জাতীয়
উচ্ছেদ অভিযানে ডিএনসিসির ১০ বিঘা জমি উদ্ধার
![উচ্ছেদ অভিযানে ডিএনসিসির ১০ বিঘা জমি উদ্ধার একীভূত](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/06/DNCC-4.jpg)
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) নিজস্ব জমি, খাল ও রাস্তা দখল করে গড়ে তোলা ৬০টির বেশি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে প্রায় ১০ বিঘা জমি উদ্ধার করেছে ডিএনসিসি।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সাত মসজিদ হাউজিং ও নবীনগর হাউজিং এলাকায় এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন ডিএনসিসির অঞ্চল-৫ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোতাকাব্বীর আহমেদ ও ডিএনসিসির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুব হাসান। এ সময় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মোহাম্মাদ মাহে আলম উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের তথ্য কর্মকর্তা পিয়াল হাসান বলেন, আগামী তিন এ উচ্ছেদ কার্যক্রম চলবে। ইতোমধ্যে খালের যে অংশ ভরাট করা হয়েছিল সেটি খনন প্রক্রিয়া শুরু করেছে ডিএনসিসি।
তিনি বলেন, উচ্ছেদ করা স্থাপনাসমূহের মধ্যে রয়েছে দোকান-পাট, রেস্টুরেন্ট, কাঠের মিল, রাজনৈতিক দলের অফিস ও একটি গবাদি পশুর বাণিজ্যিক ফার্মের স্থাপনা।উচ্ছেদ শেষে উন্মুক্ত নিলামে জব্দ করা মালামাল ৬৭ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
অর্থনীতি
ফিনটেক সেক্টরে বিনিয়োগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি প্রতিমন্ত্রীর আহ্বান
![ফিনটেক সেক্টরে বিনিয়োগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি প্রতিমন্ত্রীর আহ্বান একীভূত](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/06/Wasika-Ayesha-Khan.jpg)
বাংলাদেশে ফিন্যান্সিয়াল টেকনোলজি (ফিনটেক) সেক্টরে বিনিয়োগের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান। তিনি বলেছেন, সরকার বেসরকারি খাতের সহযোগী হয়ে দেশের উন্নয়নে কাজ করছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল ও ব্যবসায়িক পরিবেশ ভালো। এজন্য বাংলাদেশে ব্যবসা করা সহজ।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) ঢাকায় ওয়েস্টিন হোটেলে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ আয়োজিত ড্রাইভিং ফিন্যানসিয়াল ইনক্লুশন ফর স্মার্ট বাংলাদেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং উন্নয়ন সহযোগী। বাংলাদেশের বৃহত্তম রপ্তানি ও বৈদেশিক বিনিয়োগের ও উৎস যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন কোম্পানি, মাস্টারকার্ড এবং ভিসা বাংলাদেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং ক্যাশলেস সোসাইটি তৈরিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।
অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল পেমেন্টকে উৎসাহিত করতে সরকার বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ক্যাশলেস লেনদেন ২০২৫ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশ এবং ২০৩১ সালের মধ্যে শতভাগ অর্জনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২৬ সালের মধ্যে শতভাগ মানুষকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় আনার লক্ষ্য নিয়ে জাতীয় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কৌশল ২০২১-২০২৬ বাস্তবায়ন করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশের অঙ্গীকার বাস্তবায়নে চলতি অর্থবছরের বাজেটে এ কার্যক্রমের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
এক ব্যবসায়ীর প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন,‘ব্যাংকের সুদহার বাজারভিত্তিক করা হচ্ছে এবং মুদ্রা বিনিময় হার পদ্ধতিতেও পরিবর্তনটা আনা হয়েছে। আমরা ইতোমধ্যে এর ইতিবাচক ফল পেতে শুরু করেছি। জুন মাসে সর্বোচ্চ রেমিটেন্স এসেছে।’
তিনি বলেন, সুদহার যখন নয়-ছয় ছিল সেসময় আমরা খেলাপি হওয়ার মতো অনেক ঘটনা দেখেছি। ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থায়ন সরবরাহে বাজারভিত্তিক সুদহার কেমন হয়, সেটা দেখার জন্য আরও কিছুটা সময় দেওয়ার প্রয়োজন।
অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ, অ্যামচ্যামের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, আমচামের নির্বাহী পরিচালক, দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, এবং অন্যান্য ব্যবসায়ী সংস্থার নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
রপ্তানি উন্নয়নে ইপিবির বড় ভূমিকা আছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
![রপ্তানি উন্নয়নে ইপিবির বড় ভূমিকা আছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী একীভূত](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/Ahsanul-Islam-2.jpg)
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) দায়িত্বশীল ভূমিকায় দেশের রপ্তানি বাণিজ্যের উন্নতি হচ্ছে। দেশের ৬৩ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি একটা সময় অবিশ্বাস্য ছিল। সরকারের লক্ষ্য পরের ৩ অর্থবছরে রপ্তানি ১১০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা। সে লক্ষ্য পূরণে পরিবর্তন ও সহযোগিতা লাগবে। রপ্তানির সংখ্যার তুলনায় কীভাবে স্থানীয় রিসোর্স ব্যবহার করা যায়, কত বেশি কর্মসংস্থান করা যায় সেদিকে লক্ষ্য দিতে হবে।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর টিসিবি ভবনের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর কনফারেন্স রুমে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর পরিচালনা পর্ষদের ১৪৬তম সভায় বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু আরও বলেন, আগামীতে পণ্যের সেক্টর করে আলাদা করে মেলা করতে হবে। মেলায় দেশি-বিদেশি ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে, এতে করে মেলার উদ্দেশ্য পূরণ হবে। আগামী সেপ্টেম্বরে পূজার সময়ে কলকাতায় দেশীয় শাড়ির মেলা করা হবে।
এ সময় পর্ষদের সদস্য হিসেবে হামিম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ, এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মাহবুবুল আলম, ডিসিসিআইয়ের সভাপতি আশরাফ আহমেদ, এমসিসিআইয়ের সভাপতি কামরান টি রহমান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
পোশাক শিল্পে চীনা বিনিয়োগ চায় বিজিএমইএ
![পোশাক শিল্পে চীনা বিনিয়োগ চায় বিজিএমইএ একীভূত](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/bgmea1.jpg)
উচ্চ মূল্যের তৈরি পোশাক উৎপাদনে বস্ত্র খাতে চীনা বিনিয়োগ চায় তৈরি পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ। তৈরি পোশাকের রপ্তানি বাণিজ্যের অন্যান্য ক্ষেত্রেও দেশটির উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে সংগঠনের পক্ষ থেকে।
ঢাকা সফররত চীনের বেসরকারি খাতের একটি বাণিজ্য প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে এই প্রত্যাশার কথা জানান বিজিএমইএ সভাপতি এস এম মান্নান কচি। মঙ্গলবার রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে চীনা প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন ফুজিয়ান কুনফেং মেশিনারি কোং লিমিটেডের সভাপতি জু জিনশান।
বৈঠকে চীনা প্রতিনিধিদলের সদস্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন জু জিনশান, চেন কি পিং এবং ইয়াং মিং মিং। বিজিএমইএর পক্ষে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি (অর্থ) মো. নাসির উদ্দিন, পরিচালক রাজীব চৌধুরী ও পরিচালক মো. জাকির হোসেন।
আলোচনায় বিজিএমইএ সভাপতি বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সুযোগ অন্বেষণ, বিশেষ করে ওভেন ও নন-কটন টেক্সটাইল ও উচ্চ মূল্য সংযোজনকারী পোশাক শিল্পে বিনিয়োগ ও বানিজ্য বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দেন। উচ্চ মূল্যের পণ্য, বিশেষ করে ম্যানমেইড ফাইবার-ভিত্তিক পোশাক উৎপাদন এবং সেই সঙ্গে আরও উচ্চমূল্যের পোশাক তৈরিতে সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ যে ক্রমবর্ধমানভাবে প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি আপগ্রেড করার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে বলে জানান তিনি।
এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বলেন, বাংলাদেশে হাই-এন্ড টেক্সটাইল এবং ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে চীনা বিনিয়োগ আসলে উভয়পক্ষই লাভবান হবে। আলোচনায় উভয় পক্ষই বাংলাদেশের বিশেষ করে উচ্চ-মূল্যের, ম্যানমেইড ফাইবার-ভিত্তিক পোশাক উৎপাদনে সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং প্রযুক্তিগত অবকাঠামো উন্নয়নের চলমান প্রচেষ্টাগুলোর উপর জোর দিয়ে একসঙ্গে আরও ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণের সম্ভাবনার বিষয়ে একমত পোষণ করেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ৪ শতাংশ: মন্ত্রী
![জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ৪ শতাংশ: মন্ত্রী একীভূত](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/biman-minister-faruk-khan.jpg)
বাংলাদেশের জিডিপিতে পর্যটন শিল্পের অবদান প্রায় ৪ শতাংশ এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে প্রায় ১ দশমিক ৭৮ শতাংশ বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান। মঙ্গলবার (২ জুলাই) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে এমপি আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের এক লিখিত প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ তথ্য জানান। এ সময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।
ফারুক খান বলেন, করোনাভাইরাস সংক্রমণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় পর্যটন খাত। করোনা মহামারির সময়েও বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও আনুতোষিক পরিশোধ করেছে। করোনাকালীন ক্ষতি কাটিয়ে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন বর্তমানেও তার লাভের ধারা অব্যাহত রেখেছে। সংস্থাটি নিজস্ব আয়ে পরিচালিত সরকারের একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান।
তিনি বলেন, দেশের মধ্যে নতুন নতুন পর্যটন আকর্ষণীয় স্পট চিহ্নিতকরণ ও এর উন্নয়নে ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে রাজধানী ঢাকাসহ, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়া, মেহেরপুরের মুজিবনগর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রংপুর, বগুড়া, দিনাজপুর, সিলেট, কক্সবাজার, পটুয়াখালীর কুয়াকাটা, পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবনসহ সারাদেশের প্রত্যন্ত এলাকায় সরকার কর্তৃক বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের মাধ্যমে মোট ৫৩টি পর্যটন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান (হোটেল,মোটেল, রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, বার, পিকনিক স্পট ও ডিউটি ফ্রি শপ) স্থাপন করেছে এবং প্রতিষ্ঠানগুলো সাফল্যের সঙ্গে পরিচালনা করছে, যা দেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখে আসছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রধানমন্ত্রী চীন সফরে যাচ্ছেন ৮ জুলাই
![প্রধানমন্ত্রী চীন সফরে যাচ্ছেন ৮ জুলাই একীভূত](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/prime-minister-hasina.jpg)
চার দিনের সফরে চীন যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী ৮ থেকে ১১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী চীন সফরে থাকবেন। মঙ্গলবার (২ জুলাই) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
সাংবাদিকদের পররাষ্ট্র সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এবারের চীন সফরের বিনিয়োগ, আঞ্চলিক সহযোগিতা, রোহিঙ্গাসহ নানা ইস্যুতে আলোচনা হবে। তবে তিস্তা প্রকল্প নিয়ে কোনো কথা হবে কিনা তা এখনো নিশ্চিত নয়। প্রধানমন্ত্রীর এ সফরে দুই দেশের মধ্যে বেশ কিছু সমঝোতা স্মারক সইসহ গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি ঘোষণা আসতে পারে।
সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী ৮ জুলাই বেইজিং পৌঁছবেন। ৯ জুলাই তিনি সেদেশের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন। ১০ জুলাই চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন। একই দিন চীনের পার্লামেন্ট ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস অব চায়নার প্রেসিডেন্ট ঝাও লেজির সঙ্গেও বৈঠক করবেন শেখ হাসিনা।
এছাড়া চীন সফরে বাংলাদেশের একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যাচ্ছে। তারা সেখানে চীনা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর সামনে রেখে দেশটির কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিভাগের মন্ত্রী লিউ জিয়ানচাওয়ের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ইতোমধ্যেই ঢাকা সফর করেছে। লিউ জিয়ানচাও জানিয়েছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরের জন্য প্রতীক্ষায় রয়েছে চীন। এই সফর সফল করতে উভয় পক্ষ কাজ করছে।
এমআই