আন্তর্জাতিক
বিমান বিধ্বস্তে মালাউইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্টসহ নিহত ১০
বিমান বিধ্বস্ত হয়ে পূর্ব আফ্রিকার দেশ মালাউইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট সাওলোস চিলিমা নিহত হয়েছেন। এছাড়াও প্রাণ হারিয়েছেন বিমানটিতে থাকা আরও ৯ জন। মঙ্গলবার (১১ জুন) দেশটির সরকার এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টাইমস নাউ। খবর বিবিসির
দেশটির সেনাবাহিনীর এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, তারা ধারণা করছেন বিমানটি চিকানগাওয়ার জঙ্গলে বিধ্বস্ত হয়েছে। কিন্তু এটি এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট দপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এটি বিধ্বস্ত হয়েছে এবং বিমানটির সব আরোহী নিহত হয়েছেন।
মালাউইয়ের প্রতিরক্ষা বাহিনীর কমান্ডার পল ভেলেন্তিনো ফিরি আজ মঙ্গলবার (১১ জুন) জানিয়েছিলেন, ঘন জঙ্গল এবং কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার অভিযান ব্যহত হচ্ছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, সোমবার (১০ জুন) সকালে রাজধানী লিলংওয়ে ছেড়ে যাওয়ার পর মালাউই প্রতিরক্ষা বাহিনীর ওই বিমানটি ‘রাডারের বাইরে চলে যায়’। বিমানটির স্থানীয় সময় সকাল ১০টার পরে দেশের উত্তরে অবস্থিত মজুজু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা ছিল।
সোমবার গভীর রাতে দেওয়া এক বক্তৃতায় প্রেসিডেন্ট লাজারাস চাকভেরা বলেন, ভাইস প্রেসিডেন্টকে বহনকারী বিমান নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এর আগে প্রেসিডেন্ট চাকভেরা তার বাহামাস সফরে যাওয়ার ফ্লাইট বাতিল করেন। সোমবার সন্ধ্যায় ওই সফরে তার রওনা হওয়ার কথা ছিল।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ভারতে ‘ধ্রুপদী ভাষা’র মর্যাদা পেল বাংলা
ভারতে ‘ধ্রুপদী ভাষা’র মর্যাদা পেয়েছে বাংলা ভাষা। বাংলাসহ মোট পাঁচটি ভাষাকে এ স্বীকৃতি দিয়েছে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) ভারতের মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত হয়। দিল্লির সংবাদমাধ্যম এবং জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলের খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
খবরে বলা হয়, মন্ত্রিসভার বৈঠকে বাংলা, মারাঠি, পালি, প্রাকৃত ও অসমীয়া ভাষাকে ‘ধ্রুপদী ভাষা’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন পায়। এর আগে সংস্কৃত, তেলুগু, তামিল, মালয়ালম, কন্নড় ও ওড়িয়া ভাষাকে এ স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল।
এ নিয়ে ভারতের কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, ভারতের অত্যন্ত সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার ক্ষেত্রে এটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। প্রকৃত বৈজ্ঞানিক তথ্য, গবেষণা ও ঐতিহাসিক তথ্যের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ভবিষ্যতেও অন্য ভাষাকে ধ্রুপদী ভাষার মর্যাদা দেওয়ার ক্ষেত্রে একই মানদণ্ড ব্যবহার করা হবে।
বাংলা ধ্রুপদী ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উচ্ছ্বাসিত হয়ে তিনি বলেন, আমি আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি, দীর্ঘ লড়ায়ের পর আমাদের মাতৃভাষা বাংলাকে ভারত সরকার একটি ধ্রুপদী ভাষার মর্যাদা দিয়েছে। অনেকদিন ধরে আমরা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে এই সংক্রান্ত গবেষণালব্ধ বিপুল তথ্য জমা দিয়ে দাবি করেছিলাম যাতে বাংলা ভাষাকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়। আমাদের সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার আমাদের দাবি মেনে নিয়েছে। অন্য রাজ্যের ভাষা আগে এই স্বীকৃতি পেলেও বাংলাকে বঞ্চিত রাখা হয়েছিল।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সামাজিক মাধ্যম এক্স হ্যান্ডলে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, আমাদের সরকার ভারতের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরার কাজ করে। আমরা আঞ্চলিক ভাষাগুলোকে জনপ্রিয় করতে দায়বদ্ধ। অসমীয়া, বাংলা, মারাঠি, পালি ও প্রাকৃতকে ধ্রুপদী ভাষার মর্যাদা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রিসভা, আমি অত্যন্ত খুশি। এ ভাষাগুলো অপূর্ব, তারা আমাদের অসাধারণ বৈচিত্র্যের সাক্ষী।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আন্তঃসরকার সংস্থা সাংহাই কো অপারেশন অর্গানাইজেশনে (এসসিও) যোগ দিতে পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর। শুক্রবার (০৪ অক্টোবর) ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এই তথ্য জানিয়েছেন। খবর, এনডিটিভি’র।
ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, জয়শঙ্কর ১৫ ও ১৬ অক্টোবর ইউরেশীয় নেতাদের সম্মেলনে পাকিস্তানে ভারতীয় প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন। তবে এই সম্মেলনের ফাঁকে তিনি কোনো পাকিস্তানি নেতার সাথে সাক্ষাৎ করবেন কিনা, সেটি জানাননি জয়সওয়াল।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে জয়শঙ্কর জানয়েছিলেন, বহু বছরের আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদ সমস্যার সমাধান করতে চায় ভারত। তিনি তখন বলেছিলেন, এটি কোনো ভালো প্রতিবেশীর নীতি হতে পারে না।
সবশেষ ২০১৫ সালে ভারতের কোনো মন্ত্রী পাকিস্তান গিয়েছিলেন। সে সময় তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ আফগানিস্তান সংক্রান্ত একটি সফরে সে দেশে গিয়েছিলেন।
প্রসঙ্গত, এসসিও বিশ্বের বৃহত্তম আঞ্চলিক আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংস্থা। ভারত-পাকিস্তান ছাড়াও এই সংস্থার সদস্যের তালিকায় রয়েছে রাশিয়া, চীন, কাজাখস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান এবং তাজিকিস্তান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত জাতিসংঘের মহাসচিব
চলতি ২০২৪ শালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে মনোনীত করেছে নরওয়ের নোবেল পুরস্কার প্রদান কমিটি। সূত্রের বরাত দিয়ে বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে রয়টার্স।
জাতিসংঘ মহাসচিবের পাশাপাশি ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য নিবেদিত জাতিসংঘের সংস্থা দ্য ইউনাইটেড নেশন্স প্যালেস্টাইনিয়ান রেফিউজি এজেন্সি (আনরোয়া) এবং জাতিসংঘের আদালত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ড অব জাস্টিকেও (আইসিজে) নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত প্রতি বছর শান্তি, সাহিত্য, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নশাস্ত্র এবং অর্থনীতি— এই পাঁচটি খাতে বিশেষ অবদান রাখা ব্যক্তিদের প্রদান করা হয় বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার নোবেল। শান্তি ব্যাতীত বাকি ৪টি খাতে পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন এবং প্রদানের ব্যাপারটি দেখভাল করে সুইডিশ রয়্যাল একাডেমি; আর শান্তিতে নোবেলের প্রার্থী মনোনয়ন ও পুরস্কার প্রদানের দায়িত্বে রয়েছে নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি। আগামী ১১ অক্টোবর থেকে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা শুরু হবে।
সূত্রের বরাতে জানা গেছে, শান্তিতে চলতি বছরের নোবেলের জন্য রাশিয়ার সাবেক বিরোধী নেতা অ্যালেক্সেই নাভালনি এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিও সম্ভাব্য মনোনীতদের তালিকায় ছিলেন। কিন্তু পরে উভয়কেই বাদ দেওয়া হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের সফল সফর, চিন্তায় নয়াদিল্লি: আনন্দবাজার
যুক্তরাষ্ট্র সফর সফলভাবেই শেষ করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ অনেক হাইপ্রোফাইল বিশ্ব নেতার সাথে আন্তরিক বৈঠক করেছেন তিনি। আর এই বিষয়টিই দিল্লির আশঙ্কা বাড়িয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের সাধারণ সম্মেলনে নিজে বক্তৃতা দেওয়ার পাশাপাশি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টন, পররাষ্টমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে বৈঠক করেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পাশাপাশি, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট, বিশ্ব ব্যাঙ্কের প্রধান এবং এডিবি-র শীর্ষকর্তার সঙ্গেও আলাদা করে আলোচনা হয়েছে তার। এই সব আলোচনার মূল সূর একটাই। শেখ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের সরকারি নেতৃত্বের প্রতি পশ্চিমি দুনিয়া এবং আমেরিকার পূর্ণ সমর্থন এবং সহযোগিতা থাকবে ভবিষ্যতে। যে সহায়তার কৌশলগত, বাণিজ্যিক এবং অর্থনৈতিক ভূমিকা রয়েছে।
ভারতের চিন্তা বাড়িয়ে নিউইয়র্কে ড. ইউনূসের আলোচনার তালিকা প্রসারিত হয়েছে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ এবং চিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই-র সঙ্গেও বৈঠক করেছেন তিনি। সূত্রের খবর, সার্ককে জাগিয়ে তোলা ও বাংলাদেশ-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে পুনরুজ্জীবিত করা নিয়ে কথা হয় ইউনূস-শরিফের। ভারতীয় কূটনৈতিক মহলের বক্তব্য, দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গত ১০০ দিনে কার্য তালিকায় বাংলাদেশের প্রসঙ্গ না থাকলেও এই মুহূর্তে ঢাকার সঙ্গে সম্পর্কের কৌশল রচনাই নরেন্দ্র মোদি সরকারকে অগ্রাধিকারের মধ্যে রাখতে হবে।
আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আপাতত দু’টি বিষয় স্পষ্ট। এক, এই অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক বৈধতা পেয়ে গিয়েছে সে দেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মধ্যে। দুই, ঢাকার সঙ্গে ইসলামাবাদের সম্পর্ক আগামী দিনে এগোলে তা নিয়ন্ত্রণ করার মতো কূটনৈতিক অস্ত্র এখনও ভারতের হাতে নেই। তাৎপর্যপূর্ণভাবে, জাতিসংঘে বাংলায় বক্তৃতা দিয়েছেন ইউনূস। এই বার্তাই তিনি দিতে চেয়েছেন, বাংলাদেশের জাতিসত্তার স্বকীয়তাতেই তিনি বিশ্বাসী।
জাতিসংঘের এই সফরে মোদির সাথে ড. ইউনূসের কোনো দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়নি। যদিও নানা গণমাধ্যমে প্রথমদিকে একটি সাইডলাইন বৈঠকের গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। অনেক বিশ্লেষকই মনে করছেন, এখানেও কূটনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়েছে ভারত।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
চীনে বিএনপির উদ্যোগে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
শহীদ রাষ্ট্রপ্রতি জিয়াউর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র আরাফাত রহমান কোকোর স্মরণে চীনে অনুষ্ঠিত হয়েছে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি সংসদ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট-২০২৪ এর প্রীতি ম্যাচ। ম্যাচে গুয়াংজু একাদশ এবং শেনজেন একাদশ এই দুইটি দল অংশগ্রহণ করে।
মঙ্গলবার টুর্নামেন্টটি চীনের গুয়াংজু শহরে অবস্থিত ফুসান খেলার মাঠ অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজন করে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি সংসদের বৃহত্তর চীন শাখার নেতা-কর্মীরা।
খেলার শুরুতে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় শেনজেন একাদশ। টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ১৪ ওভারে ৮৬ রান করে গুয়াংজু একাদশ। জবাবে ৮৬ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৮ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ৮৯ রান করে জয়ের লক্ষ্যে পৌছে যায় শেনজেন একাদশ। টুর্নামেন্টে ১ উইকেট এবং ২০ রান নিয়ে ম্যান অব দা ম্যাচ নির্বাচিত হয় মো. আবির। টুর্নামেন্টের স্পনসর ছিল রাধুনী রেস্টুরেন্ট এবং স্টার ড্রাগন ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি লিমিটেড।
পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আসিফ হক রুপু, মো. রুহুল আমিন, মাসুদ আহমেদ, মো. সাখাওয়াত হোসেন কানন, হোসাইন মোহাম্মদ সাখাওয়াত, জাহিদুল ইসলাম, মো. ওয়ালী উল্লাহ, শেখ মাহবুবুর রশিদ, মো. নাদিম আহমেদ, মোহাম্মদ হাসমত আলী মৃধা, মনোয়ার মোঃ বায়েজিদ, সালাউদ্দিন রিক্তাসহ আরো অনেক।
প্রীতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে শতাধিকেরও বেশি বিএনপির বৃহত্তর চীন শাখার নেতাকর্মীসহ প্রবাসী বাংলাদেশিরা দর্শক হিসেবে মাঠে থেকে খেলোয়াড়দের উৎসাহ প্রদান করেন।