পুঁজিবাজার
সূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় মাস শেষ করলো পুঁজিবাজার
চলতি মাসের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ কমেছে সবগুলো মূল্য সূচক। সেই সঙ্গে কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দর। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আজ রবিবার (১৫ মে) সপ্তাহের প্রথম ও মাসের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৭ পয়েন্ট কমেছে। বাজার শেষে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩২৮ পয়েন্টে।
অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৮০ পয়েন্টে। আর ডিএস-৩০ সূচক ১২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯০৯ পয়েন্টে।
এদিন ডিএসইতে ৭১২ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭০৫ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।
আজ ডিএসইতে মোট ৩৯৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯২টির, দর কমেছে ২৬৮টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
২০ কোটি টাকা ব্যয়ে হারবাল ডিভিশন নির্মাণ করবে নাভানা ফার্মা
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি নিজেদের উৎপাদন কেন্দ্রে হারবাল ডিভিশন বা ভেষজ বিভাগ তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে ব্যয় হবে ২০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে ১০ হাজার বর্গ ফুটের এই ভেষজ উৎপাদন বিভাগ তৈরি করবে কোম্পানিটি। এই হারবাল ডিভিশন কেন্দ্র নির্মাণে কোম্পানিটির ব্যয় হবে ২০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। যা কোম্পানির অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক উৎস হতে বিনিয়োগ করা হবে।
এই বিভাগ নির্মাণের প্রথম বছর থেকে ৪০ কোটি টাকা আয় হবে বলে ধারণা করছে নাভানা ফার্মা। প্রকল্পটির বাস্তবায়নে পাঁচ বছরের মতো সময় লাগতে পারে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আয় বেড়েছে ফাইন ফুডসের
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফাইন ফুডস লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৮ পয়সা। গত বছর একই সময় আয় হয়েছিলো ৩৬ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৪-ডিসেম্বর,২৪) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৩৮ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১২ টাকা ২৭ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে ১৭ কোটি টাকার লেনদেন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ২৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৪৪ লাখ ৪১ হাজার ৯১৫টি শেয়ার ৮২ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১৭ কোটি ৪১ হাজার টাকা।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ব্লকে সবচেয়ে বেশি রিলায়েন্স মিউচুয়াল ফান্ডের ৩ কোটি ৬ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিকন ফার্মাসিউটিক্যালের ২ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ২৬ হাজার টাকার ও তৃতীয় স্থানে থাকা মিডল্যান্ড ব্যাংকের ২ কোটি ২ লাখ ৬৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে দুই কোম্পানি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানি গত ৩০ জুন,২০২৪ অর্থবছরের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রেরণ করেছে।
কোম্পানি দুটি হচ্ছে- জিপিএইচ ইস্পাত এবং জেএমআই সিরিঞ্জ অ্যান্ড মেডিকেল ডিভাইস লিমিটেড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত হিসাববছরের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্কের (বিইএফটিএন) মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে প্রেরণ করা হয়েছে।
আলোচ্য অর্থবছরে জিপিএইচ ইস্পাত ১০ শতাংশ এবং জেএমআই সিরিঞ্জ ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সম্পদ নিলামের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিলো এসএস স্টিল
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এসএস স্টিল লিমিটেডের ১৬৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকার বকেয়া ঋণ আদায়ের লক্ষ্যে এর সম্পদ নিলামে তুলছে ব্যাংক এশিয়া। সম্প্রতি পত্রিকায় প্রকাশিত এমন সংবাদ সম্পর্কে ব্যাখ্যা চেয়ে কোম্পানিকে চিঠি পাঠায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এতে কোম্পানিটি ব্যাংক এশিয়ার সঙ্গে আর্থিক বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে ডিএসইর চিঠির জবাব দিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ব্যাংক এশিয়া ১৬৮ কোটি টাকার ঋণ আদায়ের জন্য এসএস স্টিলের সম্পদ নিলাম করবে এমন সংবাদ প্রকাশের পর গত ১৪ জানুয়ারি কোম্পানিটিকে চিঠি পাঠিয়ে এর ব্যাখ্যা চেয়েছে। এতে কোম্পানিটি জানিয়েছে, প্রকাশিত সংবাদটি কোম্পানি এবং ব্যাংক এশিয়ার মধ্যে চলমান আর্থিক বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত সেটি আমরা নিশ্চিত করছি। আমাদের আইন বিভাগ কোম্পানির সম্পদ এবং স্বার্থ রক্ষার জন্য সক্রিয়ভাবে এই সমস্যাটি সমাধান করছে।
কোম্পানিটি আরও জানায়, সাম্প্রতিক সময়ে অর্থনৈতিক অস্থিরতা, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং চলমান জ্বালানি সংকটসহ অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে তা কোম্পানি স্বীকার করে। এই প্রতিকূলতা সত্ত্বেও, আমরা স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শন করেছি এবং আমাদের অংশীদারদের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছি। ২০২৪ অর্থবছর আমরা ২ হাজার ৪০৭ কোটি টাকার একীভূত রাজস্ব অর্জন করেছি, যা আগের আর্থিক বছরের তুলনায় ৬২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি। তবে এস. এস. স্টিল শেয়ারহোল্ডার, গ্রাহক এবং অন্যান্য অংশীদারদের স্বার্থ রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
রিপোর্ট অনুসারে, ব্যাংক এশিয়ার কাছে আনুমানিক ঋণের পরিমাণ ১৬৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। তবে, আমরা নিশ্চিত যে চলমান আলোচনা এবং আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, এই বিষয়টির সমাধান কোম্পানির পরিচালনা ক্ষমতা বা আর্থিক প্রতিশ্রুতি পূরণের ক্ষমতাকে বস্তুগতভাবে প্রভাবিত করবে না।
এসএম