আন্তর্জাতিক
যুক্তরাজ্যে সাধারণ নির্বাচন আজ
যুক্তরাজ্যে সাধারণ নির্বাচন আজ বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই)। নির্বাচনে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হচ্ছে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টি এবং বিরোধী লেবার পার্টি।তবে নির্বাচনে ভরাডুবির শঙ্কায় রয়েছে দীর্ঘ ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা সুনাকের দল কনজারভেটিভ পার্টি। আর রেকর্ড ভাঙা জয় পেতে যাচ্ছে কেয়ার স্টারমারের লেবার পার্টি। এমনটাই মনে করছেনি নির্বাচন বিশ্লেষকরা।
নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিনে কনজারভেটিভ পার্টির প্রধান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এবং লেবার প্রধান স্টারমার প্রচারণা চালান। শেষ দিনের প্রচারণায় তারা দেশের অর্থনৈতিক বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলেন। দুজনই দাবি করেন যদি তাদের প্রতিপক্ষ জয় পায় তাহলে অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব পড়বে।
সারভেশনের নির্বাচন বিশ্লেষণে দেখা গেছে, পার্লামেন্টের ৬৫০টি আসনের মধ্যে অন্তত ৪৮৪টিতে জয় পাবে লেবার পার্টি। যা ১৯৯৭ সালে টনি ব্লেয়ারের নেতৃত্বাধীন লেবার পার্টির ৪১৮টি আসনে জয়ের চেয়েও বেশি। সেই সময় ব্রিটেনের ইতিহাসে সর্বোচ্চ আসনে জয়ের অন্যান্য কীর্তি গড়েছিল লেবার পার্টি।
অপরদিকে কনজারভেটিভ পার্টি মাত্র ৬৪টি আসনে জয় পাবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। যদি এই ধারণা সঠিক হয় তাহলে ১৮৩৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া কনজারভেটিভ পার্টি তাদের ইতিহাসে সবচেয়ে কম আসন পাবে।
অন্যান্য নির্বাচনী পর্যবেক্ষক ও সংস্থাগুলো বলছে লেবার কম ব্যবধানেই জিতবে। তবে কনজারভেটিভরা আবারও জয় পাবে এমন কিছু বলেনি কেউই।
উল্লেখ্য, যুক্তরাজ্যে নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ পাঁচ বছর। ২০১৯ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়েছিল কনজারভেটিভ পার্টি। দলটির নেতৃত্বে রয়েছেন ঋষি সুনাক।
এ নির্বাচনে আজ ভাগ্য নির্ধারণ হবে অন্তত ৩৪ জন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রার্থীরও। তাদের অনেকেই লেবার পার্টির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নিচ্ছেন। কেউ কেউ স্বতন্ত্রও লড়ছেন। লেবার পার্টির টিকিটে যারা লড়ছেন, তাদের মধ্যে রুশনারা আলী, রুপা হক, টিউলিপ সিদ্দিক ও আফসানা বেগম উল্লেখযোগ্য। নির্বাচনে লেবার পার্টি জিতলে তাদের কেউ কেউ মন্ত্রিত্ব পেতে পারেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
অবৈধ অভিবাসীদের সুসংবাদ দিলেন যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত অবৈধ অভিবাসীদের জন্য বড় সুখবর দিলো দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার। তিনি অবৈধ অভিবাসীদের রুয়ান্ডায় পাঠানোর পরিকল্পনা বাতিল ঘোষণা করেছেন। সদ্যই বিদায় নেওয়া ঋষি সুনাকের কনজারভেটিভ সরকার এমন উদ্যোগ নিয়েছিল।
আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূলত অভিবাসন প্রত্যাশীরা যেন ছোট নৌকায় করে যুক্তরাজ্যে প্রবেশ না করেন সেজন্য এমন একটি উদ্যোগ হাতে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এটি কোনো কার্যকর ব্যবস্থা হবে না বলে জানিয়েছেন স্টারমার।
স্থানীয় সময় শনিবার (৬ জুলাই) স্টারমার এ ব্যাপারে বলেছেন, শুরু হওয়ার আগেই রুয়ান্ডা পরিকল্পনার মৃত্যু ও সমাধি হয়েছে। অভিবাসন প্রত্যাশীদের আটকাতে এটি কখনোই প্রতিবন্ধক ছিল না। আমি এ ধরনের প্রতারণা কৌশল অব্যাহত রাখব না, যেটি কোনো কাজে দেয় না।
যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যেসব অভিবাসন প্রত্যাশী ছোট নৌকায় করে আসেন তাদের রুয়ান্ডায় পাঠানোর সম্ভাবনা মাত্র ১ শতাংশ। আর এ বিষয়টি খুব ভালো করেই জানে গ্যাংয়ের সদস্যরা। এরফলে অভিবাসন প্রত্যাশীদের ঝুঁকিপূর্ণ উপায়ে ইউরোপে নিয়ে আসা অব্যাহত রেখেছে তারা।
চলতি বছরের এপ্রিলে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে বিতর্কিত এই আইনটি পাস করা হয়। ওই সময় বলা হয় অভিবাসন প্রত্যাশীদের জন্য রুয়ান্ডা একটি নিরাপদ দেশ হবে।
এর আগে, দেশটির সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছিল মানবিক দিক বিবেচনা করলে রুয়ান্ডা পরিকল্পনা একটি অবৈধ পরিকল্পনা। কিন্তু আদালতকে টপকে ঋষি সুনাক পার্লামেন্টে আইনটি পাস করান। এরপর মে মাস থেকে অভিবাসন প্রত্যাশীদের আটকে ধরপাকড় শুরু হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
স্টারমারকে মোদীর অভিনন্দন
যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে শনিবার (৬ জুলাই) টেলিফোনে কথা বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এ সময় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান মোদী। সেই সঙ্গে দুই দেশের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) কাজ দ্রুত কার্যকর করার বিষয়ে সম্মত হন উভয় রাষ্ট্রপ্রধান।
ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (পিএমও) থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, উভয় নেতা দুই দেশের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা স্মরণ করেছেন। পাশাপাশি তারা ভারত-যুক্তরাজ্যের মধ্যে ব্যাপক কৌশলগত অংশীদারিত্বকে আরও গভীর ও অগ্রসর করার জন্য প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ফোনালাপে যুক্তরাজ্যের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উন্নয়নে ভারতীয় সম্প্রদায়ের ইতিবাচক অবদানের প্রশংসা করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। দুই নেতা সাধারণ জনগণের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে ও নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে রাজি হয়েছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছেন, কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে কথা বলে আমি আনন্দিত। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার জন্য তাকে অভিনন্দন। আমরা আমাদের জনগণের অগ্রগতি, সমৃদ্ধি ও বৈশ্বিক উন্নয়নের জন্য ব্যাপক কৌশলগত অংশীদারত্ব ও দৃঢ় অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও গভীর করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এর আগে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীত্ব থেকে সদ্য বিদায় নেওয়া ঋষি সুনাককে শুভকামনা জানিয়ে পোস্ট করেছিলেন নরেন্দ্র মোদী। সেখানে তিনি লিখেছিলেন, ঋষি সুনাক, প্রশংসনীয় নেতৃত্ব ও দায়িত্বে থাকাকালীন ভারত-যুক্তরাজ্যের সম্পর্ককে আরও গভীর করতে আপনার সক্রিয় অবদানের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার ভবিষ্যৎ ও আপনার পরিবারের জন্য শুভকামনা রইলো।
৪ জুলাই শেষ হওয়া যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে কিয়ার স্টারমারের লেবার পার্টি। এর মাধ্যে দেশটিতে কনজারভেটিভ পার্টির ১৪ বছরের শাসনামলের পতন ঘটেছে।
শনিবার (৬ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথম সংবাদ সম্মেলনে স্টারমার বলেন, যে যাকে ভোট দিক না কেন, দল-মত-ধর্ম-বর্ণ নির্বেশেষে সব নাগরিকদের সেবা করা আমার দায়িত্ব। যুক্তরাজ্যে পরিবর্তনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। অবিলম্বে দেশের পুনর্গঠন শুরু হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
নাগরিকত্ব দিচ্ছে সৌদি, যারা পাবেন এই সুযোগ
প্রথম সারির বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত প্রবাসীদের নাগরিকত্ব দিয়েছে সৌদি আরব। গত বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) বেশ কয়েকজনকে নাগরিকত্বের অনুমোদন দেয়া হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সৃজনশীল ব্যক্তিদের আকৃষ্ট করতে এবং অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, সংস্কৃতি ও খেলাধুলার উন্নয়নে দেশটি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
সৌদি আরবের সংবাদ সংস্থা এসপিএর বরাতে সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ বলছে, সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি ডিক্রি জারি করেছে সৌদি প্রশাসন।
নাগরিকত্ব পাওয়াদের মধ্যে রয়েছেন বিজ্ঞানী, চিকিৎসক, গবেষক, উদ্ভাবক, উদ্যোক্তা ও আরও কয়েকটি পেশার বেশ কয়েকজন। তবে, ঠিক কতজনকে এই নাগরিকত্ব দেয়া হয়েছে, তা প্রতিবেদনে বলা হয়নি।
এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ভিশন ২০৩০-এর দিকে আরও একধাপ এগিয়ে গেল দেশটি। এমনটাই বলছে সংবাদ সংস্থা এসপিএ। তাদের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটি চাইছে তেলনির্ভরতা কমিয়ে আনতে। আর অন্যান্য সৃজনশীল কাজে বেশি বেশি বিনিয়োগ করতে। তবে, কোন কোন খাতকে টার্গেট করা হয়েছে তা ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি।
সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আশারক আল আওসাত বলছে, যাদের নাগরিকত্ব দেয়া হয়েছে তারা আমেরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স ও সিঙ্গাপুর থেকে এসেছেন। এ তালিকায় রয়েছেন আমেরিকার নাগরিক হেভোলিউশন ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী মেহমুদ খান, বিজ্ঞানী জ্যাকি ইউ-রু ইং, লেবাননের বিজ্ঞানী নেভিন কাশাব।
সংবাদমাধ্যম সৌদি গেজেট বলছে, এর আগে ২০২১ সালে প্রথমবার বিদেশিদের এমন নাগরিকত্ব অনুমোদন দেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। এর তিন বছর পর আবারও এই অনুমোদন মিলল।
সৌদি আরব বিশ্বের সবচেয়ে বড় তেল রপ্তানিকারক দেশ হলেও, তেল বহির্ভূত আয় বৃদ্ধির জন্য বৈশ্বিক বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছে। ভিশন ২০৩০-এর লক্ষ্য তেল বহির্ভূত রপ্তানি জিডিপির ১৬ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশে উন্নীত করা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ইতিহাসে প্রথম নারী অর্থমন্ত্রী পেল যুক্তরাজ্য
জাতীয় নির্বাচনে লেবার পার্টির নিরঙ্কুশ জয়ের পর শুক্রবার যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন দলটির নেতা কিয়ার স্টারমার। এরপর তিনি নতুন অর্থমন্ত্রীর ঘোষণা করেন। অর্থমন্ত্রীর নাম র্যাচেল রিভস। এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে দেশের ইতিহাসে প্রথম নারী অর্থমন্ত্রী পেল যুক্তরাজ্য।
র্যাচেল রিভসের জন্ম মার্গারেট থ্যাচারের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার কয়েক মাস আগে ১৯৭৯ সালে দক্ষিণ-পূর্ব লন্ডনে। তার বাবা-মা উভয়েই শিক্ষক ছিলেন।
বিবিসিকে এক সাক্ষাৎকারে রিভস বলেছিলেন, আমরা দরিদ্র ছিলাম না। কিন্তু আমাদের অপচয় করার মতো টাকা ছিল না। রিভস অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে দর্শন, রাজনীতি এবং অর্থনীতি বিষয়ে পড়েছেন।
এছাড়া যুক্তরাজ্যের নতুন সরকারে উপপ্রধানমন্ত্রী পদে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাঞ্জেলা রায়নার। পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে নিয়োগ পেয়েছেন কৃষ্ণাঙ্গ ডেভিড ল্যামি। আর দেশটির নতুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছেন ইভেত্তে কুপার।
এছাড়া জন হ্যালি প্রতিরক্ষামন্ত্রী, ব্রিজেত ফিলিপসন শিক্ষামন্ত্রী, ওয়েস স্ট্রিটিং স্বাস্থ্যমন্ত্রী, এড মিলিব্যান্ড জ্বালানিমন্ত্রী, শাবানা মাহমুদ বিচারমন্ত্রী, জোনাথন রেনল্ড বাণিজ্যমন্ত্রী, লিজ কেন্ডাল শ্রম ও কারামন্ত্রী, স্টিভ রিড পরিবেশমন্ত্রী, লুইস হাইগ পরিবহনমন্ত্রী, পিটার কাইলি বিজ্ঞান, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তি–বিষয়কমন্ত্রী, লিসা নন্দী সংস্কৃতি–বিষয়ক মন্ত্রী, উত্তর আয়ারল্যান্ড বিষয়ক মন্ত্রী হিলারি বেন, ইয়ান মারে স্কটল্যান্ড বিষয়ক মন্ত্রী, জো স্টিভেনস ওয়েলস বিষয়ক মন্ত্রী, অ্যাটর্নি জেনারেল রিচার্ড হারমার কেসি, ল্যাঙ্কাস্টারের ডাচির চ্যান্সেলর প্যাট ম্যাকফ্যাডেন, ড্যারেন জোন্স ট্রেজারির মুখ্য সচিব, লুসি পাওয়েল হাউস অব কমনস নেতা, স্যার অ্যালান ক্যাম্পবেল হাউস অব কমন্সের চিফ হুইপ ও অ্যাঞ্জেলা স্মিথ হাউস অব লর্ডসের নেতা হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ।
গত বৃহস্পতিবার দেশটিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪১২টি আসনে জয় পেয়েছে লেবার পার্টি। কনজারভেটিভ পার্টি পেয়েছে ১২১টি আসন। সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য কোনো দলের প্রয়োজন হয় ৩২৬ আসন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
মালয়েশিয়ান পাম অয়েলের দাম কমেছে
আন্তর্জাতিক বাজারে মালয়েশিয়ান পাম অয়েলের দাম কমেছে। গতকাল বুরসা মালয়েশিয়া ডেরিভেটিভস এক্সচেঞ্জে সেপ্টেম্বরে সরবরাহ চুক্তিতে পাম অয়েলের দাম আগের দিনের তুলনায় ৫৭ রিঙ্গিত বা ১ দশমিক ৩৯ শতাংশ কমেছে। টনপ্রতি মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৩২ রিঙ্গিত (৮৫৪ ডলার ৬০ সেন্ট)। খবর বিজনেস রেকর্ডার।
ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া বিশ্বের শীর্ষ পাম অয়েল উৎপাদক। সিংহভাগ সরবরাহই আসে এ দুই দেশ থেকে। আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাণিজ্য হয় পাম অয়েলের। বিপুল সরবরাহ ও প্রতিদ্বন্দ্বী অন্যান্য তেলের তুলনায় সাশ্রয়ী হওয়ায় ব্যবসায়ীদের কাছে এর কদর বেশি।