পুঁজিবাজার
ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
![ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/International-Leasing.jpg)
পর্ষদ সভার তারিখ জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিস লিমিটেড। আগামী ২৭ জুন বিকাল ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত সভায় ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
পুঁজিবাজার
ডিএসইতে মূলধন বেড়েছে সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা
![ডিএসইতে মূলধন বেড়েছে সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/dse-share-market-capital1.jpg)
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ জুন থেকে ৪ জুলাই) গড় লেনদেন ৯ শতাংশের বেশি বেড়েছে। পাশাপাশি এ সময় ডিএসইর মূলধন বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা। সেই সঙ্গে বেড়েছে ডিএসইর সবকটি সূচক।
সাপ্তাহিক বাজার বিশ্লেষণে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৬১৫ কোটি ৮২ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৫৬০ কোটি ৪২ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ বা ৫৫ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।
তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহ শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭১ হাজার ৬৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার ৫০৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ এক সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে দশমিক ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ বা ৯ হাজার ৫৫৫ কোটি টাকা।
বিদায়ী সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৪৬৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৮০২ কোটি ১৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন কমেছে ৩৩৮ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।
আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর সবকটি সূচকও বেড়েছে। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৪২ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৬৫ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ২৮ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ২৫ দশমিক ১৮ পয়েন্ট।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট ৩৯৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৩২৯টির, কমেছে ৪০টির এবং ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
শেয়ারবাজার থেকে বান্ধবীকেও বড় মুনাফা তুলে দিতেন মতিউর
![শেয়ারবাজার থেকে বান্ধবীকেও বড় মুনাফা তুলে দিতেন মতিউর ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/Motiur-Arzina1.jpg)
ছাগলকাণ্ডে দেশজুড়ে আলোচিত সাবেক রাজস্ব কর্মকর্তা মতিউর রহমান শেয়ারবাজার থেকে নানান কারসাজিতে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিতেন। প্লেসমেন্ট বাণিজ্য এবং কারসাজির আগাম তথ্য জেনে দুর্বল কোম্পানির শেয়ার কিনে বেশি দামে বিক্রি করতে ব্যবহার করতেন আত্মীয় স্বজনদের ১৫টি বিও হিসাব। মতিউরের বান্ধবী হিসেবে পরিচিত আরেক এনবিআর কর্মকর্তা আরজিনা খাতুনের বিও হিসাব পরিচালনা করে পুঁজিবাজার থেকে বড় অঙ্কের অর্থ তুলে দিতেন এই ওএসডি রাজস্ব কর্মকর্তা।
জানা যায়, শেয়ারবাজার থেকে নানান কায়দা এবং কারসাজির পথ অবলম্বন করে বান্ধবীকে বড় মুনাফা তুলে দিতেন মতিউর। ২০২২ সাল থেকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা শুরু করেন মতিউর বান্ধবী আরজিনা। গড়ে প্রতিদিন ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন তিনি। লাভও করতেন প্রায় দ্বিগুণ। আছে ৩ টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, বিনিয়োগ আছে সঞ্চয়পত্রে।
সূত্র বলছে, মতিউর রহমানের সাথে একই ব্রোকারেজ হাউসে একইরকম বিনিয়োগ ছিল আরজিনার। প্লেসমেন্ট বাণিজ্য এবং অন্যান্য কারসাজির মাধ্যমে বান্ধবীকে আরজিনাকে পুঁজিবাজার থেকে অঢেল সম্পদের মালিক বানিয়েছেন আলোচিত মতিউর রহমান। তবে শেয়ারবাজারের এমন কারসাজিতে সম্প্রতি মতিউর ও সংশ্লিষ্টদের বিও হিসাব জব্দ করে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
এদিকে মতিউরের বান্ধবী আরজিনা খাতুনের হুট করে ধনী বনে যাওয়া নিয়ে গত ১০ জুন দুদকে তার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন একজন। তাতে বলা হয়, মিথ্যা তথ্য দিয়ে পণ্য আমদানি, মানিলন্ডারিং, স্বর্ণ চোরাচালান চক্রের সাথে যোগসাজস আর দুর্নীতি করে বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন আরজিনা খাতুন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, আরজিনা খাতুনের রাজধানীতে ফ্ল্যাট, গ্রামে আলিশান বাড়ি, পরিবারের সদস্যদের নামে-বেনামে জমি, বাসায় বিলাসবহুল ইন্টেরিয়র এবং দামি সব আসবাবপত্র রয়েছে। এছাড়া মাত্র তিন বছরে ৫০০ ভরি স্বর্ণালঙ্কারের মালিক তিনি। যার ২০০ ভরিই চোরাচালানের মাধ্যমে আনা হয়েছে বলে দুদকের কাছে এমন অভিযোগ উঠেছে।
আরজিনা খাতুন রাজস্ব বোর্ডের মূসক মনিটরিং, পরিসংখ্যান ও সমন্বয়ের দ্বিতীয় সচিব হিসেবে কর্মরত। এর আগে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের উপ-কমিশনার ছিলেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, রাজধানীর মিরপুরে প্রায় ২ হাজার বর্গফুটের একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট রয়েছে তার। থাকেনও সেখানেই। যা কিনেছেন ১ কোটি ৩০ লাখ টাকায়, কিন্তু রেজিস্ট্রেশনসহ খরচ দেখিয়েছেন মাত্র ৬৮ লাখ টাকা। ফ্ল্যাটটি কিনতে গিয়ে তার নেয়া ব্যাংক ঋণ স্যাংশন হয় ২০২০ সালে। কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা মিলে, এর ১ বছর আগেই ফ্ল্যাট কেনা আর রেজিস্ট্রেশন হয়ে গেছে। তাও ঋণের টাকার দ্বিগুণ দামে। বাসায় ব্যয়বহুল আসবাবপত্র আর অত্যাধুনিক ইন্টেরিয়র করেছেন ১ বছরের মধ্যেই।
আরজিনার গ্রামের বাড়ি রাজবাড়ীর নারোয়া ইউনিয়েনর তালুতপারা গ্রামে। কাস্টমসে চাকরির ৩ বছরের মধ্যে গ্রামের ছন আর টিনের বাড়িটিকে বদলে করেছেন আলীশান এক ভবন।
তার বিরুদ্ধে করা অভিযোগে বলা হয়, চট্টগ্রামে বদলির পর ২০২২ সালেই গ্রামে তার পরিবারের সদস্যদের নামে কিনেছেন ৫টি জমি। যার বাজারমূল্য অর্ধকোটি টাকা। অনুসন্ধানে সেসব জমির দলিলও পাওয়া গেছে। আরও কোটি খানেক টাকার জমি বন্ধক নেন আরজিনা।
আরজিনা প্রাত্যহিক যে গহনা ব্যবহার করেন, এর বেশিরভাগই হীরার। যার মূল্যমান ১০ লাখ টাকা বলা হয়েছে দুদকে জমা পড়া অভিযোগে। ২০১৮ থেকে ২৩ সালের মধ্যে ৫০০ ভরি স্বর্ণ আর ডায়মন্ড কিনেছেন নগদ টাকায়। যার ২০০ ভরি এক সিএন্ডএফ ব্যাবসায়ীর মাধ্যমে ৩ ধাপে চোরাচালানের মাধ্যমে এনেছেন বলে প্রমাণসহ অভিযোগ পড়েছে দুদকের টেবিলে।
আরজিনার এমন ফুলেফেঁপে ধনী হয়ে ওঠা মতিউরের ছত্রছায়ায়। ছাগলকাণ্ডের এই কর্মকর্তা যাদেরকেই ছুঁয়েছেন তাদের বেশীরভাগই সম্পদ বানিয়েছেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে ৭২ কোটি টাকার লেনদেন
![ব্লকে ৭২ কোটি টাকার লেনদেন ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2022/10/Block_Market-1910061425-1910061615-2.jpg)
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৬৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। তাতে কোম্পানিগুলোর মোট লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৯৭ লাখ ১২ হাজার ৪৬৫টি শেয়ার। যার আর্থিক মূল্য ৭২ কোটি ৬৩ লাখ ৪৯ হাজার টাকা।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) ব্লকে সবচেয়ে বেশি লেনদেন করেছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক। এদিন ব্যাংকটির ১৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
ব্লকে লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে থাকা ন্যাশনাল ব্যাংকের ৯ কোটি ৩০ লাখ ও তৃতীয় স্থানে যমুনা অয়েলের ৮ কোটি ৫৫ লাখ ৯৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসই থেকে সরকারের রাজস্ব আয় ২৪৪ কোটি টাকা
![ডিএসই থেকে সরকারের রাজস্ব আয় ২৪৪ কোটি টাকা ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/dse-11.jpg)
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে সরকারের রাজস্ব আয় আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ১১ দশমিক ৮৫ শতাংশ বা ৩২ কোটি ৮০ লাখ টাকা কমেছে।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ডিএসই থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর রাজস্ব সংগ্রহ ছিল ২৪৩ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। যা ২০২৩ সালে ছিলো ২৭৬ কোটি ৬৬ কোটি টাকা।
ডিএসই, সরকারের পক্ষ থেকে, ট্রেক হোল্ডারদের কমিশন এবং শেয়ার বিক্রয়ের উপর যথাক্রমে ০.০৫ শতাংশ এবং ৫.০ শতাংশ হারে কর সংগ্রহ করে এবং সেই পরিমাণ সরকারি কোষাগারে জমা করে।
আলোচ্য অর্থবছরে, স্টক এক্সচেঞ্জ বা ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট হোল্ডারস (টিআরইসি) কমিশনের সদস্যদের কাছ থেকে সরকারের কর রাজস্ব আদায় ২০২৩ সালে ১৯২ কোটি ৫ লাখ টাকার তুলনায় ১৫৩ কোটি টাকায় নেমে এসেছে।
এছাড়া, স্পন্সর-ডিরেক্টর এবং প্লেসমেন্ট হোল্ডারদের শেয়ার বিক্রি থেকে কর রাজস্ব ২০২৪ সালে ৯০ কোটি ৬ লাখ টাকায় বেড়েছে। যা ২০২৩ এ ৮৪ কোটি টাকা থেকে বেড়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এবি ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন
![এবি ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/ab-bank.jpg)
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এবি ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। বন্ডটিকে ‘এন’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এর আগে বন্ডটি গত ১৩ জুন,২০২৩ থেকে ১২ ডিসেম্বর,২০২৩ পর্যন্ত এবং গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের ১২ জুন পর্যন্ত সময়ের ইউনিটহোল্ডারদের ১০ শতাংশ কুপন পেমেন্ট হারে মুনাফা দিয়েছে। ফলে বন্ডটির ক্যাটাগরি উন্নীত করা হয়েছে।
আগামী রবিবার (৭ জুলাই) থেকে ক্যাটাগরিটি কার্যকর হবে।
এসএম