি গণমাধ্যমে মুখ খুলেছেন তাহসান। অভিনেতা বলেন, পুরো বিষয়টিই ভুয়া। আমি কখনোই বিসিএসে বসিনি। সুতরাং ২৪তম বিসিএসে পররাষ্ট্র ক্যাডারে প্রথম হওয়ার তো প্রশ্নই আসে না।
দীর্ঘদিন ধরেই বিসিএস ও বিভিন্ন সরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস করে আসছে একটি চক্র। সম্প্রতি এমন খবর প্রকাশের পর রীতিমতো ঝড় উঠেছে নেটদুনিয়ায়। ইতোমধ্যে এই ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন পিএসসির কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ১৭ জন। যার মধ্যে একজন সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যানের সাবেক গাড়িচালক অভিযুক্ত সৈয়দ আবেদ আলী।
আরও অভিযোগ উঠেছে, তাহসানের মা ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগম পিএসসির চেয়ারম্যান থাকাকালীন তার গাড়িচালক ছিলেন আবেদ আলী। ড. জিনাতুন নেসার সময়ও হয়েছিল প্রশ্নফাঁসের মতো ঘটনা। তাই খুব স্বাভাবিকভাবেই অভিনেতার মায়ের নামটিও জড়িয়েছে প্রশ্নপত্র ফাঁসের এই ঘটনায়।
এ প্রসঙ্গে তাহসান বলেন, এখানে একটা ভুল হচ্ছে। এই ড্রাইভার অফিসের অন্যান্য ড্রাইভারদের মতোই একজন। তিনি আমার মায়ের ড্রাইভার নন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
দিঘীর বিয়েতে সবাইকে আমন্ত্রণ জানালেন তিশা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ছবিকে কেন্দ্র করে ঢাকাই সিনেমার বর্তমান সময়ের চিত্রনায়িকা প্রার্থনা ফারদিন দীঘির বিয়ের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে।
গত সোমবার (১ জুলাই) রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি বিয়ের কার্ডের ছবি প্রকাশ করেছেন অভিনেত্রী। যেখানে দেখা গেছে, তার অনামিকায় আংটি। মেহেদী রাঙানো হাত। আর সেই হাতের নিচে একটি বিয়ের কার্ড! ক্যাপশনে অভিনেত্রী লেখেন, ‘অপেক্ষা করতে পারছি না আর…! সবকিছুর জন্য আলহামদুলিল্লাহ।’
মুহূর্তের মধ্যেই দীঘির সেই ছবি ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে। ভক্তদের মধ্যেও শুরু হয় নানা আলোচনা। দীঘি কি তাহলে বিয়ে করেছেন? এই প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন সকলে। তবে নায়িকাকে তাদের কারো প্রশ্নেরই উত্তর দিতে দেখা যায়নি।
তবে এবার জানা গেল, ওটিটি প্লার্টফর্ম চরকিতে আসছে দীঘির নতুন ওয়েব ফিল্ম। নাম ৩৬২৪৩৬। পরিচালনা করেছেন রিয়ায়াজুর রহমান। এতে দীঘি অভিনয় করেছেন প্রিয়ন্তীর চরিত্রে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফেসবুকে একটি ভিডিও শেয়ার করলেন এই অভিনেত্রী। যেখানে বিয়ের সাজে দেখা মিলেছে এই অভিনেত্রীর। সেই ভিডিও শেয়ার করে দীঘি লিখেছেন, ‘বিয়েটা কিন্তু প্রিয়ন্তীর। আর যারা যারা আমার বিয়ে ভেবে অনেক বেশি এক্সসাইটেড ছিলেন তাদের জন্য অল্প একটু সমবেদনা।’
দীঘির সেই ভিডিও নিজের ফেসবুকে শেয়ার করেছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা। যেখানে দীঘির বিয়েতে সবাইকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তিনি।
দীঘিকে নিয়ে চরকির সেই ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা ছিল, ‘কী আসছে? কবে আসছে? যা-ই আসুক যখনই আসুক! আপনার উপস্থিতি আমাদের একান্ত কাম্য।’
ভিডিওর সঙ্গে সুর মিলিয়ে তিশা লিখেছেন, দিঘীর বিয়েতে সবাইকে আমন্ত্রণ! অভিনেত্রীর এমন ক্যাপশনে এটা স্পষ্ট, ছবির প্রচারণায় অংশ নিতেই তিশা সবাইকে দীঘির বিয়ের দাওয়াত দিয়েছেন।