অন্যান্য
জাতীয় রপ্তানি পদক পেলো পুঁজিবাজারের ছয় প্রতিষ্ঠান
দেশে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অবদান রাখায় ২০২১-২২ অর্থবছরের রপ্তানি পদক পেয়েছে ৭৭টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন খাতের প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৬টি।
রবিবার (১৪ জুলাই) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধির হাতে জাতীয় রপ্তানি পদক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদক পাওয়া তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো হচ্ছে-
১. ঔষধজাত দ্রব্য রপ্তানিতে স্বর্ণপদক পেয়েছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল এবং ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে স্কয়ার ফার্মা।
২.সুতা খাতে রপ্তানিতে রৌপ্য পদক পেয়েছে স্কয়ার টেক্সটাইলস লিমিটেড।
৩. সিরামিকের সামগ্রী খাত থেকে স্বর্ণ পদক পেয়েছে শাইনপুকুর সিরামিকস।
৪. ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ।
৫. ইপিজেডভুক্ত শতভাগ বাংলাদেশি মালিকানাধীন তৈরি পোশাক শিল্প (নিট ও ওভেন) থেকে ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে শামা ডেনিমস।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি টিপু মুনশি, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন, এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
বদনাম হলেও দুর্নীতিবাজদের ক্ষমা করা হবে না: প্রধানমন্ত্রী
সরকারের বদনাম হলেও দুর্নীতিবাজদের ক্ষমা করা হবে না জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সরকারের বদনাম নিয়ে ভাবি না, দুর্নীতি করলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার (১৫ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে মন্ত্রণালয়-বিভাগে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর এবং বার্ষিক কর্মসম্পাদন চক্তি ও শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়নের তাগিদ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেছেন, দুর্নীতি রোধে সরকারি কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।
নিজ নিজ কর্মস্থলে জবাবদিহিতা নিশ্চিতের নির্দেশ নিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত জবাবদিহিতা না থাকলে কাজ সঠিকভাবে শেষ হয় না। সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে এগোলে লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব।
তিনি বলেন, সব মন্ত্রণালয়ের নিচ দিকেও অনিয়ম-দুর্নীতি হয়। এজন্য নজরদারি রাখতে হবে। সরকারি কাজে দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে। স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করলে পুরস্কৃত করা হবে।
এসময় কোটাবিরোধী আন্দোলন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, রোকেয়া হলের মেয়েরা রাজাকার বলে স্লোগান দেয়, কোন চেতনা তারা বিশ্বাস করে? এ কোন দেশে বাস করছি?
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোটাবিরোধী আন্দোলনের নামে যারা নিজেদের রাজাকার বলতে লজ্জা পায় না তারা কোন চেতনায় বিশ্বাস করে? তারা কি শিক্ষা পেয়েছে?
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
বন্যার কারণে বাজারে কাঁচাপণ্যের দাম বেশি: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, বৃষ্টি, ভারী বর্ষণ ও বন্যার কারণে বাজারে কাঁচাপণ্যের দাম বেশি। তবে কোনও ব্যবসায়ীকে পণ্য মজুদের সুযোগ দেওয়া হবে না।
আজ শনিবার (১৩ জুলাই) সকালে কারওয়ান বাজারের টিসিবি অডিটোরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, বাজার কাঁচামরিচের কেজি ৪০০ টাকার বেশি ও পেঁয়াজের দাম ১৩০-১৪০ টাকা কেজি। বাজেটে বলা হয়েছে, উৎস কর কমানো হয়েছে ২ থেকে ১ শতাংশে। কিন্তু বাজারে এর কোনও প্রতিফলন নেই কেন?
এমন প্রশ্নের জবাবে আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, এই মুহূর্তে ১৮টি জেলায় বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণের কারণে পানি বেড়ে গেছে। বিভিন্ন কাঁচাবাজারে পানি উঠেছে। বীজতলা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এটি সাময়িক। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করব, বন্যা পরবর্তী তারা কী পদক্ষেপ নিয়েছে। বন্যা পরবর্তী সাপ্লাই চেইন নিশ্চিত করার জন্য কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে বসতে বলবো। বর্তমানে কৃষি পণ্যের কী অবস্থা, সেটা জেনে আমরা আপনাদের জানাবো।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের ভোক্তা অধিদপ্তর সব সময় সচেষ্ট আছে। আপনারা নিজেরাই দেখতে পারছেন ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এটা কিন্তু কোনও কন্সপিরেসি না। বাজারে বসার মত অবস্থা নেই। যেখান থেকে আমাদের কৃষি পণ্য আসার কথা, সেখান থেকে আসতে পারছে না। মজুদদারে বিরুদ্ধে আমাদের শক্ত অবস্থা থাকবে। আমরা সব সময় প্রস্তুত আছি। কোনও ব্যবসায়ীকে মজুদদারি করে পণ্যের দাম বাড়াতে দেওয়া হবে না।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
বিদেশি দক্ষ কর্মীদের করছাড় সুবিধা দেবে জার্মানি
দক্ষ বিদেশি কর্মীরা জার্মানিতে চাকুরি নিলে তাদের কর হ্রাসের পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার। সমালোচকরা অবশ্য এই পরিকল্পনা সমাজে বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন।
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে কর সুবিধা, যারা অবসরের আগে লম্বা সময় কাজ করবেন তাদের বাড়তি সুবিধা দেওয়া এবং আমলাতান্ত্রিক জটিলতা কমানোর মতো বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যবসার জন্য জার্মানিকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে চাচ্ছে ইউরোপের দেশটির সরকার।
জার্মানিতে বিদেশি দক্ষ কর্মীদের আসতে উৎসাহ দিতেও পরিকল্পনা রয়েছে। দেশটির অর্থমন্ত্রী ক্রিশ্চিয়ান লিন্ডনার বলেন, ‘‘বিদেশি পেশাদারদের জন্য আমরা জার্মানিতে তাদের প্রথম তিন বছরের কর কমানোর ব্যবস্থা করছি। যোগ্য বিশেষজ্ঞ হিসেবে যারা আসবেন তাদের জন্য ৩০ শতাংশ, ২০ শতাংশ এবং ১০ শতাংশ হারে কর হ্রাসের সুযোগ থাকবে।’’
জার্মানিতে অনেকে অবশ্য এই পরিকল্পনাকে ইতিবাচকভাবে নিচ্ছেন না। বিরোধী রাজনীতিবিদ এবং ট্রেড ইউনিয়নবাদীরা এই পরিকল্পনাকে ‘অভ্যন্তরীণ কর্মীদের প্রতি নির্লজ্জ বৈষম্য’, ‘সবার প্রতি প্রকাশ্য শত্রুতার সামিল’, ‘অভ্যন্তরীণ শ্রমশক্তির প্রতি চরম উদাসীনতা’ বলে আখ্যা দিয়েছেন।
সরকারে থাকা দলগুলোর মধ্য থেকেও এই বিষয়ে সমালোচনা শোনা যাচ্ছে। জোট সরকারের অন্যতম শরিক সবুজ দল এই ইস্যুতে জার্মান সংবিধানে উল্লেখিত সমান অধিকার এবং শ্রম আইনের দিকে ইঙ্গিত করেছে।
দলটির আইনপ্রণেতা বেয়াটে ম্যুলার গেমেকে বলেন, ‘‘জার্মানিতে আমাদের সবাইকে সমান দেখার নীতি রয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে কারো সঙ্গে মন্দ আচরণ করা উচিত নয়। আমার দৃষ্টিতে এটা এদেশের মানুষের প্রতি কিছুটা বৈষম্যমূলক হবে। যদি আমরা বলি যে যারা অন্যদেশ থেকে আসবেন তাদের বেতনের অন্তত কিছু অংশের কর মওকুফ করা হবে।’’
জার্মান ইকোনমিক ইন্সটিটিউটের সাম্প্রতিক গবেষণা অনুযায়ী, জার্মানিতে বর্তমানে পাঁচ লাখ ৭৩ হাজার দক্ষ কর্মীর ঘাটতি রয়েছে। অর্থনীতিবিদদের হিসেবে এই কর্মী ঘাটতি না থাকলে দেশিটর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি চলতি বছর আরো এক শতাংশ বেশি হতে পারতো। সংখ্যাটি বেশ বড় কারণ ধারণা করা হচ্ছে ২০২৪ সালে জার্মানির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে মাত্র শূন্য দশমিক ২ শতাংশ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
জাতিসংঘে সর্বসম্মতিক্রমে রোহিঙ্গা প্রস্তাব গৃহীত
মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত বাংলাদেশে সাময়িকভাবে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের রাখাইনে সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে প্রত্যাবাসন এবং এ জনগোষ্ঠীর পক্ষে ন্যায়বিচার ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার মাধ্যমে টেকসই সমাধানে জাতিসংঘে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে।
বুধবার (১০ জুলাই) জেনেভায় জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের চলমান ৫৬তম অধিবেশনে প্রস্তাবটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।
জেনেভাতে বাংলাদেশ স্থায়ী প্রতিনিধির অফিস থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মানবাধিকার পরিষদের চলমান অধিবেশনে বাংলাদেশের উদ্যোগে ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সকল সদস্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা মুসলিম ও মিয়ানমারের অন্যান্য সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার পরিস্থিতি শীর্ষক প্রস্তাবটি পেশ করা হয়।
নিবিড় ও সুদীর্ঘ আপস-আলোচনা শেষে প্রস্তাবটি বুধবার জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। রেজুলেশন গৃহীত হওয়ার পর জেনেভার বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের ভারপ্রাপ্ত স্থায়ী প্রতিনিধি সঞ্চিতা হক বলেন, অপ্রতুল সম্পদ ও নানাবিধ সীমাবদ্ধতা নিয়ে বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গাকে অনির্দিষ্টকালের জন্য আশ্রয় দেওয়া বাংলাদেশের জন্য সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের উদ্বেগের কারণগুলোর গুরুত্ব অনুধাবন করে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিৎ প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করা। এছাড়া প্রত্যাবাসন নিয়ে চলমান দীর্ঘদিনের অনিশ্চয়তার ফলে রোহিঙ্গাদের মধ্যে সৃষ্ট হতাশা এবং এর নানাবিধ নেতিবাচক প্রভাবের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি রাখাইনে দ্রুত সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে টেকসই এবং স্বেচ্ছা প্রত্যাবাসনের শুরু করার উপর জোর দেন।
গৃহীত প্রস্তাবটিতে সম্প্রতি রাখাইনে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সহিংসতা, রোহিঙ্গাদের বাস্তুচ্যুত করা এবং তাদের জোরপূর্বক বিভিন্ন সশস্ত্র বাহিনীতে নিয়োগের ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। প্রস্তাবটি মিয়ানমারে যুদ্ধরত সকল পক্ষকে রোহিঙ্গাদের সুরক্ষা দেওয়া এবং তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানায়। মিয়ানমার সংঘাতের কারণে বাংলাদেশসহ প্রতিবেশী দেশের জানমালের ক্ষয়ক্ষতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রস্তাবটি মিয়ানমারকে তার আন্তর্জাতিক সীমান্তে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানায়।
গৃহীত প্রস্তাবটিতে বিতাড়িত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে সাময়িক আশ্রয় প্রদানের জন্য বাংলাদেশ সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়। এই প্রস্তাবে, রোহিঙ্গাদের জন্য অপর্যাপ্ত ও সংকুচিত আর্থিক সহযোগিতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রোহিঙ্গাদের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ সহায়তা প্রদান করার জন্য আহ্বান জানানো হয়।
প্রস্তাবে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যৌন অপরাধসহ সকল প্রকার নির্যাতন, মানবতা-বিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত ও দায়ী ব্যক্তিদের জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিচার ব্যবস্থার আওতায় আনা ও তদন্ত প্রক্রিয়া জোরদার করার প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়। এ প্রেক্ষিতে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত এবং আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে চলমান বিচার প্রক্রিয়াকেও সমর্থন জানানো হয়।
এছাড়া, প্রস্তাবটিতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চলমান সকল প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানিয়ে এমন পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের এখতিয়ারের কথা পুনর্ব্যক্ত করা হয়।
প্রস্তাবটিতে জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনারকে মিয়ানমার বিষয়ক `নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক তথ্যানুসন্ধানী মিশন`-এর সুপারিশগুলো বাস্তবায়নের অগ্রগতির উপর মানবাধিকার পরিষদ এবং জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে প্রতিবেদন উপস্থাপনের অনুরোধ জানানো হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
ব্লকে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন
সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে ৪৭টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির মোট ৫৪ কোটি ৪৪ লাখ ৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বিচ হ্যাচারির। এদিন কোম্পানিটির ১১ কোটি ৯৮ লাখ ১৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ন্যাশনাল ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯ কোটি ৪২ লাখ ৫০ হাজার টাকার।
এছাড়া, তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে লাভেলো আইসক্রিম। আজ কোম্পানিটির ৪ কোটি ১৬ লাখ ৩৮ হাজার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৩ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ১০ লাখ ৩২ হাজার টাকা, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ৫ লাখ ২২ হাজার টাকা, প্রিমিয়ার সিমেন্টের ২ কোটি ৮২ লাখ ৫৯ হাজার টাকা এবং পিপুলস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ২ কোটি ৩৬ লাখ ৫৫ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
কাফি