জাতীয়
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৩ হাজার ৯২০ হাজি
![হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৩ হাজার ৯২০ হাজি টেকনো ড্রাগস](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/06/haz-end.jpg)
চলতি বছর হজ শেষে দুদিনে দেশে ফিরেছেন ৩ হাজার ৯২০ জন হাজি। অন্যদিকে হজে গিয়ে মোট ৩৫ জন বাংলাদেশি মারা গেছেন। শনিবার (২২ জুন) হজ পোর্টালে আইটি হেল্পডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত ১৫ জুলাই হজ হয়। হজ শেষে ২০ জুন থেকে দেশে ফেরার ফ্লাইট শুরু হয়। শুক্রবার রাত আড়াইটা পর্যন্ত বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত দেশে ফিরেছেন ৩ হাজার ৯২০ জন হাজি। এজন্য মোট দশটি ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে।
এবার বাংলাদেশ থেকে সর্বমোট ৮৫ হাজার ২২৫ জন (ব্যবস্থাপনা সদস্যসহ) হজযাত্রী সৌদি আরবে গেছেন। গত ৯ মে থেকে ১২ জুন পর্যন্ত সৌদি আরব যাওয়ার ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে ২১৮টি। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স পরিচালিত ফ্লাইট সংখ্যা ১০৬টি, সৌদিয়া এয়ারলাইন্স পরিচালিত ফ্লাইট ৭৫টি ও ফ্লাইনাসের ফ্লাইট ৩৭টি।
ফিরতি ফ্লাইট শেষ হবে আগামী ২২ জুলাই। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স অর্ধেক হজযাত্রী পরিবহন করবে। বাকি অর্ধেক পরিবহন করবে সৌদিয়া এয়ারলাইন্স ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্স।
অন্যদিকে সৌদি আরবের মোট ৩৫ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন। সর্বশেষ যশোরের অভয়নগরের মো. শহিদুল ইসলাম (৪৯) নামে একজন হজযাত্রী মারা গেছেন।
মারা যাওয়া হজযাত্রীদের মধ্যে পুরুষ ২৮ জন এবং নারী ৭ জন। মক্কায় ২৮ জন, মদিনায় ৪ জন ও জেদ্দায় একজন মারা গেছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
জাতীয়
সাদেক এগ্রোকে অনৈতিক সহযোগিতা, সাভার ডেইরি ফার্মে অভিযান
![সাদেক এগ্রোকে অনৈতিক সহযোগিতা, সাভার ডেইরি ফার্মে অভিযান টেকনো ড্রাগস](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/sadek-DUDOK.jpg)
সাদেক অ্যাগ্রোকে অনৈতিক সহযোগিতা দেয়ার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে সাভারের কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসময় দুদক কর্মকর্তারা বিভিন্ন নথি যাচাই-বাছাই করে এবং বেশ কিছু নথির ফটোকপি নিয়ে যান।
সোমবার (১ জুলাই) দুপুরে দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বে নয় সদস্যের একটি দল এই অভিযান পরিচালনা করেন।
অভিযান প্রসঙ্গে দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে আমদানি নিষিদ্ধ ১৮টি ব্রাহ্মা জাতের গরু জব্দ করা হয়। পরবর্তীতে সেই গরুগুলো সাভারে কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে হস্থান্তর করা হয়। সেই গরুগুলো একটি নির্দিষ্ট সময় পরে মাংস বিক্রির উদ্দেশ্যে নিলামের মাধ্যমে ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশনের কাছে দেওয়া হয়।
সম্প্রতি সাদেক অ্যাগ্রোতে ব্রাহ্মা জাতের গরু পাওয়া যাওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে অভিযোগ ওঠে, কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার থেকে নিলামের মাধ্যমে বিক্রিত ব্রাহ্মা জাতের গরুগুলোকে অসৎ পন্থা অবলম্বন করে সাদেক অ্যাগ্রো কিনে নেয়। সেই অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ে আজ এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
রাষ্ট্রপতির কাছে তিন দেশের রাষ্ট্রদূতদের পরিচয়পত্র পেশ
![রাষ্ট্রপতির কাছে তিন দেশের রাষ্ট্রদূতদের পরিচয়পত্র পেশ টেকনো ড্রাগস](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/a.jpg)
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করেছেন বাংলাদেশে নবনিযুক্ত গ্রিস, লিথুনিয়া ও মালাউইয়ের রাষ্ট্রদূতরা।
সোমবার (১ জুলাই) সকালে বঙ্গভবনে পৌঁছালে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের একটি চৌকস দল তাদের গার্ড অব অনার প্রদান করে।
পরে গ্রিসের রাষ্ট্রদূত আলীকি কৌতসোমিতোপাওলৌ, লিথুনিয়ার রাষ্ট্রদূত ডায়ানা মিকিভিসিইয়েন ও মালাউইয়ের রাষ্ট্রদূত লিওনার্দো মেনজেজি রাষ্ট্রপতির কাছে তাদের পরিচয়পত্র পেশ করেন।
নতুন রাষ্ট্রদূতদের স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নের পাশাপাশি বহুপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেয়। তুলনামূলক সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বিনিয়োগসহ বিভিন্ন সম্ভাবনাময় খাতের উন্নয়নে নতুন রাষ্ট্রদূতদের কাজ করার কথা বলেন রাষ্ট্রপতি।
বাংলাদেশে বিরাজমান বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশের উল্লেখ করে তিনি অবকাঠামো উন্নয়ন, জ্বালানি এবং আইসিটিসহ সম্ভাবনাময় খাতগুলোতে বিনিয়োগ করতে গ্রিস, লিথুনিয়া ও মালাউইয়ের বিনিয়োগকারীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর বাংলাদেশ যাতে জিএসপি প্লাস বাণিজ্যিক সুবিধা পায়, সেই বিষয়ে তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমর্থন ও সহযোগিতা কামনা করেন।
রাষ্ট্রপতি তৈরি পোশাক, পাট, পাটজাত পণ্য, চামড়া ও সিরামিকসহ আন্তর্জাতিক মানের পণ্যের আমদানি বাড়াতে নতুন রাষ্ট্রদূতদের কাজ করার আহ্বান জানান। সাক্ষাৎকালে গ্রিস, লিথুনিয়া ও মালাউইয়ের রাষ্ট্রদূতরা বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতের ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রশংসা করেন। তারা বাংলাদেশের সঙ্গে নিজ নিজ দেশের বাণিজ্য বিনিয়োগসহ সব ধরনের সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করার কথা জানান।
নতুন রাষ্ট্রদূতরা দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বদলে গেলো ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সময়কাল
![বদলে গেলো ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সময়কাল টেকনো ড্রাগস](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/05/Ministry-of-Land.png)
আজ ১ জুলাই থেকে ভূমি উন্নয়ন করের নতুন যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। ভূমি উন্নয়ন কর আইন ২০২৩ অনুযায়ী, ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সময়কাল হবে প্রতি বছরের ১ জুলাই থেকে পরের বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত।
সোমবার (১ জুলাই) ভূমি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে জানানো হয়, এখন থেকে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সময়কাল ১ বৈশাখ থেকে ৩০ চৈত্রের পরিবর্তে ১ জুলাই থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর আদায় করা হবে।
মুঘল বাংলায় ১৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে প্রথম বাংলা সন গণনা করা হয়। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে খাজনা আদায়ে এই গণনা কার্যকর শুরু হয়েছিল ১৫৫৬ সাল থেকে। কালক্রমে ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমল হয়ে স্বাধীন বাংলাদেশেও বাংলা সনের হিসাবেই জমির খাজনা তথা ভূমি কর নেওয়া হতো।
১৫৮৪ প্রায়োগিক সাল ধরলে সময়ের প্রয়োজনে প্রায় ৪৪০ বছর পর ভূমি কর আদায়ের সময় পরিবর্তন হয়েছে।
ভূমি উন্নয়ন কর হালসনের হিসাব অনুযায়ী পরিশোধ করতে হয়। অর্থাৎ, প্রতি বছরের ভূমি উন্নয়ন কর ওই বছরের ৩০ জুনের মধ্যে জরিমানা ব্যতীত আদায় করা যাবে। কৃষিকাজের ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তি বা পরিবারভিত্তিক কৃষি জমির মোট পরিমাণ ৮ দশমিক ২৫ একর বা ২৫ বিঘা পর্যন্ত হলে ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হবে না।
তবে এই জমির পরিমাণ ২৫ বিঘার বেশি হলে সম্পূর্ণ কৃষি ভূমির ওপর ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হবে। অন্যদিকে, অকৃষি ভূমিকে ব্যবহারভিত্তিক বাণিজ্যিক, শিল্প এবং আবাসিক ও অন্যান্য শ্রেণিতে বিভাজন করে সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, অকৃষি ভূমির ভূমি উন্নয়ন কর হার নির্ধারণ ও পুনঃনির্ধারণ করে ভূমি উন্নয়ন কর আদায় করে থাকে।
এছাড়া, সরকার সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা যেকোনো ব্যক্তি বা যেকোনও শ্রেণির ব্যক্তিবর্গ অথবা কোনও সংস্থাকে উক্ত প্রজ্ঞাপনে উল্লিখিত শ্রেণি ও পরিমাপের কৃষি বা অকৃষি ভূমির ভূমি উন্নয়ন কর মওকুফ করতে পারবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
হিলিতে দেশী পেঁয়াজের দাম কমেছে
![হিলিতে দেশী পেঁয়াজের দাম কমেছে টেকনো ড্রাগস](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/onion-1.jpg)
দিনাজপুরের হিলিতে দেশী পেঁয়াজের দাম কমেছে। ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরুর কারণে সরবরাহ বাড়ায় দাম কমেছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
গতকাল হিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দুদিনের ব্যবধানে দেশী পেঁয়াজের দাম কমেছে কেজিতে ৫ টাকা। আগে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ছিল ৯০ টাকা। বর্তমানে তা কমে ৮৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বাজারের প্রতিটি দোকানেই মসলাপণ্যটির যথেষ্ট সরবরাহ রয়েছে।
অন্যদিকে হিলির বাজারগুলোয় আমদানীকৃত ভারতীয় পেঁয়াজেরও যথেষ্ট সরবরাহ রয়েছে। তবে সে তুলনায় দাম ঊর্ধ্বমুখী। বর্তমানে এ পেঁয়াজ কেজিতে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ঈদের আগে দাম ছিল কেজিতে ৭০ টাকা।
এ বিষয়ে হিলি বাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা আবুল হাসনাত বলেন, ঈদের ছুটির পর হিলিসহ দেশের অন্যান্য স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। এতে দেশের বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়ছে, যা দেশী পেঁয়াজের দাম কমার পেছনে ভূমিকা রেখেছে।
আবুল হাসনাত আরো বলেন, কৃষকরা আগের তুলনায় পেঁয়াজ বিক্রি বাড়িয়েছেন। আড়তদাররাও মজুদ করা পেঁয়াজ বাজারে ছাড়ছেন। এতে মোকামে সরবরাহ বাড়ায় পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে। মোকামগুলোয় মণপ্রতি ২০০ টাকা কমেছে। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ২০০ টাকায়। এসব কারণে এখন আমরা আগের তুলনায় কম দামে পেঁয়াজ বেচাকেনা করতে পারছি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
অনলাইনে জঙ্গি তৎপরতা পুলিশের বড় চ্যালেঞ্জ: ডিএমপি কমিশনার
![অনলাইনে জঙ্গি তৎপরতা পুলিশের বড় চ্যালেঞ্জ: ডিএমপি কমিশনার টেকনো ড্রাগস](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/DMP-commetionar.jpg)
অনলাইনে জঙ্গি তৎপরতা পুলিশের বড় চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, অনলাইনের মাধ্যমে অল্প সময়ের ভেতর অল্প খরচে বেশি মানুষকে সংক্রমিত করা যায়। এক্ষেত্রে পুলিশের তৎপরতার পাশাপাশি সমাজের সব শ্রেণির মানুষের এগিয়ে আসতে হবে।
সোমবার (১ জুলাই) সকালে গুলশানের দীপ্ত শপথ ভাস্কর্যে হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ডিএমপি কমিশনার। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
অনলাইনে জঙ্গিবাদের তৎপরতার বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, এটি আমাদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ অল্প সময়ের ভেতর অল্প খরচে বেশি মানুষকে সংক্রমিত করা যায়। এক্ষেত্রে পুলিশের তৎপরতার পাশাপাশি সমাজের সব শ্রেণির মানুষের এগিয়ে আসতে হবে। মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, সচেতন শ্রেণির মানুষ ও অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে তার সন্তান কীভাবে চলছে, কার সঙ্গে চলছে, কতক্ষণ তার সন্তান মোবাইলে থাকছে, একা একা থাকছে, সবকিছু খেয়াল রাখতে হবে।
তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ একটি বৈশ্বিক সমস্যা। বাংলাদেশেও এর থেকে মুক্ত নয়। এরপরও বাংলাদেশ পুলিশের সিটিটিসি, এটিইউ ও জঙ্গি দমনে অন্যান্য বাহিনীর দক্ষতা ও দূরদর্শিতা বাংলাদেশকে সুন্দর অবস্থায় রেখেছে। জঙ্গি দমনে বিশ্বে রোল মডেল পরিচিত পেয়েছে বাংলাদেশ।
ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, বিভিন্ন দেশে দেখে থাকি জঙ্গি আক্রমণের পরে অপারেশন হয় কিন্তু বাংলাদেশই একমাত্র উদাহরণ, জঙ্গি আক্রমণ হওয়ার তথ্য পুলিশের কাছে ছিল এবং ইন্টেলিজেন্স পুলিশিং করে জঙ্গিদের অ্যাটাক করতে পেরেছি এবং অনেক ক্ষেত্রেই নির্মূল করতে পেরেছি।
হাবিবুর রহমান বলেন, বর্তমানে যেকোনও ঘটনার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ পুলিশের সক্ষমতা রয়েছে। আশা করি, চলমান শান্তিপূর্ণ অবস্থা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবো।
জঙ্গিদের অর্থায়নে বিভিন্ন ইন্স্যুরেন্সের জড়িত থাকার অভিযোগের প্রশ্নে তিনি বলেন, জঙ্গি সংশ্লিষ্ট যেকোনও প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি কিংবা সংগঠন তাদের পেছনে পুলিশের তৎপরতা রয়েছে এবং সেটি অব্যাহত থাকবে।
এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার, সিটিটিসি প্রধান মো. আসাদুজ্জামানসহ ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।