Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

লাইফস্টাইল

বুকে ব্যথা নিয়ে ঘুম ভাঙা কঠিন রোগের লক্ষণ নয় তো?

Published

on

স্ট্যান্ডার্ড

সকালে ঘুম থেকে উঠে অনেকেই বুকে ব্যথা অনুভব করেন। বিষয়টি অনেকেই অবহেলা করেন, কারণ পরবর্তী সময়ে হয়তো ব্যথা কমেও যায়। তবে দীর্ঘদিন একই সমস্যায় ভুগলে তা উপেক্ষা করবেন না। কারণ বিভিন্ন কারণে বুকে ব্যথা করতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিশেষজ্ঞদের মতে, বুকে ব্যথা নিয়ে জেগে ওঠা মানসিক চাপ বা বদহজমের কারণেও হতে পারে। আবার হার্ট অ্যাটাক বা পালমোনারি এমবোলিজমের মতো গুরুতর সমস্যার কারণেও ব্যথা হতে পারে। এ কারণে বুকে ব্যথা সবসময় গুরুত্ব সহকারে নেওয়া উচিত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যদি ব্যথা কয়েক মিনিটেরও বেশি সময় ধরে থাকে, তাহলে সর্বোত্তম পদক্ষেপ নিতে হবে। জেনে নিন বুকে ব্যথার সম্ভাব্য যত কারণ-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বুকে ব্যথার হার্ট সম্পর্কিত কারণ

যখন আপনার হার্টের পেশিতে অক্সিজেন সরবরাহকারী একটি ধমনী অবরুদ্ধ হয়, তখন আপনার হার্ট অ্যাটাক হয়। এই ব্লক প্রায়ই রক্ত জমাট বাঁধার কারণে হয়।

আবার এনজাইনার কারণেও বুকে ব্যথা হয়। যা হৃৎপিণ্ডে রক্তপ্রবাহ কমে যাওয়ার কারণে হয়। এটি প্রায়শই হৃদয়ে রক্ত বহনকারী ধমনীতে প্লাক তৈরির কারণে ঘটে।

আবার পেরিকার্ডাইটিসের কারণেও বুকে ব্যথা হতে পারে। আপনার হৃদপিণ্ডের চারপাশে থাকা থলিতে প্রদাহকে পেরিকার্ডাইটিস বলা হয়। এটি সাধারণত ব্যথা সৃষ্টি করে, যা শ্বাস নেওয়া বা শুয়ে থাকার সময় বেড়ে যায়।

যদি আপনার হৃদপিণ্ডের পেশি (মায়োকার্ডিয়াম) স্ফীত হয়, তবে এটি দ্রুত বা অস্বাভাবিক হৃদযন্ত্রের ছন্দ সৃষ্টি করতে পারে যাকে অ্যারিথমিয়াস বলা হয়। এক্ষেত্রেও বুকে ব্যথা হয়।

অর্টিক ডিসেকশন বা ফেটে যাওয়া, এই জীবন-হুমকির অবস্থা তখনই ঘটে, যখন মহাধমনীর ভেতরের স্তরগুলো হৃৎপিণ্ডের প্রধান ধমনী থেকে আলাদা হয়ে যায়।

বুকে ব্যথার হজম সংক্রান্ত কারণ

অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ (জিইআরডি) বুকে ব্যথার আরও এক উপসর্গ। পেটের অ্যাসিড গলাকে সংযোগকারী টিউবের মধ্যে ফিরে যাওয়ার কারণে অম্বল হয়। ফলে বুক জ্বালাপোড়া ও ব্যথা হয়।

আবার ডিসফ্যাগিয়া সাধারণত গলার উপরের অংশে বা খাদ্যনালির আরও নীচে থাকে। যা খাবার গিলতে কষ্টকর করে তোলে। এই সমস্যার কারণেও বুকে ব্যথা হতে পারে।

প্যানক্রিয়াটাইটিসের কারণেও বুকে ব্যথা হতে পারে। পেটের পেছনে অবস্থিত একটি বৃহৎ গ্রন্থি এটি। যখন এই গ্রন্থি ফুলে ওঠে তখন উপরের পেটে ব্যথা হতে পারে যা বুকেও ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া পিত্তথলির পাথর বা যে কোনো প্রদাহের কারণেও বুকে ব্যথা হতে পারে।

বুকে ব্যথার শ্বাস-প্রশ্বাস সংক্রান্ত কারণ

যখন ফুসফুসের একটি ধমনীতে রক্ত জমাট বাঁধে ও ফুসফুসের টিস্যুতে রক্ত প্রবাহে বাধা দেয়, তখন একে পালমোনারি এমবোলিজম বলা হয়। এটি সাধারণত বুকে টানটান ভাব ও ব্যথা সৃষ্টি করে। যা হার্ট অ্যাটাকের মতো অনুভূত হয়।

এছাড়া ফুসফুসের চারপাশে থাকা ঝিল্লি ও বুকের গহ্বরের ভিতরের প্রাচীর ফুলে ওঠে তখন বুকে ব্যথার সৃষ্টি হতে পারে। কাশি বা শ্বাস নেওয়ার সময় এমন ব্যথা বেড়ে যায়।

পালমোনারি হাইপারটেনশনের কারণেও বুকে ব্যথা হতে পারে। এক্ষেত্রে হার্টবিট বেড়ে যায় ও বুকে একটি আঁটসাঁট অনুভূতির সৃষ্টি হতে পারে।

ফুসফুসের ক্যানসারের কারণে ফুসফুসে অস্বাভাবিক কোষ বেড়ে যায়। যা ফুসফুসের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। ফুসফুসের ক্যানসার সাধারণত বুকে ব্যথার সৃষ্টি করে, যা গভীর শ্বাস বা কাশির সঙ্গে বেড়ে যায়।

বুকে ব্যথার অন্যান্য কারণ

যখন পাঁজরের খাঁচার তরুণাস্থি ফুলে ওঠে তখন একে কস্টোকন্ড্রাইটিস বলে। এই অবস্থার কারণে হার্ট অ্যাটাকের মতো ব্যথা হতে পারে বুকে।

এছাড়া প্যানিক অ্যাটাকের সম্মুখীন হলেও বুকে ব্যথা হতে পারে। এর সঙ্গে হৃৎস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস ও প্রচুর ঘাম হয়। প্যানিক অ্যাটাকের মধ্যে প্রায়ই মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব ও তীব্র ভয়ের অনুভূতি অন্তর্ভুক্ত থাকে।

বুকে আঘাত লাগার কারণেও ব্যথা হতে পারে। এক্ষেত্রেও আপনি ঘুম থেকে ওঠার সময় বুকে ব্যথা অনুভূত হতে পারে। এমনকি পারিবারিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত এক গবেষণাপত্রে গবেষকরা উল্লেখ করেছেন, অনেক সময় স্ট্রেস হরমোনের ক্ষরণ বাড়ে সকালের দিকে। এ কারণে মাঝে মধ্যে ব্যথা হতে পারে বুকে।

তবে স্ট্রেস হরমোনের অতিরিক্ত ক্ষরণ নানাভাবে শরীরের ক্ষতি করতে পারে। তাই বুকে ব্যথাকে কখনো অগ্রাহ্য করবেন না। এতে ঘটতে পারে নানা বিপদ।

কাফি

শেয়ার করুন:-

লাইফস্টাইল

কিডনি ড্যামেজ হওয়ার ৬ লক্ষণ

Published

on

স্ট্যান্ডার্ড

কিডনির ক্ষতি প্রাথমিক পর্যায়ে খুব একটা টের পাওয়া যায় না। যে কারণে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ (CKD) হওয়ার আগে এর প্রাথমিক লক্ষণ বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। যেসব লক্ষণ চোখ এড়িয়ে গেলে কিডনি ফেইলিওরের মতো ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে। তবে আগেভাগে সতর্কতা সংকেতগুলো চিনতে পারলে সমস্যার প্রতিকার করা সহজ হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. ফেনা বা বুদবুদযুক্ত প্রস্রাব
কিডনির ক্ষতির প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রস্রাবে ক্রমাগত ফেনা বা বুদবুদ। এই পরিস্থিতির নাম প্রোটিনুরিয়া। এর অর্থ হলো কিডনির ফিল্টারিং ইউনিট গ্লোমেরুলি প্রোটিনকে, যেমন অ্যালবুমিনকে প্রস্রাবে প্রবেশ করতে দিচ্ছে। স্বাভাবিক কিডনি সাধারণত প্রচুর প্রোটিন প্রবেশ করতে দেয় না, তাই খালি চোখে দৃশ্যমান ফেনা একটি সতর্কতা সূচক যা চিকিৎসকের দ্বারা পরীক্ষা করা উচিত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. গোড়ালি, পা বা চোখের চারপাশে ফোলাভাব
কিডনি সোডিয়াম এবং তরল ভালোভাবে ফিল্টার করতে সক্ষম না হলে অতিরিক্ত পানি এবং লবণ শরীরে জমা হয়। এটি সাধারণত দৃশ্যমান ফোলাভাব সৃষ্টি করে, বিশেষ করে গোড়ালি, পা এবং চোখের চারপাশের অংশে। বিশেষ করে সকালের সময় এসব স্থানে ফোলাভাব সাধারণত অকার্যকর কিডনি পরিস্রাবণের কারণে পানি ধরে রাখার ফলে হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

৩. প্রস্রাব বৃদ্ধি, বিশেষ করে রাতে
কিডনির কার্যকারিতা হ্রাসের প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রস্রাবের ধরণ পরিবর্তন। এতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা ঘন ঘন প্রস্রাব করার তাগিদ অনুভব করেন, বিশেষ করে রাতে। একে নকটুরিয়া বলা হয়। কিডনি ভালোভাবে প্রস্রাব ঘনীভূত করতে না পারলে এমনটা ঘটে। তাই প্রস্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং ঘন ঘন প্রস্রাব করার প্রয়োজন দেখা দেয়।

৪. ক্লান্তি এবং দুর্বলতা
সুস্থ কিডনি এরিথ্রোপয়েটিন তৈরি করে। এটি একটি হরমোন যা লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সাহায্য করে। ক্ষতিগ্রস্ত কিডনি এই হরমোন কম নিঃসরণ করে, যার ফলে রক্তস্বল্পতা হতে পারে। ত্রুটিপূর্ণ কিডনি কার্যকারিতার কারণে রক্তে টক্সিন জমা হওয়ার ফলে এই লক্ষণগুলো দেখা দেয়।

৫. অনবরত চুলকানি
দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের ফলে রক্তে বর্জ্য পদার্থ জমা হতে পারে। যার ফলে তীব্র চুলকানি হয়, যাকে প্রুরিটাসও বলা হয়। এই চুলকানি সাধারণত স্থায়ী হয়, টপিকাল লোশন বা ক্রিম প্রয়োগ করলেও উপশম হয় না। এটি রাতে আরও বেশি হতে পারে।

৬. ক্ষুধামন্দা
হঠাৎ ক্ষুধা কমে যাওয়াও হতে পারে কিডনির সমস্যার লক্ষণ। রক্তে বর্জ্য পদার্থ জমা হলে তা হজম ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করে। যার ফলে বমি বমি ভাব, মুখে দুর্গন্ধ, এমনকি বমিও হতে পারে, যা খাবারের প্রতি আগ্রহ হ্রাস করে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

স্মার্ট সিদ্ধান্ত নিতে এসি কেনার আগে এই ৭টি টিপস জেনে নিন

Published

on

স্ট্যান্ডার্ড

গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরমে এসি আমাদের জীবনে এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। অনেকেই এই সময় নতুন এসি কেনার কথা ভাবছেন। তবে এসি ব্যবহারের সবচেয়ে বড় ভাবনার জায়গা হলো বিদ্যুৎ বিল। যদিও সঠিক ব্যবহার ও পরিকল্পনায় এসি খুব একটা বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যদি আপনি প্রথমবার এসি কেনার কথা ভাবেন, তবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। এতে আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী মানসম্মত একটি এসি কিনতে পারবেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেগুলো কী কী —

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
  1. সঠিক টন ও ঘরের আকার মিলিয়ে নিন
    এসির টন বাছাই করবেন ঘরের আয়তনের ভিত্তিতে। ছোট ঘরের জন্য ১ টন এসি যথেষ্ট হলেও, মাঝারি বা বড় ঘরের জন্য ১.৫ থেকে ২ টন এসি উপযুক্ত।

  2. উইন্ডো না স্প্লিট? বুঝে বেছে নিন
    ছোট ঘরের জন্য উইন্ডো এসি সহজলভ্য ও সহজে ইনস্টলযোগ্য। অন্যদিকে, বড় ঘরের জন্য স্প্লিট এসিই ভালো, কারণ এটি তুলনামূলকভাবে কম শব্দ করে এবং বেশি কার্যকর।

  3. স্টার রেটিং দেখে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করুন
    এসির এনার্জি ইফিশিয়েন্সি রেটিং (স্টার রেটিং) অবশ্যই দেখে নিন। ৫-স্টার রেটিংয়ের এসি বিদ্যুৎ কম খরচ করে এবং দীর্ঘমেয়াদে খরচ কমায়।

  4. বাজেট ও ইনস্টলেশনের খরচ বিবেচনা করুন
    আপনার বাজেটের মধ্যে থেকেই এসি নির্বাচন করুন। শুধু মূল দামের দিকেই নয়, ইনস্টলেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচের বিষয়েও আগে থেকেই ধারণা রাখুন। উৎসবকালীন সময়ে ডিসকাউন্ট বা অফারের সুযোগও নিতে পারেন।

  5. বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড বেছে নিন
    ভালো ব্র্যান্ডের এসি কিনলে মানসম্পন্ন পারফরম্যান্স, দীর্ঘমেয়াদি ওয়ারেন্টি এবং সঠিক বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়া যায়, যা ভবিষ্যতের ঝামেলা কমায়।

  6. আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার দেখুন
    আধুনিক এসিগুলোতে ওয়াই-ফাই কানেক্টিভিটি, অটো-ক্লিন, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ফিল্টারসহ নানা স্মার্ট ফিচার থাকে। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার যুক্ত এসি বেছে নিন।

  7. রিভিউ ও রেটিং দেখে কিনুন
    এসি কেনার আগে অনলাইনে ব্যবহারকারীদের রিভিউ ও রেটিং দেখে নিন। এতে প্রোডাক্টের কার্যকারিতা ও মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

 

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এমএস

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে দুপুরে ঘুম পায় কেন, পেলে করণীয় কী

Published

on

স্ট্যান্ডার্ড

গ্রীষ্মকালের দুপুর হলেই চোখে ঘুম নেমে আসে। এ সময় একটু চোখ বন্ধ করলেই ঘুমে ডুবে যাওয়া হয়। কিন্তু বাসা-বাড়ির বাইরে ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান কিংবা অফিসে অবস্থান করায় তো সেই ঘুম আর দেয়া সম্ভব হয় না। আবার চোখ থেকে ঘুম ঘুম ভাবও দূর হয় না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দুপুর বেলার এই ঘুম ঘুম ভাবের পেছনে কারণও রয়েছে। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গরমের সময় দুপুরে শরীর নিস্তেজ হয়ে আসার কারণেই ঘুম পেতে থাকে। এছাড়াও এর পেছনে অন্যান্য কয়েকটি কারণ তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে। একইসঙ্গে এর সমাধানও তুলে ধরা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শরীরের তাপমাত্রা ও ঘুমের মধ্যাকার সম্পর্ক: বিভিন্ন গবেষণা অনুযায়ী, শরীরে একটি স্বাভাবিক সার্কাডিয়ান রিদম থাকে, যা দিন ও রাতের ভিত্তিতে পরিবর্তন হয়। দুপুরের সময় শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা কমে যাওয়ার ফলে ঘুমের প্রবণতা বেড়ে যায়। গ্রীষ্মে অতিরিক্ত তাপ ও শরীরের ভেতরের তাপমাত্রার এ পরিবর্তন ঘুম ঘুম ভাব বাড়িয়ে তোলে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পানিশূন্যতা: গরমের সময় অনেক বেশি ঘাম ঝরে। এ কারণে শরীরের তারল্যের পরিমাণ কমে গিয়ে পানিশূন্যতা তৈরি হয়। ফলে শরীরে শক্তি কমে যায় এবং ঘুম ভাব আসতে থাকে। কখনো কখনো মাথাব্যথা বা অবসাদও হয়।

খাবারের প্রভাব: গ্রীষ্মে অনেক সময় ভারী বা অতিরিক্ত মশলাদার খাবার খাওয়া হয়। এসব খাবার হজম করতে শরীরের অনেক বেশি শক্তি ব্যয় হয়। এ কারণে শরীর ক্লান্ত হয় ও ঘুম আসে।

রক্তচাপের পরিবর্তন: উচ্চ তাপমাত্রার জন্য রক্তনালী প্রসারিত হয়। এ থেকে রক্তচাপ হ্রাস পায়। ফলে শরীর অলস ও ভারী অনুভূত হতে পারে এবং এ কারণে ঘুমের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।

দুপুরে ঘুম কমানোর উপায়:
পর্যাপ্ত পানি পান: গ্রীষ্মকালে দিনের বেলায় শরীর আর্দ্র রাখার জন্য কিছুক্ষণ পর পর পানি করতে হবে।

হালকা খাবার গ্রহণ: ভারী খাবার না খেয়ে হালকা ও সহজপাচ্য খাবার খেতে পারেন।

ছায়াযুক্ত ও ঠান্ডা জায়গায় থাকা: গরমের সময় রোদ এড়িয়ে ছায়া বা এসিযুক্ত স্থানে থাকার চেষ্টা করুন।

হালকা বিশ্রাম নেয়া: অনেক বেশি ক্লান্ত লাগলে ১০-১৫ মিনিটের জন্য একটি ‘পাওয়ার ন্যাপ’ নিতে পারেন। তবে দীর্ঘ ঘুম দেয়া যাবে না।

ঢিলেঢালা পোশাক: শরীর শীতল রাখার জন্য পোশাকের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। এ জন্য হালকা ও ঢিলেঢালা পোশাক পরুন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

দ্রুত হাঁটলে কমবে অনিয়মিত হৃৎস্পন্দনের ঝুঁকি

Published

on

স্ট্যান্ডার্ড

হাঁটার গতি বাড়ালে হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব—এমনটাই জানিয়েছে সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার ‘হার্ট’ জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা ধীরগতিতে হাঁটেন তাঁদের তুলনায় মাঝারি গতিতে হাঁটাদের মধ্যে হৃৎস্পন্দনের অনিয়মজনিত সমস্যার ঝুঁকি ৩৫ শতাংশ কম। আর দ্রুত হাঁটার ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি কমে ৪৩ শতাংশ পর্যন্ত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গবেষণায় যে অনিয়মগুলোর কথা বলা হয়েছে, তা হলো অ্যারিদমিয়া বা অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ হলো অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশন বা এ-ফিব, যেখানে হৃৎযন্ত্রের উপরের অংশে (অ্যাট্রিয়া) অনিয়মিত ও দ্রুত গতিতে স্পন্দন শুরু হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ব্র্যাডি-অ্যারিদমিয়া হলো অত্যন্ত ধীরগতির হৃৎস্পন্দন, যেখানে হার্টরেট প্রতি মিনিটে সাধারণত ৬০-এর নিচে নেমে যায় (যেখানে স্বাভাবিক হার ৬০ থেকে ১০০)। আর ভেনট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া ঘটে হৃৎযন্ত্রের নিচের অংশে (ভেনট্রিকল) খুব দ্রুত স্পন্দনের ফলে।

গবেষকদের মতে, হাঁটার গতি যত বেশি, হৃৎযন্ত্র তত ভালোভাবে কাজ করতে পারে এবং অনিয়মিত স্পন্দনের ঝুঁকি ততটাই কমে যায়।

গবেষণাটির জ্যেষ্ঠ লেখক, গ্লাসগো ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ডা. জিল পেল বলেন, ‘হাঁটা এমন এক শারীরিক কার্যকলাপ, যা সবার নাগালে রয়েছে। এতে জিমে যাওয়ার বা ব্যয়বহুল যন্ত্রপাতি কেনার প্রয়োজন নেই—শুধু দরজা খুলে হাঁটা শুরু করলেই হয়।’

২০২৪ সালের এক গবেষণার বরাতে তিনি জানান, বিশ্বজুড়ে প্রায় ৬ কোটি মানুষ অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে (এ-ফিব) ভুগছেন। যদিও অন্যান্য অ্যারিদমিয়ার সুনির্দিষ্ট সংখ্যা জানা না গেলেও, সাধারণভাবে এই সমস্যাগুলো হৃৎরোগ, স্ট্রোক এবং অকালমৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

তিনি বলেন, ‘এই ধরনের সমস্যার জন্য ওষুধ এবং চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে, তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আমরা আগেভাগেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে পারি।’

তিনি আরও জানান, হাঁটার গতি ও হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে আগে মাত্র একটি গবেষণা হয়েছে, তাও ছিল শুধু একধরনের অ্যারিদমিয়াকে ঘিরে। তবে আগের গবেষণাগুলো থেকে জানা গেছে, হাঁটার গতি হৃৎরোগসহ অন্যান্য শারীরিক জটিলতার সঙ্গেও সম্পর্কযুক্ত। সেই ধারাবাহিকতায় তারা জানতে চেয়েছেন, হাঁটার গতি হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকির ক্ষেত্রেও একইভাবে কার্যকর কি না।

গবেষণায় যুক্তরাজ্যের ৫ লাখের বেশি মানুষের স্বাস্থ্য ও জীবনযাত্রা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। ২০০৬ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে ৪০ থেকে ৬৯ বছর বয়সীদের এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল। অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের হাঁটার গতি তিন ভাগে শ্রেণিবদ্ধ করেছেন—ধীর (প্রতি ঘণ্টায় ৪.৮ কিমি-এর কম), মাঝারি (৪.৮–৬.৪ কিমি) এবং দ্রুত (৬.৪ কিমি-এর বেশি)।

১৩ বছরের অনুসরণকালীন সময়ে অংশগ্রহণকারীদের ৯ শতাংশের মধ্যে অ্যারিদমিয়া দেখা গেছে।

পেল জানান, ‘আমাদের হাতে ৪ লাখ ২০ হাজার মানুষের স্বয়ংপ্রকাশিত তথ্য থাকলেও প্রায় ৮২ হাজার অংশগ্রহণকারীর অ্যাকসেলরোমিটার ডেটাও ছিল। এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল এমন স্মার্ট ডিভাইস থেকে, যা ব্যবহারকারীর হাঁটার গতি পরিমাপ করে।

তিনি বলেন, ‘ওই ডিভাইসের তথ্য থেকে দেখা গেছে, প্রতিদিন মাত্র ৫ থেকে ১৫ মিনিট মাঝারি গতিতে (প্রতি ঘণ্টায় ৩ থেকে ৪ মাইল) হাঁটলেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।’

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, এই সুফল সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে ৬০ বছরের নিচে, উচ্চ রক্তচাপ বা একাধিক দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগছেন—এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে। এছাড়া নারীদের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক প্রভাব দেখা গেছে।

ড. পেল বলেন, ‘এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ নারীরা পুরুষদের তুলনায় অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে কম আক্রান্ত হলেও, একবার আক্রান্ত হলে তাদের হৃৎরোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা পুরুষদের চেয়ে বেশি থাকে।’

এ গবেষণায় অংশ নেননি, তবে লস অ্যাঞ্জেলেসের সিডারস-সিনাই মেডিকেল সেন্টারের স্মিড হার্ট ইনস্টিটিউটের প্রিভেন্টিভ কার্ডিওলজির পরিচালক কার্ডিওলজিস্ট ড. মার্থা গুলাটি বলেন, এই গবেষণা আগের অনেক গবেষণার ফলাফলকেই আরও শক্ত ভিত্তি দিয়েছে। তিনি নিজেও অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ঝুঁকি কমাতে শারীরিক কর্মকাণ্ডের উপকারিতা নিয়ে গবেষণা করেছেন।

ড. গুলাটি বলেন, ‘এই গবেষণা আরও একবার দেখিয়ে দিল—হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে একটি কার্যকর প্রতিরোধমূলক উপায় হলো দ্রুত গতিতে হাঁটা।’

গবেষণার শুরুতে যাদের কোনো ধরনের হৃৎরোগ ছিল না, কেবল তাদের তথ্যই বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। এরপরও গবেষকরা মনে করেন, বিষয়টি নিয়ে আরও হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা হওয়া প্রয়োজন।

ড. জিল পেল বলেন, এই ধরনের পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণায় সবসময়ই আশঙ্কা থাকে যে, ধীরগতিতে হাঁটা মানুষরা হয়তো আগেই কোনো না কোনো রোগে আক্রান্ত, আর সে কারণেই ধীরে হাঁটছেন।

তবে এ ধরনের আশঙ্কা কমাতে গবেষকরা শুরুতেই নিশ্চিত হন, অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কেউ যেন পূর্বে কোনো ধরনের হৃৎরোগ বা রক্তনালির রোগে আক্রান্ত না থাকেন। তবুও পেল মনে করেন, এখন সময় এসেছে আরও এক ধাপ এগোনোর—এবার দরকার হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা। অর্থাৎ, যারা ধীরে হাটেন, তাদের একাংশকে বলা হবে হাঁটার গতি বাড়াতে, আর বাকিদের বলা হবে আগের মতোই হাঁটতে—এর ফলাফল তুলনা করলেই স্পষ্ট হবে সম্পর্কের প্রকৃতি।

নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর দ্য প্রিভেনশন অফ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ-এর কার্ডিওভাসকুলার ফিটনেস ও নিউট্রিশনের পরিচালক ড. শন হেফরন বলেন, অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের সঙ্গে একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় জড়িত—যেমন হৃৎরোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও স্থূলতা। যদিও তিনি গবেষণায় যুক্ত ছিলেন না, তবে বিষয়টি নিয়ে তিনি মন্তব্য করেছেন।

তিনি বলেন, যারা দ্রুত হাঁটেন তারা সাধারণত পুরুষ, তুলনামূলক কম দরিদ্র এলাকায় থাকেন, তাদের জীবনযাপন স্বাস্থ্যকর হয় এবং ওজনও কম থাকে। এ ছাড়া, তাদের হাতের মুঠোর শক্তি বেশি, কোমরের পরিধি কম, শরীরে প্রদাহ এবং উচ্চ কোলেস্টেরল বা ব্লাড সুগার—এসব বিপাকজনিত ঝুঁকিও কম থাকে।

তবে ড. হেফরনের মতে, ব্র্যাডি অ্যারিদমিয়া ও ভেন্ট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া তুলনামূলকভাবে কম সুস্পষ্ট এবং এগুলোর সঙ্গে জীবনযাত্রার ধরন ও অভ্যাসের সম্পর্ক তেমন শক্ত নয়, যতটা অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ক্ষেত্রে দেখা যায়। তিনি বলেন, সবগুলো অ্যারিদমিয়াকে একসঙ্গে বিবেচনা করাটা গবেষণায় একটি ব্যতিক্রমধর্মী দৃষ্টিভঙ্গি।

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, হাঁটার গতি বাড়ালে যে উপকার মেলে, তার এক-তৃতীয়াংশের পেছনে কাজ করে কোলেস্টেরল, গ্লুকোজ ও রক্তচাপ কমে যাওয়া এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকা—যা হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

তবে ডা. গুলাটি মনে করেন, হাঁটার গতি যাই হোক, শুরুটা হওয়া দরকার। তিনি বলেন, ধীরে হাঁটাই প্রথম ধাপ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গতি বাড়বে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় যে ফল

Published

on

স্ট্যান্ডার্ড

বেল একটি পুষ্টিকর ও উপকারী ফল। কাঁচা ও পাকা উভয়ভাবেই বেল শরীরের জন্য উপকারী। পাকা বেলের শরবত সুস্বাদু এবং এটি একটি সুপারফুড হিসেবে পরিচিত। গ্রীষ্মকালে পাওয়া এই ফল শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে সহায়তা করে এবং তাপমাত্রা কমানোর কাজ করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বেলের বাইরের অংশ শক্ত হলেও এটির ভিতরের অংশ অত্যন্ত মিষ্টি। এর উপকারিতা সম্পর্কে জানুন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শরীর ঠান্ডা রাখে বেল ফলের প্রাকৃতিক শীতল প্রভাব শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। এতে উপস্থিত পানি ডিহাইড্রেশন থেকেও রক্ষা করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পুষ্টিগুণে ভরপুর বেল ফল ভিটামিন সি, প্রোটিন, বিটা-ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফাইবার, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিনসহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।

হাড় মজবুত করে বেলের ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতকে শক্তিশালী করে এবং অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে সহায়ক। এছাড়া ক্ষতজনিত রক্তক্ষরণ কমাতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি বেল ফলটি হজমের জন্য উপকারী এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এটি অ্যাসিডিটি প্রতিরোধেও কার্যকর।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ বেলে উপস্থিত ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। যা শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এবং শক্তির জোগান দেয়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

স্ট্যান্ডার্ড স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার7 minutes ago

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার ক্রয়

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির এক উদ্যোক্তা পরিচালক শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে...

স্ট্যান্ডার্ড স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার16 minutes ago

দুই কোম্পানির লভ্যাংশ বিতরণ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানি গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরে জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)...

স্ট্যান্ডার্ড স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার1 hour ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো এফএএস ফাইন্যান্স

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা...

স্ট্যান্ডার্ড স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াবে সাংবাদিকদের ইতিবাচক লেখনির মাধ্যমেই: ডিবিএ প্রেসিডেন্ট

গত ১৫ বছরে পুঁজিবাজারে যত অনিয়ম ঘটেছে, তা সাহসিকতার সঙ্গে গণমাধ্যমে তুলে ধরেছেন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরামের (সিএমজেএফ) সদস্য সাংবাদিকরা।...

স্ট্যান্ডার্ড স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

ঢাকা ব্যাংকের বোনাস লভ্যাংশ প্রদানে বিএসইসির সম্মতি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ঢাকা ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত বোনাস লভ্যাংশে সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড...

স্ট্যান্ডার্ড স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ২৪৬ শেয়ারের দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেনে...

স্ট্যান্ডার্ড স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

ফার্স্ট ফাইন্যান্সের লোকসান কমেছে ৩৫ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফার্স্ট ফাইন্যান্স লিমিটেড ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার7 minutes ago

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার ক্রয়

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার16 minutes ago

দুই কোম্পানির লভ্যাংশ বিতরণ

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার1 hour ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো এফএএস ফাইন্যান্স

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াবে সাংবাদিকদের ইতিবাচক লেখনির মাধ্যমেই: ডিবিএ প্রেসিডেন্ট

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

ঢাকা ব্যাংকের বোনাস লভ্যাংশ প্রদানে বিএসইসির সম্মতি

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ২৪৬ শেয়ারের দরপতন

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

ফার্স্ট ফাইন্যান্সের লোকসান কমেছে ৩৫ শতাংশ

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার3 hours ago

ন্যাশনাল হাউজিংয়ের আয় কমেছে ২০ শতাংশ

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার3 hours ago

সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার3 hours ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো ফার্স্ট ফাইন্যান্স

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার7 minutes ago

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার ক্রয়

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার16 minutes ago

দুই কোম্পানির লভ্যাংশ বিতরণ

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার1 hour ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো এফএএস ফাইন্যান্স

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াবে সাংবাদিকদের ইতিবাচক লেখনির মাধ্যমেই: ডিবিএ প্রেসিডেন্ট

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

ঢাকা ব্যাংকের বোনাস লভ্যাংশ প্রদানে বিএসইসির সম্মতি

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ২৪৬ শেয়ারের দরপতন

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

ফার্স্ট ফাইন্যান্সের লোকসান কমেছে ৩৫ শতাংশ

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার3 hours ago

ন্যাশনাল হাউজিংয়ের আয় কমেছে ২০ শতাংশ

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার3 hours ago

সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার3 hours ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো ফার্স্ট ফাইন্যান্স

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার7 minutes ago

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার ক্রয়

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার16 minutes ago

দুই কোম্পানির লভ্যাংশ বিতরণ

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার1 hour ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো এফএএস ফাইন্যান্স

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াবে সাংবাদিকদের ইতিবাচক লেখনির মাধ্যমেই: ডিবিএ প্রেসিডেন্ট

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

ঢাকা ব্যাংকের বোনাস লভ্যাংশ প্রদানে বিএসইসির সম্মতি

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ২৪৬ শেয়ারের দরপতন

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার2 hours ago

ফার্স্ট ফাইন্যান্সের লোকসান কমেছে ৩৫ শতাংশ

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার3 hours ago

ন্যাশনাল হাউজিংয়ের আয় কমেছে ২০ শতাংশ

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার3 hours ago

সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা

স্ট্যান্ডার্ড
পুঁজিবাজার3 hours ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো ফার্স্ট ফাইন্যান্স