অর্থনীতি
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, দেশে বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বাড়ায় গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। আজ শুক্রবার (২৮ জুন) সকালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
এতে বলা হয়, শুক্রবার চূড়ান্ত হিসাব শেষে দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার পাওয়া গেছে।
রিজার্ভ নিয়ে অবশ্য এরআগেই সুখবর দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার রাতে এক বার্তায় বলা হয়, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও অন্যান্য খাত থেকে বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বাড়ায় গ্রস রিজার্ভ ২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে।
ওই বার্তায় বলা হয়, আইএমএফ থেকে ১ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার এসেছে। এছাড়াও কোরিয়া, আইবিআরডি, আইডিবি প্রভৃতি থেকে আরও ৯০০ মিলিয়ন ডলার এসেছে। এতে গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ২৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি হতে পারে। শেষ কর্মদিবসের আগের দিন হওয়ায় এখনও চূড়ান্ত হিসাব করা হয়নি। বৃহস্পতিবার পূর্ণ হিসাব করা হবে। তবে প্রাক্কলিত রিজার্ভের পরিমাণ হতে পারে প্রায় ২৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার।
গত সোমবার বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তির আওতায় তৃতীয় কিস্তি ছাড়ের অনুমোদন দেয় আইএমএফ। এর আগে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে আইএমএফের ঋণের প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর গত ডিসেম্বরে পাওয়া যায় দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার।
এখন তৃতীয় কিস্তির অর্থছাড়ের ফলে বাংলাদেশ সব মিলিয়ে তিন কিস্তিতে আইএমএফের কাছ থেকে ২৩১ কোটি ডলার পেয়েছে। ঋণের বাকি প্রায় ২৩৯ কোটি ডলার আরও চার কিস্তিতে পাওয়া যাবে।
করোনার পর থেকেই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে চাপে রয়েছে বাংলাদেশ। রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি ও অন্যান্য ভোগ্য পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় দ্রুতই কমতে শুরু করে রিজার্ভ।
গত মে মাসে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন- আকু’র ১৬৩ কোটি ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ দাঁড়ায় ১৮ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার। যা ছিল গত এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে কম। সে সময় আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুযায়ী, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে হয় ১৩ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলারে।
এর আগে, ২০১৪ সালের শুরুর দিকে রিজার্ভ ১৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়ানোর পর আর নিচে নামেনি।
গত ১ জুন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু জানিয়েছিলেন, দেশে সাড়ে ৪ মাসের ডলার রিজার্ভ রয়েছে। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে অর্থনীতির চাপের মধ্যে রয়েছে দেশ। এক সময় আমাদের রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন পর্যন্ত গিয়েছিল। সেখান থেকে আমাদের রিজার্ভ কমে এসেছে। যেকোনো দেশে ৩ মাসের রিজার্ভ থাকলেই কোনো সমস্যা হয় না। সেখানে আমাদের প্রায় সাড়ে ৪ মাসের রিজার্ভ রয়েছে। যদি বিদেশ থেকে রেমিট্যান্স আসে ও বিদেশে রপ্তানি বিনিয়োগ বাড়ানো যায় তাহলে সুবিধা হবে।’
এদিকে, বাংলাদেশ ২০২২ সালের জুলাইয়ে আইএমএফের কাছে ঋণের আবেদন করে। ওই আবেদনের ছয় মাস পর গত বছরের ৩০ জানুয়ারি ৩৮টি শর্তে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করে আইএমএফ।
বর্ধিত ঋণসহায়তা (ইসিএফ), বর্ধিত তহবিল সহায়তা (ইএফএফ) ও রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ফ্যাসিলিটি (আরএসএফ) এই তিন আলাদা কর্মসূচির আওতায় ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করে আইএমএফ।
ঋণ অনুমোদনের সময় আইএমএফ জানায়, শর্তপূরণ সাপেক্ষে ২০২৬ সাল পর্যন্ত মোট সাত কিস্তিতে ঋণের এ অর্থ দেয়া হবে।
এরই মধ্যে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে আইএমএফের ঋণের প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর গত ডিসেম্বরে পেয়েছিল দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার। এখন তৃতীয় কিস্তির অর্থছাড়ের ফলে বাংলাদেশ সব মিলিয়ে তিন কিস্তিতে আইএমএফের কাছ থেকে প্রায় ২৩১ কোটি ডলার পেয়েছে। ঋণের বাকি প্রায় ২৩৯ কোটি ডলার আর চার কিস্তিতে পাওয়া যাবে।

অর্থনীতি
এলপি গ্যাসের দাম কমবে না বাড়বে, জানা যাবে আজ

সেপ্টেম্বর মাসে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) মূল্য বাড়বে নাকি কমবে, তা জানা যাবে আজ মঙ্গলবার বিকেলে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সৌদি আরামকো ঘোষিত সেপ্টেম্বর (২০২৫) মাসের সৌদি সিপি অনুযায়ী এই মাসের জন্য ভোক্তা পর্যায়ে বেসরকারি এলপিজির মূল্য সমন্বয় সম্পর্কে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের নির্দেশনা মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় ঘোষণা করা হবে।
এলপিজির পাশাপাশি ঘোষণা করা হবে অটোগ্যাসের দামও।
প্রসঙ্গত, আগস্ট মাসের জন্য গত ৩ আগস্ট সমন্বয় করা হয় এলপি গ্যাসের দাম। আগস্টে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৯১ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ২৭৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
অর্থনীতি
আগস্টে পণ্য রপ্তানি কমেছে ৪ দশমিক ৬৭ শতাংশ

জুলাই মাসে বড় প্রবৃদ্ধির পর আগস্ট মাসে কমে গেছে বাংলাদেশের রপ্তানির পরিমাণ। আগস্টে রপ্তানি কমে গেছে সাড়ে ৪ শতাংশের বেশি। তার পরও বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি ৪ বিলিয়ন বা ৪০০ কোটি ডলারের কাছাকাছি রয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্যানুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস অর্থাৎ জুলাইয়ে ৪৭৬ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। তখন প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ২৪.৬১ শতাংশ। পরের মাস অর্থাৎ আগস্ট মাসে রপ্তানি হয়েছে ৩৮৮ কোটি ডলার। এই রপ্তানি গত বছরের আগস্টে রপ্তানি হওয়া ৪০৭ কোটি ডলারের তুলনায় ৪.৬৭ শতাংশ কম।
রপ্তানিকারকেরা বলছেন, বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক। সাধারণত জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে তুলনামূলক কম পণ্য রপ্তানি হয়। গত এপ্রিল থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পালটা শুল্ক নিয়ে একধরনের অস্থিরতা ছিল। গত ৩১ জুলাই বিভিন্ন দেশের ওপর পালটা শুল্ক কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। সে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পালটা শুল্ক এড়াতে জুলাই মাসে অনেক পণ্য জাহাজীকরণ হয়েছে। স্থগিত থাকা অনেক পণ্যও রপ্তানি হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে জুলাই মাসে অনেক রপ্তানি হয়েছে, যদিও শেষ পর্যন্ত ৭ আগস্ট পালটা শুল্ক কার্যকর হয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে কোন পণ্য কোন দেশে কী পরিমাণ রপ্তানি হয়, তার বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)। এনবিআর থেকে পরিসংখ্যান নিয়ে এটি করে থাকে সংস্থাটি। তবে সেটি এখনো প্রকাশ করেনি। সেজন্য আগস্টে কোন পণ্যের রপ্তানি বেড়েছে, কোন পণ্যের কমেছে, সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ইপিবির তথ্যানুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৪,৮২৮ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এই রপ্তানি তার আগের অর্থবছরের তুলনায় ৮.৫০ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রপ্তানি হয়েছিল ৪,৪৪৭ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ট্রাম্পের পালটা শুল্ক চূড়ান্ত হওয়ার আলোচনা চলমান থাকায় গত কয়েক মাস ক্রয়াদেশ আসার হার ছিল কম। এছাড়া জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে সাধারণত তৈরি পোশাক রপ্তানি কম হয়। এ পরিস্থিতিতে আগস্ট মাসে রপ্তানি কম হওয়া স্বাভাবিক।
অর্থনীতি
৩ গার্মেন্টস মালিকের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারিতে ইন্টারপোলকে চিঠি

টিএনজেড গ্রুপ ও রোর ফ্যাশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এবং ডার্ড গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃক বিভিন্ন আদালতে দায়ের করা মামলার ওপর ভিত্তি করে সরকার এ উদ্যোগ নিয়েছে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয় জানায়, টিএনজেড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাদাৎ হোসেন শামীম, ডার্ড গ্রুপের চেয়ারম্যান ইত্তেমাদ উদ দৌলাহ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাবিল উদ দৌলাহ এবং রোর ফ্যাশন লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুনুল ইসলাম-এর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারির চিঠি ইন্টারপোল সদর দফতরে পাঠানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয় জানায়, পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত ইনস্পেক্টর জেনারেল (এনসিবি) এর সই করা অনুরোধপত্র ইন্টারপোল কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা আদায়, মালিকপক্ষের গাফিলতি এবং দীর্ঘদিন বিদেশে অবস্থানকারী অভিযুক্তদের দেশে ফিরিয়ে আনতে সরকার এ উদ্যোগ নিয়েছে।
অর্থনীতি
৩৮ লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে বরখাস্ত কর কর্মকর্তা মিতু

৩৮ লাখ টাকা ঘুষের বিনিময়ে আয়কর নথির কাগজপত্র হস্তান্তর করায় আয়কর বিভাগের সহকারী কর কমিশনার জান্নাতুল ফেরদৌস মিতুকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
সোমবার অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) এক আদেশে তাঁকে বরখাস্ত করা হয়। আইআরডি সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান এতে সই করেন।
বরখাস্তের আদেশে বলা হয়, ঢাকার কর অঞ্চল-৫–এর সহকারী কর কমিশনার জান্নাতুল ফেরদৌস ৩৮ লাখ টাকা গ্রহণের বিনিময়ে একই কর অঞ্চলের ৯৩ নম্বর সার্কেলের করদাতা সালাহ উদ্দিন আহমেদের মনোনীত প্রতিনিধিকে (আয়কর আইনজীবী) আয়কর নথির অধিকাংশ পূর্ববর্তী রেকর্ড হস্তান্তর করেন। এগুলো হলো পুরোনো আয়কর রিটার্ন, অর্ডার শিট, কর নির্ধারণী আদেশ, আপিল-ট্রাইব্যুনাল আদেশসমূহ এবং অন্যান্য দলিল। এ জন্য জান্নাতুল ফেরদৌসের বিরুদ্ধে বিভাগীয় কার্যধারা গ্রহণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
আদেশে আরও বলা হয়, সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮–এর বিধি-১২ অনুযায়ী জান্নাতুল ফেরদৌসকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ করে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো। তিনি সাময়িক বরখাস্তকালীন বিধি মোতাবেক খোরপোষ ভাতা প্রাপ্য হবেন। এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
অর্থনীতি
বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি ছাড়ালো ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা

দুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। এবার প্রতি ভরিতে সর্বোচ্চ এক হাজার ৪৭০ টাকা বাড়ানো হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী সবচেয়ে ভালো মানের তথা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৭৫ হাজার ৭৮৮ টাকা। সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) যেখানে একই মানের প্রতি ভরি সোনা এক লাখ ৭৪ হাজার ৩১৮ টাকায় বেচাকেনা হয়েছে।
সোমবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে সোনার দাম বাড়ানোর তথ্য জানিয়েছে বাজুস। মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৭৫ হাজার ৭৮৮ টাকা, ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি সোনার দাম এক লাখ ৬৭ হাজার ৭৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম এক লাখ ৪৩ হাজার ৮২৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম এক লাখ ১৯ হাজার ৪২ টাকা ।
সোনার দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম বর্তমানে ২ হাজার ৮১১ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৬৮৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ২৯৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপার দাম ১ হাজার ৭২৬ টাকা।
দুই দিন আগে গত ৩০ আগস্টও সোনার দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। যা গতকাল ৩১ আগস্ট কার্যকর হয়।