জাতীয়
বাংলাদেশের সঙ্গে উন্নয়নমূলক সম্পর্ক বাড়াতে আগ্রহী চীন
![বাংলাদেশের সঙ্গে উন্নয়নমূলক সম্পর্ক বাড়াতে আগ্রহী চীন ব্লকে](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/08/china.jpg)
চীনের বৈশ্বিক উন্নয়ন উদ্যোগ ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগসহ সহযোগিতামূলক সম্পর্ক নিয়ে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন বেইজিং সফরের মধ্য দিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হবে বলে জানিয়েছেন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিঙ।
বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) এক বার্তায় এ কথা জানান চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র। ঢাকায় চীনের দূতাবাস এ তথ্য জানিয়েছে।
মুখপাত্র বলেন, প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ৮ থেকে ১০ জুলাই চীনে রাষ্ট্রীয় সফর করবেন। এই সফরে চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। চীনের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাবেন। দুই দেশের মধ্যে যেসব দলিল সই হবে সেখানে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত থাকবেন। চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ নিয়ে সামিট অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন।
মাও নিঙ বলেন, দুই দেশ কীভাবে এগিয়ে যেতে পারে এবং দুই পক্ষ নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করে আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কীভাবে কাজ করবে, এই সফরে তা নির্ধারণ করা হবে। এই সফরের মধ্য দিয়ে চীনের বৈশ্বিক উন্নয়ন উদ্যোগ ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগসহ সহযোগিতামূলক সম্পর্ক নিয়ে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত রয়েছে। এই সফরের মধ্য দিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হবে।
তিনি বলেন, চীন ও বাংলাদেশ ভালো প্রতিবেশী, ভালো বন্ধু এবং ভালো অংশীদার। উন্নয়ন এবং সুসংহত উন্নয়ন কৌশলগুলোর জন্য আমাদের একই রকম দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। ৪৯ বছর আগে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে, দুই দেশ একে অপরের সঙ্গে সম্মান ও সমতার আচরণ করেছে। দুই দেশ পারস্পরিকভাবে সহযোগিতায় নিযুক্ত রয়েছে। আমাদের নিজ নিজ মূল স্বার্থ সম্পর্কিত বিষয়ে একে অপরকে সমর্থন করেছে এবং যৌথভাবে আধুনিকীকরণ করেছে। আমরা উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার একটি ভালো উদাহরণ স্থাপন করেছি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
জাতীয়
দেশে ফিরেছেন স্পিকার
![দেশে ফিরেছেন স্পিকার ব্লকে](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/speaker.jpg)
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর ভ্রমণ শেষে দেশে ফিরেছেন। রবিবার (৭ জুলাই) দুপুরে তিনি দেশে ফেরেন।
সফরকালে তিনি মালয়েশিয়ার হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভস এর স্পিকার তান সেরি দাতো ড. জোহারি বিন আব্দুল এর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
স্পিকারের সফরসঙ্গী হিসেবে সংসদ সচিবালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ ওয়ারেছ হোসেন এবং স্পিকারের সহকারী একান্ত সচিব (উপসচিব) মো. জসিম উদ্দিনও দেশে ফিরেছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বিমানবাহিনী প্রধানকে পরানো হলো ব়্যাংক ব্যাজ
![বিমানবাহিনী প্রধানকে পরানো হলো ব়্যাংক ব্যাজ ব্লকে](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/Biman.jpg)
বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁনকে এয়ার চিফ মার্শাল র্যাংক ব্যাজ পরানো হয়েছে। রোববার (৭ জুলাই) গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে তাকে এ র্যাংক ব্যাজ পরানো হয়। তাকে ব্যাজটি পরিয়ে দেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ও নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান।
র্যাংক-ব্যাজ পরিধানের পর নবনিযুক্ত বিমানবাহিনী প্রধানকে ফুল দিয়ে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী। এসময় প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা, সামরিক সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ২৬ মার্চ এয়ার ভাইস মার্শাল হাসান মাহমুদকে এয়ার মার্শাল পদে পদোন্নতি দিয়ে বিমান বাহিনীর নতুন প্রধান হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি ১১ জুন থেকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান হিসেবে তিন বছরের জন্য দায়িত্ব পালন শুরু করেন। হাসান মাহমুদ বিদায়ী বিমানবাহিনী প্রধান ‘এয়ার চিফ মার্শাল’ শেখ আব্দুল হান্নানের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন।
বিমানবাহিনী প্রধান র্যাংক ব্যাজ পরিধান শেষে বিমানবাহিনী সদর দপ্তরে এসে পৌঁছালে বিমানবাহিনীর একটি চৌকস কন্টিনজেন্ট গার্ড অব অনার দেয়। গার্ড পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ শেষে বিমানবাহিনী প্রধান বিমান সদর প্রাঙ্গণে একটি গাছের চারা রোপণ করেন। গাছের চারা রোপণ শেষে তিনি দেশ ও জাতির অব্যাহত শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মোট ব্যয়ের অর্ধেকের বেশি হবে ডিএনসিসির তহবিল থেকে: মেয়র
![মোট ব্যয়ের অর্ধেকের বেশি হবে ডিএনসিসির তহবিল থেকে: মেয়র ব্লকে](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/DNCC-meyor.jpg)
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ছিল সিটি কর্পোরেশনকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে, সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা ডিএনসিসির সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়ে কার্যক্রম শুরু করেছি। নিজের পায়ে দাঁড়াতে হলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধির বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে ধারাবাহিকভাবে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছি। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ডিএনসিসির মোট বাজেটের ৫৩ শতাংশ ব্যয় নিজস্ব তহবিল থেকে যোগান দেওয়া হবে। মোট ব্যয়ের অর্ধেকের বেশি বহন করা হবে ডিএনসিসির নিজস্ব তহবিল থেকে।
রোববার (০৭ জুলাই) রাজধানীর গুলশান-২ নগর ভবনের হল রুমে ২য় পরিষদের ২৯তম কর্পোরেশন সভা ও বাজেট সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মেয়র বলেন, কর হার বৃদ্ধি না করেও রাজস্ব আদায়ে নতুন মাইলফলক সৃষ্টি করেছে ডিএনসিসি। অনলাইনে হোল্ডিং ট্যাক্স ও ট্রেড লাইসেন্স সংগ্রহের ফলে রাজস্ব আদায় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। নগরবাসী ঘরে বসেই অনলাইনে ডিএনসিসির হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধ করতে পারছে। ফলে নাগরিক ভোগান্তি কমেছে। অনলাইন পদ্ধতির ফলে দুর্নীতি ও অনিয়ম রোধ করা সম্ভব হয়েছে। নিশ্চিত হয়েছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা।
বাজেটে তিনটি বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, সুস্থ, সচল, আধুনিক স্মার্ট ডিএনসিসি গড়তে বাজেটে তিনটি বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে; এক, জনস্বাস্থ্য রক্ষা, দুই, জলাবদ্ধতা নিরসন, তিন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা। জনস্বাস্থ্য রক্ষায় ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করে পরিচ্ছন্ন শহর গড়তে ডিএনসিসির বাজেটে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। জলাবদ্ধতা নিরসনের লক্ষ্যে ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং খাল উদ্ধারপূর্বক খালের উন্নয়ন তরান্বিত করা হবে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়নসহ অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
সভায় ডিএনসিসির সচিব মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিকের সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. ইমরুল কায়েস চৌধুরী, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ ফিদা হাসান প্রমুখ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা ডিএনসিসির
![সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা ডিএনসিসির ব্লকে](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/dncc.jpg)
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য পাঁচ হাজার ৫৯৪ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি)। বাজেট সভায় সর্বসম্মতভাবে এ বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটও অনুমোদন দেওয়া হয়। গত অর্থবছরে ১ হাজার ৭৮ কোটি টাকা রেকর্ড রাজস্ব আদায় হয়েছে ডিএনসিসির। গত চার বছরে রাজস্ব আদায় ৭৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
আজ রবিবার (৭ জুলাই) রাজধানীর গুলশান-২ নগর ভবনের হলরুমে দ্বিতীয় পরিষদের ২৯তম কর্পোরেশন সভা ও বাজেট সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
সভার শুরুতে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম সূচনা বক্তব্য প্রদান করেন। পরে ডিএনসিসির প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মো. বরকত হায়াত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট এবং ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করেন। এ সময় উপস্থাপিত সংশোধিত বাজেট এবং নতুন বাজেট সভায় সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন লাভ করে। সভায় সভাপতিত্ব করেন ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম।
ডিএনসিসির মুখপাত্র মকবুল হোসাইন বলেন, বিগত ২০১৯-২০, ২০২০-২১, ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ অর্থবছরে যথাক্রমে ডিএনসিসির রাজস্ব আদায় ছিল যথাক্রমে ৬১২ কোটি, ৬৯২ কোটি, ৭৯৪ কোটি ও ১০৫৮ কোটি টাকা। গত চার বছরে ডিএনসিসির রাজস্ব আদায় প্রায় ৭৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে উল্লেখযোগ্য খাত হোল্ডিং ট্যাক্স বাবদ ৫১৭ কোটি ৮৫ লাখ, ট্রেড লাইসেন্স ফি বাবদ ৭৪ কোটি ৯৬ লাখ, সম্পত্তি হস্তান্তর কর বাবদ ২৮০ কোটি, সড়ক খনন ফি বাবদ ১০৪ কোটি ৭৯ লাখ, গরুর হাটের ইজারা বাবদ ৩২ কোটি ৭৭ লাখ, বিজ্ঞাপন ফি বাবদ ১০ কোটি ৫৯ লাখ টাকা রাজস্ব আয় করেছে ডিএনসিসি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
দুই মাসের মধ্যে বিমান কেনার প্রস্তাব চূড়ান্ত হবে: মন্ত্রী
![দুই মাসের মধ্যে বিমান কেনার প্রস্তাব চূড়ান্ত হবে: মন্ত্রী ব্লকে](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/ministry-of-biman.jpg)
উড়োজাহাজ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান এয়ার বাস ও বোয়িংয়ের প্রস্তাব মূল্যায়ন করে আগামী ১ থেকে ২ মাসের মধ্যে বিমান কেনার বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
রবিবার (৭ জুলাই) সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, মূল্যায়ন কমিটি রিপোর্ট দেওয়ার আগে পর্যন্ত বিমান কেনার বিষয়টি চূড়ান্ত হবে না।
কবে নাগাদ এটি চূড়ান্ত হবে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি আগামী ১ থেকে ২ মাসের মধ্যে এটার প্রক্রিয়া শেষ হবে। এবারের বাজেট থেকেই আমাদের এটার জন্য অর্থায়ন করতে হবে।
কতটি বিমান কেনা হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ১০টির মতো বিমান কেনার পরিকল্পনা আমাদের। আপাতত কতটি বিমান কিনবো সেটা নির্ভর করে যে অর্থনৈতিক প্রস্তাব এসেছে সেটার ওপর ভিত্তি করে তারা (মূল্যায়ন কমিটি) আমাদের কী রিপোর্ট করে। তবে অবশ্যই দুই থেকে চারটির মতো হতে পারে।