ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহারের দাবিতে সর্বাত্মক আন্দোলনের কর্মসূচি হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।
রবিবার (৩০ জুন) সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বৈষম্যমূলক প্রত্যয় স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি প্রত্যাহার, শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তন, প্রতিশ্রুত সুপারগ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তির দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ কর্মবিরতি পালিত হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির ঘোষিত এ সর্বাত্মক আন্দোলনে আপনারা সকলেই আমাদের সংগ্রামের সারথি। আপনাদের বিপুল সমর্থন ও ম্যানডেট নিয়ে শিক্ষক সমিতি এ সর্বাত্মক আন্দোলনের রূপরেখা প্রণয়ন করেছে। আমাদের এ আন্দোলন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমাজের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার আন্দোলন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্বশাসনে হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে আন্দোলন।
বিবৃতিতে শিক্ষক নেতৃবৃন্দ ৯টি কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এগুলোর মধ্যে- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগের সকল ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে; অনলাইন, সান্ধ্যকালীন ক্লাস, শুক্র ও শনিবারের প্রফেশনাল কোর্সের ক্লাস বন্ধ থাকবে; সকল পরীক্ষা বর্জন করা হবে। মিডটার্ম, ফাইনাল ও ভর্তি পরীক্ষাসহ কোনও পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না।
বিভাগীয় চেয়ারম্যান বিভাগীয় অফিস, সেমিনার, কম্পিউটার ল্যাব ও গবেষণাগার বন্ধ রাখবেন। অ্যাকাডেমিক কমিটি, সমন্বয় ও উন্নয়ন কমিটি, প্রশ্নপত্র সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হবে না; অনুষদের ডিনবৃন্দ ডিন অফিস, ভর্তি পরীক্ষাসহ সংশ্লিষ্ট কর্যক্রম বন্ধ রাখবেন। নবীন বরণ অনুষ্ঠানের কর্মসূচি গ্রহণ করা যাবে না। কোনও সিলেকশন বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত হবে না।
বিভিন্ন ইন্সসিস্টটিউটের পরিচালকবৃন্দ ইন্সস্টিটিউটের অফিস, ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ রাখবেন। সান্ধ্যকালীন, শুক্রবার ও শনিবারের ক্লাস বন্ধ থাকবে; বিভিন্ন গবেষণাধর্মী সেন্টারের পরিচালকরা কোনও সেমিনার, কনফারেন্স ও ওয়ার্কশপের কর্মসূচি গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকবেন; বিভিন্ন হলের প্রাধ্যক্ষগণ প্রাধ্যক্ষ অফিস বন্ধ রাখবেন; প্রধান গ্রন্থাগারিক কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি বন্ধ রাখবেন।
গত বছর সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইন-২০২৩ প্রণয়ন করা হয়। গত ১৩ মার্চ অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে।
সেখানে বলা হয়, আগামী ১ জুলাইয়ের পর থেকে স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার চাকরিতে যারা নতুন যোগ দেবেন, তারা বিদ্যমান ব্যবস্থার মতো আর অবসরোত্তর পেনশন-সুবিধা পাবেন না। তার পরিবর্তে নতুন চাকরিজীবীদের বাধ্যতামূলক সর্বজনীন পেনশনের আওতাভুক্ত করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরাও এই স্কিমে অন্তর্ভুক্ত থাকবেন বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জনবল নিয়োগ দেবে স্কয়ার গ্রুপ
স্কয়ার গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফ্যাশন লিমিটেড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির হিউম্যান রিসোর্স বিভাগ এক্সিকিউটিভ পদে জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। গত ০৪ জুলাই থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: স্কয়ার ফ্যাশন লিমিটেড
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ
বিভাগ: হিউম্যান রিসোর্স
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচআরএম বা ব্যবস্থাপনায় বিবিএ/এমবিএ।
অন্যান্য যোগ্যতা: আরএমজি সেক্টর এবং এইচআর বিষয়ে দক্ষতা। দেশের শ্রম আইন ও সংবিধান সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ১ থেকে ২ বছর
চাকরির ধরন: ফুলটাইম
কর্মক্ষেত্র: অফিসে
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)
বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩০ বছর
কর্মস্থল: ময়মনসিংহ (ভালুকা)
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
অন্যান্য সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী
আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৫ জুলাই ২০২৪
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ব্র্যাক ব্যাংকে চাকরির সুযোগ
ব্র্যাক ব্যাংক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রিমিয়াম ব্যাংকিং (ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক ডিভিশন) বিভাগ সেন্টার ম্যানেজার পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। ০৩ জুলাই থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি
পদের নাম: সেন্টার ম্যানেজার
বিভাগ: প্রিমিয়াম ব্যাংকিং, ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক ডিভিশন
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়
শিক্ষাগত যোগ্যতা: চার বছরের স্নাতক ডিগ্রি
অন্যান্য যোগ্যতা: প্রিমিয়াম ব্যাংকিং ফ্রন্টলাইন দলকে তাদের নিজ নিজ নির্ধারিত গ্রাহকদের ডিজিটাল অ্যাক্টিভেশন এবং মনিটরিংয়ে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৬ বছর
চাকরির ধরন: ফুলটাইম
কর্মক্ষেত্র: অফিসে
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই
কর্মস্থল: ঢাকা
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
অন্যান্য সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী
আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৫ জুলাই ২০২৪
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সরকারের বিশেষ অনুদান পেলেন ১০ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী
সারা দেশে ১০ হাজার ২৪৬ জন শিক্ষার্থী-শিক্ষক, ২৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের হাতে বিশেষ অনুদানের টাকা পৌঁছে দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম নগদের মাধ্যমে এ টাকা সরাসরি শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং প্রতিষ্ঠানগুলোতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অনুদান পাওয়াদের মধ্যে রয়েছে ১০ হাজার ২৪৬ শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং ২৪০টি স্কুল-কলেজ। এর মধ্যে ৪০০ শিক্ষক-কর্মচারী, ৯ হাজার ৮৪৬ জন শিক্ষার্থী ও ২৪০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এ অনুদান দেয়ার জন্য মনোনীত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম নগদের মাধ্যমে এ টাকা সরাসরি শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং প্রতিষ্ঠানগুলোতে পৌঁছে দেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার বিশেষ অনুদানের জন্য নির্বাচিত শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
জানা গেছে, মোট ৯ হাজার ৮৪৬ জন শিক্ষার্থীকে এ টাকা দেওয়া হবে। এদের মধ্যে ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির ৬ হাজার ৩০০ জন শিক্ষার্থীদের প্রত্যেকে ৮ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছে। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির ১ হাজার ৮৬৬ জন শিক্ষার্থীদের প্রত্যেকে ৯ হাজার টাকা করে এবং স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের ১ হাজার ৬৮০ জন শিক্ষার্থীদের প্রত্যেককে ১০ হাজার করে দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া ২৪০টি স্কুল-কলেজের প্রত্যেকটিকে ১ লাখ টাকা করে ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে এ খাত থেকে। আর ৪০০ জন শিক্ষক-কর্মচারীর প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা করে মোট ১ কোটি ২০ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বিশেষ অনুদান পেলেন ১০ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী
সারা দেশে ১০ হাজার ২৪৬ জন শিক্ষার্থী-শিক্ষক, ২৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের হাতে বিশেষ অনুদানের টাকা পৌঁছে দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম নগদের মাধ্যমে এ টাকা সরাসরি শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং প্রতিষ্ঠানগুলোতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অনুদান পাওয়াদের মধ্যে রয়েছে ১০ হাজার ২৪৬ শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং ২৪০টি স্কুল-কলেজ। এর মধ্যে ৪০০ শিক্ষক-কর্মচারী, ৯ হাজার ৮৪৬ জন শিক্ষার্থী ও ২৪০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এ অনুদান দেয়ার জন্য মনোনীত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম নগদের মাধ্যমে এ টাকা সরাসরি শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং প্রতিষ্ঠানগুলোতে পৌঁছে দেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার বিশেষ অনুদানের জন্য নির্বাচিত শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
জানা গেছে, মোট ৯ হাজার ৮৪৬ জন শিক্ষার্থীকে এ টাকা দেওয়া হবে। এদের মধ্যে ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির ৬ হাজার ৩০০ জন শিক্ষার্থীদের প্রত্যেকে ৮ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছে। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির ১ হাজার ৮৬৬ জন শিক্ষার্থীদের প্রত্যেকে ৯ হাজার টাকা করে এবং স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের ১ হাজার ৬৮০ জন শিক্ষার্থীদের প্রত্যেককে ১০ হাজার করে দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া ২৪০টি স্কুল-কলেজের প্রত্যেকটিকে ১ লাখ টাকা করে ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে এ খাত থেকে। আর ৪০০ জন শিক্ষক-কর্মচারীর প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা করে মোট ১ কোটি ২০ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল ব্যাংকিং সিস্টেম নগদ-এর মাধ্যমে এ টাকা পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
একাদশে প্রথম ধাপের মাইগ্রেশন-দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিতে প্রথম ধাপের মাইগ্রেশন ও দ্বিতীয় ধাপের আবেদনের ফল প্রকাশ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাত ৮টার পর এ ফল প্রকাশ করা হয়। এতে যারা প্রথম ধাপে কলেজে ভর্তির জন্য নির্বাচিত হননি বা আবেদন করেননি তারাই দ্বিতীয় ধাপে আবেদন করেন। প্রথম ধাপে যারা কাঙ্ক্ষিত কলেজ পাননি তারা মাইগ্রেশনের জন্য আবেদন করেন। উভয়ের ফল প্রকাশ করা হয়েছে।
একাদশে ভর্তির জন্য তৈরি করা কেন্দ্রীয় ওয়েবসাইটে এ ফল প্রকাশ করা হয়েছে। যারা দ্বিতীয় ধাপে ভর্তির জন্য কলেজ পেয়েছে এবং যাদের মাইগ্রেশনে কলেজ পরিবর্তন হয়েছে তাদের আবেদনে দেওয়া মোবাইলে এসএমএস করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ডে জানিয়েছে, ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির লক্ষ্যে পছন্দক্রম অনুযায়ী ১ম মাইগ্রেশনের ফল, এবং ২য় পর্যায়ের আবেদনের ফল প্রকাশিত হয়েছে। ২য় পর্যায়ের আবেদনের ভিত্তিতে যারা নির্বাচিত হয়েছেন, নির্বাচন নিশ্চায়নের জন্য নিজ পোর্টালে লগ ইন করে পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে নিশ্চায়নের ফি প্রদান করে নির্বাচন নিশ্চায়ন করতে হবে। নির্বাচন ও নিশ্চায়ন সংক্রান্ত নির্দেশিকা এই লিঙ্কে এবং পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে নিশ্চায়ন ফি প্রদান করতে অসুবিধা হলে সরাসরি বিকাশের মাধ্যমে নিশ্চায়ন ফি প্রদান করে নিশ্চায়ন করতে পারবেন এই লিঙ্কের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবে।
শিক্ষাবোর্ড জানিয়েছে, দ্বিতীয় ধাপে যারা কলেজ পাবেন তাদের ৫-৮ জুলাই রাত ৮টা পর্যন্ত নিশ্চায়ন করতে হবে। এরপর ১২ জুলাই দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে। এরপর ৯ ও ১০ জুলাই তৃতীয় ধাপে আবেদন নেওয়া হবে, যার ফল প্রকাশ করা হবে ১২ জুলাই রাত ৮টায়। তিন ধাপে আবেদনের পর ফল প্রকাশ, নিশ্চায়ন ও মাইগ্রেশন শেষে ১৫ জুলাই থেকে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হবে। চলবে ২৫ জুলাই পর্যন্ত। ভর্তি কার্যক্রম শেষে আগামী ৩০ জুলাই সারা দেশে একযোগে একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে।
গত ২৬ মে শুরু হয়ে ১৩ জুন একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপে আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হয়। ২৩ জুন প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ করা হয়।
প্রকাশিত ফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ৪৮ হাজার শিক্ষার্থী প্রথম ধাপে পছন্দের কলেজ পায়নি। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ফল জিপিএ-৫ পেয়েও প্রথম ধাপে ভর্তির জন্য কলেজ মনোনয়ন পায়নি সাড়ে ৮ হাজার শিক্ষার্থী। আর একজনও শিক্ষার্থী পায়নি ২২০টি কলেজ।
চলতি বছর এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষায় ১১টি শিক্ষা বোর্ডে পরীক্ষার্থী ছিল ২০ লাখ ১৩ হাজার ৫৯৭ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন। সারা দেশে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিযোগ্য আসন আছে ২৫ লাখের মতো।