কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশে বিদ্যুৎ, গ্যাস-পানির বিল পরিশোধে ৯০০ টাকা পর্যন্ত ডিসকাউন্ট

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে প্রথমবার বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির বিল পরিশোধ করে প্রতি বিলে ১০০ টাকা করে ৩০০ টাকা এবং পরপর তিন মাসে মোট ৯০০ টাকার ডিসকাউন্ট কুপন পাওয়ার সুযোগ তৈরি হলো গ্রাহকদের জন্য। প্রতিবার ৪০০ টাকা বা তার বেশি বিদ্যুৎ, গ্যাস বা পানির বিল বিকাশ করলেই গ্রাহক তাৎক্ষণিক পেয়ে যাবেন ১০০ টাকার ডিসকাউন্ট কুপন।
এই জুলাইয়ের ৩১ তারিখের মধ্যে যে সকল গ্রাহক প্রথম বারের মতো বিদ্যুৎ বিল বিকাশ করে কুপন পাবেন, তারাই ৫ থেকে ৩১ আগস্টের মধ্যে বিদ্যুৎ বিল দিয়ে দ্বিতীয় কুপন এবং ৫ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিল বিকাশ করে তৃতীয় কুপনটি পেয়ে যাবেন। একই পদ্ধতি অনুসরণ করে প্রথমবারের মতো গ্যাস ও পানির বিল পরিশোধের ক্ষেত্রেও সমপরিমান কুপন পাওয়ার সুযোগ থাকছে গ্রাহকদের জন্য।
এর ফলে ধারাবাহিকভাবে তিন মাস বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির বিল পরিশোধের মাধ্যমে মোট নয়টি কুপনে ৯০০ টাকা ডিসকাউন্ট পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। কুপন পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে গ্রাহক দেশের শীর্ষ সুপারস্টোর ও লাইফস্টাইল আউটলেটগুলোয় বিকাশ পেমেন্টে প্রতিবার ন্যূনতম ১,০০০ টাকার কেনাকাটা করে কুপনগুলো ব্যবহার করতে পারবেন।
প্রতিটি ক্যাম্পেইনের বিস্তারিত এবং সুপারস্টোর ও লাইফস্টাইল আউটলেটগুলোর তালিকা দেখে নেয়া যাবে এই ওয়েব লিংকগুলোয় –
https://www.bkash.com/page/ubp-campaign-electricity. https://www.bkash.com/page/ubp-campaign-gas. https://www.bkash.com/page/ubp-campaign-water.
এই ক্যাম্পেইনগুলোর পাশাপাশি, যেকোনো বিকাশ গ্রাহক প্রতিমাসে ৪টি বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে পারছেন কোনো চার্জ ছাড়াই। এছাড়া, যেকেনো সংখ্যক গ্যাস, পানি ও টেলিফোন বিল পরিশোধেও নেই কোনো চার্জ। বিকাশ অ্যাপে নিজের বা প্রিয়জনের বিলের তথ্য সেভ করে রাখলে গ্রাহকরা যেকোনো সময় বিলের বিস্তারিত চেক করতে পারছেন এবং প্রয়োজন মতো পরিশোধও করতে পারছেন।
এতে বারবার পরিষেবাগুলোর বিলের কাগজ খুঁজে অ্যাকাউন্ট নম্বর টাইপ করার প্রয়োজন পড়ছে না। ‘পে বিল’ আইকন থেকে ‘সেভ করা বিল’ অপশন ট্যাপ করে সবচেয়ে সহজে এবং কম সময়ে পরিষেবার বিল পরিশোধ করা যাচ্ছে কেবল বিকাশেই। বিল পরিশোধে আরো নিশ্চিন্ত থাকতে গ্রাহক প্রয়োজনে ‘অটো পে’ও চালু করতে পারবেন, সেক্ষেত্রে অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স থাকা সাপেক্ষে নির্দিষ্ট তারিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিল পেমেন্ট হয়ে যাবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কর্পোরেট সংবাদ
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ঈদ পুণর্মিলনী

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির ঈদ পুণর্মিলনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (৭ এপ্রিল) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবু রেজা মো. ইয়াহিয়া’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করে বক্তব্য দেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এস.এম আজহারুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, মো. কাউছার উল আলম ও আবু নাছের মোহাম্মদ নাজমুল বারীসহ সারাদেশ থেকে ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাহী ও কর্মকর্তাগণ।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, ৯টি জোনের জোনপ্রধান, ২০৬টি শাখার শাখা ব্যবস্থাপক, ১৭৭টি উপশাখার ইনচার্জসহ অন্যান্য নির্বাহী ও কর্মকর্তাগণ ডিজিটাল প্লাটফর্মে যুক্ত থেকে পারস্পরিক ঈদ আনন্দ ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন।
মোহাম্মদ আবদুল মান্নান প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঈদ-উল-ফিতরকে বাংলাদেশের বৃহত্তম ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উৎসব উল্লেখ করে বলেন, রমজান ও ঈদের মূল শিক্ষার আলোকে ধনী-গরীবের বৈষম্য কমানো, দারিদ্র বিমোচন ও সংকুলানমূলক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।
তিনি বলেন, গত ৬ মাসে ৭ লাখ ৩৩ হাজার নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার মাধ্যমে মানুষ ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রতি তাঁদের আস্থার স্বীকৃতি দিয়েছে। আস্থা ফিরে আসায় এই সময়ে ৩ হাজার ৩ শত কোটি টাকা নতুন আমানত সংগ্রহের পাশাপাশি ২ হাজার ২ শত কোটি টাকা অনাদায়ী বিনিয়োগ আদায় হয়েছে। ইসলামী ব্যাংকিংয়ের কল্যাণমুখী সেবা সাধারণ মানুষের নিকট পৌঁছে দিয়ে তাঁদের জীবনমান উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের অডিট বিষয়ক কর্মশালা

ইসলামী ব্যাংক ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ একাডেমির (আইবিটিআরএ) উদ্যোগে ‘ইফেক্টিভ ইন্টারনাল অডিট প্রসিডিউর ইন ব্যাংক’ শীর্ষক এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মশালার উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর (চলতি দায়িত্ব) মো. ওমর ফারুক খান।
ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও আইবিটিআরএ-এর প্রিন্সিপাল খোন্দকার মো. মুনীরুল আলম আল-মামুনের সভাপতিত্বে কর্মশালার বিভিন্ন সেশন পরিচালনা করেন ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. আলতাফ হুসাইন ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. রফিকুল ইসলাম ও মো. মাকসুদুর রহমান।
ব্যাংকের অডিট অ্যান্ড ইনপেকশন ডিভিশনের নির্বাহী ও কর্মকর্তাবৃন্দ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাকায় সিএ কমিউনিটির মানববন্ধন

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান সামরিক আগ্রাসন, নির্বিচারে বোমাবর্ষণ ও দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা অমানবিক অবরোধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে এক মানববন্ধনের আয়োজন করে সিএ কমিউনিটি অফ বাংলাদেশ।
‘ইসরায়েলের গণহত্যার বিরুদ্ধে অবস্থান নিন’- এই শ্লোগানকে সামনে রেখে আয়োজিত মানববন্ধনটি সোমবার (৭ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৩টায় সিএ ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচিতে মানবাধিকার কর্মী, বিভিন্ন সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠনের সদস্যসহ সচেতন নাগরিকরা ব্যানার, প্ল্যাকার্ড এবং প্রতিবাদী বার্তা নিয়ে অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গাজা যেন এক নির্মম হত্যাকাণ্ডের পরীক্ষাগারে পরিণত হয়েছে। প্রতিনিয়ত শিশু, নারী ও নিরপরাধ সাধারণ মানুষ সেখানে প্রাণ হারাচ্ছেন। এমন নিষ্ঠুরতার বিরুদ্ধে নীরবতা মানেই অন্যায়ের সঙ্গে একাত্মতা। এখনই সময় ফিলিস্তিনের পক্ষে দৃঢ়ভাবে দাঁড়ানোর।
আয়োজক সংগঠনের নেতারা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্দেশে বলেন, ইসরায়েলের যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ড বন্ধে জাতিসংঘসহ বিশ্ব মোড়লদের নীরবতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। অবিলম্বে এই গণহত্যা বন্ধে কার্যকর ও দৃশ্যমান পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
বক্তারা আরও বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাস গণঅবস্থান ও ন্যায়ের পক্ষে আন্দোলনের ইতিহাস। সেই ঐতিহ্য অনুসরণ করেই ফিলিস্তিনের প্রতি এই সংহতি প্রকাশ, যা শুধু একটি জাতির নয়, মানবতার পক্ষেই উচ্চকণ্ঠ প্রতিবাদ।
মানববন্ধন শেষে আয়োজকেরা ফিলিস্তিনের শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন এবং এই আন্দোলনকে সারাদেশে ছড়িয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইয়ামাহা বাংলাদেশের গ্র্যান্ড ইভেন্টে আসছেন পাকিস্তানি গায়িকা আয়মা বেগ

ইয়ামাহা মোটরসাইকেলস বাংলাদেশের আসন্ন গ্র্যান্ড ইভেন্টে পারফর্ম করতে ১১ এপ্রিল প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় গায়িকা আইমা বেগ।
ইয়ামাহা বাংলাদেশের ফেসবুক পেজে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এই ইভেন্টে তিনি তার জনপ্রিয় গানগুলো পরিবেশন করবেন। যা সঙ্গীতপ্রেমীদের জন্য হতে যাচ্ছে একটি এক্সক্লুসিভ পারফরমেন্স।
আইমা বেগ ২০১৫ সালে একটি টেলিভিশন শো-র মাধ্যমে সঙ্গীত জগতে প্রবেশ করেন এবং এরপর ‘লাহোর সে আগে’ চলচ্চিত্রের গানের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তার কণ্ঠে ‘ফিতুর’ (৩৩.৩ মিলিয়ন ইউটিউব ভিউ), ‘আইটেম নাম্বার’ (২৮.৯ মিলিয়ন ইউটিউব ভিউ) এবং ‘গ্রুভ মেরা’ (২১.২ মিলিয়ন ইউটিউব ভিউ) গানগুলো শ্রোতাদের মাঝে বিশেষ সাড়া ফেলেছে।
ইয়ামাহা বাংলাদেশের এই গ্র্যান্ড ইভেন্টে আইমা বেগের উপস্থিতি সঙ্গীতপ্রেমীদের জন্য এক বিশেষ আকর্ষণের বিষয় এই ইভেন্টে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তিনি প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের দর্শকদের সামনে সরাসরি পরিবেশনা করবেন, যা সবার জন্যই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকে মতবিনিময় সভা

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর (চলতি দায়িত্ব) মো. ওমর ফারুক খানের সঙ্গে প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, জোন ও শাখাপ্রধানদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (৭ এপ্রিল) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. আলতাফ হুসাইন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার। এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মাহমুদুর রহমান এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এ কে এম মাহবুব মোরশেদ।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. রফিকুল ইসলাম, মুহাম্মদ সাঈদ উল্লাহ, ড. এম কামাল উদ্দীন জসীম ও মো. মাকসুদুর রহমানসহ প্রধান কার্যালয়ের উইং ও ডিভিশন প্রধান, ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ, ১৬টি জোনের জোনপ্রধান, ৪০০টি শাখার ব্যবস্থাপকগণ এবং ২৬৫টি উপশাখার ইনচার্জগণ অংশ নেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. ওমর ফারুক খান বলেন, ইসলামী ব্যাংক আমাদের প্রাণের ব্যাংক। আমাদের মূল শক্তি ঐক্য এবং শৃংখলা। ইসলামী ব্যাংকিং শুধু পেশা নয়, একটি ইবাদত। তিনি বলেন, ব্যাংককে এগিয়ে নিতে সকল কর্মকতা-কর্মচারীকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, সততা, আন্তরিকতা ও দক্ষতার সমন্বয় ঘটিয়ে ইসলামী ব্যাংকের সেবা সকল মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।
তিনি ব্যাংকের ঘুরে দাঁড়ানোর এই সময়ে সকল গ্লানি ভুলে নিবেদিত হয়ে সবাইকে কাজ করার জন্য আহ্বান জানান এবং সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করার উপর গুরুত্বারোপ করেন। ব্যাংকের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে তিনি সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
এসএম