Connect with us

চিত্র-বিচিত্র

রাসেলস ভাইপার নিয়ে ভয়-উদ্বেগের কী কোন কারণ আছে?

Published

on

ডিএসই

বাংলাদেশের বেশ কিছু জেলায় রাসেলস ভাইপার সাপ নিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। ফেসবুকে বিষয়টি নিয়ে অনেকে নানাভাবে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। অনেকে প্রচার করছেন যে সাপটি কামড় দিলে দ্রুত মানুষের মৃত্যু হয়।

পরিস্থিতি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে রাসেল’স ভাইপার সাপ মেরে ফেরার প্রচারণাও চালানো হচ্ছে ফেসবুকে। এমন অবস্থায় ফরিদপুরের একজন রাজনীতিবিদ প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছেন যে রাসেল’স ভাইপার সাপ মারতে পারলে প্রতিটির জন্য ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার দেয়া হবে।

অনেকে বলছেন, রাসেল’স ভাইপার খুব দ্রুত বংশ বিস্তার করে। ফলে সহসা বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে এই সাপের আধিক্য মানুষের জন্য হুমকি তৈরি করবে।

প্রশ্ন হচ্ছে, রাসেলস ভাইপার নিয়ে যে মাত্রায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হচ্ছে তা কতটা যৌক্তিক? সাপ গবেষক ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন এ প্রজাতির সাপ কামড়ালে তারও চিকিৎসা আছে এবং সময়মত চিকিৎসা নিতে পারলে মৃত্যু ঝুঁকি কমে আসে।

বেসরকারি সংস্থা ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন বলছে রাসেলস ভাইপার মোটেও দেশের সবচেয়ে বিষধর কিংবা প্রাণঘাতী সাপ নয়। বরং দেশে প্রতি বছর সাপের কামড়ে যত লোক মারা যায় তার অর্ধেকই মারা যায় পাতি কেউটে সাপের কামড়ে। তবে সময়মত চিকিৎসা না নিলে রাসেলস ভাইপারের কামড়েও মৃত্যু হতে পারে।

আর স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন বলেছেন দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ বিষ প্রতিষেধক বা অ্যান্টিভেনম (সাপ কামড়ালে রোগীর শরীরে প্রয়োগ করা হয়) আছে এবং সব জায়গায় হাসপাতালগুলোতে অ্যান্টিভেনম রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। বিষের বিরুদ্ধে কার্যকর বা বিষ নিষ্ক্রিয় করতে পারে এমন উপাদানকে অ্যান্টিভেনম বলা হয়। দ্রুত অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন দিলে, অ্যান্টিভেনমের অ্যান্টিবডিগুলি বিষকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়। এর ফলে আক্রান্ত ব্যক্তির জীবন বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বেঁচে যায় ।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি জেলা রাসেলস ভাইপারের কামড়ে কয়েকজনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।

ঢাকার কাছেই মানিকগঞ্জের কিছু এলাকায় গত তিন মাসে বিষধর রাসেলস ভাইপার সাপের কামড়ে অন্তত পাঁচজন মারা গেছে বলে সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এরপর ভোলাসহ আরও কয়েকটি জেলায় এ ধরণের সাপ ধরে মারার খবর এসেছে।

বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসেবে ২০২৩ সালে চার লাখ সাপের কামড়ের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে সাড়ে সাত হাজার মানুষ মারা গেছে যাদের বেশিরভাগই কোবরা ও কেউটে প্রজাতি সাপের কামড়ের শিকার হয়েছেন।

তবে রাসেলস ভাইপারের কামড়ে ঠিক কতো জন মারা গেছে তার সুনির্দিষ্ট হিসেব পাওয়া যায়নি।

রাসেলস ভাইপার নামের সাপের এই প্রজাতিটি বাংলাদেশ থেকে বহু বছর আগে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছিল। কিন্তু গত ১০-১২ বছর আগে থেকে আবারো এই সাপের কামড়ের ঘটনায় এগুলোকে আবার দেখা যাচ্ছে। গত কয়েক মাসে একাধিক জেলায় সাপটি দেখা গেছে।

রাসেল’স ভাইপার মারার জন্য ফরিদপুরে যে ব্যক্তি পুরস্কার ঘোষণা করেছেন তার নাম শাহ্ মোঃ ইশতিয়াক আরিফ। তিনি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ফরিদপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক।

মি. আরিফ বলেছেন, সেখানকার মানুষ ভয়ে ক্ষেতে নামছে না ধান কাটার জন্য। “ভীতিকর অবস্থা তৈরি হয়েছে । তাই আমাদের সভায় নেতাকর্মীদের বলেছি যাতে তারা সচেতন হয়। সাপ বিতাড়ন করতে বলেছি। আমরা কর্তৃপক্ষের সাথে আমরা আলোচনা করবো এ নিয়ে কী করা যায়,” বলছিলেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্রের অশোকা ফেলো বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী ও পরিবেশ বিশেষজ্ঞ মোঃ আবু সাইদ এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ফরিদ আহসান সাপ বিষয়ে গবেষক ও বিশেষজ্ঞ হিসেবে দীর্ঘকাল ধরে সুপরিচিত। তারা দুজন বাংলাদেশের সাপ ও সর্প দংশন প্রতিরোধ ও চিকিৎসা বইটির রচয়িতা।

তারা উভয়ই অবশ্য বলছেন যে রাসেলস ভাইপার নিয়ে যেভাবে আতঙ্কের কথা বলা হচ্ছে সেটি নিতান্তই ভয় থেকে এবং এটি অতিরঞ্জিত।

“অনেকে না জেনে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। সাপ দেখে সবাই ভয় পায় এবং এর কামড়ে মারা যায় এটাই মনে গেঁথে গেছে। চিকিৎসা নিলে যে ভালো হয় সেটা সবাই জানেনা বলেই আতঙ্ক হয়। খুব দ্রুত নিকটস্থ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলেই সমাধান অনেকটা এগিয়ে নেয়া যায়,” বলছিলেন অধ্যাপক ফরিদ আহসান।

গবেষক মোঃ আবু সাইদ বলছেন রাসেলস ভাইপার কামড় দিলেই রোগী মারা যায় এটিও সত্য নয়, বরং রোগী সহজে মারা যায় না। ন্যূনতম ৭২ ঘণ্টার আগে সহজে রোগী মারা যায় না। বাংলাদেশে এ সাপের কামড়ের পর ১৫ দিন পর্যন্ত বেঁচে ছিলো এমন তথ্যও আছে।

বাংলাদেশ টক্সিকোলজি সোসাইটির সভাপতি ডাঃ মোঃ আবুল ফয়েজ সাপের দংশন ও এর চিকিৎসা নিয়ে বই লিখেছেন।

সেখানে তিনিও উল্লেখ করেছেন, গোখরো সাপের দংশনের গড় ৮ ঘণ্টা পর, কেউটে সাপের দংশনের গড় ১৮ ঘণ্টা পর ও চন্দ্রবোড়া সাপের দংশনের গড় ৭২ ঘণ্টা বা তিন দিন পর রোগীর মৃত্যু হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই সময়সীমার মধ্যে অ্যান্টিভেনম প্রয়োগ করা জরুরি।

এই চন্দ্রবোড়া সাপটিই হলো রাসেলস ভাইপার। বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কয়েকটি এলাকায়, বিশেষ করে পদ্মা তীরবর্তী কয়েকটি জেলা ও চরাঞ্চলে এর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন বলছে দেশের যে সব সাপের সাবকিউটেনাস মেডিয়ান লিথাল ডোজ জানা (বিষের মাত্রা) তাদের মধ্যে এটা সপ্তম (সামুদ্রিক সাপসহ)। তাই রাসেলস ভাইপার দেশের সবচেয়ে বিষধর বা সবচেয়ে প্রাণঘাতী সাপ নয় ।

মোঃ আবু সাইদ ২০১৯ সালে প্রকাশিত রাসেলস ভাইপার অফ বাংলাদেশ ইটস গ্রুমস অ্যান্ড থ্রেটস অন হিউম্যান বিয়িং শীর্ষক গবেষণার যৌথ গবেষকদের একজন।

তিনি জানান দেশের ২২-২৪ টির মতো জেলার কিছু স্থানে রাসেলস ভাইপারের উপস্থিতি দেখা গেছে। যদিও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজেরে ভেনম রিসার্চ সেন্টারের হিসেবে এ সাপ আছে ২৭টির মতো জেলার কিছু কিছু জায়গায়।

তার মতে এটি কোবরা কিংবা কেউটের চেয়ে কম প্রাণঘাতী কিন্তু এই সাপের বিষে নানা ধরণের উপাদান বেশি। “ফলে চিকিৎসায় বিলম্ব হলে বহুমাত্রিক জটিলতা তৈরি করে শরীরে।

সেজন্য তখন আর অ্যান্টিভেনম দিয়ে কাজ হয় না। ক্রমান্বয়ে ফুসফুস, কিডনি আক্রান্ত হয়। এক পর্যায়ে অনেক রক্তক্ষরণ হয়, তখন আর রক্ত দিলে শরীরে তা থাকে না”।
অধ্যাপক ফরিদ আহসানের মতে রাসেলস ভাইপার কামড়ালে একশ মিনিটের মধ্যে গিয়ে চিকিৎসা নিতে পারলে ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়।

মি. সাইদ বলছেন কোবরা বা কেউটে কামড়ালে টেরও পাওয়া যায় না অনেক সময় কিন্তু রাসেল ভাইপার কামড় দিলে জায়গাটা সাথে সাথে ফুলে যায় এবং সাপটি সাথে সাথেই চলে যায় না।

“সেজন্য কামড় দেয়ার পর সাপটা দেখা যায় বলে রোগী বা অন্যরা নিশ্চিত হতে পারে। একজন চিকিৎসক দ্রুত অ্যান্টিভেনম প্রয়োগ করতে পারেন। সেটি হলে ঝুঁকিও কমে যায়। এ কারণেও এটি অন্য বিষধর সাপের চেয়ে কম আতঙ্কের,” বলছিলেন তিনি।

অবশ্য ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক কনজারভেশন ফাউন্ডেশন বলছে বাংলাদেশে ব্যবহৃত পলিঅ্যান্টিভেনম দিয়ে রাসেলস ভাইপারের বিষের চিকিৎসা হয়।

তাই এন্টিভেনম নেই কথাটা সর্বৈব মিথ্যা। “তবে প্রশিক্ষিত ডাক্তার, অ্যান্টিভেনম সাপ্লাই এবং আইসিইউ এর স্বল্পতা আছে”।

জমি বা ক্ষেতে এই সাপ ছড়িয়ে পড়েছে বলে যে প্রচারণা চলছে সে বিষয়ে তিনি বলেন মানিকগঞ্জসহ কয়েকটি জায়গায় চরাঞ্চলে যেখানে আগে চর ছিলো সেখানে সব পরিষ্কার করে খামার বানানো হয়েছে।

“ফলে সাপের থাকা ও খাবার সংকট তৈরি হয়েছে। আবার কিছু এলাকায় জমিতে এখন একাধিক ফসল হওয়ায় শিয়াল, খাটাশ, বেজি, গুইসাপ আর নেই বললেই চলে”।

“ইকোসিস্টেমটাই নষ্ট হয়ে গেছে আবাস থেকে বিতাড়িত হয়ে তারা এখন কচুরি পানায় ভেসে পদ্মা মেঘনা যমুনায় ভেসে ছড়াচ্ছে। কিন্তু তারপরেও এ নিয়ে আতঙ্কের কোন কারণ ঘটেনি,” বলছিলেন তিনি।

তিনি বলেন মানুষ একটু সাবধান হলেই সাপের কামড় থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। রাসেলস ভাইপার তেড়ে এসে কামড়ায় বলে যে প্রচার চলছে সেটিও সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন অধ্যাপক ফরিদ আহসান।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

চিত্র-বিচিত্র

রচনা লিখে নগদ অর্থ ও ক্রেস্ট পুরস্কার পাওয়ার সুযোগ

Published

on

ডিএসই

জাতীয় প্রবাসী দিবস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (বোয়েসেল) কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। আগামী ৪ ডিসেম্বর বেলা ৩টার মধ্যে রচনা জমা দিতে হবে।

রচনা প্রতিযোগিতা দুটি গ্রুপে অনুষ্ঠিত হবে। ‘ক’ গ্রুপ: একাদশ-দ্বাদশ বা সমমান শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য। ‘খ’ গ্রুপ: বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স/ মাস্টার্স/ সমমান শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য।

‘ক’ গ্রুপের জন্য রচনার বিষয় ‘দক্ষতা ও অভিবাসন: বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের সম্ভাবনা’ এবং ‘খ’ গ্রুপের জন্য রচনার বিষয় ‘রেমিট্যান্স: জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির টেকসই চালিকা শক্তি’।

‘ক’ গ্রুপের প্রতিযোগীদের ১ হাজার ৫০০ শব্দের মধ্যে এবং ‘খ’ গ্রুপে ২ হাজার শব্দের মধ্যে রচনা লিখতে হবে। রচনা এফোর সাইজ সাদা কাগজের এক পাশে নিজ হাতে লিখতে হবে, কম্পিউটার কম্পোজ গ্রহণযোগ্য নয়। প্রতি পৃষ্ঠায় উভয় পাশে আধা ইঞ্চি পরিমাণ মার্জিন ও পৃষ্ঠা নম্বর ব্যবহার করতে হবে। রচনার কভার পেজে রচনার বিষয় ও গ্রুপ, প্রতিযোগীর নাম, শ্রেণি ও মুঠোফোন নম্বর লিখতে হবে। রচনার কোনো অংশে নাম/ মুঠোফোন নম্বর/ কোনো প্রকার সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা যাবে না।

রচনা সরাসরি বা ই–মেইলে স্ক্যান করে জমা দেওয়া যাবে। খামের ওপর ‘জাতীয় প্রবাসী দিবস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ২০২৪-রচনা প্রতিযোগিতা-গ্রুপ ক/খ’ লিখতে হবে। উভয় গ্রুপে ১ম, ২য়, ৩য় স্থান অধিকারীকে নগদ অর্থ, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট পুরস্কার দেওয়া হবে।

রচনা জমা দেওয়ার ঠিকানা

ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (বোয়েসেল), প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ভবন (৫ম তলা), ৭১-৭২ ইস্কাটন গার্ডেন, রমনা, ঢাকা- ১০০০, ই–মেইল: info@boesl.gov.bd।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

চিত্র-বিচিত্র

কে এই বিশ্বজয়ী মুয়াজ, জানা গেল পরিচয়

Published

on

ডিএসই

ইসলামী ঐতিহ্যের স্মৃতি বিজড়িত তুরস্কে অনুষ্ঠিত ৯ম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছেন বাংলাদেশি হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ। ২০১৬ সালের পরে বাংলাদেশ থেকে হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ প্রথম তুরস্কে এই সফলতার গৌরব অর্জন করেন।

বুধবার (৩০ অক্টোবর) স্থানীয় সময় বাদ জোহর তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের হাত থেকে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ মেহমানদের উপস্থিতিতে মুয়াজ মাহমুদই সম্মাননা ক্রেস্ট ও পুরস্কার গ্রহণ করেন।

বিশ্বজয়ী হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ ২২ আগস্ট ২০০৬ সালে চাঁদপুর জেলার, চাঁদপুর সদরের বালিয়াবাজার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মোহাম্মদ আলি একজন ব্যবসায়ী। চার ভাইবোনের মধ্যে সবার ছোট তিনি। মা-বাবার কাছেই তার প্রাথমিক শিক্ষাজীবন শুরু হয়।

শিক্ষা জীবনের শুরুতে স্কুলে প্রাথমিক পড়াশোনা করেন। এরপর ঢাকার মিরপুর ১-এ অবস্থিত মারকাজু ফয়জিল কোরআন আল ইসলামিতে ভর্তি হন। এ প্রতিষ্ঠানে তার হাফেজ হতে সময় লেগেছে ৩ বছর। এরপর আরও ২ বছর শোনান। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানেই কিতাব বিভাগে কাফিয়া (নবম) শ্রেণির ছাত্র হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ।

এ ছাড়াও হাফেজ মুয়াজ গত ২১ আগস্ট ২০২৪ তারিখে পবিত্র মক্কার মসজিদে হারামে অনুষ্ঠিত কিং আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান অর্জন করেন।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের পর এই প্রথম তুরস্কের আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় লাল-সবুজের পতাকার বাংলাদেশ প্রথম স্থান লাভ করেন।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ পড়লো যেভাবে

Published

on

ডিএসই

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম শুরুতেই ‘জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়’ ছিল। তবে পরবর্তীতে মুসলিম শব্দটি বাদ দেয়া হয়। এসব অনেক আগের ঘটনা হলেও সম্প্রতি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের ইতিহাস নিয়ে নতুন করে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। বিষয়টি প্রথম সামনে আনেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম।

বুধবার (৩০ অক্টোবর) সকালে জাহিদুল ইসলাম তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘এই ভূখণ্ডে বিভিন্ন নাম থেকে ‘ইসলাম’ ও ‘মুসলিম’ শব্দ মুছে দেয়ার অন্যতম ভিকটিম, ‘জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়’।

এ দিন বিকেলে জনপ্রিয় বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারীও তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ‘জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়’ লিখে পোস্ট করেন। এরপর বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপকভাবে আলোচিত হতে থাকে।

জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামের বিভিন্ন ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেটিজেনরা পোস্ট করছেন।

জানা যায়, ১৯৭০ সালের ২০ আগস্ট তৎকালীন সরকার এক অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে রাজধানী ঢাকার পূর্ব নাম জাহাঙ্গীরনগরের সঙ্গে মিলিয়ে জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামকরণ করে। মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামে এটি ছিল দেশের প্রথম ও একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়।

এরপর ১৯৭১ সালের ১২ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। ১৯৭৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট পাস হলে ‌‘মুসলিম’ শব্দ বাদ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় রাখা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ১৯৭০ সালের শেষের দিকে ঠিক করা হয়। কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর অর্ডিন্যান্সের সময় তৎকালীন প্রশাসন মুসলিম শব্দটি বাদ দিয়ে দেয়।’

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

চিত্র-বিচিত্র

মায়ের জানাজায় অংশ নেননি এস আলম ও তার পরিবার

Published

on

ডিএসই

মায়ের জানাজায় অংশ নিতে পারেননি দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদ ওরফে এস আলম। তিনি ছাড়াও তার ৬ ভাই আবদুল্লাহ হাসান, ওসমান গনি, আবদুস সামাদ, রাশেদুল আলম, শহিদুল আলম ও মোরশেদুল আলমসহ কেউ জানাজায় উপস্থিত হতে পারেননি।

রোববার (২০ অক্টোবর) আছর নামাজের পর চট্টগ্রামের পটিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সাইফুল আলমের মা চেমন আরা বেগমের (৯২) জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর তপটিয়া পৌরসভার এস আলম জামে মসজিদের পাশে পারিবারিক কবরস্থানে তার মরদেহ দাফন করা হয়।

এর আগে রোববার (২০ অক্টোবর) ভোরে বার্ধক্যজনিত রোগে রাজধানী বনানীর বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বেগম মোজাহেরুল আনোয়ার। পরে হেলিকপ্টারে করে তার মরদেহ চট্টগ্রামের পটিয়ায় নেওয়া হয়।

সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আগে থেকে সাইফুল আলম মাসুদসহ তার অন্য ভাইয়েরা সিঙ্গাপুরে অবস্থান করছেন। ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পর এস আলম গ্রুপের ব্যাংক খাতে একের পর এক লুটপাটের চিত্র সামনে আসে। এ কারণে দেশে ফেরার সাহস করেননি সাইফুল আলম মাসুদসহ তার অন্য ভাইয়েরা। সবশেষ রোববার মায়ের জানাজায়ও উপস্থিত হতে পারেননি কেউ। ভিডিও কলে শেষবারের মতো মাকে দেখেন সন্তানেরা।

জানাজায় উপস্থিত বেশিরভাগের মুখে ছিল এ কথা। কত ধন-সম্পত্তি এবং কত প্রভাব প্রতিপত্তি। কিন্তু তারপরও মায়ের জানাজায় উপস্থিত হতে পারেননি দেশের অন্যতম শিল্পপতি সাইফুল আলম মাসুদ এবং তার ভাইয়েরা। এটি দেখে দুর্নীতি এবং লুটপাটকারীদের শিক্ষা নেওয়া উচিত বলে মনে করেন অনেকে।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

চিত্র-বিচিত্র

কে এই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মি?

Published

on

ডিএসই

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন লালমনিরহাট জেলা প্রশাসনের বিতর্কিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মি। এ ছাড়াও ছাত্র আন্দোলনের প্রথম শহীদ আবু সাঈদকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়েছেন তিনি। এর প্রতিবাদে ইতোমধ্যেই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থীরা এই কটূক্তিকারীকে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে স্থায়ী বরখাস্তের দাবি জানিয়েছেন।

বিতর্কিত ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মির বাড়ি ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোণা জেলার পূর্বধলা উপজেলার সদর ইউনিয়নের নসিবপুর গ্রামে। তিনি ওই এলাকার মো. ইসমাইল হোসেনের মেয়ে। তার বাবা ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা শহীদ স্মৃতি কলেজের সাবেক ভাইস প্রিন্সিপাল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এ ছাড়াও তিনি ময়মনসিংহ নগরীর ঐতিহ্যবাহী আনন্দ মোহন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজসহ বিভিন্ন সরকারি কলেজে শিক্ষকতা করেছেন। তবে বর্তমানে তিনি অবসর জীবনযাপন করছেন।

সোমবার (৭ অক্টোবর) তাপসীর পৈত্রিক পরিচয়ের খোঁজ নিয়ে এসব তথ্য জানা গেছে।

আরও জানা যায়, উর্মির মা নাসরিন জাহান বতর্মানে হাজি কাশেম আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ মুক্তাগাছায় গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। বতর্মানে তারা ময়মনসিংহ কেন্দ্রীয় কারাগারের পেছনে কাশর জেল রোড এলাকায় নিজ বাসায় বসবাস করেন। তবে উর্মির বাসায় সরেজমিনে গিয়ে তার পরিবারের কাউকে পাওয়া যায়নি।

পূর্বধলা সদর ইউনিয়নের নসিবপুর গ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আজিম উদ্দিন বলেন, উর্মি ছোটবেলা থেকেই মেধাবী ছাত্রী ছিলেন। তিনি মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালযয়ে ভর্তি হন। সেখান থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়ালেখা শেষ করে ২০২২ সালে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন উর্মি। দুই বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে তিনি সবার বড়। ছোট ভাই জার্মানির একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করছেন। এর বেশি তাদের সম্পর্কে আমার জানা নেই।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার17 hours ago

কলম্বো ও পাকিস্তান স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে ডিএসইর সমঝোতা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দক্ষিণ এশিয়ার এক্সচেঞ্জগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার করার জন্য একটি কার্যকরী পদক্ষেপ হিসেবে ঢাকা স্টক...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ মার্চ-২৮ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ মার্চ-২৭ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেয়া...

Orion Infusion Orion Infusion
পুঁজিবাজার2 days ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে...

ডিএসই ডিএসই
অন্যান্য3 days ago

বাজার মূলধন বেড়েছে ২৩৪৯ কোটি টাকা, কমেছে লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার4 days ago

গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স পিএলসির ৩৯তম বার্ষিক সাধারণ সভা আজ বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনলাইন...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার4 days ago

আইপিও অনুমোদনের প্রাথমিক ক্ষমতা স্টক এক্সচেঞ্জকে দেওয়ার সুপারিশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানি আসার ক্ষেত্রে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিও অনুমোদনের প্রাথমিক ক্ষমতা স্টক এক্সচেঞ্জের হাতে...

Advertisement
Advertisement

Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
ডিএসই
সারাদেশ33 minutes ago

আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা ও ইফতার মাহফিল

ডিএসই
জাতীয়2 hours ago

যেসব এলাকায় ৪৮ ঘণ্টা গ্যাসের চাপ কম থাকবে

ডিএসই
অর্থনীতি2 hours ago

ঈদযাত্রায় প্রতি মিনিটে যমুনা সেতু পাড়ি দিয়েছে ২৯ গাড়ি

ডিএসই
সারাদেশ2 hours ago

সব রেকর্ড ভেঙে শোলাকিয়ায় ৬ লাখের বেশি মুসল্লির অংশগ্রহণ

ডিএসই
সারাদেশ2 hours ago

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে ঝরলো ৫ প্রাণ

ডিএসই
অর্থনীতি3 hours ago

ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১শ ডলার ছাড়ালো

ডিএসই
জাতীয়3 hours ago

বায়তুল মোকাররমে ঈদের ৫ জামাত অনুষ্ঠিত

ডিএসই
অর্থনীতি4 hours ago

যমুনা সেতুতে একদিনে টোল আদায় দুই কোটি ২৫ লাখ টাকা

ডিএসই
জাতীয়4 hours ago

মোঘল আমলের কায়দায় ঢাকায় ঈদ আনন্দ মিছিল

ডিএসই
জাতীয়5 hours ago

জাতীয় ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

ডিএসই
সারাদেশ33 minutes ago

আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা ও ইফতার মাহফিল

ডিএসই
জাতীয়2 hours ago

যেসব এলাকায় ৪৮ ঘণ্টা গ্যাসের চাপ কম থাকবে

ডিএসই
অর্থনীতি2 hours ago

ঈদযাত্রায় প্রতি মিনিটে যমুনা সেতু পাড়ি দিয়েছে ২৯ গাড়ি

ডিএসই
সারাদেশ2 hours ago

সব রেকর্ড ভেঙে শোলাকিয়ায় ৬ লাখের বেশি মুসল্লির অংশগ্রহণ

ডিএসই
সারাদেশ2 hours ago

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে ঝরলো ৫ প্রাণ

ডিএসই
অর্থনীতি3 hours ago

ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১শ ডলার ছাড়ালো

ডিএসই
জাতীয়3 hours ago

বায়তুল মোকাররমে ঈদের ৫ জামাত অনুষ্ঠিত

ডিএসই
অর্থনীতি4 hours ago

যমুনা সেতুতে একদিনে টোল আদায় দুই কোটি ২৫ লাখ টাকা

ডিএসই
জাতীয়4 hours ago

মোঘল আমলের কায়দায় ঢাকায় ঈদ আনন্দ মিছিল

ডিএসই
জাতীয়5 hours ago

জাতীয় ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

ডিএসই
সারাদেশ33 minutes ago

আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা ও ইফতার মাহফিল

ডিএসই
জাতীয়2 hours ago

যেসব এলাকায় ৪৮ ঘণ্টা গ্যাসের চাপ কম থাকবে

ডিএসই
অর্থনীতি2 hours ago

ঈদযাত্রায় প্রতি মিনিটে যমুনা সেতু পাড়ি দিয়েছে ২৯ গাড়ি

ডিএসই
সারাদেশ2 hours ago

সব রেকর্ড ভেঙে শোলাকিয়ায় ৬ লাখের বেশি মুসল্লির অংশগ্রহণ

ডিএসই
সারাদেশ2 hours ago

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে ঝরলো ৫ প্রাণ

ডিএসই
অর্থনীতি3 hours ago

ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১শ ডলার ছাড়ালো

ডিএসই
জাতীয়3 hours ago

বায়তুল মোকাররমে ঈদের ৫ জামাত অনুষ্ঠিত

ডিএসই
অর্থনীতি4 hours ago

যমুনা সেতুতে একদিনে টোল আদায় দুই কোটি ২৫ লাখ টাকা

ডিএসই
জাতীয়4 hours ago

মোঘল আমলের কায়দায় ঢাকায় ঈদ আনন্দ মিছিল

ডিএসই
জাতীয়5 hours ago

জাতীয় ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার