স্বাস্থ্য
ঈদের দিন আকস্মিক হাসপাতাল পরিদর্শনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী

সারাদেশে উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা। সোমবার (১৭ জুন) ঈদুল আজহার দিন সকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন কোনো ধরনের প্রটোকল ছাড়া একাই আকস্মিকভাবে পুরোনো ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনিস্টিউট পরিদর্শন করেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী ঈদের ছুটিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা যাতে ব্যাঘাত না ঘটে এবং ঈদের ছুটির সময়ে রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত ও কর্তব্যরত ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য কর্মচারীরা যাতে খাবার বা অন্য কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হন এবং নিরবচ্ছিন্নভাবে সেবা দিয়ে যেতে পারেন সেই উদ্দেশ্যে এই পরিদর্শন করেন বলে জানান।
সকাল সাড়ে ১০টায় তিনি প্রথমে মিটফোর্ড হাসপাতাল পরিদর্শনে যান। এসময় তিনি ইমার্জেন্সি ইউনিট, আইসিইউ, সার্জারি ওয়ার্ড ও হাসপাতালের রান্নাঘর ঘুরে দেখেন। তিনি চিকিৎসাধীন রোগী, তাদের স্বজন ও কর্তব্যরত ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলেন এবং চিকিৎসার খোঁজ-খবর নেন।
পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। সেখানে জরুরি বিভাগে আসা রোগী ও চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন। এখানে তিনি গাইনি, সার্জারি ওয়ার্ডসহ বেশকিছু ওয়ার্ড ঘুরে দেখেন এবং রোগী ও চিকিৎসকদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। শেষে মন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শন শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ঈদের ছুটিতে হাসপাতালে ডাক্তার কম থাকে। তাই ছুটির এই সময়ে যাতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত না হয় এবং রোগীরা যাতে সেবা পায় সে বিষয়ে সারাদেশে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আজ ঈদের দিনে কোনো নির্ধারিত পরিদর্শন নয়। রোগী ও চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত ডাক্তার, নার্স ও ওয়ার্ডবয়দের উৎসাহ প্রদানের জন্যই হাসপাতালে আসা। ইমার্জেন্সি ওয়ার্ডে কাটিং ইনজুরির রোগীই বেশি। মাংস কাটাকাটি করতে গিয়েই এই ইনজুরি। এজন্য তিনি সকলকে সাবধানে মাংস কাটাকাটি করতে অনুরোধ করেন।

স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে একদিনে ১২ জনের মৃত্যু

শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত (২৪ ঘণ্টায়) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে বরিশাল বিভাগে। একই সঙ্গে এই ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে নতুন করে ৭৪০ জন ভর্তি হয়েছেন।
রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, বরিশাল বিভাগে মৃত্যু হয়েছে পাঁচ জনের, তিন জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা উত্তর সিটিতে, দুই জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে, এক জন করে মারা গেছেন চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহ বিভাগে।
হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৬৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭৭ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৪৭ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১২২ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১১৫ জন, খুলনা বিভাগে ৫২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ২২ জন, রাজশাহী বিভাগে ২৮ জন, রংপুর বিভাগে ৩ জন এবং সিলেট বিভোগে ৯ নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪১ হাজার ৮৩১ জনে।
গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ছয় জন নারী ও ছয় জন পুরুষ। সর্বোচ্চ চার জনের বয়স ২৬-৩০ বছরের মধ্যে। তিন জনের বয়স ৩১-৩৫ বছরের মধ্যে। দুই জনের বয়স ৩৬-৪০ বছরের মধ্যে।
প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৭৫ জন। এর আগে ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়। ওই বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে একদিনে প্রাণ গেলো আরও ৬ জনের

বুধবার সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) ডেঙ্গু আক্রান্ত ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সঙ্গে এই ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে নতুন করে ৬৪৭ জন ভর্তি হয়েছেন।
বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়াদের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৪১ জন। বাকিরা ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৭৫ জন। এর আগে ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়। ওই বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।
স্বাস্থ্য
সপ্তাহে ২ দিন হাসপাতালে যেতে পারবেন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

সরকারি হাসপাতালে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের অবাধ বিচরণের ওপর কড়াকড়ি আরোপ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এখন থেকে সপ্তাহে দুই দিনে মোট পাঁচ ঘণ্টা চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পাবেন তারা।
গত বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম ফজলুল হক খান স্বাক্ষরিত এক পরিপত্রে এই নতুন নির্দেশনা জারি করা হয়। দেশের সব সরকারি হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের পরিচালকদের কাছে পাঠানো এই নির্দেশনায় মোট আটটি বিষয় উল্লেখ করা হলেও সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ঔষধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের ওপর।
পরিপত্রের ৬ নম্বর নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এখন থেকে সপ্তাহে শুধু দুই দিন সোমবার ও বৃহস্পতিবার ঔষধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন। সাক্ষাতের জন্য দুপুর ১২টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
এই নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে কোনো ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি সরকারি হাসপাতালের সীমানার মধ্যে অবস্থান করতে পারবেন না বলেও নির্দেশনায় উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে। আর, সাক্ষাতের সময় সব প্রতিনিধিকে অবশ্যই নিজ নিজ কোম্পানির দেওয়া পরিচয়পত্র দৃশ্যমানভাবে ঝুলিয়ে রাখতে হবে। সেই সঙ্গে, কোনোভাবেই রোগীর কোন তথ্য সংগ্রহ বা প্রেসক্রিপশনের ছবি তুলতে পারবেন না।
দীর্ঘদিন ধরেই হাসপাতাল ও চিকিৎসকদের চেম্বারগুলোতে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের ভিড়ে রোগীদের ভোগান্তি এবং কর্মপরিবেশ নষ্ট হওয়ার অভিযোগ ছিল। তাদের বিরুদ্ধে অপ্রয়োজনীয় ওষুধ বা নির্দিষ্ট কোম্পানির ওষুধ লিখতে চিকিৎসকদের প্রভাবিত করারও অভিযোগ রয়েছে।
অন্যান্য নির্দেশনার মধ্যে আছে-বেসরকারি ক্লিনিক বা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের প্যাডে ব্যবস্থাপত্র না লেখা এবং হাসপাতালে সরবরাহ থাকা ওষুধ বা পরীক্ষা বাইরে থেকে করাতে না বলা।
এসব ছাড়াও, সরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে কোনো বেসরকারি সিল ব্যবহার করা যাবে না। তবে বিজ্ঞাপন বিহীন জেনেরিক নামের সিল ব্যবহার করা যাবে। বেসরকারি ওষুধ কোম্পানির সরবরাহ করা ওষুধের তালিকা টেবিলে রাখা যাবে না।
স্বাস্থ্য
একদিনে ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৮৬ জন।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে তিনজন, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে একজন এবং ময়মনসিংহ ও রাজশাহী বিভাগে একজন করে মারা গেছেন। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৮ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৪ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে আজকের সর্বোচ্চ ১৪৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় ১০৩ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১২ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪৪ জন, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) দশজন ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) দুইজন রয়েছেন।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় ৬০৯ জনসহ চলতি বছর এ পর্যন্ত ৩৪ হাজার ৭৪৫ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।
চলতি বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ৩৬ হাজার ৬৮২ জন। এর মধ্যে ৬৩ দশমিক ৮ শতাংশ পুরুষ ও ৩৬ দশমিক ২ শতাংশ নারী।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬২৫

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরো দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে সারাদেশে ৬২৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৬ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১১২ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১১৪ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৮৭ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৩০ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৫ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৭ জন, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৪ চন ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) তিন জন রয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৬০৪ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরের এখন পর্যন্ত ৩৪ হাজার ১৩৬ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৩৯ জন এবং শনাক্ত রোগী বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬ হাজার ৯৬ জনে।
বাংলাদেশে এক বছরে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল ২০২৩ সালে। ২০২৪ সালে ১ লাখ ১ হাজার ২১১ জন, ২০২২ সালে ৬২ হাজার ৩৮২ জন, ২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯ জন, ২০২০ সালে ১৪০৫ জন এবং ২০১৯ সালে ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।