অর্থনীতি
ঋণখেলাপি ও অর্থপাচার বন্ধের দাবি সংসদে

ঋণখেলাপি ও অর্থপাচারকে দেশের অর্থনীতির বড় আঘাত আখ্যায়িত করে এগুলো বন্ধ করার দাবি জানিয়েছেন ফেনী-১ আসনের সংসদ সদস্য আলাউদ্দীন আহম্মদ চৌধুরী। তিনি বলেন, খেলাপি ঋণের টাকা আদায় করতে হবে। দেশের অর্থনীতির একটা বড় আঘাত ঋণখেলাপি ও অর্থপাচার। এগুলো বন্ধ করার দাবি জানাচ্ছি।
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) জাতীয় সংসদে বাজেটের ওপর আলোচনায় তিনি এ দাবি জানান। এসময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সংসদ অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।
আলাউদ্দীন আহমেদ চৌধুরী বলেছেন, খেলাপিঋণের টাকা আদায় করতে হবে। তবে দেশের অর্থ️নীতির একটা বড় আঘাত আসছে ঋণ খেলাপী ও অর্থ️ পাচার। এগুলো বন্ধ করার দাবি জানান তিনি।
এমপি মাজাহারুল ইসলাম বলেন, কয়েক বছর আগে আমরা বহু কষ্ট করে ব্যাংক ঋণে সুধের হার সিঙ্গেল ডিজিটে এনেছিলাম। আজ সেটা বাড়তে বাড়ে ১৩-১৪ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে। এর ফলে খুদ্র ও মাঝারী শিল্প ধাক্কা খেতে পারে।
এমপি সাদিক বলেন, বাজেট শুধু টাকার হিসাব নয়, এটি একটি সামাজিক ও দেশের দলিল। পৃথিবীতে যখন যুদ্ধ চলছে তখন প্রধানমন্ত্রী অকুতভয়, তিনি যুদ্ধ বন্ধের আহ্বাণ জানিয়েছেন। যুদ্ধের জন্য মুদ্রাস্ফীতি ঘটছে বলেও জানান তিনি।
মোস্তাক আহমেদ রুহি বলেন, বাজেট বাস্তবায়ন হচ্ছে বলেই আমাদের জিডিপি বাড়ছে। আমাদের মাথাপিছু আয় বেড়েছে।
ডা. শামির উদ্দিন আহমেদ শিমুল বলেন, এ বাজেট ব্যবসায়ীরা ব্যবসাবান্ধব বাজেট বলে অভিহিত করেছে। করোনা মহামারির পরে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে মুদ্রাস্ফীতি ঘটছে। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের দেশে এ মুদ্রাস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি
বাংলাদেশ থেকে নেপাল-ভুটানে রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হবে না: ভারত

বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে ভারত সরকার। তবে এ সিদ্ধান্ত ভারতীয় ভূখণ্ড দিয়ে নেপাল বা ভুটানে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ওপর প্রভাব ফেলবে না বলে জানিয়েছে দেশটি।
বুধবার (৯ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে চালু থাকা ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধার ফলে আমাদের বিমানবন্দর ও বন্দরগুলিতে দীর্ঘ সময় ধরে উল্লেখযোগ্য যানজট তৈরি হয়েছিল। লজিস্টিক বিলম্ব ও উচ্চ ব্যয় আমাদের নিজস্ব রপ্তানিকে বাধাগ্রস্ত করছিল। অনেক সময় আটকে যাচ্ছিল। তাই ৮ এপ্রিল ২০২৫ থেকে এ সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে। এই পদক্ষেপগুলি ভারতীয় ভূখণ্ড দিয়ে নেপাল বা ভুটানে বাংলাদেশের রপ্তানির ওপর প্রভাব ফেলবে না।
বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে ভারত সরকার। সোমবার (৮ এপ্রিল) জারি করা ভারতের কেন্দ্রীয় পরোক্ষ কর ও শুল্ক বোর্ডের (সিবিআইসি) এক সার্কুলারে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। এই সুবিধার আওতায় বাংলাদেশ তৃতীয় কোনো দেশে পণ্য রপ্তানির জন্য ভারতের স্থলবন্দর ব্যবহার করতে পারতো।
২০২০ সালের ২৯ জুন ভারত এই ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাংলাদেশকে দিয়েছিল, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ ভারতীয় ভূখণ্ড ব্যবহার করে নেপাল, ভুটান ও মিয়ানমারের মতো তৃতীয় দেশে সহজে পণ্য পাঠাতে পারতো। এখন সেই সুবিধা বাতিল করলো মোদী সরকার। তবে যে পণ্য এরই মধ্যে ভারতের সীমান্তে প্রবেশ করেছে, তা আগের নিয়মেই বেরিয়ে যেতে পারবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
দু-এক বছরের মধ্যে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে: বিডা চেয়ারম্যান

আগামী দুই-এক বছরে দেশে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ডের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী।
বুধবার (৯ এপ্রিল) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান।
এছাড়া দেশে ফ্রি ট্রেড জোন স্থাপনের চিন্তা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি। বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে সরকার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
শিগগিরই আসছে দুই হাজার কোটি টাকার সুকুক

সামাজিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পে অর্থায়ন করতে আরেকটি বিনিয়োগ সুকুক ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বাংলাদেশ সরকার ৬ষ্ঠ বিনিয়োগ সুকুকটির মাধ্যমে ইসতিসনা এবং ইজারা পদ্ধতিতে দুই হাজার কোটি টাকা ৭ বছর মেয়াদে সংগ্রহ করবে। রাজশাহী বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা ও ইউনিয়ন সড়ক প্রশস্তকরণ ও শক্তিশালীকরণ (আর ডি আই আর ডব্লিউ পি) শীর্ষক প্রকল্পে এই সুকুকের অর্থ ব্যয় করা হবে।
বুধবার (৯ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘শরিয়াহ্ অ্যাডভাইজরি কমিটি’-এর প্রথম সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ড. মো. কবির আহাম্মদ।
সুকুকটির মাধ্যমে রাজশাহী বিভাগের ৮টি জেলার ৬৫টি উপজেলায় পল্লী এলাকায় সড়ক প্রশস্তকরণ ও শক্তিশালীকরণের মাধ্যমে আধুনিক নাগরিক সুবিধা স্থাপন করা হবে।
এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে প্রকল্প এলাকায় পল্লী সড়কের ধারণক্ষমতা ও সড়ক নিরাপত্তা বৃদ্ধির মাধ্যমে কৃষি ও অকৃষি পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতকরণ, কৃষি উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ সুবিধা সম্প্রসারণ এবং স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে কর্মসংস্থানের সুযোগ নিশ্চিত হবে। সে বিবেচনায় সুকুকটির নামকরণ সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন সুকুক করা হয়েছে। আগামী মে মাসে প্রকল্পের বিপরীতে সুকুক ইস্যু করা হবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
বোরোতে ৩৬ টাকায় ধান, ৪৯ টাকা চাল কিনবে সরকার

চলতি বছর বোরো মৌসুমে ৪ টাকা বেশি দরে সাড়ে ১৭ লাখ টন ধান, চাল সংগ্রহ করবে সরকার। এরমধ্যে ধান সাড়ে ৩ লাখ টন, চাল ১৪ লাখ টন রয়েছে। এবছর ৩৬ টাকা কেজি দরে ধান, ৪৯ টাকা কেজি দরে চাল এবং ৩৬ টাকা কেজি দরে গম কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বুধবার (৯ এপ্রিল) সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটি (এফপিএমসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
প্রসঙ্গত, গত বছর বোরো মৌসুমে ৫ লাখ টন ধান, ১১ লাখ টন সেদ্ধ চাল এবং এক লাখ টন আতপ চালসহ ১৭ লাখ টন ধান-চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। প্রতি কেজি বোরো ধান ৩২ টাকা, সেদ্ধ চাল ৪৫ টাকা এবং আতপ চাল ৪৪ টাকা দরে কেনে সরকার।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ধারাবাহিকভাবে বন্যা অতিবৃষ্টিতে ফসলের ক্ষতি হওয়া সত্ত্বেও সরকার কিন্তু সার, চাল আমদানি করে মোটামুটি আমরা স্থিতিশীল ছিলাম। ফলে গতবছর ধান চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা আমাদের পরিপূর্ণ হয়েছে।
তিনি বলেন, এবছরও আমরা ধান, চাল সংগ্রহ করবো। সেলক্ষ্যে আজকে সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এবছর ৩৬ টাকা কেজি দরে বোরো ধান, সেদ্ধ চাল ৪৯ টাকা, ৩৬ টাকা দরে গম কেনা হবে। এরমধ্যে ধান সাড়ে ৩ লাখ টন, সেদ্ধ চাল ১৪ লাখ টন এবং গমের জন্য কোন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়নি।
এবিষয়ে খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার জানান, চলতি বোরো মৌসুমে আগামী ২৪ এপ্রিল থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ৩৬ টাকা কেজি দরে ধান, চাল ৪৯ টাকা, ৩৬ টাকা দরে গম কেনা হবে। ধান সাড়ে ৩ লাখ টন, চাল ১৪ লাখ টন এবং গমের জন্য কোনো লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়নি।
তিনি বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয় যে উৎপাদন খরচ দিয়েছে তার সঙ্গে লাভ যুক্ত করে ধান, চালের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। হাওরে ধান কাটা শুরু হয়েছে। পয়লা বৈশাখ থেকে পুরোদমে শুরু হবে। কৃষি উপদেষ্টা সেখানে যাবেন, উদ্বোধন করবেন। ২৪ এপ্রিল থেকে সংগ্রহ অভিযান শুরু হবে। উত্তরবঙ্গে একটু দেরিতে শুরু হবে।
কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, লক্ষ্যমাত্রা যেটি নির্ধারণ করা হয়েছে আশা করছি তার থেকে বেশি উৎপাদন হবে। আগামীকাল সুনামগঞ্জের ধান কাটার উৎসবে যাচ্ছি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
এস আলম পরিবারের ৯০ বিঘা জমি জব্দ

আলোচিত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ৩২ কোটি ১০ লাখ টাকা মূল্যের ৯০ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব জমি চট্টগ্রাম জেলার কর্ণফুলী, ডবলমুরিং, কোতোয়ালি, পটিয়া, বাকলিয়া, বায়েজিদ, সীতাকুণ্ড, শ্রীপুর ও হাটহাজারী থানায় রয়েছে। এছাড়াও কিছু জমি রয়েছে গাজীপুর জেলার সদর থানায়।
বুধবার (৯ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে উপপরিচালক তাহাসীন মুনাবিল হক এসব সম্পদ জব্দের আবেদন করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সত্তা ও সত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগটি অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য একটি যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে।
অনুসন্ধানকালে দেখা যায়, মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন।
অনুসন্ধানকালে বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, তিনি এবং তার পরিবারের সদস্যরা স্থাবর সম্পত্তি অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তর হয়ে গেলে পরবর্তীকালে সেটি উদ্ধার করা দুরূহ হয়ে পড়বে। তাই মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের স্থাবর সম্পত্তিগুলো জরুরি ভিত্তিতে জব্দ করা প্রয়োজন।
গত বছরের ৭ অক্টোবর এস আলম ও তার স্ত্রী ফারজানা পারভীনসহ তার পরিবারের ১২ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত। গত ৩ ফেব্রুয়ারি এস আলমের ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ জব্দের আদেশ দেন আদালত।
এছাড়াও গত ১২ ফেব্রুয়ারি এস আলমের ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাদের আট হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়।